নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
১২ জুলাই এক দফার ঘোষণা দিতে যাচ্ছে বিএনপি। ‘ওই দিন থেকে আন্দোলনের নতুন যাত্রা শুরু হবে’ উল্লেখ করে দলটির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেন, ‘নির্দলীয় নিরপেক্ষ সরকারের দাবিতে বিএনপিসহ যুগপৎ আন্দোলনে থাকা দলগুলো যার যার অবস্থান থেকে ১২ জুলাই সমাবেশ করবে। ওই সমাবেশ থেকে নতুন যাত্রার আন্দোলনের কর্মসূচির ঘোষণা দেওয়া হবে।’
আজ সোমবার নয়াপল্টনে দলের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে এক দোয়া মাহফিলে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় এ কথা বলেন তিনি। দলের স্থায়ী কমিটির সদস্য খন্দকার মোশাররফ হোসেন ও রফিকুল ইসলাম মিয়ার সুস্থতা কামনায় বিএনপি এই অনুষ্ঠানের আয়োজন করে।
‘দেশে ভয়াবহ পরিস্থিতি বিরাজমান’ মন্তব্য করে মির্জা ফখরুল বলেন, ‘অনির্বাচিত আওয়ামী লীগ সরকার সচেতনভাবে গণতন্ত্রকে অসুস্থ করেছে। যারা গণতন্ত্রের জন্য কাজ করে তাদের অসুস্থ বানিয়েছে। গোটা রাষ্ট্রকে অসুস্থ, বিকৃত রাষ্ট্রে পরিণত করেছে এই সরকার।’
তিনি বলেন, যেসব নেতারা অসুস্থ তাঁদের অনেকের নামে অসংখ্য মামলা রয়েছে। ৪০ লাখ নেতা-কর্মীর নামে মামলা দেওয়া হয়েছে। ভয়াবহ অবস্থা পরিকল্পিতভাবে আওয়ামী লীগ করেছে। সরকারের লক্ষ্য একটাই, বিরোধী দল ধ্বংস করে একদলীয় শাসনব্যবস্থা কায়েম করতে চায়। নির্বাচনকে তারা হাতিয়ার হিসেবে নিয়েছে।
মির্জা ফখরুল বলেন, ‘বিএনপি বাধ্য হয়ে আন্দোলন করছে। বিএনপি নির্বাচন চায়। তবে আওয়ামী লীগ বারবার নিজেদের মতো নির্বাচন করেছে। এটা আর হতে দেওয়া যায় না। আশা করি সরকারের এখনো শুভবুদ্ধির উদয় হবে।’
অনুষ্ঠানে ঢাকা মহানগর উত্তর বিএনপির আহ্বায়ক আমান উল্লাহ আমান বলেন, স্লো পয়জনিংয়ের মাধ্যমে খালেদা জিয়াকে অসুস্থ বানিয়ে রাখা হয়েছে। সরকারের সুপরিকল্পিত অশুভ উদ্দেশ্যের অংশ হিসেবে খালেদা জিয়াকে অসুস্থ বানিয়ে রাখা হয়েছে।
তিনি আরও বলেন, ‘বিএনপির নেতা-কর্মীদের মামলাগুলো দ্রুত আদালতে এনে সাজা দেওয়ার চক্রান্ত করছে। কিন্তু সরকারের নীল নকশা দেশের মানুষ ধরে ফেলেছে, এ জন্য তরুণ-যুবক-সাধারণ মানুষ মাঠে নেমে এসেছে। ১২ তারিখে নতুন কর্মসূচি ঘোষণা করা হবে, এরপর আন্দোলনে সরকারকে সরিয়ে জনগণের সরকার প্রতিষ্ঠা করা হবে।’
বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী বলেন, ‘দুঃসময় চলছে। সরকারের নিপীড়ন-নির্যাতন, মামলায় আদালতে হাজিরা দিতে বিএনপির সিনিয়র নেতারা অসুস্থ হয়ে পড়ছেন। সরকার মহাপরিকল্পনা করে বিএনপির নেতাদের নানা কায়দায় নির্যাতন করে অসুস্থ বানিয়ে গণতান্ত্রিক আন্দোলনকে বাধাগ্রস্ত করার চেষ্টা চলছে।’
রিজভী আরও বলেন, নির্বাচনকে সামনে রেখে নানা কৌশল করছে সরকার। প্রশাসনে রদবদল করা হচ্ছে। পুলিশ-ডিসিদের বদলি করা হচ্ছে অশুভ উদ্দেশ্যে। সরকারের মাস্টারপ্ল্যান এবার ব্যর্থ করে দেবে দেশের মানুষ। ১২ তারিখে বিএনপির সমাবেশ সফল করা হবে। নেতা-কর্মীরা প্রস্তুতি সম্পন্ন করেছেন, ঐতিহাসিক সমাবেশ হবে।
১২ জুলাই এক দফার ঘোষণা দিতে যাচ্ছে বিএনপি। ‘ওই দিন থেকে আন্দোলনের নতুন যাত্রা শুরু হবে’ উল্লেখ করে দলটির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেন, ‘নির্দলীয় নিরপেক্ষ সরকারের দাবিতে বিএনপিসহ যুগপৎ আন্দোলনে থাকা দলগুলো যার যার অবস্থান থেকে ১২ জুলাই সমাবেশ করবে। ওই সমাবেশ থেকে নতুন যাত্রার আন্দোলনের কর্মসূচির ঘোষণা দেওয়া হবে।’
আজ সোমবার নয়াপল্টনে দলের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে এক দোয়া মাহফিলে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় এ কথা বলেন তিনি। দলের স্থায়ী কমিটির সদস্য খন্দকার মোশাররফ হোসেন ও রফিকুল ইসলাম মিয়ার সুস্থতা কামনায় বিএনপি এই অনুষ্ঠানের আয়োজন করে।
‘দেশে ভয়াবহ পরিস্থিতি বিরাজমান’ মন্তব্য করে মির্জা ফখরুল বলেন, ‘অনির্বাচিত আওয়ামী লীগ সরকার সচেতনভাবে গণতন্ত্রকে অসুস্থ করেছে। যারা গণতন্ত্রের জন্য কাজ করে তাদের অসুস্থ বানিয়েছে। গোটা রাষ্ট্রকে অসুস্থ, বিকৃত রাষ্ট্রে পরিণত করেছে এই সরকার।’
তিনি বলেন, যেসব নেতারা অসুস্থ তাঁদের অনেকের নামে অসংখ্য মামলা রয়েছে। ৪০ লাখ নেতা-কর্মীর নামে মামলা দেওয়া হয়েছে। ভয়াবহ অবস্থা পরিকল্পিতভাবে আওয়ামী লীগ করেছে। সরকারের লক্ষ্য একটাই, বিরোধী দল ধ্বংস করে একদলীয় শাসনব্যবস্থা কায়েম করতে চায়। নির্বাচনকে তারা হাতিয়ার হিসেবে নিয়েছে।
মির্জা ফখরুল বলেন, ‘বিএনপি বাধ্য হয়ে আন্দোলন করছে। বিএনপি নির্বাচন চায়। তবে আওয়ামী লীগ বারবার নিজেদের মতো নির্বাচন করেছে। এটা আর হতে দেওয়া যায় না। আশা করি সরকারের এখনো শুভবুদ্ধির উদয় হবে।’
অনুষ্ঠানে ঢাকা মহানগর উত্তর বিএনপির আহ্বায়ক আমান উল্লাহ আমান বলেন, স্লো পয়জনিংয়ের মাধ্যমে খালেদা জিয়াকে অসুস্থ বানিয়ে রাখা হয়েছে। সরকারের সুপরিকল্পিত অশুভ উদ্দেশ্যের অংশ হিসেবে খালেদা জিয়াকে অসুস্থ বানিয়ে রাখা হয়েছে।
তিনি আরও বলেন, ‘বিএনপির নেতা-কর্মীদের মামলাগুলো দ্রুত আদালতে এনে সাজা দেওয়ার চক্রান্ত করছে। কিন্তু সরকারের নীল নকশা দেশের মানুষ ধরে ফেলেছে, এ জন্য তরুণ-যুবক-সাধারণ মানুষ মাঠে নেমে এসেছে। ১২ তারিখে নতুন কর্মসূচি ঘোষণা করা হবে, এরপর আন্দোলনে সরকারকে সরিয়ে জনগণের সরকার প্রতিষ্ঠা করা হবে।’
বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী বলেন, ‘দুঃসময় চলছে। সরকারের নিপীড়ন-নির্যাতন, মামলায় আদালতে হাজিরা দিতে বিএনপির সিনিয়র নেতারা অসুস্থ হয়ে পড়ছেন। সরকার মহাপরিকল্পনা করে বিএনপির নেতাদের নানা কায়দায় নির্যাতন করে অসুস্থ বানিয়ে গণতান্ত্রিক আন্দোলনকে বাধাগ্রস্ত করার চেষ্টা চলছে।’
রিজভী আরও বলেন, নির্বাচনকে সামনে রেখে নানা কৌশল করছে সরকার। প্রশাসনে রদবদল করা হচ্ছে। পুলিশ-ডিসিদের বদলি করা হচ্ছে অশুভ উদ্দেশ্যে। সরকারের মাস্টারপ্ল্যান এবার ব্যর্থ করে দেবে দেশের মানুষ। ১২ তারিখে বিএনপির সমাবেশ সফল করা হবে। নেতা-কর্মীরা প্রস্তুতি সম্পন্ন করেছেন, ঐতিহাসিক সমাবেশ হবে।
নতুন নির্বাচন কমিশনের দায়িত্ব গ্রহণকে স্বাগত জানিয়েছে বিএনপি। জনগণের প্রত্যাশা পূরণে নতুন কমিশন কাজ করবে বলেও আশা প্রকাশ করেছে দলটি
১১ ঘণ্টা আগেরাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিনের অপসারণ চেয়ে তাঁর নিয়োগ দেওয়া নতুন নির্বাচন কমিশন (ইসি) প্রত্যাখ্যান করেছে জাতীয় নাগরিক কমিটি। একই সঙ্গে নির্বাচন ব্যবস্থা সংস্কারের প্রাপ্ত প্রস্তাবের আলোকে নতুন আইনের অধীনে নতুন নির্বাচন কমিশন গঠনের দাবি জানিয়েছেন তারা
১২ ঘণ্টা আগেড. কামাল হোসেন আর গণফোরামের সঙ্গে যুক্ত নন এবং তিনি রাজনীতি থেকে অবসর নিয়েছেন—বলে জানিয়েছেন নিজেকে গণফোরামের সভাপতি দাবি করা এবং সাবেক সংসদ সদস্য মফিজুল ইসলাম খান কামাল।
১ দিন আগেনতুন রাজনৈতিক বন্দোবস্ত বলতে তারা কী বোঝাচ্ছে? তাদের এই ধারণা স্পষ্ট করা উচিত। আমি জানতে চাই, তাদের নতুন রাজনৈতিক মীমাংসা আসলে কী? আমি এ বিষয়ে কোথাও কিছু লেখা নথিভুক্ত পাইনি। তাদের প্রস্তাব কী, সেটা স্পষ্ট নয়। আমাদের যে ধরনের রাজনীতি আমরা কল্পনা করি, তা আমাদের সংবিধানে স্পষ্টভাবে নথিভুক্ত।
২ দিন আগে