নিজস্ব প্রতিবেদক, সিলেট
নির্বাচন নিয়ে ঘোষিত যুক্তরাষ্ট্রের ভিসা নীতি বিএনপির ওপর প্রয়োগ করা উচিত বলে মন্তব্য করেছেন সিলেট-১ আসনে আওয়ামী লীগের প্রার্থী ও পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. এ কে আব্দুল মোমেন এমপি। আজ শুক্রবার সিলেটে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের নির্বাচনী পর্যবেক্ষক দলের সঙ্গে বৈঠকের পরে সাংবাদিকদের এ কথা বলেন ড. মোমেন।
এর আগে বিকেল ৫টার দিকে যুক্তরাষ্ট্রের তিন সদস্যের পর্যবেক্ষক দলটি সিলেট নগরীর ধোপাদীঘিপাড়ের হাফিজ কমপ্লেক্সে আসে। দলে ছিলেন আইআরআইয়ের এশিয়া-প্যাসিফিক অঞ্চলের সিনিয়র উপদেষ্টা জেওফ্রি ম্যাকডোনাল্ড, সিনিয়র প্রোগ্রাম ম্যানেজার অমিতাব ঘোষ এবং প্রোগ্রাম ম্যানেজার ডেভিড হোগস্ট্রা।
প্রায় দেড় ঘণ্টাব্যাপী বৈঠক শেষে ড. মোমেন বলেন, ‘ভিসা নীতি নিয়ে যুক্তরাষ্ট্র যদি তাদের কথায় ঠিক থাকে, তাহলে বিএনপি নেতাদের ওপর এই মুহূর্তেই তা আরোপ করা উচিত। বিএনপি নির্বাচন বানচাল করতে চায়। তাদের ওপর অবশ্যই ভিসা নীতি দেওয়া উচিত। হয়তো দিয়েছেও। কারণ, আমেরিকা তো বলে নাম প্রকাশ করবে না।’
প্রতিনিধিদল কী জানতে চেয়েছে সাংবাদিকদের এমন প্রশ্নে মন্ত্রী বলেন, ‘জানতে চাইছে এ দেশে দুটি বড় দল আওয়ামী লীগ ও বিএনপি। এদের মধ্যে তিক্ততা কমানো যায় কি না। আজকাল নয় ভবিষ্যতে আমাদের কোনো সাজেশন আছে কি না। তারা জানতে চাইছে আমি নির্বাচনে কেমন সাড়া পাচ্ছি, আমি বললাম খুব ভালো সাড়া পাচ্ছি। তবে আমার তিনটি নেগেটিভ দিক আছে, এক হলো আমার প্রতিদ্বন্দ্বীরা শক্তিশালী নয়। বিশেষ করে বিরোধী দল নাই। তার ফলে অনেকে ভাবছে উনি তো জিতে যাবেন। আমার দলের অনেকে ভাবছে উনি তো জিতবেন, তাহলে খামাখা কেন লাইনে গিয়ে দাঁড়াব।
‘আমি আশা করব, আমার দলবল এ রকম না, তাঁরা এসে ভোট দেবেন। এমনি সাধারণ অনেক ভাববেন উনি তো জিতবেন তাহলে খামাখা গিয়ে কষ্ট করে ভোট দেব কেন। এটা আমার একটি নেগেটিভ দিক। আরেকটা হচ্ছে যে তারিখটা নির্ধারণ। আমেরিকাতে নির্বাচন হয় কর্মদিবসের মাঝখানে, আমাদের এখানে ৭ তারিখ না হয়ে যদি ৯ তারিখ হতো, তাহলে লোকজন শহরে থাকত। এখন শুক্র, শনি ও রোববার বন্ধ হওয়ায়, তাঁরা অনেকে যাবে ট্যুরে। তাতে কিছু ভোটার আমরা হারাব। এই ডেট নিয়ে আগে আমরা কখনো চিন্তা করিনি। এটা চিন্তা করা উচিত ছিল। তবে আমার সবচেয়ে ভালো দিক হচ্ছে; আমার যুবক ভোটার আছে, ওরা চাইবে ভোট দিতে।’
আওয়ামী লীগ-বিএনপির মধ্যে দূরত্ব কমানোর প্রশ্নে তিনি বলেন, ‘আমার মনে হয় আমাদের বড় বড় দলগুলোর মধ্যে কিছু ডায়ালগ দরকার। আর তারপরে ওই দূরত্ব, তিক্ততা কামানো জন্য প্রোগ্রাম নিয়ে কাজ করা দরকার। এখন প্রোগ্রাম নিয়ে কাজ করে না। আমি ওদেরকে বললাম দেখেন, বিএনপির গ্রহণযোগ্যতা কমে গেছে। গত ইলেকশনে তাদের তো ৩০-৩২% সাপোর্ট ছিল। আওয়ামী লীগের ৩৮%। আরেকটা লার্জ নম্বর। আর এইবারে তো বিএনপি অনেক নিচে নেমে গেছে। এই সমস্ত কিছু তাদের সন্ত্রাস করার জন্য।’
জাতীয় পার্টির প্রার্থীদের বিভিন্ন আসনে নির্বাচন থেকে সরে দাঁড়ানো ও দলটির চেয়ারম্যানের গত দুই দিনের বক্তব্যের বিষয়ে জানতে চাইলে তিনি বলেন, ‘অনেক দল নির্বাচনে দেখছে যে তারা জিতবে না। এর মধ্যে কিছু পয়সা-টয়সা হয়তো পেয়েছে। এগুলো আমাদের দেশে তো আছে। ভেতরে কী হচ্ছে আল্লাহই জানেন।’
নির্বাচন নিয়ে ঘোষিত যুক্তরাষ্ট্রের ভিসা নীতি বিএনপির ওপর প্রয়োগ করা উচিত বলে মন্তব্য করেছেন সিলেট-১ আসনে আওয়ামী লীগের প্রার্থী ও পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. এ কে আব্দুল মোমেন এমপি। আজ শুক্রবার সিলেটে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের নির্বাচনী পর্যবেক্ষক দলের সঙ্গে বৈঠকের পরে সাংবাদিকদের এ কথা বলেন ড. মোমেন।
এর আগে বিকেল ৫টার দিকে যুক্তরাষ্ট্রের তিন সদস্যের পর্যবেক্ষক দলটি সিলেট নগরীর ধোপাদীঘিপাড়ের হাফিজ কমপ্লেক্সে আসে। দলে ছিলেন আইআরআইয়ের এশিয়া-প্যাসিফিক অঞ্চলের সিনিয়র উপদেষ্টা জেওফ্রি ম্যাকডোনাল্ড, সিনিয়র প্রোগ্রাম ম্যানেজার অমিতাব ঘোষ এবং প্রোগ্রাম ম্যানেজার ডেভিড হোগস্ট্রা।
প্রায় দেড় ঘণ্টাব্যাপী বৈঠক শেষে ড. মোমেন বলেন, ‘ভিসা নীতি নিয়ে যুক্তরাষ্ট্র যদি তাদের কথায় ঠিক থাকে, তাহলে বিএনপি নেতাদের ওপর এই মুহূর্তেই তা আরোপ করা উচিত। বিএনপি নির্বাচন বানচাল করতে চায়। তাদের ওপর অবশ্যই ভিসা নীতি দেওয়া উচিত। হয়তো দিয়েছেও। কারণ, আমেরিকা তো বলে নাম প্রকাশ করবে না।’
প্রতিনিধিদল কী জানতে চেয়েছে সাংবাদিকদের এমন প্রশ্নে মন্ত্রী বলেন, ‘জানতে চাইছে এ দেশে দুটি বড় দল আওয়ামী লীগ ও বিএনপি। এদের মধ্যে তিক্ততা কমানো যায় কি না। আজকাল নয় ভবিষ্যতে আমাদের কোনো সাজেশন আছে কি না। তারা জানতে চাইছে আমি নির্বাচনে কেমন সাড়া পাচ্ছি, আমি বললাম খুব ভালো সাড়া পাচ্ছি। তবে আমার তিনটি নেগেটিভ দিক আছে, এক হলো আমার প্রতিদ্বন্দ্বীরা শক্তিশালী নয়। বিশেষ করে বিরোধী দল নাই। তার ফলে অনেকে ভাবছে উনি তো জিতে যাবেন। আমার দলের অনেকে ভাবছে উনি তো জিতবেন, তাহলে খামাখা কেন লাইনে গিয়ে দাঁড়াব।
‘আমি আশা করব, আমার দলবল এ রকম না, তাঁরা এসে ভোট দেবেন। এমনি সাধারণ অনেক ভাববেন উনি তো জিতবেন তাহলে খামাখা গিয়ে কষ্ট করে ভোট দেব কেন। এটা আমার একটি নেগেটিভ দিক। আরেকটা হচ্ছে যে তারিখটা নির্ধারণ। আমেরিকাতে নির্বাচন হয় কর্মদিবসের মাঝখানে, আমাদের এখানে ৭ তারিখ না হয়ে যদি ৯ তারিখ হতো, তাহলে লোকজন শহরে থাকত। এখন শুক্র, শনি ও রোববার বন্ধ হওয়ায়, তাঁরা অনেকে যাবে ট্যুরে। তাতে কিছু ভোটার আমরা হারাব। এই ডেট নিয়ে আগে আমরা কখনো চিন্তা করিনি। এটা চিন্তা করা উচিত ছিল। তবে আমার সবচেয়ে ভালো দিক হচ্ছে; আমার যুবক ভোটার আছে, ওরা চাইবে ভোট দিতে।’
আওয়ামী লীগ-বিএনপির মধ্যে দূরত্ব কমানোর প্রশ্নে তিনি বলেন, ‘আমার মনে হয় আমাদের বড় বড় দলগুলোর মধ্যে কিছু ডায়ালগ দরকার। আর তারপরে ওই দূরত্ব, তিক্ততা কামানো জন্য প্রোগ্রাম নিয়ে কাজ করা দরকার। এখন প্রোগ্রাম নিয়ে কাজ করে না। আমি ওদেরকে বললাম দেখেন, বিএনপির গ্রহণযোগ্যতা কমে গেছে। গত ইলেকশনে তাদের তো ৩০-৩২% সাপোর্ট ছিল। আওয়ামী লীগের ৩৮%। আরেকটা লার্জ নম্বর। আর এইবারে তো বিএনপি অনেক নিচে নেমে গেছে। এই সমস্ত কিছু তাদের সন্ত্রাস করার জন্য।’
জাতীয় পার্টির প্রার্থীদের বিভিন্ন আসনে নির্বাচন থেকে সরে দাঁড়ানো ও দলটির চেয়ারম্যানের গত দুই দিনের বক্তব্যের বিষয়ে জানতে চাইলে তিনি বলেন, ‘অনেক দল নির্বাচনে দেখছে যে তারা জিতবে না। এর মধ্যে কিছু পয়সা-টয়সা হয়তো পেয়েছে। এগুলো আমাদের দেশে তো আছে। ভেতরে কী হচ্ছে আল্লাহই জানেন।’
নতুন নির্বাচন কমিশনের দায়িত্ব গ্রহণকে স্বাগত জানিয়েছে বিএনপি। জনগণের প্রত্যাশা পূরণে নতুন কমিশন কাজ করবে বলেও আশা প্রকাশ করেছে দলটি
১ ঘণ্টা আগেরাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিনের অপসারণ চেয়ে তাঁর নিয়োগ দেওয়া নতুন নির্বাচন কমিশন (ইসি) প্রত্যাখ্যান করেছে জাতীয় নাগরিক কমিটি। একই সঙ্গে নির্বাচন ব্যবস্থা সংস্কারের প্রাপ্ত প্রস্তাবের আলোকে নতুন আইনের অধীনে নতুন নির্বাচন কমিশন গঠনের দাবি জানিয়েছেন তারা
৩ ঘণ্টা আগেড. কামাল হোসেন আর গণফোরামের সঙ্গে যুক্ত নন এবং তিনি রাজনীতি থেকে অবসর নিয়েছেন—বলে জানিয়েছেন নিজেকে গণফোরামের সভাপতি দাবি করা এবং সাবেক সংসদ সদস্য মফিজুল ইসলাম খান কামাল।
১ দিন আগেনতুন রাজনৈতিক বন্দোবস্ত বলতে তারা কী বোঝাচ্ছে? তাদের এই ধারণা স্পষ্ট করা উচিত। আমি জানতে চাই, তাদের নতুন রাজনৈতিক মীমাংসা আসলে কী? আমি এ বিষয়ে কোথাও কিছু লেখা নথিভুক্ত পাইনি। তাদের প্রস্তাব কী, সেটা স্পষ্ট নয়। আমাদের যে ধরনের রাজনীতি আমরা কল্পনা করি, তা আমাদের সংবিধানে স্পষ্টভাবে নথিভুক্ত।
১ দিন আগে