নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য মোফাজ্জল হোসেন চৌধুরী মায়া বলেছেন, ‘আমরা আমাদের সমাবেশ শান্তিপূর্ণভাবে করতে চাই। কেউ যদি ডিস্টার্ব করতে আসে, জনগণ তার ব্যবস্থা নেবে।’
আজ বায়তুল মোকাররমের দক্ষিণ গেটে আওয়ামী লীগের সমাবেশস্থলে সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে তিনি এ কথা বলেন।
মায়া বলেন, ‘জামায়াতকে সমাবেশ করার অনুমতি দেয়নি পুলিশ। এর পরও যদি তারা জোর করে সমাবেশ করতে চায়, সেটা দেখার জন্য প্রশাসন রয়েছে। প্রশাসন ব্যবস্থা নেবে। এটা নিয়ে আমরা মাথা ঘামাই না। আমাদের মাথা ঘামানোর বিষয় আমাদের আজকের সমাবেশ।’
এর আগে সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের মধ্য দিয়ে ঢাকা মহানগর উত্তর ও দক্ষিণ আওয়ামী লীগের শান্তি ও উন্নয়ন সমাবেশ শুরু হয়। লোকসংগীতশিল্পী প্রীতি সরকারের কণ্ঠে ‘জয় বাংলা বলিয়া’ গান দিয়ে আজ বেলা সাড়ে ১১টায় সমাবেশ শুরু হয়। সমাবেশের মূল কার্যক্রম শুরু হবে দুপুর আড়াইটার দিকে।
এর আগে সকাল ১০টার দিকে সমাবেশস্থলে জড়ো হতে থাকেন ঢাকা মহানগর, বিভিন্ন থানা, ওয়ার্ড ও ইউনিট এবং নারায়ণগঞ্জ থেকে আসা নেতা-কর্মীরা। বিভিন্ন স্থান থেকে সমাবেশস্থল ও আশপাশের এলাকায় খণ্ড খণ্ড মিছিল নিয়ে আসেন তাঁরা। নেতা-কর্মীরা ব্যানার-প্লাকার্ড ও পতাকা নিয়ে সমাবেশে উপস্থিত হন। ঢাকা মহানগরের পাশাপাশি আশপাশের পাঁচ জেলা থেকে বিপুলসংখ্যক নেতা-কর্মী সমাবেশে যোগ দেবেন বলে জানান আওয়ামী লীগের নেতারা।
ঢাকা মহানগর দক্ষিণ আওয়ামী লীগের সভাপতি আবু আহমেদ মন্নাফীর সভাপতিত্বে সমাবেশে উপস্থিত আছেন আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য মোফাজ্জল হোসেন চৌধুরী মায়া, জাহাঙ্গীর কবির নানক, আব্দুর রহমান, যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক আ ফ ম বাহাউদ্দিন নাছিম, সাংগঠনিক সম্পাদক এস এম কামাল হোসেন, মির্জা আজম, সংস্কৃতি সম্পাদক অসীম কুমার উকিল, আন্তর্জাতিক সম্পাদক শাম্মী আহমেদ, বন ও পরিবেশ সম্পাদক দেলোয়ার হোসেন, উপদপ্তর সম্পাদক সায়েম খান, কার্যনির্বাহী সদস্য তারানা হালিম, পানিসম্পদ উপমন্ত্রী এনামুল হক শামীম, ঢাকা মহানগর উত্তর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এস এম মান্নান কচি প্রমুখ।
আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য মোফাজ্জল হোসেন চৌধুরী মায়া বলেছেন, ‘আমরা আমাদের সমাবেশ শান্তিপূর্ণভাবে করতে চাই। কেউ যদি ডিস্টার্ব করতে আসে, জনগণ তার ব্যবস্থা নেবে।’
আজ বায়তুল মোকাররমের দক্ষিণ গেটে আওয়ামী লীগের সমাবেশস্থলে সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে তিনি এ কথা বলেন।
মায়া বলেন, ‘জামায়াতকে সমাবেশ করার অনুমতি দেয়নি পুলিশ। এর পরও যদি তারা জোর করে সমাবেশ করতে চায়, সেটা দেখার জন্য প্রশাসন রয়েছে। প্রশাসন ব্যবস্থা নেবে। এটা নিয়ে আমরা মাথা ঘামাই না। আমাদের মাথা ঘামানোর বিষয় আমাদের আজকের সমাবেশ।’
এর আগে সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের মধ্য দিয়ে ঢাকা মহানগর উত্তর ও দক্ষিণ আওয়ামী লীগের শান্তি ও উন্নয়ন সমাবেশ শুরু হয়। লোকসংগীতশিল্পী প্রীতি সরকারের কণ্ঠে ‘জয় বাংলা বলিয়া’ গান দিয়ে আজ বেলা সাড়ে ১১টায় সমাবেশ শুরু হয়। সমাবেশের মূল কার্যক্রম শুরু হবে দুপুর আড়াইটার দিকে।
এর আগে সকাল ১০টার দিকে সমাবেশস্থলে জড়ো হতে থাকেন ঢাকা মহানগর, বিভিন্ন থানা, ওয়ার্ড ও ইউনিট এবং নারায়ণগঞ্জ থেকে আসা নেতা-কর্মীরা। বিভিন্ন স্থান থেকে সমাবেশস্থল ও আশপাশের এলাকায় খণ্ড খণ্ড মিছিল নিয়ে আসেন তাঁরা। নেতা-কর্মীরা ব্যানার-প্লাকার্ড ও পতাকা নিয়ে সমাবেশে উপস্থিত হন। ঢাকা মহানগরের পাশাপাশি আশপাশের পাঁচ জেলা থেকে বিপুলসংখ্যক নেতা-কর্মী সমাবেশে যোগ দেবেন বলে জানান আওয়ামী লীগের নেতারা।
ঢাকা মহানগর দক্ষিণ আওয়ামী লীগের সভাপতি আবু আহমেদ মন্নাফীর সভাপতিত্বে সমাবেশে উপস্থিত আছেন আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য মোফাজ্জল হোসেন চৌধুরী মায়া, জাহাঙ্গীর কবির নানক, আব্দুর রহমান, যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক আ ফ ম বাহাউদ্দিন নাছিম, সাংগঠনিক সম্পাদক এস এম কামাল হোসেন, মির্জা আজম, সংস্কৃতি সম্পাদক অসীম কুমার উকিল, আন্তর্জাতিক সম্পাদক শাম্মী আহমেদ, বন ও পরিবেশ সম্পাদক দেলোয়ার হোসেন, উপদপ্তর সম্পাদক সায়েম খান, কার্যনির্বাহী সদস্য তারানা হালিম, পানিসম্পদ উপমন্ত্রী এনামুল হক শামীম, ঢাকা মহানগর উত্তর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এস এম মান্নান কচি প্রমুখ।
মানবমুক্তির মহান সংগ্রামে জীবনের শেষ দিন পর্যন্ত কমরেড হেনা দাস অবিচল ছিলেন বলে মন্তব্য করেছেন বাংলাদেশের কমিউনিস্ট পার্টির (সিপিবি) সাধারণ সম্পাদক কমরেড রুহিন হোসেন প্রিন্স। তিনি বলেন, ‘বঞ্চিত-নিপীড়িত মানুষের মুক্তির সংগ্রামে কমরেড হেনা দাস ছিলেন অগ্রসৈনিক।’
৮ ঘণ্টা আগেসবার সঙ্গে বন্ধুত্ব, কারও সঙ্গে শত্রুতা নয়—নীতি অনুসরণ করে ভারতসহ প্রতিবেশী সব রাষ্ট্রের সঙ্গে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী সুসম্পর্ক বজায় রাখতে চায় বলে জানিয়েছেন দলটির আমির ডা. শফিকুর রহমান। আজ শুক্রবার (২২ নভেম্বর) ভারতের আনন্দবাজার পত্রিকাকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে তিনি এ কথা বলেন।
১১ ঘণ্টা আগেকঠিন সময়ে দলের প্রতি নেতা–কর্মীদের একাগ্রতা ও ত্যাগ আওয়ামী লীগের সবচেয়ে বড় শক্তি। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে সক্রিয় থাকুন, আমাদের পেজ থেকে প্রকাশিত প্রতিটি বার্তা ছড়িয়ে দিন। সে জন্য সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে সক্রিয় থাকার নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে।
১৩ ঘণ্টা আগেসশস্ত্র মুক্তিযুদ্ধে ৯ নম্বর সেক্টরের কমান্ডার, বীর সিপাহসালার মেজর এম এ জলিলকে মুক্তিযুদ্ধে বীরত্বপূর্ণ অবদানের জন্য রাষ্ট্রীয় খেতাব প্রদানের আহ্বান জানিয়েছেন স্বাধীনতার পতাকা উত্তোলক, জেএসডি সভাপতি আ স ম আবদুর রব...
১৪ ঘণ্টা আগে