নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
জাতীয় পার্টির (জাপা) চেয়ারম্যান জি এম কাদের বলেছেন, ‘ইদানীং বিদেশিদের খুব দুর্নাম করা হচ্ছে। সরকারের পক্ষ থেকে বলা হচ্ছে, বিদেশিরা খারাপ উদ্দেশ্যে গণতন্ত্র ও ভোটের কথা বলছে। এসব কথার কোনো অর্থ নেই। বিদেশিরা জনগণের পক্ষেই কথা বলছে। তাঁরা ভালো কিছু চাচ্ছে।’
আজ শনিবার দুপুরে রাজধানীর বনানীতে পার্টির চেয়ারম্যানের কার্যালয়ে এক মতবিনিময় সভায় তিনি এ কথা বলেন। ঢাকা আহছানিয়া মিশনের একটি প্রতিনিধিদলের সঙ্গে মতবিনিময় করেন জাপা চেয়ারম্যান।
জি এম কাদের বলেন, ‘দেশে এখন একজনের কথাই আইন। তিনি যা বলবেন সেটাই আইনসিদ্ধ। তাই একজনের সিদ্ধান্তই এখন রায়। এমন বাস্তবতায় আমরা পড়ে গেছি। এ থেকে বাঁচতে হলে রাজনৈতিক সংস্কৃতি পরিবর্তন করতে হবে। রাজনীতি পরিবর্তন করতে না পারলে কোনো কিছুই পরিবর্তন হবে না।’
জি এম কাদের আরও বলেন, মাদক কারবারের সঙ্গে একটি শক্তিশালী চক্র আছে। তারা বিদ্যমান আইন বাস্তবায়নে বাধা হয়ে আছে। মাদক নিয়ন্ত্রণে নেই, বরং আশঙ্কাজনকভাবে বাড়ছে। প্রতিটি গ্রামে মাদক আছে, প্রতিটি পরিবারে মাদকসেবী আছে। অভিযোগ আছে, মাদক কারবারে বিশাল অঙ্কের মুনাফা আছে; যা ক্ষমতাসীন দলের নেতা, পুলিশ ও সংশ্লিষ্টদের মাঝে ভাগ হচ্ছে। তাই মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ হচ্ছে না। লোভ-লালসার রাজনীতির জন্যও দেশে মাদকের বিস্তার কমছে না বলে মন্তব্য করেন তিনি।
জাতীয় পার্টির (জাপা) চেয়ারম্যান জি এম কাদের বলেছেন, ‘ইদানীং বিদেশিদের খুব দুর্নাম করা হচ্ছে। সরকারের পক্ষ থেকে বলা হচ্ছে, বিদেশিরা খারাপ উদ্দেশ্যে গণতন্ত্র ও ভোটের কথা বলছে। এসব কথার কোনো অর্থ নেই। বিদেশিরা জনগণের পক্ষেই কথা বলছে। তাঁরা ভালো কিছু চাচ্ছে।’
আজ শনিবার দুপুরে রাজধানীর বনানীতে পার্টির চেয়ারম্যানের কার্যালয়ে এক মতবিনিময় সভায় তিনি এ কথা বলেন। ঢাকা আহছানিয়া মিশনের একটি প্রতিনিধিদলের সঙ্গে মতবিনিময় করেন জাপা চেয়ারম্যান।
জি এম কাদের বলেন, ‘দেশে এখন একজনের কথাই আইন। তিনি যা বলবেন সেটাই আইনসিদ্ধ। তাই একজনের সিদ্ধান্তই এখন রায়। এমন বাস্তবতায় আমরা পড়ে গেছি। এ থেকে বাঁচতে হলে রাজনৈতিক সংস্কৃতি পরিবর্তন করতে হবে। রাজনীতি পরিবর্তন করতে না পারলে কোনো কিছুই পরিবর্তন হবে না।’
জি এম কাদের আরও বলেন, মাদক কারবারের সঙ্গে একটি শক্তিশালী চক্র আছে। তারা বিদ্যমান আইন বাস্তবায়নে বাধা হয়ে আছে। মাদক নিয়ন্ত্রণে নেই, বরং আশঙ্কাজনকভাবে বাড়ছে। প্রতিটি গ্রামে মাদক আছে, প্রতিটি পরিবারে মাদকসেবী আছে। অভিযোগ আছে, মাদক কারবারে বিশাল অঙ্কের মুনাফা আছে; যা ক্ষমতাসীন দলের নেতা, পুলিশ ও সংশ্লিষ্টদের মাঝে ভাগ হচ্ছে। তাই মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ হচ্ছে না। লোভ-লালসার রাজনীতির জন্যও দেশে মাদকের বিস্তার কমছে না বলে মন্তব্য করেন তিনি।
মানবমুক্তির মহান সংগ্রামে জীবনের শেষ দিন পর্যন্ত কমরেড হেনা দাস অবিচল ছিলেন বলে মন্তব্য করেছেন বাংলাদেশের কমিউনিস্ট পার্টির (সিপিবি) সাধারণ সম্পাদক কমরেড রুহিন হোসেন প্রিন্স। তিনি বলেন, ‘বঞ্চিত-নিপীড়িত মানুষের মুক্তির সংগ্রামে কমরেড হেনা দাস ছিলেন অগ্রসৈনিক।’
৭ ঘণ্টা আগেসবার সঙ্গে বন্ধুত্ব, কারও সঙ্গে শত্রুতা নয়—নীতি অনুসরণ করে ভারতসহ প্রতিবেশী সব রাষ্ট্রের সঙ্গে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী সুসম্পর্ক বজায় রাখতে চায় বলে জানিয়েছেন দলটির আমির ডা. শফিকুর রহমান। আজ শুক্রবার (২২ নভেম্বর) ভারতের আনন্দবাজার পত্রিকাকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে তিনি এ কথা বলেন।
১০ ঘণ্টা আগেকঠিন সময়ে দলের প্রতি নেতা–কর্মীদের একাগ্রতা ও ত্যাগ আওয়ামী লীগের সবচেয়ে বড় শক্তি। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে সক্রিয় থাকুন, আমাদের পেজ থেকে প্রকাশিত প্রতিটি বার্তা ছড়িয়ে দিন। সে জন্য সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে সক্রিয় থাকার নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে।
১১ ঘণ্টা আগেসশস্ত্র মুক্তিযুদ্ধে ৯ নম্বর সেক্টরের কমান্ডার, বীর সিপাহসালার মেজর এম এ জলিলকে মুক্তিযুদ্ধে বীরত্বপূর্ণ অবদানের জন্য রাষ্ট্রীয় খেতাব প্রদানের আহ্বান জানিয়েছেন স্বাধীনতার পতাকা উত্তোলক, জেএসডি সভাপতি আ স ম আবদুর রব...
১৩ ঘণ্টা আগে