নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে অংশ নেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে ইসলামী ঐক্যজোট। তবে নির্বাচন প্রস্তুতিতে সময় স্বল্পতার কথা জানিয়ে ঘোষিত তফসিল পুনর্বিন্যাসের আহ্বান জানিয়েছে দলটি।
আজ সোমবার বিকেলে জাতীয় প্রেসক্লাবের জহুর হোসেন চৌধুরী হলে এক সংবাদ সম্মেলনে এ ঘোষণা দেয় ধর্মভিত্তিক এই জোটের নেতারা।
সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্যে ইসলামী ঐক্যজোটের মহাসচিব মুফতি ফয়জুল্লাহ বলেন, ‘বাংলাদেশের স্বাধীন অস্তিত্ব টিকিয়ে রাখার স্বার্থে অবাধ, সুষ্ঠু, নিরপেক্ষ ও অংশগ্রহণমূলক নির্বাচনের আয়োজন করা সময়ের অপরিহার্য দাবি। এ লক্ষ্য অর্জনে ব্যর্থ হলে দেশের স্বাধীন অস্তিত্ব বিপন্ন হওয়ার আশঙ্কা রয়েছে। ইসলামী ঐক্যজোট প্রতিষ্ঠাকাল থেকেই দেশের স্বাধীনতা এবং ইসলাম রক্ষা ও প্রতিষ্ঠার জন্য আপ্রাণ চেষ্টা-প্রচেষ্টা অব্যাহত রেখেছে। দেশের স্বাধীন অস্তিত্ব ও ইসলামের ওপর যখনই কোনো আঘাত এসেছে, ইসলামী ঐক্যজোট তার বিরুদ্ধে গড়ে তুলেছে দুর্বার প্রতিরোধ। দেশ ও ইসলাম রক্ষার স্বার্থে যে কোনো ত্যাগ স্বীকার করতে দ্বিধা করেনি।’
তিনি আরও বলেন, ‘আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে কেন্দ্র করে ইতিমধ্যে ইসলামী ঐক্যজোট নির্বাচন কমিশনের সংলাপে অংশগ্রহণ করেছে। কমিশন প্রতিশ্রুতি দিয়েছে, তারা অবাধ, সুষ্ঠু, নিরপেক্ষ ও অংশগ্রহণমূলক নির্বাচন অনুষ্ঠানে বদ্ধপরিকর। তাই দিনের ভোট দিনে অনুষ্ঠান, কালো টাকা ও পেশিশক্তি বন্ধের কঠোর ব্যবস্থা গ্রহণ করা হলে, ইসলামী ঐক্যজোটের মজলিশে সুরা বিগত সময়ের মতো আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচনে অংশগ্রহণ করার সিদ্ধান্ত গ্রহণ করেছে।’
তবে নির্বাচন কমিশন কর্তৃক ঘোষিত তফসিল অনুযায়ী এই স্বল্পসময়ের ভেতর প্রার্থীদের নির্বাচনী যাবতীয় প্রস্তুতি গ্রহণ বেশ কঠিন হবে জানিয়ে তিনি আরও বলেন, ‘তাই ঘোষিত তফসিল পুনর্বিন্যাস করার জন্য নির্বাচন কমিশনের প্রতি আহ্বান জানাচ্ছি। সেই সঙ্গে গ্রেপ্তার বন্ধ ও গ্রেপ্তারকৃত আলেম-ওলামা ও নেতাদের মুক্তি দিয়ে নির্বাচনের অনুকূল পরিবেশ নিশ্চিত করার আহ্বান জানাচ্ছি।’
আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচন হবে অবাধ, সুষ্ঠু, নিরপেক্ষ ও অংশগ্রহণমূলক হবে প্রত্যাশা করে তিনি আরও বলেন, ‘সবার অংশগ্রহণে স্বতঃস্ফূর্তভাবে জাতীয় সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠানের জন্য সংশ্লিষ্ট সবার প্রতি জোর দাবি জানাচ্ছি। হস্তক্ষেপমুক্ত একটি সুষ্ঠু, অবাধ, নিরপেক্ষ ও অংশগ্রহণমূলক নির্বাচন অনুষ্ঠান দেশের জনগণের প্রাণের দাবি। আমরা আশা করি, নির্বাচন কমিশন কারও কাছে মাথা নত না করে সুষ্ঠু, নিরপেক্ষ, অংশগ্রহণমূলক জাতীয় সংসদ নির্বাচনের ব্যবস্থা করবে।’
এ সময় সংবাদ সম্মেলনে আরও উপস্থিত ছিলেন—ইসলামী ঐক্যজোটের সিনিয়র ভাইস চেয়ারম্যান মাওলানা আব্দুর রশিদ মজুমদার, অধ্যাপক মাওলানা এহতেশাম সারওয়ার, অধ্যাপক জিয়াউল হক মজুমদার, যুগ্ম মহাসচিব মাওলানা আবুল কাশেম, মাওলানা আব্দুল হাই ফারুকী, মাওলানা তাহ আবু সাইফ, মাওলানা আব্দুল কাঈয়ুম, সহকারী মহাসচিব ও ধর্মবিষয়ক সম্পাদক মুফতি নাসির উদ্দীন, প্রচার সম্পাদক আনসারুল্ হক ইমরানসহ আরও অনেকে।
দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে অংশ নেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে ইসলামী ঐক্যজোট। তবে নির্বাচন প্রস্তুতিতে সময় স্বল্পতার কথা জানিয়ে ঘোষিত তফসিল পুনর্বিন্যাসের আহ্বান জানিয়েছে দলটি।
আজ সোমবার বিকেলে জাতীয় প্রেসক্লাবের জহুর হোসেন চৌধুরী হলে এক সংবাদ সম্মেলনে এ ঘোষণা দেয় ধর্মভিত্তিক এই জোটের নেতারা।
সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্যে ইসলামী ঐক্যজোটের মহাসচিব মুফতি ফয়জুল্লাহ বলেন, ‘বাংলাদেশের স্বাধীন অস্তিত্ব টিকিয়ে রাখার স্বার্থে অবাধ, সুষ্ঠু, নিরপেক্ষ ও অংশগ্রহণমূলক নির্বাচনের আয়োজন করা সময়ের অপরিহার্য দাবি। এ লক্ষ্য অর্জনে ব্যর্থ হলে দেশের স্বাধীন অস্তিত্ব বিপন্ন হওয়ার আশঙ্কা রয়েছে। ইসলামী ঐক্যজোট প্রতিষ্ঠাকাল থেকেই দেশের স্বাধীনতা এবং ইসলাম রক্ষা ও প্রতিষ্ঠার জন্য আপ্রাণ চেষ্টা-প্রচেষ্টা অব্যাহত রেখেছে। দেশের স্বাধীন অস্তিত্ব ও ইসলামের ওপর যখনই কোনো আঘাত এসেছে, ইসলামী ঐক্যজোট তার বিরুদ্ধে গড়ে তুলেছে দুর্বার প্রতিরোধ। দেশ ও ইসলাম রক্ষার স্বার্থে যে কোনো ত্যাগ স্বীকার করতে দ্বিধা করেনি।’
তিনি আরও বলেন, ‘আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে কেন্দ্র করে ইতিমধ্যে ইসলামী ঐক্যজোট নির্বাচন কমিশনের সংলাপে অংশগ্রহণ করেছে। কমিশন প্রতিশ্রুতি দিয়েছে, তারা অবাধ, সুষ্ঠু, নিরপেক্ষ ও অংশগ্রহণমূলক নির্বাচন অনুষ্ঠানে বদ্ধপরিকর। তাই দিনের ভোট দিনে অনুষ্ঠান, কালো টাকা ও পেশিশক্তি বন্ধের কঠোর ব্যবস্থা গ্রহণ করা হলে, ইসলামী ঐক্যজোটের মজলিশে সুরা বিগত সময়ের মতো আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচনে অংশগ্রহণ করার সিদ্ধান্ত গ্রহণ করেছে।’
তবে নির্বাচন কমিশন কর্তৃক ঘোষিত তফসিল অনুযায়ী এই স্বল্পসময়ের ভেতর প্রার্থীদের নির্বাচনী যাবতীয় প্রস্তুতি গ্রহণ বেশ কঠিন হবে জানিয়ে তিনি আরও বলেন, ‘তাই ঘোষিত তফসিল পুনর্বিন্যাস করার জন্য নির্বাচন কমিশনের প্রতি আহ্বান জানাচ্ছি। সেই সঙ্গে গ্রেপ্তার বন্ধ ও গ্রেপ্তারকৃত আলেম-ওলামা ও নেতাদের মুক্তি দিয়ে নির্বাচনের অনুকূল পরিবেশ নিশ্চিত করার আহ্বান জানাচ্ছি।’
আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচন হবে অবাধ, সুষ্ঠু, নিরপেক্ষ ও অংশগ্রহণমূলক হবে প্রত্যাশা করে তিনি আরও বলেন, ‘সবার অংশগ্রহণে স্বতঃস্ফূর্তভাবে জাতীয় সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠানের জন্য সংশ্লিষ্ট সবার প্রতি জোর দাবি জানাচ্ছি। হস্তক্ষেপমুক্ত একটি সুষ্ঠু, অবাধ, নিরপেক্ষ ও অংশগ্রহণমূলক নির্বাচন অনুষ্ঠান দেশের জনগণের প্রাণের দাবি। আমরা আশা করি, নির্বাচন কমিশন কারও কাছে মাথা নত না করে সুষ্ঠু, নিরপেক্ষ, অংশগ্রহণমূলক জাতীয় সংসদ নির্বাচনের ব্যবস্থা করবে।’
এ সময় সংবাদ সম্মেলনে আরও উপস্থিত ছিলেন—ইসলামী ঐক্যজোটের সিনিয়র ভাইস চেয়ারম্যান মাওলানা আব্দুর রশিদ মজুমদার, অধ্যাপক মাওলানা এহতেশাম সারওয়ার, অধ্যাপক জিয়াউল হক মজুমদার, যুগ্ম মহাসচিব মাওলানা আবুল কাশেম, মাওলানা আব্দুল হাই ফারুকী, মাওলানা তাহ আবু সাইফ, মাওলানা আব্দুল কাঈয়ুম, সহকারী মহাসচিব ও ধর্মবিষয়ক সম্পাদক মুফতি নাসির উদ্দীন, প্রচার সম্পাদক আনসারুল্ হক ইমরানসহ আরও অনেকে।
মানবমুক্তির মহান সংগ্রামে জীবনের শেষ দিন পর্যন্ত কমরেড হেনা দাস অবিচল ছিলেন বলে মন্তব্য করেছেন বাংলাদেশের কমিউনিস্ট পার্টির (সিপিবি) সাধারণ সম্পাদক কমরেড রুহিন হোসেন প্রিন্স। তিনি বলেন, ‘বঞ্চিত-নিপীড়িত মানুষের মুক্তির সংগ্রামে কমরেড হেনা দাস ছিলেন অগ্রসৈনিক।’
৬ ঘণ্টা আগেসবার সঙ্গে বন্ধুত্ব, কারও সঙ্গে শত্রুতা নয়—নীতি অনুসরণ করে ভারতসহ প্রতিবেশী সব রাষ্ট্রের সঙ্গে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী সুসম্পর্ক বজায় রাখতে চায় বলে জানিয়েছেন দলটির আমির ডা. শফিকুর রহমান। আজ শুক্রবার (২২ নভেম্বর) ভারতের আনন্দবাজার পত্রিকাকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে তিনি এ কথা বলেন।
৮ ঘণ্টা আগেকঠিন সময়ে দলের প্রতি নেতা–কর্মীদের একাগ্রতা ও ত্যাগ আওয়ামী লীগের সবচেয়ে বড় শক্তি। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে সক্রিয় থাকুন, আমাদের পেজ থেকে প্রকাশিত প্রতিটি বার্তা ছড়িয়ে দিন। সে জন্য সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে সক্রিয় থাকার নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে।
১০ ঘণ্টা আগেসশস্ত্র মুক্তিযুদ্ধে ৯ নম্বর সেক্টরের কমান্ডার, বীর সিপাহসালার মেজর এম এ জলিলকে মুক্তিযুদ্ধে বীরত্বপূর্ণ অবদানের জন্য রাষ্ট্রীয় খেতাব প্রদানের আহ্বান জানিয়েছেন স্বাধীনতার পতাকা উত্তোলক, জেএসডি সভাপতি আ স ম আবদুর রব...
১২ ঘণ্টা আগে