গাজীপুর প্রতিনিধি
আওয়ামী লীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য এবং বস্ত্র ও পাটমন্ত্রী জাহাঙ্গীর কবির নানক বলেছেন, ‘জিয়াউর রহমান ক্ষমতা দখল করে স্বাধীনতাবিরোধী শক্তিকে পুনর্বাসন করেছিল। আজকের বাংলার মানুষ, নতুন প্রজন্মের সিদ্ধান্ত পরিষ্কার—ক্ষমতায় থাকবে স্বাধীনতার পক্ষের শক্তি, বিরোধী দলেও থাকবে স্বাধীনতার পক্ষের শক্তি।’
আজ মঙ্গলবার গাজীপুর মহানগরীর হায়দরাবাদে প্রয়াত আওয়ামী লীগ নেতা, বীর মুক্তিযোদ্ধা এবং সাবেক সংসদ সদস্য আহসান উল্লাহ মাস্টারের ২০ তম শাহাদত বার্ষিকী উপলক্ষে আয়োজিত স্মরণসভায় এসব কথা বলেন তিনি।
এ সময় তিনি বিএনপি-জামায়াতকে উদ্দেশ করে নানক বলেন, ‘কাজেই আপনাদের বাংলার জনগণ যে রেড কার্ড দেখিয়েছে, সেটা আপনাদের উপলব্ধিতে আসতে হবে। আর যদি উপলব্ধিতে না আসে, তাহলে আপনারা ইতিহাসের আস্তাকুঁড়ে নিক্ষিপ্ত হতে বাধ্য।’
বস্ত্র ও পাটমন্ত্রী অভিযোগ করে বলেন, ‘ওরা আমাদের ২১ হাজার নেতা-কর্মীকে হত্যা করেছিল। সেই ২১ হাজার নেতা-কর্মীকে হত্যাকারীরা এখন বলে গণতন্ত্রের কথা, মানবতার কথা!’
শহীদ আহসানউল্যাহ মাস্টারের বড় ছেলে সাবেক যুব ও ক্রীড়া প্রতিমন্ত্রী জাহিদ আহসান রাসেল এমপির সভাপতিত্বে স্মরণ সভায় আরও বক্তব্য রাখেন—আওয়ামী লীগের কমিটির যুগ্ম সম্পাদক ও সমাজকল্যাণ মন্ত্রী ডা. দীপু মনি, গাজীপুর জেলা আওয়ামী লীগ সভাপতি ও মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রী আ ক ম মোজাম্মেল হক, মহিলা আওয়ামী লীগের সভাপতি মেহের আফরোজ চুমকি, জাতীয় শ্রমিক লীগের কার্যকরী সভাপতি আলাউদ্দিন মিয়া, গাজীপুর মহানগর আওয়ামী লীগের সভাপতি আজমত উল্যাহ খান, সাধারণ সম্পাদক আতাউল্যাহ মণ্ডল, জেলা যুব লীগের আহ্বায়ক কামরুল আহসান সরকার রাসেল প্রমুখ।
এ দিন জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য ড. মশিউর রহমান, গাজীপুরের জেলা প্রশাসক আবুল ফাতে মোহাম্মদ শফিকুল ইসলাম, উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়, বাংলাদেশ ধান গবেষণা ইনস্টিটিউট, বাংলাদেশ কৃষি গবেষণা ইনস্টিটিউট, আওয়ামী লীগ, শ্রমিক লীগ, কৃষক লীগ, ছাত্রলীগসহ বিভিন্ন সংগঠন ও সরকারি-বেসরকারি প্রতিষ্ঠানের পক্ষ থেকে শহীদ আহসান উল্লাহ মাস্টারের কবরে পুষ্পার্ঘ্য অর্পণ করা হয়।
মঙ্গলবার দিনব্যাপী শহীদ আহসানউল্লাহ মাস্টারের কবরে পুষ্পার্ঘ্য অর্পণ, স্মরণসভা, মিলাদ-দোয়া এবং খাবার বিতরণ করা হয়।
এ ছাড়াও জেলা আওয়ামী লীগের কার্যালয়ে আওয়ামী লীগের উদ্যোগে আহসানউল্লাহ মাস্টার স্মরণে আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়। সভায় প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রী আ ক ম মোজাম্মেল হক।
উল্লেখ্য, ২০০৪ সালের ৭ মে একদল সন্ত্রাসী নোয়াগাঁও এম এ মজিদ মিয়া উচ্চ বিদ্যালয় মাঠে প্রকাশ্যে গুলি করে হত্যা করে আহসানউল্ল্যাহ মাস্টারকে। ২০০৫ সালের ১৬ এপ্রিল দ্রুতবিচার ট্রাইব্যুনালের রায়ে বিএনপির নেতা নূরুল ইসলাম সরকারসহ ২২ জনের মৃত্যুদণ্ড, ছয়জনের যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দেওয়া হয়। মৃত্যুদণ্ড পাওয়াদের মধ্যে আল আমিন ও রতন ওরফে ছোট রতন মারা গেছেন।
পরে ২০১৬ সালের ১৫ জুন এ মামলার আপিলের রায় হয়। আপিলে ৬ জনের মৃত্যুদণ্ড ও দুজনের যাবজ্জীবন বহাল থাকে। মৃত্যুদণ্ড পাওয়া ৭ জনের সাজা কমিয়ে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দেওয়া হয় এবং ১১ জন খালাস পেয়েছেন।
আওয়ামী লীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য এবং বস্ত্র ও পাটমন্ত্রী জাহাঙ্গীর কবির নানক বলেছেন, ‘জিয়াউর রহমান ক্ষমতা দখল করে স্বাধীনতাবিরোধী শক্তিকে পুনর্বাসন করেছিল। আজকের বাংলার মানুষ, নতুন প্রজন্মের সিদ্ধান্ত পরিষ্কার—ক্ষমতায় থাকবে স্বাধীনতার পক্ষের শক্তি, বিরোধী দলেও থাকবে স্বাধীনতার পক্ষের শক্তি।’
আজ মঙ্গলবার গাজীপুর মহানগরীর হায়দরাবাদে প্রয়াত আওয়ামী লীগ নেতা, বীর মুক্তিযোদ্ধা এবং সাবেক সংসদ সদস্য আহসান উল্লাহ মাস্টারের ২০ তম শাহাদত বার্ষিকী উপলক্ষে আয়োজিত স্মরণসভায় এসব কথা বলেন তিনি।
এ সময় তিনি বিএনপি-জামায়াতকে উদ্দেশ করে নানক বলেন, ‘কাজেই আপনাদের বাংলার জনগণ যে রেড কার্ড দেখিয়েছে, সেটা আপনাদের উপলব্ধিতে আসতে হবে। আর যদি উপলব্ধিতে না আসে, তাহলে আপনারা ইতিহাসের আস্তাকুঁড়ে নিক্ষিপ্ত হতে বাধ্য।’
বস্ত্র ও পাটমন্ত্রী অভিযোগ করে বলেন, ‘ওরা আমাদের ২১ হাজার নেতা-কর্মীকে হত্যা করেছিল। সেই ২১ হাজার নেতা-কর্মীকে হত্যাকারীরা এখন বলে গণতন্ত্রের কথা, মানবতার কথা!’
শহীদ আহসানউল্যাহ মাস্টারের বড় ছেলে সাবেক যুব ও ক্রীড়া প্রতিমন্ত্রী জাহিদ আহসান রাসেল এমপির সভাপতিত্বে স্মরণ সভায় আরও বক্তব্য রাখেন—আওয়ামী লীগের কমিটির যুগ্ম সম্পাদক ও সমাজকল্যাণ মন্ত্রী ডা. দীপু মনি, গাজীপুর জেলা আওয়ামী লীগ সভাপতি ও মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রী আ ক ম মোজাম্মেল হক, মহিলা আওয়ামী লীগের সভাপতি মেহের আফরোজ চুমকি, জাতীয় শ্রমিক লীগের কার্যকরী সভাপতি আলাউদ্দিন মিয়া, গাজীপুর মহানগর আওয়ামী লীগের সভাপতি আজমত উল্যাহ খান, সাধারণ সম্পাদক আতাউল্যাহ মণ্ডল, জেলা যুব লীগের আহ্বায়ক কামরুল আহসান সরকার রাসেল প্রমুখ।
এ দিন জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য ড. মশিউর রহমান, গাজীপুরের জেলা প্রশাসক আবুল ফাতে মোহাম্মদ শফিকুল ইসলাম, উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়, বাংলাদেশ ধান গবেষণা ইনস্টিটিউট, বাংলাদেশ কৃষি গবেষণা ইনস্টিটিউট, আওয়ামী লীগ, শ্রমিক লীগ, কৃষক লীগ, ছাত্রলীগসহ বিভিন্ন সংগঠন ও সরকারি-বেসরকারি প্রতিষ্ঠানের পক্ষ থেকে শহীদ আহসান উল্লাহ মাস্টারের কবরে পুষ্পার্ঘ্য অর্পণ করা হয়।
মঙ্গলবার দিনব্যাপী শহীদ আহসানউল্লাহ মাস্টারের কবরে পুষ্পার্ঘ্য অর্পণ, স্মরণসভা, মিলাদ-দোয়া এবং খাবার বিতরণ করা হয়।
এ ছাড়াও জেলা আওয়ামী লীগের কার্যালয়ে আওয়ামী লীগের উদ্যোগে আহসানউল্লাহ মাস্টার স্মরণে আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়। সভায় প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রী আ ক ম মোজাম্মেল হক।
উল্লেখ্য, ২০০৪ সালের ৭ মে একদল সন্ত্রাসী নোয়াগাঁও এম এ মজিদ মিয়া উচ্চ বিদ্যালয় মাঠে প্রকাশ্যে গুলি করে হত্যা করে আহসানউল্ল্যাহ মাস্টারকে। ২০০৫ সালের ১৬ এপ্রিল দ্রুতবিচার ট্রাইব্যুনালের রায়ে বিএনপির নেতা নূরুল ইসলাম সরকারসহ ২২ জনের মৃত্যুদণ্ড, ছয়জনের যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দেওয়া হয়। মৃত্যুদণ্ড পাওয়াদের মধ্যে আল আমিন ও রতন ওরফে ছোট রতন মারা গেছেন।
পরে ২০১৬ সালের ১৫ জুন এ মামলার আপিলের রায় হয়। আপিলে ৬ জনের মৃত্যুদণ্ড ও দুজনের যাবজ্জীবন বহাল থাকে। মৃত্যুদণ্ড পাওয়া ৭ জনের সাজা কমিয়ে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দেওয়া হয় এবং ১১ জন খালাস পেয়েছেন।
ড. কামাল হোসেন আর গণফোরামের সঙ্গে যুক্ত নন এবং তিনি রাজনীতি থেকে অবসর নিয়েছেন—বলে জানিয়েছেন নিজেকে গণফোরামের সভাপতি দাবি করা এবং সাবেক সংসদ সদস্য মফিজুল ইসলাম খান কামাল।
১৯ ঘণ্টা আগেনতুন রাজনৈতিক বন্দোবস্ত বলতে তারা কী বোঝাচ্ছে? তাদের এই ধারণা স্পষ্ট করা উচিত। আমি জানতে চাই, তাদের নতুন রাজনৈতিক মীমাংসা আসলে কী? আমি এ বিষয়ে কোথাও কিছু লেখা নথিভুক্ত পাইনি। তাদের প্রস্তাব কী, সেটা স্পষ্ট নয়। আমাদের যে ধরনের রাজনীতি আমরা কল্পনা করি, তা আমাদের সংবিধানে স্পষ্টভাবে নথিভুক্ত।
১ দিন আগেছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানে দেশে রাজনৈতিক পটপরিবর্তনের প্রেক্ষাপটে ঢাকা সেনানিবাসে সশস্ত্র বাহিনী দিবসের অনুষ্ঠানে উপস্থিত হয়েছিলেন বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া। দীর্ঘ এক যুগ পর গুরুত্বপূর্ণ এ দিবসের কর্মসূচিতে তাঁর অংশগ্রহণকে রাজনীতির জন্য ইতিবাচক ঘটনা বলে মনে করছেন বিশ্লেষক ও রাজনৈতিক দলগুলোর নেতারা
১ দিন আগেমানবমুক্তির মহান সংগ্রামে জীবনের শেষ দিন পর্যন্ত কমরেড হেনা দাস অবিচল ছিলেন বলে মন্তব্য করেছেন বাংলাদেশের কমিউনিস্ট পার্টির (সিপিবি) সাধারণ সম্পাদক কমরেড রুহিন হোসেন প্রিন্স। তিনি বলেন, ‘বঞ্চিত-নিপীড়িত মানুষের মুক্তির সংগ্রামে কমরেড হেনা দাস ছিলেন অগ্রসৈনিক।’
২ দিন আগে