টাঙ্গাইল প্রতিনিধি
শহীদদের কোনো দলের সম্পত্তি বানাতে চান না বলে জানিয়েছেন বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী আমির ডা. শফিকুর রহমান। তিনি বলেন, ‘শহীদদের আমরা কোনো দলের সম্পত্তি বানাতে চাই না। এই শহীদরা জাতির সম্পদ, এই শহীদরা আমাদের শ্রদ্ধার পাত্র।’
আজ সোমবার বিকেলে টাঙ্গাইল শহীদ স্মৃতি পৌর উদ্যানে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে শহীদদের মাগফিরাত কামনা এবং আহত ও শহীদ পরিবারের সঙ্গে মতবিনিময় সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এ কথা বলেন।
শফিকুর রহমান বলেন, ‘দেশকে স্বৈরাচার মুক্ত করতে হাজারখানিকের মতো আমাদের কলিজার টুকরা জীবন দিয়েছেন। এখানে কোনো দলমত নেই, এখানে কোনো ধর্ম নেই। এখানে সকল ধর্মের মানুষ অংশগ্রহণ করেছেন, সকল ধর্মের মানুষই মারা গিয়েছেন, আহত হয়েছেন। শহীদদের আমরা কোনো দলের সম্পত্তি বানাতে চাই না। এই শহীদরা জাতির সম্পদ, এই শহীদরা আমাদের শ্রদ্ধার পাত্র। এই শহীদরা আজীবন জাতীয় বীর। আমরা তাঁদের সেই মর্যাদায় দেখতে চাই। যারা শহীদ হয়েছেন, তাদের নিয়ে কোনো দল যেন ক্রেডিট নেওয়ার চেষ্টা না করি। এটা আমাদের সকলের ত্যাগের ফসল। তাহলে সকলের প্রতি সম্মান দেখানো হবে।’
জামায়াত আমির বলেন, ‘শেখ হাসিনাকে ধন্যবাদ, তিনি যেটা কালিমা হিসেবে জাতির কপালে লিখে দিতে চেয়েছিলেন, জাতি এটা তার দিকে ফিরিয়ে দিয়েছেন। এমন রাজনীতি করলেন, বললেন উন্নয়নের রাজপথে দেশকে উঠিয়ে দিয়েছেন। বললেন বাংলাদেশ বিশ্বে উন্নয়নের রোল মডেল। এমন বানালেন, আর এমন রাজপথ তৈরি করলেন, গাড়িটা রাজপথ দিয়ে চালিয়ে আপনি যেতে পারলেন না। এমন রাজনীতি করলেন আপনাকে দেশ ছেড়ে চলে যেতে হলো। সাড়ে ৮০০ বছর আগে লক্ষণ সেন গিয়েছিল, আর আপনি গেলেন তার পরে।’
জামায়াত আমির আরও বলেন, ‘আমাদের চরিত্রে কালিমা লেপন করা হয়েছে। আল্লামা দেলওয়ার হোসাইন সাঈদীর মতো মানুষকে বলা হয়েছে তিনি ধর্ষক। তিনি খুনি, তিনি লুটেরাজ, তিনি অগ্নিসংযোগকারী। সময় বদলায়, পরিবেশ বদলায়। সত্যকে চাপা দিয়ে রাখা যায় না। সত্য মাটির নিচ থেকে উঠে আসে। এভাবে নির্যাতন করা হয়েছে বিএনপির নেতা-কর্মীদের ওপর, নির্যাতন করা হয়েছে হেফাজতে ইসলামের ওপর, নির্যাতন করা হয়েছে গণঅধিকার পরিষদের ওপর, নির্যাতন করা হয়েছে সাধারণ মানুষের ওপর। হত্যা করা হয়েছে সাংবাদিক বন্ধুদের। কালো আইনে টেনেহিঁচড়ে নেওয়া হয়েছে তাদের জেলে। তারা কাউকে বাদ দেয়নি। সবাই নিষিদ্ধ নিষিদ্ধ। সবাই রাজাকার।’
শফিকুর রহমান বলেন, ‘আহতদের পাশে যাবেন। তাঁদের সর্বোচ্চ চিকিৎসা দেওয়ার চেষ্টা করবেন। আমরা চেষ্টা করছি, যাদের চিকিৎসা দেশে সম্ভব নয়, তাঁদের একটু উন্নত চিকিৎসার জন্য বিদেশে পাঠানো হবে। দুই-একটা দেশের সঙ্গে আমরা আলাপ–আলোচনা করেছি। তারা আগ্রহ দেখিয়েছে। তারা যদি একটু এগিয়ে আসে, এই সমস্ত দুঃখী মানুষের বিরাট উপকার হবে। যারা এগিয়ে আসবে, তাদের প্রকৃত বন্ধু হিসেবে আমরা কবুল করব।’
বিগত সরকারের শাসনামল নিয়ে তিনি বলেন, ১৭ বছর ছয় মাস এ জাতি বন্দিত্বের নিকট বাঁধা ছিল। মুখে ছিল তালা, হাতে ছিল হ্যান্ডকাপ, পায়ে ছিল বেড়ি। এ দেশের ১৫ কোটি মানুষ ছিল মজলুম। রাস্তায় যে ভাই বা বোন ভিক্ষা করতেন তিনিও ছিলেন মজলুম। বিগত সরকারের সময় ভিক্ষুকদেরও চাঁদা দিতে হতো। প্রত্যেকটি মানুষই ছিল জুলুমের শিকার।
শফিকুর রহমান বলেন, ‘শহীদ নিজামী বলেছিলেন, আমার রক্ত বাংলাদেশে কথা বলবে। আমার রক্ত বাংলাদেশের পরিবর্তনের সূচনা করবে। সাড়ে ১৫ বছর এরা জাতির ওপর স্টিম রোলার চালিয়েছেন। সবচেয়ে বেশি আঘাত দিয়েছেন জামায়াতে ইসলামী ও ইসলামী ছাত্রশিবিরের ওপর। আমাদের মতো মজলুম সংগঠন আর কেউ নাই। আর কারও এতগুলো নেতাকে হত্যা করা হয়নি। আর কারও বাড়িঘর বুলডোজার দিয়ে ভাঙা হয়নি। আর কারও বাড়িঘরে আগুন ও লুটপাট করা হয়নি। আমাদের পর্দাশীল মা–বোনদের ইজ্জত নিয়ে টানাটানি করা হয়েছে।’
সাংবাদিকদের নির্যাতন নিয়ে বলেন, যে সাংবাদিক ভাই বিদেশে বসে অন্যায়, জুলুমের বিরুদ্ধে কথা বলেছেন দেশের তাঁর পরিবারের কোনো বোনকে টেনে নিয়ে টানাহেঁচড়া করা হয়েছে। কোনো ভাই ফেসবুকে কিছু লিখলে, আজরাইল রুপি ডিবি তাঁর ঘরে গিয়েছে। তাঁদের হেনস্তা করা হয়েছে।
জেলা জামায়াতে ইসলামের আমির আহসান হাবিব মাসুদের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি ছিলেন কেন্দ্রীয় কমিটির নির্বাহী সদস্য অধ্যক্ষ মো. ইজ্জত উল্লাহ ও ড. মাওলানা খলিলুর রহমান মাদানী। এতে বক্তব্য দেন ধনবাড়ীর নিহত ইকরামুল হক সাজিদের পিতা জিয়াউল হক, সৈয়দা আক্তার, জেলা বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনকারী মনিরুল ইসলাম, জেলা শিবিরের সভাপতি আনোয়ার হোসেন মতিউল্লাহ, শহর শিবির সভাপতি মামুন আব্দুল্লাহ প্রমুখ।
এ সময় বিভিন্ন উপজেলা জামায়াত ও শিবিরের ছয় সহস্রাধিক নেতা-কর্মী উপস্থিত ছিলেন। মতবিনিময় সভা শেষে শহীদ আত্মার মাগফিরাত ও আহতদের সুস্থতা কামনা করে দোয়া করেন জামায়াতে ইসলামীর আমির ডা. মো. শফিকুর রহমান।
শহীদদের কোনো দলের সম্পত্তি বানাতে চান না বলে জানিয়েছেন বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী আমির ডা. শফিকুর রহমান। তিনি বলেন, ‘শহীদদের আমরা কোনো দলের সম্পত্তি বানাতে চাই না। এই শহীদরা জাতির সম্পদ, এই শহীদরা আমাদের শ্রদ্ধার পাত্র।’
আজ সোমবার বিকেলে টাঙ্গাইল শহীদ স্মৃতি পৌর উদ্যানে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে শহীদদের মাগফিরাত কামনা এবং আহত ও শহীদ পরিবারের সঙ্গে মতবিনিময় সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এ কথা বলেন।
শফিকুর রহমান বলেন, ‘দেশকে স্বৈরাচার মুক্ত করতে হাজারখানিকের মতো আমাদের কলিজার টুকরা জীবন দিয়েছেন। এখানে কোনো দলমত নেই, এখানে কোনো ধর্ম নেই। এখানে সকল ধর্মের মানুষ অংশগ্রহণ করেছেন, সকল ধর্মের মানুষই মারা গিয়েছেন, আহত হয়েছেন। শহীদদের আমরা কোনো দলের সম্পত্তি বানাতে চাই না। এই শহীদরা জাতির সম্পদ, এই শহীদরা আমাদের শ্রদ্ধার পাত্র। এই শহীদরা আজীবন জাতীয় বীর। আমরা তাঁদের সেই মর্যাদায় দেখতে চাই। যারা শহীদ হয়েছেন, তাদের নিয়ে কোনো দল যেন ক্রেডিট নেওয়ার চেষ্টা না করি। এটা আমাদের সকলের ত্যাগের ফসল। তাহলে সকলের প্রতি সম্মান দেখানো হবে।’
জামায়াত আমির বলেন, ‘শেখ হাসিনাকে ধন্যবাদ, তিনি যেটা কালিমা হিসেবে জাতির কপালে লিখে দিতে চেয়েছিলেন, জাতি এটা তার দিকে ফিরিয়ে দিয়েছেন। এমন রাজনীতি করলেন, বললেন উন্নয়নের রাজপথে দেশকে উঠিয়ে দিয়েছেন। বললেন বাংলাদেশ বিশ্বে উন্নয়নের রোল মডেল। এমন বানালেন, আর এমন রাজপথ তৈরি করলেন, গাড়িটা রাজপথ দিয়ে চালিয়ে আপনি যেতে পারলেন না। এমন রাজনীতি করলেন আপনাকে দেশ ছেড়ে চলে যেতে হলো। সাড়ে ৮০০ বছর আগে লক্ষণ সেন গিয়েছিল, আর আপনি গেলেন তার পরে।’
জামায়াত আমির আরও বলেন, ‘আমাদের চরিত্রে কালিমা লেপন করা হয়েছে। আল্লামা দেলওয়ার হোসাইন সাঈদীর মতো মানুষকে বলা হয়েছে তিনি ধর্ষক। তিনি খুনি, তিনি লুটেরাজ, তিনি অগ্নিসংযোগকারী। সময় বদলায়, পরিবেশ বদলায়। সত্যকে চাপা দিয়ে রাখা যায় না। সত্য মাটির নিচ থেকে উঠে আসে। এভাবে নির্যাতন করা হয়েছে বিএনপির নেতা-কর্মীদের ওপর, নির্যাতন করা হয়েছে হেফাজতে ইসলামের ওপর, নির্যাতন করা হয়েছে গণঅধিকার পরিষদের ওপর, নির্যাতন করা হয়েছে সাধারণ মানুষের ওপর। হত্যা করা হয়েছে সাংবাদিক বন্ধুদের। কালো আইনে টেনেহিঁচড়ে নেওয়া হয়েছে তাদের জেলে। তারা কাউকে বাদ দেয়নি। সবাই নিষিদ্ধ নিষিদ্ধ। সবাই রাজাকার।’
শফিকুর রহমান বলেন, ‘আহতদের পাশে যাবেন। তাঁদের সর্বোচ্চ চিকিৎসা দেওয়ার চেষ্টা করবেন। আমরা চেষ্টা করছি, যাদের চিকিৎসা দেশে সম্ভব নয়, তাঁদের একটু উন্নত চিকিৎসার জন্য বিদেশে পাঠানো হবে। দুই-একটা দেশের সঙ্গে আমরা আলাপ–আলোচনা করেছি। তারা আগ্রহ দেখিয়েছে। তারা যদি একটু এগিয়ে আসে, এই সমস্ত দুঃখী মানুষের বিরাট উপকার হবে। যারা এগিয়ে আসবে, তাদের প্রকৃত বন্ধু হিসেবে আমরা কবুল করব।’
বিগত সরকারের শাসনামল নিয়ে তিনি বলেন, ১৭ বছর ছয় মাস এ জাতি বন্দিত্বের নিকট বাঁধা ছিল। মুখে ছিল তালা, হাতে ছিল হ্যান্ডকাপ, পায়ে ছিল বেড়ি। এ দেশের ১৫ কোটি মানুষ ছিল মজলুম। রাস্তায় যে ভাই বা বোন ভিক্ষা করতেন তিনিও ছিলেন মজলুম। বিগত সরকারের সময় ভিক্ষুকদেরও চাঁদা দিতে হতো। প্রত্যেকটি মানুষই ছিল জুলুমের শিকার।
শফিকুর রহমান বলেন, ‘শহীদ নিজামী বলেছিলেন, আমার রক্ত বাংলাদেশে কথা বলবে। আমার রক্ত বাংলাদেশের পরিবর্তনের সূচনা করবে। সাড়ে ১৫ বছর এরা জাতির ওপর স্টিম রোলার চালিয়েছেন। সবচেয়ে বেশি আঘাত দিয়েছেন জামায়াতে ইসলামী ও ইসলামী ছাত্রশিবিরের ওপর। আমাদের মতো মজলুম সংগঠন আর কেউ নাই। আর কারও এতগুলো নেতাকে হত্যা করা হয়নি। আর কারও বাড়িঘর বুলডোজার দিয়ে ভাঙা হয়নি। আর কারও বাড়িঘরে আগুন ও লুটপাট করা হয়নি। আমাদের পর্দাশীল মা–বোনদের ইজ্জত নিয়ে টানাটানি করা হয়েছে।’
সাংবাদিকদের নির্যাতন নিয়ে বলেন, যে সাংবাদিক ভাই বিদেশে বসে অন্যায়, জুলুমের বিরুদ্ধে কথা বলেছেন দেশের তাঁর পরিবারের কোনো বোনকে টেনে নিয়ে টানাহেঁচড়া করা হয়েছে। কোনো ভাই ফেসবুকে কিছু লিখলে, আজরাইল রুপি ডিবি তাঁর ঘরে গিয়েছে। তাঁদের হেনস্তা করা হয়েছে।
জেলা জামায়াতে ইসলামের আমির আহসান হাবিব মাসুদের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি ছিলেন কেন্দ্রীয় কমিটির নির্বাহী সদস্য অধ্যক্ষ মো. ইজ্জত উল্লাহ ও ড. মাওলানা খলিলুর রহমান মাদানী। এতে বক্তব্য দেন ধনবাড়ীর নিহত ইকরামুল হক সাজিদের পিতা জিয়াউল হক, সৈয়দা আক্তার, জেলা বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনকারী মনিরুল ইসলাম, জেলা শিবিরের সভাপতি আনোয়ার হোসেন মতিউল্লাহ, শহর শিবির সভাপতি মামুন আব্দুল্লাহ প্রমুখ।
এ সময় বিভিন্ন উপজেলা জামায়াত ও শিবিরের ছয় সহস্রাধিক নেতা-কর্মী উপস্থিত ছিলেন। মতবিনিময় সভা শেষে শহীদ আত্মার মাগফিরাত ও আহতদের সুস্থতা কামনা করে দোয়া করেন জামায়াতে ইসলামীর আমির ডা. মো. শফিকুর রহমান।
সেনাকুঞ্জে সশস্ত্র বাহিনী দিবসের সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার সঙ্গে কথা বলেছেন অন্তর্বর্তী সরকারে থাকা তিন উপদেষ্টা মাহফুজ আলম, আসিফ ভূঁইয়া সজীব ও নাহিদ ইসলাম। একই অনুষ্ঠানে খালেদা জিয়ার সঙ্গে কথা হয়েছে অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা নোবেলজয়ী ড. মুহাম্
১৯ ঘণ্টা আগেনাছিম বলেন, ‘প্রকৃতপক্ষেই আমরা যদি ভুল করে থাকি, অথবা অন্যায় করে থাকি, সেই অন্যায়ের জন্য জাতির কাছে ক্ষমতা চাইতে আমাদের কোনো আপত্তি অথবা আমরা ক্ষমা চাইব না—এ ধরনের গোঁড়ামি আমাদের ভেতরে কাজ করে না। এ ধরনের দল, এই মানসিকতার দল আওয়ামী লীগ নয়...
১৯ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল—বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেছেন, দলে চেয়ারপারসন ও সাবেক প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়াকে পরিকল্পিতভাবে সশস্ত্র বাহিনী থেকে দূরে রাখা হয়েছিল। আজ বৃহস্পতিবার বিকেলে সেনাকুঞ্জের অনুষ্ঠানস্থলে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে এ কথা বলেন মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর...
১ দিন আগেসশস্ত্র বাহিনী দিবসের সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে যোগ দিতে সেনাকুঞ্জে পৌঁছেছেন বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া। আজ বৃহস্পতিবার বিকেল সাড়ে ৩টায় গুলশানের বাসা ফিরোজা থেকে রওনা করেন তিনি। পরে বিকেল ৪টার আগেই সেখানে পৌঁছান তিনি...
১ দিন আগে