নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
কোটা সংস্কার আন্দোলনকে ঘিরে সহিংসতা মোকাবিলায় আওয়ামী লীগ ধৈর্যের শেষ সীমায় পৌঁছে গেছে বলে জানিয়েছেন দলটির সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য জাহাঙ্গীর কবির নানক। সন্ত্রাস ও নৈরাজ্য সৃষ্টিকারীদের পাড়ায়-মহল্লা, রাজপথে কঠিন প্রতিরোধের সিদ্ধান্ত দলটি নিয়েছে বলে জানান তিনি।
আজ রোববার ধানমন্ডিতে আওয়ামী লীগ সভাপতির রাজনৈতিক কার্যালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে এসব কথা বলেন নানক।
জাহাঙ্গীর কবির নানক বলেন, ‘আমরা শেষ কথাটুকু বলতে চাই, বিএনপি-জামায়াত, শিবির-জঙ্গিগোষ্ঠীর উদ্দেশ্যে... আমরা এই দেশ মাতৃকাকে ভালোবেসে ধৈর্যের শেষ সীমা পর্যন্ত পৌঁছে গেছি। ধৈর্য, সহনশীলতাকে দুর্বলতা ভাববেন না। এই জঙ্গিগোষ্ঠীকে প্রতিরোধ করার জন্য আমরা দেশবাসীকে উদাত্ত আহ্বান জানাচ্ছি।’
সরকার পতনের এক দফার আন্দোলন ছাত্রসমাজের নয়—উল্লেখ করে তিনি বলেন, ‘সরকার পতনের এক দফা দাবি ক্ষমতালিপ্সু বিএনপি-জামায়াতের ষড়যন্ত্রকারীদের। আওয়ামী লীগ এরই মধ্যে সন্ত্রাস ও নৈরাজ্য সৃষ্টিকারীদের পাড়ায়-মহল্লা, রাজপথে কঠিন প্রতিরোধের সিদ্ধান্ত নিয়েছে। এর ফলে উদ্ভূত পরিস্থিতি ও সকল হত্যা, সহিংসতার দায় আন্দোলনকারী নেতৃত্বকেই নিতে হবে। আন্দোলনে দেশের স্থিতিশীলতা বিনষ্ট করবেন না, রাষ্ট্রীয় সম্পদ ধ্বংস করবেন না। আমরা সংঘাত চাই না, শান্তি চাই। সবাইকে দায়িত্বশীল আচরণ করতে হবে।’
রোববার যারা সহিংসতা করেছে, তারা শিক্ষার্থী নয়, বিএনপি-জামায়াত, ছাত্রদল, ছাত্রশিবির ও জঙ্গিগোষ্ঠীর ক্যাডার বাহিনী—এমন দাবি করে জাহাঙ্গীর কবির নানক বলেন, ‘আমরা অভিভাবকদের আহ্বান জানাই, এই সন্ত্রাসীদের অপপ্রচারে বিভ্রান্ত হবেন না। আপনাদের সন্তানদের ঘরে রাখুন। যারা রাস্তায় আছে, তাদের ঘরে ফিরিয়ে নিতে অনুরোধ করছি।’
ছাত্রসমাজের উদ্দেশে তিনি বলেন, ‘ছাত্রসমাজের সকল দাবি পূরণ করা হয়েছে। ছাত্রদের সঙ্গে আলোচনার জন্য প্রধানমন্ত্রী গণভবনের দরজা উন্মুক্ত রেখেছেন। সরকার তাদের বক্তব্য শোনার জন্য প্রতিশ্রুতিবদ্ধ। কিন্তু ছাত্রসমাজের কাঁধে বন্দুক রেখে সরকারকে হটিয়ে দেওয়ার ষড়যন্ত্র দেশের কৃষক-শ্রমিক-ছাত্র-আপামর জনগণ মেনে নেবে না।’
শিক্ষার্থীদের দাবি পূরণ হওয়ার পরও বিএনপি-জামায়াত, ছাত্রদল-ছাত্রশিবির সহিংসতা ও ধ্বংসাত্মক কর্মকাণ্ড চালিয়েছে উল্লেখ করে নানক বলেন, ‘গণতন্ত্র, সংবিধান ও জানমালের নিরাপত্তার জন্য আমাদের মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় ঐক্যবদ্ধ হতে হবে। আপনারা দেখেছেন আজ সকালে এই সন্ত্রাসী গোষ্ঠী বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়কেও রেহাই দেয়নি। তারা আগুন ধরিয়ে দিয়েছে। ঢাকার সিএমএম আদালতে হামলা ও ভাঙচুর চালিয়েছে। হাসপাতালে মানবতাবিরোধী এই হামলা দিয়েই প্রমাণিত হয়, তারা শিক্ষার্থী নয়। আজকে যারা সহিংসতা করেছে তারা শিক্ষার্থী না।’
এ সময় আরও উপস্থিত ছিলেন আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য আব্দুর রাজ্জাক, মোফাজ্জল হোসেন চৌধুরী মায়া, মোস্তফা জালাল মহিউদ্দিন, আব্দুর রহমান, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মাহবুব উল আলম হানিফ, আ ফ ম বাহাউদ্দিন নাছিম, সাংগঠনিক সম্পাদক আহমদ হোসেন, বি এম মোজাম্মেল হক, মির্জা আজম, এস এম কামাল হোসেন, আফজাল হোসেন, সুজিত রায় নন্দী, কৃষি ও সমবায় সম্পাদক, ত্রাণ ও সমাজকল্যাণ সম্পাদক আমিনুল ইসলাম, বন ও পরিবেশ সম্পাদক দেলোয়ার হোসেন, বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি সম্পাদক আবদুস সবুর প্রমুখ।
কোটা সংস্কার আন্দোলনকে ঘিরে সহিংসতা মোকাবিলায় আওয়ামী লীগ ধৈর্যের শেষ সীমায় পৌঁছে গেছে বলে জানিয়েছেন দলটির সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য জাহাঙ্গীর কবির নানক। সন্ত্রাস ও নৈরাজ্য সৃষ্টিকারীদের পাড়ায়-মহল্লা, রাজপথে কঠিন প্রতিরোধের সিদ্ধান্ত দলটি নিয়েছে বলে জানান তিনি।
আজ রোববার ধানমন্ডিতে আওয়ামী লীগ সভাপতির রাজনৈতিক কার্যালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে এসব কথা বলেন নানক।
জাহাঙ্গীর কবির নানক বলেন, ‘আমরা শেষ কথাটুকু বলতে চাই, বিএনপি-জামায়াত, শিবির-জঙ্গিগোষ্ঠীর উদ্দেশ্যে... আমরা এই দেশ মাতৃকাকে ভালোবেসে ধৈর্যের শেষ সীমা পর্যন্ত পৌঁছে গেছি। ধৈর্য, সহনশীলতাকে দুর্বলতা ভাববেন না। এই জঙ্গিগোষ্ঠীকে প্রতিরোধ করার জন্য আমরা দেশবাসীকে উদাত্ত আহ্বান জানাচ্ছি।’
সরকার পতনের এক দফার আন্দোলন ছাত্রসমাজের নয়—উল্লেখ করে তিনি বলেন, ‘সরকার পতনের এক দফা দাবি ক্ষমতালিপ্সু বিএনপি-জামায়াতের ষড়যন্ত্রকারীদের। আওয়ামী লীগ এরই মধ্যে সন্ত্রাস ও নৈরাজ্য সৃষ্টিকারীদের পাড়ায়-মহল্লা, রাজপথে কঠিন প্রতিরোধের সিদ্ধান্ত নিয়েছে। এর ফলে উদ্ভূত পরিস্থিতি ও সকল হত্যা, সহিংসতার দায় আন্দোলনকারী নেতৃত্বকেই নিতে হবে। আন্দোলনে দেশের স্থিতিশীলতা বিনষ্ট করবেন না, রাষ্ট্রীয় সম্পদ ধ্বংস করবেন না। আমরা সংঘাত চাই না, শান্তি চাই। সবাইকে দায়িত্বশীল আচরণ করতে হবে।’
রোববার যারা সহিংসতা করেছে, তারা শিক্ষার্থী নয়, বিএনপি-জামায়াত, ছাত্রদল, ছাত্রশিবির ও জঙ্গিগোষ্ঠীর ক্যাডার বাহিনী—এমন দাবি করে জাহাঙ্গীর কবির নানক বলেন, ‘আমরা অভিভাবকদের আহ্বান জানাই, এই সন্ত্রাসীদের অপপ্রচারে বিভ্রান্ত হবেন না। আপনাদের সন্তানদের ঘরে রাখুন। যারা রাস্তায় আছে, তাদের ঘরে ফিরিয়ে নিতে অনুরোধ করছি।’
ছাত্রসমাজের উদ্দেশে তিনি বলেন, ‘ছাত্রসমাজের সকল দাবি পূরণ করা হয়েছে। ছাত্রদের সঙ্গে আলোচনার জন্য প্রধানমন্ত্রী গণভবনের দরজা উন্মুক্ত রেখেছেন। সরকার তাদের বক্তব্য শোনার জন্য প্রতিশ্রুতিবদ্ধ। কিন্তু ছাত্রসমাজের কাঁধে বন্দুক রেখে সরকারকে হটিয়ে দেওয়ার ষড়যন্ত্র দেশের কৃষক-শ্রমিক-ছাত্র-আপামর জনগণ মেনে নেবে না।’
শিক্ষার্থীদের দাবি পূরণ হওয়ার পরও বিএনপি-জামায়াত, ছাত্রদল-ছাত্রশিবির সহিংসতা ও ধ্বংসাত্মক কর্মকাণ্ড চালিয়েছে উল্লেখ করে নানক বলেন, ‘গণতন্ত্র, সংবিধান ও জানমালের নিরাপত্তার জন্য আমাদের মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় ঐক্যবদ্ধ হতে হবে। আপনারা দেখেছেন আজ সকালে এই সন্ত্রাসী গোষ্ঠী বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়কেও রেহাই দেয়নি। তারা আগুন ধরিয়ে দিয়েছে। ঢাকার সিএমএম আদালতে হামলা ও ভাঙচুর চালিয়েছে। হাসপাতালে মানবতাবিরোধী এই হামলা দিয়েই প্রমাণিত হয়, তারা শিক্ষার্থী নয়। আজকে যারা সহিংসতা করেছে তারা শিক্ষার্থী না।’
এ সময় আরও উপস্থিত ছিলেন আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য আব্দুর রাজ্জাক, মোফাজ্জল হোসেন চৌধুরী মায়া, মোস্তফা জালাল মহিউদ্দিন, আব্দুর রহমান, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মাহবুব উল আলম হানিফ, আ ফ ম বাহাউদ্দিন নাছিম, সাংগঠনিক সম্পাদক আহমদ হোসেন, বি এম মোজাম্মেল হক, মির্জা আজম, এস এম কামাল হোসেন, আফজাল হোসেন, সুজিত রায় নন্দী, কৃষি ও সমবায় সম্পাদক, ত্রাণ ও সমাজকল্যাণ সম্পাদক আমিনুল ইসলাম, বন ও পরিবেশ সম্পাদক দেলোয়ার হোসেন, বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি সম্পাদক আবদুস সবুর প্রমুখ।
আওয়ামী লীগ নেতা ও সাবেক সংসদ সদস্য আবদুস সোবহান গোলাপ, তাঁর স্ত্রী গুলশান আরা মিয়া, ছেলে ইভান সোবহান মিয়া ও মেয়ে আনিশা গোলাপ মিয়ার স্থাবর-অস্থাবর সম্পদ ক্রোকের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। আজ রোববার ঢাকার মহানগর দায়রা জজ ও জ্যেষ্ঠ বিশেষ জজ আদালতের বিচারক মো. জাকির হোসেন এ নির্দেশ দেন।
৯ মিনিট আগেঅনির্বাচিত সরকারের কারণে দেশে নানা সংকট সৃষ্টি হচ্ছে দাবি করে দ্রুত নির্বাচন অনুষ্ঠানের ব্যবস্থা নিতে অন্তর্বর্তী সরকারকে আহ্বান জানিয়েছেন বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। একই সঙ্গে সুশাসনের দিকে নজর দিতেও সরকারকে পরামর্শ দিয়েছেন তিনি। রোববার রাজধানীর ইঞ্জিনিয়ার্স ইনস্টিটিউশন মিলনায়তনে দলে
২ ঘণ্টা আগেবিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান বলেছেন, ‘জনগণই হচ্ছে আমাদের শক্তি। জনগণ ৫ আগস্ট দেখিয়ে দিয়েছে। কাজেই আমরা যদি ভুল করি, জনগণ আবার কোনো একটা কিছু দেখিয়ে দেবে। তখন কিন্তু পস্তাতে হবে।’ রোববার রাজধানীর ইঞ্জিনিয়ার্স ইনস্টিটিউশন মিলনায়তনে এক আলোচনা সভায় ভার্চুয়ালি যুক্ত হয়ে প্রধান অতিথির বক্তব্য
২ ঘণ্টা আগেআজ রোববার বিকেলে রাজধানীর রমনায় ইঞ্জিনিয়ার্স ইনস্টিটিউশনে এক আলোচনা সভায় বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহউদ্দিন আহমেদ এই আহ্বান জানান।
৫ ঘণ্টা আগে