নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
খেলাফত মজলিস ২০ দলীয় জোট ছাড়ছে-অনেক দিন থেকেই এ গুঞ্জন চলে আসছিল। অবশেষে সেই গুঞ্জনই সত্যি হলো। আনুষ্ঠানিকভাবে ২০ দলীয় জোটসহ সব রাজনৈতিক জোটের সঙ্গে সম্পর্ক ছিন্ন করেছে দলটি।
আজ শুক্রবার বিকেলে রাজধানীর একটি হোটেলে এক সংবাদ সম্মেলনে দলটির পক্ষ থেকে এই ঘোষণা দেওয়া হয়। দলের আমির মাওলানা মুহাম্মাদ ইসহাকের পক্ষে এ ঘোষনা দেন ভারপ্রাপ্ত মহাসচিব অ্যাডভোকেট জাহাঙ্গীর হোসাইন। এর আগে দলের সর্বোচ্চ ফোরামের শুরা বৈঠক করে দলটি।
জোট ছাড়ার কারণ বলতে গিয়ে সংবাদ সম্মেলনে জাহাঙ্গীর হোসাইন বলেন, জোট কোনো স্থায়ী বিষয় না। খেলাফত মজলিস ২২ বছর ধরে ২০ দলীয় জোটে ছিল। ২০১৯ সাল থেকে জোটের দৃশ্যমান কোনো তৎপরতা ও কর্মসূচি নেই। ২০১৮ সালে জাতীয় ঐক্যফ্রন্ট গঠনের মধ্য দিয়ে জোটকে কার্যত রাজনৈতিকভাবে অকার্যকর করা হয়েছে। এ অবস্থায় আদর্শিক, সাংগঠনিক ও রাজনৈতিক পরিস্থিতি বিবেচনায় ২০১৯ সালের মজলিসে শূরার সিদ্ধান্ত অনুযায়ী ২০ দলীয় জোটসহ সকল রাজনৈতিক জোটের সঙ্গে সম্পর্ক ত্যাগ করছে।
সংবাদ সম্মেলনে জানানো হয়, ২০১৯ সালের ২৫ জানুয়ারি মজলিসে শূরার অধিবেশনে ২০ দলীয় জোটের বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেয় খেলাফত মজলিস। ওই সময় সিদ্ধান্ত হয় পরবর্তি সিদ্ধান্তের আগে দল জোটের কার্যক্রমে অংশগ্রহন না করে রাজনৈতিক পরিস্থিতি পর্যবেক্ষণ করবে। সেই অনুযায়ী দুই বছরের বেশি সময় রাজনৈতিক পরিস্থিতি পর্যবেক্ষন করে আসছে।
২০১৯ এ মজলিসে শুরার বৈঠকে জোট থেকে বেরিয়ে আসার বিষয়ে সিদ্ধান্ত হয়। তবে সেই সিদ্ধান্তের কথা আনুষ্ঠানিকভাবে জানানো হয়নি। শুক্রবারের সংবাদ সম্মেলনে এই বিষয়ে পরিষ্কার ঘোষণা এল।
নানা কারণে এরই মধ্যে ২০ দলীয় জোট ছেড়ে গেছে বেশ কয়েকটি দল। গত ১৪ জুলাই জোট থেকে বেরিয়ে যায় জমিয়তে উলামায়ে ইসলাম। এরপর থেকেই শোনা যাচ্ছিল খেলাফত মজলিসও জোট থেকে বেরিয়ে যাচ্ছে।
১৯৯৯ সালের ৬ জানুয়ারি জাতীয় পার্টি, জামায়াতে ইসলামী ও ইসলামি ঐক্যজোটকে সঙ্গে নিয়ে ‘চারদলীয় জোট’ গঠন করে বিএনপি। পরে এরশাদের নেতৃত্বাধীন জাতীয় পার্টি বেরিয়ে গেলে যুক্ত হয় নাজিউর রহমান মঞ্জুর বাংলাদেশ জাতীয় পার্টি (বিজেপি)। পরবর্তীতে ২০১২ সালে হয় ১৮ দল হয়। এরপর আরও দুই দল যুক্ত হয়ে হয় ২০ দলীয় জোট। ২০ দলীয় জোট থেকে ইসলামি ঐক্যজোট, এনপিপি, ন্যাপ ও এনডিপি বেরিয়ে গেলেও একই নামে এসব দলের একাংশকে জোটে রেখে দেয় বিএনপি। খেলাফত মজলিস বেরিয়ে গেলে এই নামে কোনো অংশকে জোটে রাখবে কিনা, সেই বিষয়ে এখনো কিছু জানা যায়নি।
খেলাফত মজলিস ২০ দলীয় জোট ছাড়ছে-অনেক দিন থেকেই এ গুঞ্জন চলে আসছিল। অবশেষে সেই গুঞ্জনই সত্যি হলো। আনুষ্ঠানিকভাবে ২০ দলীয় জোটসহ সব রাজনৈতিক জোটের সঙ্গে সম্পর্ক ছিন্ন করেছে দলটি।
আজ শুক্রবার বিকেলে রাজধানীর একটি হোটেলে এক সংবাদ সম্মেলনে দলটির পক্ষ থেকে এই ঘোষণা দেওয়া হয়। দলের আমির মাওলানা মুহাম্মাদ ইসহাকের পক্ষে এ ঘোষনা দেন ভারপ্রাপ্ত মহাসচিব অ্যাডভোকেট জাহাঙ্গীর হোসাইন। এর আগে দলের সর্বোচ্চ ফোরামের শুরা বৈঠক করে দলটি।
জোট ছাড়ার কারণ বলতে গিয়ে সংবাদ সম্মেলনে জাহাঙ্গীর হোসাইন বলেন, জোট কোনো স্থায়ী বিষয় না। খেলাফত মজলিস ২২ বছর ধরে ২০ দলীয় জোটে ছিল। ২০১৯ সাল থেকে জোটের দৃশ্যমান কোনো তৎপরতা ও কর্মসূচি নেই। ২০১৮ সালে জাতীয় ঐক্যফ্রন্ট গঠনের মধ্য দিয়ে জোটকে কার্যত রাজনৈতিকভাবে অকার্যকর করা হয়েছে। এ অবস্থায় আদর্শিক, সাংগঠনিক ও রাজনৈতিক পরিস্থিতি বিবেচনায় ২০১৯ সালের মজলিসে শূরার সিদ্ধান্ত অনুযায়ী ২০ দলীয় জোটসহ সকল রাজনৈতিক জোটের সঙ্গে সম্পর্ক ত্যাগ করছে।
সংবাদ সম্মেলনে জানানো হয়, ২০১৯ সালের ২৫ জানুয়ারি মজলিসে শূরার অধিবেশনে ২০ দলীয় জোটের বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেয় খেলাফত মজলিস। ওই সময় সিদ্ধান্ত হয় পরবর্তি সিদ্ধান্তের আগে দল জোটের কার্যক্রমে অংশগ্রহন না করে রাজনৈতিক পরিস্থিতি পর্যবেক্ষণ করবে। সেই অনুযায়ী দুই বছরের বেশি সময় রাজনৈতিক পরিস্থিতি পর্যবেক্ষন করে আসছে।
২০১৯ এ মজলিসে শুরার বৈঠকে জোট থেকে বেরিয়ে আসার বিষয়ে সিদ্ধান্ত হয়। তবে সেই সিদ্ধান্তের কথা আনুষ্ঠানিকভাবে জানানো হয়নি। শুক্রবারের সংবাদ সম্মেলনে এই বিষয়ে পরিষ্কার ঘোষণা এল।
নানা কারণে এরই মধ্যে ২০ দলীয় জোট ছেড়ে গেছে বেশ কয়েকটি দল। গত ১৪ জুলাই জোট থেকে বেরিয়ে যায় জমিয়তে উলামায়ে ইসলাম। এরপর থেকেই শোনা যাচ্ছিল খেলাফত মজলিসও জোট থেকে বেরিয়ে যাচ্ছে।
১৯৯৯ সালের ৬ জানুয়ারি জাতীয় পার্টি, জামায়াতে ইসলামী ও ইসলামি ঐক্যজোটকে সঙ্গে নিয়ে ‘চারদলীয় জোট’ গঠন করে বিএনপি। পরে এরশাদের নেতৃত্বাধীন জাতীয় পার্টি বেরিয়ে গেলে যুক্ত হয় নাজিউর রহমান মঞ্জুর বাংলাদেশ জাতীয় পার্টি (বিজেপি)। পরবর্তীতে ২০১২ সালে হয় ১৮ দল হয়। এরপর আরও দুই দল যুক্ত হয়ে হয় ২০ দলীয় জোট। ২০ দলীয় জোট থেকে ইসলামি ঐক্যজোট, এনপিপি, ন্যাপ ও এনডিপি বেরিয়ে গেলেও একই নামে এসব দলের একাংশকে জোটে রেখে দেয় বিএনপি। খেলাফত মজলিস বেরিয়ে গেলে এই নামে কোনো অংশকে জোটে রাখবে কিনা, সেই বিষয়ে এখনো কিছু জানা যায়নি।
মানবমুক্তির মহান সংগ্রামে জীবনের শেষ দিন পর্যন্ত কমরেড হেনা দাস অবিচল ছিলেন বলে মন্তব্য করেছেন বাংলাদেশের কমিউনিস্ট পার্টির (সিপিবি) সাধারণ সম্পাদক কমরেড রুহিন হোসেন প্রিন্স। তিনি বলেন, ‘বঞ্চিত-নিপীড়িত মানুষের মুক্তির সংগ্রামে কমরেড হেনা দাস ছিলেন অগ্রসৈনিক।’
৫ ঘণ্টা আগেসবার সঙ্গে বন্ধুত্ব, কারও সঙ্গে শত্রুতা নয়—নীতি অনুসরণ করে ভারতসহ প্রতিবেশী সব রাষ্ট্রের সঙ্গে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী সুসম্পর্ক বজায় রাখতে চায় বলে জানিয়েছেন দলটির আমির ডা. শফিকুর রহমান। আজ শুক্রবার (২২ নভেম্বর) ভারতের আনন্দবাজার পত্রিকাকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে তিনি এ কথা বলেন।
৮ ঘণ্টা আগেকঠিন সময়ে দলের প্রতি নেতা–কর্মীদের একাগ্রতা ও ত্যাগ আওয়ামী লীগের সবচেয়ে বড় শক্তি। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে সক্রিয় থাকুন, আমাদের পেজ থেকে প্রকাশিত প্রতিটি বার্তা ছড়িয়ে দিন। সে জন্য সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে সক্রিয় থাকার নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে।
৯ ঘণ্টা আগেসশস্ত্র মুক্তিযুদ্ধে ৯ নম্বর সেক্টরের কমান্ডার, বীর সিপাহসালার মেজর এম এ জলিলকে মুক্তিযুদ্ধে বীরত্বপূর্ণ অবদানের জন্য রাষ্ট্রীয় খেতাব প্রদানের আহ্বান জানিয়েছেন স্বাধীনতার পতাকা উত্তোলক, জেএসডি সভাপতি আ স ম আবদুর রব...
১১ ঘণ্টা আগে