নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
ড. কামাল হোসেন আর গণফোরামের সঙ্গে যুক্ত নন এবং তিনি রাজনীতি থেকে অবসর নিয়েছেন—বলে জানিয়েছেন নিজেকে গণফোরামের সভাপতি দাবি করা এবং সাবেক সংসদ সদস্য মফিজুল ইসলাম খান কামাল।
আজ শনিবার (২৩ নভেম্বর) ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটির সাগর-রুনি মিলনায়তনে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি এ তথ্য জানান। তবে সংবাদ সম্মেলনের ব্যানারে ড. কামাল হোসেনকে ইমেরিটাস সভাপতি হিসেবে উল্লেখ করা হয়েছে।
জানা যায়, দলীয় সিদ্ধান্ত অমান্য করে দ্বাদশ নির্বাচনে অংশগ্রহণ করায় মফিজুল ইসলাম খানকে বহিষ্কার করে গণফোরাম। গণফোরামের বর্তমান সমন্বয় কমিটির সদস্যসচিব ডা. মিজানুর রহমান জানান, ‘নির্বাচনে অংশগ্রহণ করার কারণে গত ১৩ ফেব্রুয়ারি তাকে দল থেকে বহিষ্কার করা হয়।’
সংবাদ সম্মেলনে মফিজুল ইসলাম বলেন, ‘ড. কামাল হোসেন ও ডা. মিজানুর রহমান গণফোরামের গঠনতন্ত্র অনুযায়ী আমাকে বহিষ্কার করার কোনো ক্ষমতা রাখেন না। একটি জাতীয় কাউন্সিলের মাধ্যমে আমাকে গণফোরামের সভাপতি করা হয়েছে। বরং ড. কামাল হোসেন এখন গণফোরামের কেউ নন। তিনি ২০২৩ সালের ২৭ অক্টোবর রাজনীতি থেকে অবসর নিয়েছেন।’
তিনি আরও জানান, নির্বাচন কমিশন তাকে গণফোরামের সভাপতি হিসেবে স্বীকৃতি দিয়েছে। তবে কমিশনের ওয়েবসাইটে তাঁর নাম না থাকার প্রসঙ্গে তিনি বলেন,‘এ বিষয়ে নির্বাচন কমিশনই ভালো বলতে পারবে। তাদের ওয়েবসাইটে কারিগরি ত্রুটিও থাকতে পারে।’
নির্বাচনে অংশ নেওয়ার বিষয়ে তিনি বলেন, ‘আমি নির্বাচনে অংশ নিয়েছিলাম, কিন্তু যখন দেখেছি নির্বাচন সুষ্ঠুভাবে হচ্ছে না, তখন সরে দাঁড়িয়েছি।’
সংবাদ সম্মেলনে আরও দাবি করা হয়, ২০২৩ সালে অনুষ্ঠিত কাউন্সিল অধিবেশনে ড. কামাল হোসেন গণফোরামের সভাপতি হিসেবে মফিজুল ইসলাম খান কামালের নাম ঘোষণা করেন এবং এরপর থেকে দলের কোনো জাতীয় কাউন্সিল অনুষ্ঠিত হয়নি।
মফিজুল ইসলাম খান কামালের দাবিকে ভিত্তিহীন বলে জানিয়েছেন গণফোরামের সমন্বয়ক কমিটির সদস্যসচিব ডা. মিজানুর রহমান। তিনি আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আওয়ামী লীগের পরিকল্পনায় তাঁরা মাঠে নেমেছেন। মূলত আওয়ামী লীগকে পুনর্বাসন করার জন্যই এসব বহিষ্কৃত ব্যক্তিরা চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছেন।’
২০২০ সালের ২৭ সেপ্টেম্বর জাতীয় প্রেসক্লাবে বর্ধিত সভা করে আনুষ্ঠানিকভাবে ভেঙে দুই ভাগ হয় গণফোরাম। বিভক্তির পর একাংশের নেতৃত্বে দেন কামাল হোসেন। আরেক অংশের নেতৃত্বে দেন মোস্তফা মহসীন মন্টু। গত ২৯ আগস্ট গণফোরামের বিভক্ত দুইটি অংশকে এক করে সম্মেলন করার জন্য সমন্বয় কমিটি ঘোষণা করেন দলটির ইমেরিটাস সভাপতি ড. কামাল হোসেন। এতে মোস্তফা মহসিন মন্টুকে চেয়ারম্যান ও ডা. মিজানুর রহমানকে সদস্যসচিব করা হয়।
ড. কামাল হোসেন আর গণফোরামের সঙ্গে যুক্ত নন এবং তিনি রাজনীতি থেকে অবসর নিয়েছেন—বলে জানিয়েছেন নিজেকে গণফোরামের সভাপতি দাবি করা এবং সাবেক সংসদ সদস্য মফিজুল ইসলাম খান কামাল।
আজ শনিবার (২৩ নভেম্বর) ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটির সাগর-রুনি মিলনায়তনে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি এ তথ্য জানান। তবে সংবাদ সম্মেলনের ব্যানারে ড. কামাল হোসেনকে ইমেরিটাস সভাপতি হিসেবে উল্লেখ করা হয়েছে।
জানা যায়, দলীয় সিদ্ধান্ত অমান্য করে দ্বাদশ নির্বাচনে অংশগ্রহণ করায় মফিজুল ইসলাম খানকে বহিষ্কার করে গণফোরাম। গণফোরামের বর্তমান সমন্বয় কমিটির সদস্যসচিব ডা. মিজানুর রহমান জানান, ‘নির্বাচনে অংশগ্রহণ করার কারণে গত ১৩ ফেব্রুয়ারি তাকে দল থেকে বহিষ্কার করা হয়।’
সংবাদ সম্মেলনে মফিজুল ইসলাম বলেন, ‘ড. কামাল হোসেন ও ডা. মিজানুর রহমান গণফোরামের গঠনতন্ত্র অনুযায়ী আমাকে বহিষ্কার করার কোনো ক্ষমতা রাখেন না। একটি জাতীয় কাউন্সিলের মাধ্যমে আমাকে গণফোরামের সভাপতি করা হয়েছে। বরং ড. কামাল হোসেন এখন গণফোরামের কেউ নন। তিনি ২০২৩ সালের ২৭ অক্টোবর রাজনীতি থেকে অবসর নিয়েছেন।’
তিনি আরও জানান, নির্বাচন কমিশন তাকে গণফোরামের সভাপতি হিসেবে স্বীকৃতি দিয়েছে। তবে কমিশনের ওয়েবসাইটে তাঁর নাম না থাকার প্রসঙ্গে তিনি বলেন,‘এ বিষয়ে নির্বাচন কমিশনই ভালো বলতে পারবে। তাদের ওয়েবসাইটে কারিগরি ত্রুটিও থাকতে পারে।’
নির্বাচনে অংশ নেওয়ার বিষয়ে তিনি বলেন, ‘আমি নির্বাচনে অংশ নিয়েছিলাম, কিন্তু যখন দেখেছি নির্বাচন সুষ্ঠুভাবে হচ্ছে না, তখন সরে দাঁড়িয়েছি।’
সংবাদ সম্মেলনে আরও দাবি করা হয়, ২০২৩ সালে অনুষ্ঠিত কাউন্সিল অধিবেশনে ড. কামাল হোসেন গণফোরামের সভাপতি হিসেবে মফিজুল ইসলাম খান কামালের নাম ঘোষণা করেন এবং এরপর থেকে দলের কোনো জাতীয় কাউন্সিল অনুষ্ঠিত হয়নি।
মফিজুল ইসলাম খান কামালের দাবিকে ভিত্তিহীন বলে জানিয়েছেন গণফোরামের সমন্বয়ক কমিটির সদস্যসচিব ডা. মিজানুর রহমান। তিনি আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আওয়ামী লীগের পরিকল্পনায় তাঁরা মাঠে নেমেছেন। মূলত আওয়ামী লীগকে পুনর্বাসন করার জন্যই এসব বহিষ্কৃত ব্যক্তিরা চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছেন।’
২০২০ সালের ২৭ সেপ্টেম্বর জাতীয় প্রেসক্লাবে বর্ধিত সভা করে আনুষ্ঠানিকভাবে ভেঙে দুই ভাগ হয় গণফোরাম। বিভক্তির পর একাংশের নেতৃত্বে দেন কামাল হোসেন। আরেক অংশের নেতৃত্বে দেন মোস্তফা মহসীন মন্টু। গত ২৯ আগস্ট গণফোরামের বিভক্ত দুইটি অংশকে এক করে সম্মেলন করার জন্য সমন্বয় কমিটি ঘোষণা করেন দলটির ইমেরিটাস সভাপতি ড. কামাল হোসেন। এতে মোস্তফা মহসিন মন্টুকে চেয়ারম্যান ও ডা. মিজানুর রহমানকে সদস্যসচিব করা হয়।
নতুন রাজনৈতিক বন্দোবস্ত বলতে তারা কী বোঝাচ্ছে? তাদের এই ধারণা স্পষ্ট করা উচিত। আমি জানতে চাই, তাদের নতুন রাজনৈতিক মীমাংসা আসলে কী? আমি এ বিষয়ে কোথাও কিছু লেখা নথিভুক্ত পাইনি। তাদের প্রস্তাব কী, সেটা স্পষ্ট নয়। আমাদের যে ধরনের রাজনীতি আমরা কল্পনা করি, তা আমাদের সংবিধানে স্পষ্টভাবে নথিভুক্ত।
১২ ঘণ্টা আগেছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানে দেশে রাজনৈতিক পটপরিবর্তনের প্রেক্ষাপটে ঢাকা সেনানিবাসে সশস্ত্র বাহিনী দিবসের অনুষ্ঠানে উপস্থিত হয়েছিলেন বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া। দীর্ঘ এক যুগ পর গুরুত্বপূর্ণ এ দিবসের কর্মসূচিতে তাঁর অংশগ্রহণকে রাজনীতির জন্য ইতিবাচক ঘটনা বলে মনে করছেন বিশ্লেষক ও রাজনৈতিক দলগুলোর নেতারা
১৫ ঘণ্টা আগেমানবমুক্তির মহান সংগ্রামে জীবনের শেষ দিন পর্যন্ত কমরেড হেনা দাস অবিচল ছিলেন বলে মন্তব্য করেছেন বাংলাদেশের কমিউনিস্ট পার্টির (সিপিবি) সাধারণ সম্পাদক কমরেড রুহিন হোসেন প্রিন্স। তিনি বলেন, ‘বঞ্চিত-নিপীড়িত মানুষের মুক্তির সংগ্রামে কমরেড হেনা দাস ছিলেন অগ্রসৈনিক।’
১ দিন আগেসবার সঙ্গে বন্ধুত্ব, কারও সঙ্গে শত্রুতা নয়—নীতি অনুসরণ করে ভারতসহ প্রতিবেশী সব রাষ্ট্রের সঙ্গে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী সুসম্পর্ক বজায় রাখতে চায় বলে জানিয়েছেন দলটির আমির ডা. শফিকুর রহমান। আজ শুক্রবার (২২ নভেম্বর) ভারতের আনন্দবাজার পত্রিকাকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে তিনি এ কথা বলেন।
১ দিন আগে