নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
আওয়ামী লীগ সরকারের পদত্যাগ, নির্দলীয় তত্ত্বাবধায়ক সরকারের অধীনে সুষ্ঠু নির্বাচন এবং নিরাপদ ক্যাম্পাস নিশ্চিতকরণসহ সাত দফা দাবিতে বিক্ষোভ মিছিল ও সমাবেশ করেছে বাংলাদেশ ইসলামী ছাত্রশিবির। আজ বুধবার সকালে ছাত্রশিবিরের কেন্দ্রীয় সভাপতি রাজিবুর রহমানের নেতৃত্বে এ বিক্ষোভ মিছিল হয়।
মিছিলটি রাজধানীর মতিঝিল থেকে শুরু হয়ে ইত্তেফাক মোড়ে গিয়ে শেষ হয়। এ সময় পল্টন থানা-পুলিশ সংগঠনটির ১০ নেতা-কর্মীকে গ্রেপ্তার করেছে।
সংগঠনটির সাবেক কেন্দ্রীয় সভাপতি ইয়াছিন আরাফাত ও হাফেজ রাশেদুল ইসলামসহ কয়েক শ শিবির নেতা-কর্মী মিছিলে অংশ নেন। তাঁরা সরকারের পদত্যাগ চেয়ে নির্দলীয় তত্ত্বাবধায়ক সকারের দাবিতে স্লোগান দেন।
মিছিল শেষে ইত্তেফাক মোড়ে এক সংক্ষিপ্ত সমাবেশে বক্তব্য দেন ছাত্রশিবিরের কেন্দ্রীয় সভাপতি রাজিবুর রহমান। তিনি বলেন, ‘অবৈধ সরকার গুম, খুন, দুর্নীতির মাধ্যমে দেশটাকে ধ্বংসের দ্বারপ্রান্তে নিয়ে এসেছে। বাংলাদেশকে তাদের দলীয় সম্পদে পরিণত করেছে। সংসদকে তারা দলীয় অফিস বানিয়ে ফেলেছে। আর প্রশাসনকে দলীয় ক্যাডার বাহিনীতে পরিণত করেছে।
‘ফ্যাসিবাদী সরকার গত ১৫ বছরে এ দেশের ইসলাম ও ইসলামি আন্দোলনকে ধ্বংস করার ষড়যন্ত্র করেছে। আলেম-ওলামাদের কারাবন্দী করে নির্যাতন করছে। দেশের শিক্ষাঙ্গনগুলো পরিণত হয়েছে সন্ত্রাসী ছাত্রলীগের মিনি ক্যান্টনমেন্টে। চাঁদাবাজি, অস্ত্রবাজি, সন্ত্রাস ও র্যাগিংয়ের মাধ্যমে দেশের শিক্ষার পরিবেশ নষ্ট করে ফেলা হয়েছে। ছাত্রসমাজ তার অবসান চায়।’
অবিলম্বে অবৈধ সরকারকে পদত্যাগ। তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা বাস্তবায়ন করে নিরপেক্ষ নির্বাচনের ব্যবস্থা করা, ছাত্রশিবিরের অফিসগুলো খুলে দেওয়া এবং সন্ত্রাসমুক্ত নিরাপদ ক্যাম্পাস ও সব সংগঠনের সহাবস্থান নিশ্চিতের দাবি জানান সংগঠনটির এই কেন্দ্রীয় নেতা।
নেতা-কর্মী গ্রেপ্তারের বিষয়ে জিজ্ঞেস করলে ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের মতিঝিল বিভাগের উপকমিশনার মো. হায়াতুল ইসলাম খান বলেন, ‘তারা অনুমতি ছাড়া বিক্ষোভ মিছিল করেছে। সেখান থেকে নাশকতার অভিযোগে ১০ জনের মতো আটক করা হয়েছে। এদের মধ্যে কয়েকজনকে গ্রেপ্তার দেখানো হয়েছে। বাকিদের বিষয়ে যাচাই-বাছাই চলছে।’
আওয়ামী লীগ সরকারের পদত্যাগ, নির্দলীয় তত্ত্বাবধায়ক সরকারের অধীনে সুষ্ঠু নির্বাচন এবং নিরাপদ ক্যাম্পাস নিশ্চিতকরণসহ সাত দফা দাবিতে বিক্ষোভ মিছিল ও সমাবেশ করেছে বাংলাদেশ ইসলামী ছাত্রশিবির। আজ বুধবার সকালে ছাত্রশিবিরের কেন্দ্রীয় সভাপতি রাজিবুর রহমানের নেতৃত্বে এ বিক্ষোভ মিছিল হয়।
মিছিলটি রাজধানীর মতিঝিল থেকে শুরু হয়ে ইত্তেফাক মোড়ে গিয়ে শেষ হয়। এ সময় পল্টন থানা-পুলিশ সংগঠনটির ১০ নেতা-কর্মীকে গ্রেপ্তার করেছে।
সংগঠনটির সাবেক কেন্দ্রীয় সভাপতি ইয়াছিন আরাফাত ও হাফেজ রাশেদুল ইসলামসহ কয়েক শ শিবির নেতা-কর্মী মিছিলে অংশ নেন। তাঁরা সরকারের পদত্যাগ চেয়ে নির্দলীয় তত্ত্বাবধায়ক সকারের দাবিতে স্লোগান দেন।
মিছিল শেষে ইত্তেফাক মোড়ে এক সংক্ষিপ্ত সমাবেশে বক্তব্য দেন ছাত্রশিবিরের কেন্দ্রীয় সভাপতি রাজিবুর রহমান। তিনি বলেন, ‘অবৈধ সরকার গুম, খুন, দুর্নীতির মাধ্যমে দেশটাকে ধ্বংসের দ্বারপ্রান্তে নিয়ে এসেছে। বাংলাদেশকে তাদের দলীয় সম্পদে পরিণত করেছে। সংসদকে তারা দলীয় অফিস বানিয়ে ফেলেছে। আর প্রশাসনকে দলীয় ক্যাডার বাহিনীতে পরিণত করেছে।
‘ফ্যাসিবাদী সরকার গত ১৫ বছরে এ দেশের ইসলাম ও ইসলামি আন্দোলনকে ধ্বংস করার ষড়যন্ত্র করেছে। আলেম-ওলামাদের কারাবন্দী করে নির্যাতন করছে। দেশের শিক্ষাঙ্গনগুলো পরিণত হয়েছে সন্ত্রাসী ছাত্রলীগের মিনি ক্যান্টনমেন্টে। চাঁদাবাজি, অস্ত্রবাজি, সন্ত্রাস ও র্যাগিংয়ের মাধ্যমে দেশের শিক্ষার পরিবেশ নষ্ট করে ফেলা হয়েছে। ছাত্রসমাজ তার অবসান চায়।’
অবিলম্বে অবৈধ সরকারকে পদত্যাগ। তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা বাস্তবায়ন করে নিরপেক্ষ নির্বাচনের ব্যবস্থা করা, ছাত্রশিবিরের অফিসগুলো খুলে দেওয়া এবং সন্ত্রাসমুক্ত নিরাপদ ক্যাম্পাস ও সব সংগঠনের সহাবস্থান নিশ্চিতের দাবি জানান সংগঠনটির এই কেন্দ্রীয় নেতা।
নেতা-কর্মী গ্রেপ্তারের বিষয়ে জিজ্ঞেস করলে ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের মতিঝিল বিভাগের উপকমিশনার মো. হায়াতুল ইসলাম খান বলেন, ‘তারা অনুমতি ছাড়া বিক্ষোভ মিছিল করেছে। সেখান থেকে নাশকতার অভিযোগে ১০ জনের মতো আটক করা হয়েছে। এদের মধ্যে কয়েকজনকে গ্রেপ্তার দেখানো হয়েছে। বাকিদের বিষয়ে যাচাই-বাছাই চলছে।’
মানবমুক্তির মহান সংগ্রামে জীবনের শেষ দিন পর্যন্ত কমরেড হেনা দাস অবিচল ছিলেন বলে মন্তব্য করেছেন বাংলাদেশের কমিউনিস্ট পার্টির (সিপিবি) সাধারণ সম্পাদক কমরেড রুহিন হোসেন প্রিন্স। তিনি বলেন, ‘বঞ্চিত-নিপীড়িত মানুষের মুক্তির সংগ্রামে কমরেড হেনা দাস ছিলেন অগ্রসৈনিক।’
৫ ঘণ্টা আগেসবার সঙ্গে বন্ধুত্ব, কারও সঙ্গে শত্রুতা নয়—নীতি অনুসরণ করে ভারতসহ প্রতিবেশী সব রাষ্ট্রের সঙ্গে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী সুসম্পর্ক বজায় রাখতে চায় বলে জানিয়েছেন দলটির আমির ডা. শফিকুর রহমান। আজ শুক্রবার (২২ নভেম্বর) ভারতের আনন্দবাজার পত্রিকাকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে তিনি এ কথা বলেন।
৮ ঘণ্টা আগেকঠিন সময়ে দলের প্রতি নেতা–কর্মীদের একাগ্রতা ও ত্যাগ আওয়ামী লীগের সবচেয়ে বড় শক্তি। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে সক্রিয় থাকুন, আমাদের পেজ থেকে প্রকাশিত প্রতিটি বার্তা ছড়িয়ে দিন। সে জন্য সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে সক্রিয় থাকার নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে।
১০ ঘণ্টা আগেসশস্ত্র মুক্তিযুদ্ধে ৯ নম্বর সেক্টরের কমান্ডার, বীর সিপাহসালার মেজর এম এ জলিলকে মুক্তিযুদ্ধে বীরত্বপূর্ণ অবদানের জন্য রাষ্ট্রীয় খেতাব প্রদানের আহ্বান জানিয়েছেন স্বাধীনতার পতাকা উত্তোলক, জেএসডি সভাপতি আ স ম আবদুর রব...
১১ ঘণ্টা আগে