নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
প্রতিষ্ঠার হীরক জয়ন্তীতে বিএনপিকে আওয়ামী লীগ আমন্ত্রণ জানাবে বলে জানিয়েছেন দলটির সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের। এক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেছেন, ‘আমরা কিন্তু আমাদের গত জাতীয় সম্মেলনসহ সকল অনুষ্ঠানে বিএনপিকে দাওয়াত দিয়েছি। আমাদের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীর আমন্ত্রণপত্র বিএনপিও পাবে। এটা আমি বলতে পারি। অন্যান্য রাজনৈতিক দলও পাবে।’
আজ সোমবার আওয়ামী লীগ সভাপতি শেখ হাসিনার রাজনৈতিক কার্যালয়ে আওয়ামী লীগের সম্পাদকমণ্ডলীর বৈঠক শেষে এ কথা জানান ওবায়দুল কাদের।
আগামী ২৩ জুন আওয়ামী লীগের আত্মপ্রকাশের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী। বিরাট উৎসাহ- উদ্দীপনার মধ্য দিয়ে ২৩ জুন ৭৫তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী হীরক জয়ন্তী পালন করা হবে জানিয়ে আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক বলেন, ‘হীরক জয়ন্তী আমরা ব্যাপকভাবে পালন করার চিন্তাভাবনা করছি। এটা থানা, উপজেলা ও ইউনিয়ন পর্যায়ে করার সিদ্ধান্ত নিয়েছি। এ উপলক্ষে সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে আলোচনা সভা করা হবে ২৩ জুন। সেখানে প্রধানমন্ত্রীসহ দলের নেতৃবৃন্দ, ইন্টেলেকচুয়াল মানুষদের আমন্ত্রণ জানাব। আলোচনা সভার আগে কালচারাল অনুষ্ঠান হবে। এ ছাড়া দিবসটি উপলক্ষে তিন দিনব্যাপী বর্ণাঢ্যভাবে পালন করা হবে।’
উপজেলা নির্বাচনে অনেক সংসদ সদস্যও প্রকাশ্যে প্রার্থীদের পক্ষে অবস্থান নিচ্ছেন—এমন প্রশ্নের জবাবে ওবায়দুল কাদের বলেন, ‘আমাদের যারাই দলের শৃঙ্খলা ভঙ্গ করবে, তাদের সময়মতো কোনো না কোনোভাবে শাস্তি পেতে হবে।’
উপজেলা নির্বাচনে আপনাদের কথা আপনাদের অনেক নেতাই মানছেন না। নির্বাচন প্রায় কাছাকাছি চলে এলেও অনেক স্বজন এখনো নির্বাচন থেকে সরেনি। এ ক্ষেত্রে আপনারা সাংগঠনিকভাবে কোনো ব্যবস্থা নেবেন কি না—এমন প্রশ্নের জবাবে ওবায়দুল কাদের বলেন, ‘সাংগঠনিকভাবে বিভাগীয় দায়িত্বপ্রাপ্ত নেতারা চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে। তাদের আরও সক্রিয়ভাবে কাজ করার কথা বলা হয়েছে।’
বিএনপি নেতা মঈন খান বলেছেন, আওয়ামী লীগ সারা দিন স্বাধীনতার কথা বললেও তারাই গণতন্ত্রকে ধ্বংস করছে—এমন প্রশ্নের জবাবে আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক বলেন, ’৭৫ থেকে ২০০৬ সাল পর্যন্ত প্রহসনের নির্বাচন, ১ কোটি ২৩ লাখ ভুয়া ভোটার, হ্যাঁ-না ভোটে ১১৪ শতাংশ হ্যাঁ ভোট—এসব কিন্তু তাদেরই সৃষ্টি। নির্বাচন কমিশন প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার অধীনে ছিল। কিন্তু শেখ হাসিনা নিজের ক্ষমতাকে ছেড়ে দিয়ে নির্বাচন কমিশনকে স্বাধীন করেছেন। প্রধানমন্ত্রীর অফিস থেকে বিযুক্ত করেছেন। আলাদা অ্যাডমিনিস্ট্রেশন দিয়েছে, ফিন্যান্সিয়াল স্বাধীনতা দিয়েছে। সংসদে আইন করে স্বাধীন সত্তায় অধিষ্ঠিত করেছে। ৮২টার মতো সংশোধনী আনা হয়েছে। এগুলো করেছেন কে? তাহলে প্রয়াসটা কার আছে? শেখ হাসিনাই এই কাজটা করেছেন।
সম্পাদকমণ্ডলীর সভায় কেন্দ্রীয় নির্বাহী কমিটির সিদ্ধান্ত বাস্তবায়নে আলোচনা করা হয়েছে জানিয়ে কাদের বলেন, ‘কেন্দ্রীয় নির্বাহী কমিটির সিদ্ধান্ত বাস্তবায়নে সাংগঠনিক বিষয়াদি নিয়ে আলোচনা করেছি। এর মধ্যে আগামী ১৭ মে আওয়ামী লীগ সভাপতি শেখ হাসিনার স্বদেশ প্রত্যাবর্তন দিবস উপলক্ষে সেদিন সকালে আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় নির্বাহী সংসদ, সহযোগী, ভ্রাতৃপ্রতিম সংগঠনগুলো ফুলেল শুভেচ্ছা জানাবেন প্রধানমন্ত্রী। থানা, জেলা, উপজেলা পর্যন্ত এই কর্মসূচি পালন করা হবে। বিশেষ প্রার্থনা করা হবে বায়তুল মোকাররম, চার্চ ও জাতীয় মন্দিরে। বিকেলে আলোচনা সভা হবে ঢাকা জেলা মিলনায়তনে।
এ ছাড়া দিনটি উপলক্ষে ১৬ মে অসচ্ছল ও গরিব মানুষের মাঝে খাদ্য বিতরণ করা হবে। তবে দিবসটিতে দেশব্যাপী আলোকসজ্জা করা হবে না। তবে ব্যানার, পোস্টার, বিলবোর্ড করা হবে। প্রেসক্লাব, সোনারগাঁও, বাংলাদেশ ব্যাংকের সামনে আলোক সজ্জা করা হবে।
সম্পাদকমণ্ডলীর সভা শেষে করা সংবাদ সম্মেলনে আরও উপস্থিত ছিলেন আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মাহবুব উল আলম হানিফ, দীপু মনি, সাংগঠনিক সম্পাদক আহমদ হোসেন, আবু সাঈদ আল মাহমুদ স্বপন, এস এম কামাল হোসেন, সাংস্কৃতিক সম্পাদক অসীম কুমার উকিল, বিজ্ঞান ও প্রযুক্তিবিষয়ক সম্পাদক আব্দুস সবুর, ত্রাণ ও সমাজকল্যাণ বিষয়ক সম্পাদক আমিনুল ইসলাম আমিন, যুব ও ক্রীড়াবিষয়ক সম্পাদক মাশরাফি বিন মর্তুজা, উপদপ্তর সম্পাদক সায়েম খান প্রমুখ।
প্রতিষ্ঠার হীরক জয়ন্তীতে বিএনপিকে আওয়ামী লীগ আমন্ত্রণ জানাবে বলে জানিয়েছেন দলটির সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের। এক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেছেন, ‘আমরা কিন্তু আমাদের গত জাতীয় সম্মেলনসহ সকল অনুষ্ঠানে বিএনপিকে দাওয়াত দিয়েছি। আমাদের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীর আমন্ত্রণপত্র বিএনপিও পাবে। এটা আমি বলতে পারি। অন্যান্য রাজনৈতিক দলও পাবে।’
আজ সোমবার আওয়ামী লীগ সভাপতি শেখ হাসিনার রাজনৈতিক কার্যালয়ে আওয়ামী লীগের সম্পাদকমণ্ডলীর বৈঠক শেষে এ কথা জানান ওবায়দুল কাদের।
আগামী ২৩ জুন আওয়ামী লীগের আত্মপ্রকাশের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী। বিরাট উৎসাহ- উদ্দীপনার মধ্য দিয়ে ২৩ জুন ৭৫তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী হীরক জয়ন্তী পালন করা হবে জানিয়ে আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক বলেন, ‘হীরক জয়ন্তী আমরা ব্যাপকভাবে পালন করার চিন্তাভাবনা করছি। এটা থানা, উপজেলা ও ইউনিয়ন পর্যায়ে করার সিদ্ধান্ত নিয়েছি। এ উপলক্ষে সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে আলোচনা সভা করা হবে ২৩ জুন। সেখানে প্রধানমন্ত্রীসহ দলের নেতৃবৃন্দ, ইন্টেলেকচুয়াল মানুষদের আমন্ত্রণ জানাব। আলোচনা সভার আগে কালচারাল অনুষ্ঠান হবে। এ ছাড়া দিবসটি উপলক্ষে তিন দিনব্যাপী বর্ণাঢ্যভাবে পালন করা হবে।’
উপজেলা নির্বাচনে অনেক সংসদ সদস্যও প্রকাশ্যে প্রার্থীদের পক্ষে অবস্থান নিচ্ছেন—এমন প্রশ্নের জবাবে ওবায়দুল কাদের বলেন, ‘আমাদের যারাই দলের শৃঙ্খলা ভঙ্গ করবে, তাদের সময়মতো কোনো না কোনোভাবে শাস্তি পেতে হবে।’
উপজেলা নির্বাচনে আপনাদের কথা আপনাদের অনেক নেতাই মানছেন না। নির্বাচন প্রায় কাছাকাছি চলে এলেও অনেক স্বজন এখনো নির্বাচন থেকে সরেনি। এ ক্ষেত্রে আপনারা সাংগঠনিকভাবে কোনো ব্যবস্থা নেবেন কি না—এমন প্রশ্নের জবাবে ওবায়দুল কাদের বলেন, ‘সাংগঠনিকভাবে বিভাগীয় দায়িত্বপ্রাপ্ত নেতারা চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে। তাদের আরও সক্রিয়ভাবে কাজ করার কথা বলা হয়েছে।’
বিএনপি নেতা মঈন খান বলেছেন, আওয়ামী লীগ সারা দিন স্বাধীনতার কথা বললেও তারাই গণতন্ত্রকে ধ্বংস করছে—এমন প্রশ্নের জবাবে আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক বলেন, ’৭৫ থেকে ২০০৬ সাল পর্যন্ত প্রহসনের নির্বাচন, ১ কোটি ২৩ লাখ ভুয়া ভোটার, হ্যাঁ-না ভোটে ১১৪ শতাংশ হ্যাঁ ভোট—এসব কিন্তু তাদেরই সৃষ্টি। নির্বাচন কমিশন প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার অধীনে ছিল। কিন্তু শেখ হাসিনা নিজের ক্ষমতাকে ছেড়ে দিয়ে নির্বাচন কমিশনকে স্বাধীন করেছেন। প্রধানমন্ত্রীর অফিস থেকে বিযুক্ত করেছেন। আলাদা অ্যাডমিনিস্ট্রেশন দিয়েছে, ফিন্যান্সিয়াল স্বাধীনতা দিয়েছে। সংসদে আইন করে স্বাধীন সত্তায় অধিষ্ঠিত করেছে। ৮২টার মতো সংশোধনী আনা হয়েছে। এগুলো করেছেন কে? তাহলে প্রয়াসটা কার আছে? শেখ হাসিনাই এই কাজটা করেছেন।
সম্পাদকমণ্ডলীর সভায় কেন্দ্রীয় নির্বাহী কমিটির সিদ্ধান্ত বাস্তবায়নে আলোচনা করা হয়েছে জানিয়ে কাদের বলেন, ‘কেন্দ্রীয় নির্বাহী কমিটির সিদ্ধান্ত বাস্তবায়নে সাংগঠনিক বিষয়াদি নিয়ে আলোচনা করেছি। এর মধ্যে আগামী ১৭ মে আওয়ামী লীগ সভাপতি শেখ হাসিনার স্বদেশ প্রত্যাবর্তন দিবস উপলক্ষে সেদিন সকালে আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় নির্বাহী সংসদ, সহযোগী, ভ্রাতৃপ্রতিম সংগঠনগুলো ফুলেল শুভেচ্ছা জানাবেন প্রধানমন্ত্রী। থানা, জেলা, উপজেলা পর্যন্ত এই কর্মসূচি পালন করা হবে। বিশেষ প্রার্থনা করা হবে বায়তুল মোকাররম, চার্চ ও জাতীয় মন্দিরে। বিকেলে আলোচনা সভা হবে ঢাকা জেলা মিলনায়তনে।
এ ছাড়া দিনটি উপলক্ষে ১৬ মে অসচ্ছল ও গরিব মানুষের মাঝে খাদ্য বিতরণ করা হবে। তবে দিবসটিতে দেশব্যাপী আলোকসজ্জা করা হবে না। তবে ব্যানার, পোস্টার, বিলবোর্ড করা হবে। প্রেসক্লাব, সোনারগাঁও, বাংলাদেশ ব্যাংকের সামনে আলোক সজ্জা করা হবে।
সম্পাদকমণ্ডলীর সভা শেষে করা সংবাদ সম্মেলনে আরও উপস্থিত ছিলেন আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মাহবুব উল আলম হানিফ, দীপু মনি, সাংগঠনিক সম্পাদক আহমদ হোসেন, আবু সাঈদ আল মাহমুদ স্বপন, এস এম কামাল হোসেন, সাংস্কৃতিক সম্পাদক অসীম কুমার উকিল, বিজ্ঞান ও প্রযুক্তিবিষয়ক সম্পাদক আব্দুস সবুর, ত্রাণ ও সমাজকল্যাণ বিষয়ক সম্পাদক আমিনুল ইসলাম আমিন, যুব ও ক্রীড়াবিষয়ক সম্পাদক মাশরাফি বিন মর্তুজা, উপদপ্তর সম্পাদক সায়েম খান প্রমুখ।
সেনাকুঞ্জে সশস্ত্র বাহিনী দিবসের সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার সঙ্গে কথা বলেছেন অন্তর্বর্তী সরকারে থাকা তিন উপদেষ্টা মাহফুজ আলম, আসিফ ভূঁইয়া সজীব ও নাহিদ ইসলাম। একই অনুষ্ঠানে খালেদা জিয়ার সঙ্গে কথা হয়েছে অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা নোবেলজয়ী ড. মুহাম্
১৬ ঘণ্টা আগেনাছিম বলেন, ‘প্রকৃতপক্ষেই আমরা যদি ভুল করে থাকি, অথবা অন্যায় করে থাকি, সেই অন্যায়ের জন্য জাতির কাছে ক্ষমতা চাইতে আমাদের কোনো আপত্তি অথবা আমরা ক্ষমা চাইব না—এ ধরনের গোঁড়ামি আমাদের ভেতরে কাজ করে না। এ ধরনের দল, এই মানসিকতার দল আওয়ামী লীগ নয়...
১৭ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল—বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেছেন, দলে চেয়ারপারসন ও সাবেক প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়াকে পরিকল্পিতভাবে সশস্ত্র বাহিনী থেকে দূরে রাখা হয়েছিল। আজ বৃহস্পতিবার বিকেলে সেনাকুঞ্জের অনুষ্ঠানস্থলে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে এ কথা বলেন মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর...
১৯ ঘণ্টা আগেসশস্ত্র বাহিনী দিবসের সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে যোগ দিতে সেনাকুঞ্জে পৌঁছেছেন বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া। আজ বৃহস্পতিবার বিকেল সাড়ে ৩টায় গুলশানের বাসা ফিরোজা থেকে রওনা করেন তিনি। পরে বিকেল ৪টার আগেই সেখানে পৌঁছান তিনি...
২০ ঘণ্টা আগে