নিজস্ব প্রতিবেদক ও ঢাবি প্রতিনিধি
আওয়ামী লীগের সভাপতি ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, ‘আমাদের শক্তি জনগণ। আমাদের পেটোয়া বাহিনী লাগে না। ছাত্ররা শিক্ষা গ্রহণ করে উপযুক্ত নাগরিক হবে। ভবিষ্যতে দেশের দায়িত্বভার নেবে। দেশকে এগিয়ে নিয়ে যাবে।’
আজ মঙ্গলবার রাজধানীর সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে ছাত্রলীগের ৩০তম জাতীয় সম্মেলনে তিনি এ কথা বলেন।
শেখ হাসিনা বলেন, ‘বিএনপির কাজই হচ্ছে শিক্ষার পরিবেশ নষ্ট করা। নতুন-পুরোনো ছাত্রলীগের যে নেতা-কর্মীরা আছেন, তাঁদের নিশ্চয়ই মনে আছে, খালেদা জিয়া হুমকি দিয়েছিল, আওয়ামী লীগকে শিক্ষা দিতে ছাত্রদলই যথেষ্ট। ছাত্রদের হাতে অস্ত্র তুলে দিয়েছিল। এর বিপরীতে ছাত্রদের হাতে বই, খাতা, কলম তুলে দিয়েছিলাম।’
শেখ হাসিনা আরও বলেন, ‘শিক্ষার্থীদের হাতে কাগজ-কলম তুলে দিয়ে বলেছিলাম, তোমরা শিক্ষা শুধু নিজেরাই গ্রহণ করবে না, ছুটিতে যখন বাড়িতে যাবে, তখন কোনো মানুষ যদি নিরক্ষর থাকে, তাঁদের সাক্ষরজ্ঞান দেবে। ছাত্রলীগ সেটা করেছে। আমরা সব সময় দেশে শান্তিপূর্ণ পরিবেশ চাই। দেশের মানুষের যতটুকু অর্জন, সেটা হচ্ছে আওয়ামী লীগ, ছাত্রলীগসহ গণতান্ত্রিক পার্টির অর্জন।’
বিএনপি ক্ষমতায় এলেই আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীদের ওপর অত্যাচার ও নির্যাতন চালায় উল্লেখ করে শেখ হাসিনা বলেন, ‘শুধু ক্ষমতায় থাকলে না, ক্ষমতার বাইরে থাকলেও তাঁদের অগ্নি সন্ত্রাস ও অত্যাচার-নির্যাতনের কথা সবার জানা। ২০১৩ সালে আন্দোলনের নামে অগ্নিসন্ত্রাস করে প্রায় ৩ হাজার মানুষকে তারা অগ্নিদগ্ধ করে।’
করোনার সময় যখন বাবা-মা লাশ ফেলে চলে যেত, তখন ছাত্রলীগের ছেলেরা তাদের পাশে ছিল মন্তব্য করে আওয়ামী লীগের সভাপতি বলেন, ‘শুধু ছাত্রলীগ না, আমাদের দল, পুলিশ-প্রশাসন মাঠে ছিল। কিন্তু রাজনৈতিক দল হিসেবে ছাত্রলীগই করোনায় আক্রান্তদের পাশে দাঁড়িয়েছে। কাফন-দাফন, চিকিৎসার ব্যবস্থা, তাদের নিয়ে যাওয়া, অক্সিজেনের ব্যবস্থা করা—এটাই হলো মানবতার কাজ। ছাত্রলীগ জাতির পিতার হাতে গড়া সংগঠন, কাজেই ঠিকই তারা মানুষের পাশে দাঁড়িয়েছে।’
দুঃসময়ে মানুষের পাশে থাকার জন্য ছাত্রলীগকে ধন্যবাদ ও অভিবাদন জানান শেখ হাসিনা।
শেখ হাসিনা বলেন, ‘সিলেটে এমন এমন জায়গায় বন্যা হলো, মানুষ যেখানে গিয়ে কাউকে উদ্ধার করতে পারে না, আগে রাস্তাঘাট ছিল না, তখন সবার বাড়ির সামনে নৌকা ছিল। এখন আমরা এত উন্নয়ন করেছি, রাস্তাঘাট করেছি, এখন বাড়ির সামনে নৌকা রাখার প্রয়োজন নেই। আমি আমাদের নৌবাহিনী, সেনাবাহিনীর, কোস্টগার্ড ও প্রশাসনকে লাগিয়েছি, ছাত্রলীগকে নির্দেশনা দিয়েছি। আওয়ামী লীগ, যুবলীগ, কৃষক লীগ, মহিলা আওয়ামী লীগসহ সবাই বন্যার সময় অগ্রণী ভূমিকা রেখেছে।’
এর আগে সকালে জাতীয় পতাকা, ছাত্রলীগের পতাকা উত্তোলন ও জাতীয় সংগীতের মাধ্যমে সম্মেলনের উদ্বোধন করেন প্রধানমন্ত্রী ও আওয়ামী লীগের সভাপতি শেখ হাসিনা।
আরো পড়ুন:
আওয়ামী লীগের সভাপতি ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, ‘আমাদের শক্তি জনগণ। আমাদের পেটোয়া বাহিনী লাগে না। ছাত্ররা শিক্ষা গ্রহণ করে উপযুক্ত নাগরিক হবে। ভবিষ্যতে দেশের দায়িত্বভার নেবে। দেশকে এগিয়ে নিয়ে যাবে।’
আজ মঙ্গলবার রাজধানীর সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে ছাত্রলীগের ৩০তম জাতীয় সম্মেলনে তিনি এ কথা বলেন।
শেখ হাসিনা বলেন, ‘বিএনপির কাজই হচ্ছে শিক্ষার পরিবেশ নষ্ট করা। নতুন-পুরোনো ছাত্রলীগের যে নেতা-কর্মীরা আছেন, তাঁদের নিশ্চয়ই মনে আছে, খালেদা জিয়া হুমকি দিয়েছিল, আওয়ামী লীগকে শিক্ষা দিতে ছাত্রদলই যথেষ্ট। ছাত্রদের হাতে অস্ত্র তুলে দিয়েছিল। এর বিপরীতে ছাত্রদের হাতে বই, খাতা, কলম তুলে দিয়েছিলাম।’
শেখ হাসিনা আরও বলেন, ‘শিক্ষার্থীদের হাতে কাগজ-কলম তুলে দিয়ে বলেছিলাম, তোমরা শিক্ষা শুধু নিজেরাই গ্রহণ করবে না, ছুটিতে যখন বাড়িতে যাবে, তখন কোনো মানুষ যদি নিরক্ষর থাকে, তাঁদের সাক্ষরজ্ঞান দেবে। ছাত্রলীগ সেটা করেছে। আমরা সব সময় দেশে শান্তিপূর্ণ পরিবেশ চাই। দেশের মানুষের যতটুকু অর্জন, সেটা হচ্ছে আওয়ামী লীগ, ছাত্রলীগসহ গণতান্ত্রিক পার্টির অর্জন।’
বিএনপি ক্ষমতায় এলেই আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীদের ওপর অত্যাচার ও নির্যাতন চালায় উল্লেখ করে শেখ হাসিনা বলেন, ‘শুধু ক্ষমতায় থাকলে না, ক্ষমতার বাইরে থাকলেও তাঁদের অগ্নি সন্ত্রাস ও অত্যাচার-নির্যাতনের কথা সবার জানা। ২০১৩ সালে আন্দোলনের নামে অগ্নিসন্ত্রাস করে প্রায় ৩ হাজার মানুষকে তারা অগ্নিদগ্ধ করে।’
করোনার সময় যখন বাবা-মা লাশ ফেলে চলে যেত, তখন ছাত্রলীগের ছেলেরা তাদের পাশে ছিল মন্তব্য করে আওয়ামী লীগের সভাপতি বলেন, ‘শুধু ছাত্রলীগ না, আমাদের দল, পুলিশ-প্রশাসন মাঠে ছিল। কিন্তু রাজনৈতিক দল হিসেবে ছাত্রলীগই করোনায় আক্রান্তদের পাশে দাঁড়িয়েছে। কাফন-দাফন, চিকিৎসার ব্যবস্থা, তাদের নিয়ে যাওয়া, অক্সিজেনের ব্যবস্থা করা—এটাই হলো মানবতার কাজ। ছাত্রলীগ জাতির পিতার হাতে গড়া সংগঠন, কাজেই ঠিকই তারা মানুষের পাশে দাঁড়িয়েছে।’
দুঃসময়ে মানুষের পাশে থাকার জন্য ছাত্রলীগকে ধন্যবাদ ও অভিবাদন জানান শেখ হাসিনা।
শেখ হাসিনা বলেন, ‘সিলেটে এমন এমন জায়গায় বন্যা হলো, মানুষ যেখানে গিয়ে কাউকে উদ্ধার করতে পারে না, আগে রাস্তাঘাট ছিল না, তখন সবার বাড়ির সামনে নৌকা ছিল। এখন আমরা এত উন্নয়ন করেছি, রাস্তাঘাট করেছি, এখন বাড়ির সামনে নৌকা রাখার প্রয়োজন নেই। আমি আমাদের নৌবাহিনী, সেনাবাহিনীর, কোস্টগার্ড ও প্রশাসনকে লাগিয়েছি, ছাত্রলীগকে নির্দেশনা দিয়েছি। আওয়ামী লীগ, যুবলীগ, কৃষক লীগ, মহিলা আওয়ামী লীগসহ সবাই বন্যার সময় অগ্রণী ভূমিকা রেখেছে।’
এর আগে সকালে জাতীয় পতাকা, ছাত্রলীগের পতাকা উত্তোলন ও জাতীয় সংগীতের মাধ্যমে সম্মেলনের উদ্বোধন করেন প্রধানমন্ত্রী ও আওয়ামী লীগের সভাপতি শেখ হাসিনা।
আরো পড়ুন:
মানবমুক্তির মহান সংগ্রামে জীবনের শেষ দিন পর্যন্ত কমরেড হেনা দাস অবিচল ছিলেন বলে মন্তব্য করেছেন বাংলাদেশের কমিউনিস্ট পার্টির (সিপিবি) সাধারণ সম্পাদক কমরেড রুহিন হোসেন প্রিন্স। তিনি বলেন, ‘বঞ্চিত-নিপীড়িত মানুষের মুক্তির সংগ্রামে কমরেড হেনা দাস ছিলেন অগ্রসৈনিক।’
১ ঘণ্টা আগেসবার সঙ্গে বন্ধুত্ব, কারও সঙ্গে শত্রুতা নয়—নীতি অনুসরণ করে ভারতসহ প্রতিবেশী সব রাষ্ট্রের সঙ্গে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী সুসম্পর্ক বজায় রাখতে চায় বলে জানিয়েছেন দলটির আমির ডা. শফিকুর রহমান। আজ শুক্রবার (২২ নভেম্বর) ভারতের আনন্দবাজার পত্রিকাকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে তিনি এ কথা বলেন।
৪ ঘণ্টা আগেকঠিন সময়ে দলের প্রতি নেতা–কর্মীদের একাগ্রতা ও ত্যাগ আওয়ামী লীগের সবচেয়ে বড় শক্তি। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে সক্রিয় থাকুন, আমাদের পেজ থেকে প্রকাশিত প্রতিটি বার্তা ছড়িয়ে দিন। সে জন্য সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে সক্রিয় থাকার নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে।
৬ ঘণ্টা আগেসশস্ত্র মুক্তিযুদ্ধে ৯ নম্বর সেক্টরের কমান্ডার, বীর সিপাহসালার মেজর এম এ জলিলকে মুক্তিযুদ্ধে বীরত্বপূর্ণ অবদানের জন্য রাষ্ট্রীয় খেতাব প্রদানের আহ্বান জানিয়েছেন স্বাধীনতার পতাকা উত্তোলক, জেএসডি সভাপতি আ স ম আবদুর রব...
৮ ঘণ্টা আগে