নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
নতুন বাংলাদেশ গড়ে তোলা আওয়ামী লীগ ছাড়া সম্ভব নয় বলে দাবি করে দলটির সভাপতি শেখ হাসিনার ছেলে সজীব ওয়াজেদ জয়। তিনি বলেছেন, ‘আওয়ামী লীগ কোথাও যাবে না, শেষ হয়ে যাবে না।’ সেই সঙ্গে দেশ গঠনে সবার সঙ্গে আলোচনার জন্য আওয়ামী লীগ প্রস্তুত আছে বলেও উল্লেখ করেন তিনি।
আজ বুধবার নিজের ফেসবুক ভেরিফায়েড পেজে দেওয়া ভিডিও বার্তায় এ কথা বলেন সজীব ওয়াজেদ জয়।
২ মিনিট ৩৬ সেকেন্ডের ভিডিও বার্তায় তিনি বলেন, ‘বাংলাদেশে এখন বিশৃঙ্খল পরিস্থিতি চলছে। সারা দেশে ভাঙচুর হচ্ছে, লুটপাট হচ্ছে। আমাদের নেতা–কর্মীদের ওপর হামলা করছে। অনেককে হত্যা করা হয়েছে। এ পরিস্থিতিতে বলতে চাই, আওয়ামী লীগ হচ্ছে বাংলাদেশের সবচেয়ে পুরাতন গণতান্ত্রিক এবং সবথেকে বড় দল। আওয়ামী লীগ মরে যায়নি। আওয়ামী লীগ এই দেশকে স্বাধীন করেছে, আওয়ামী লীগকে শেষ করা সম্ভব নয়।’
জয় বলেন, ‘আমি বলেছিলাম, আমার পরিবার আর রাজনীতি করবে না। তবে, আমাদের নেতা–কর্মীদের ওপর যেভাবে হামলা হচ্ছে, এ পরিস্থিতিতে আমরা হাল ছেড়ে দিতে পারি না। বাংলাদেশকে যদি নতুন করে গড়ে তুলতে হয়, তাহলে আওয়ামী লীগ ছাড়া সম্ভব না। কারণ, আওয়ামী লীগ সবচেয়ে বড় দল। আওয়ামী লীগ কোথাও যাবে না, আওয়ামী লীগ শেষ হয়ে যাবে না। আওয়ামী লীগকে শেষ করা সম্ভব না।’
দলীয় নেতা–কর্মীদের উদ্দেশে সজীব ওয়াজেদ বলেন, ‘আপনারা সাহস নিয়ে দাঁড়ান। আপনারা একা না। আমরা আছি। বঙ্গবন্ধুর পরিবার কোথাও যায়নি। আমরা আপনাদের সঙ্গে আছি। দেশ ও আওয়ামী লীগের নেতা–কর্মীদের রক্ষা করার জন্য যা প্রয়োজন তা করতে আমরা প্রস্তুত।’
আওয়ামী লীগ জঙ্গিবাদমুক্ত গণতান্ত্রিক বাংলাদেশ চায় উল্লেখ করে জয় বলেন, ‘বর্তমানে যারাই ক্ষমতায় আছে, তাদের উদ্দেশে বলতে চাই, আমরাও একটি গণতান্ত্রিক, শৃঙ্খল, নিরাপদ বাংলাদেশ চাই, জঙ্গিবাদমুক্ত। তার জন্য আমরা সবার সাথে আলোচনা করতে প্রস্তুত। শুধুমাত্র তারা যদি জঙ্গিবাদ ও সহিংসতা বাদ দেয়।’
নেতা–কর্মীদের তিনি বলেন, ‘শেখ হাসিনা মরে যাননি। আমরা কোথাও যাইনি। আওয়ামী লীগ ছাড়া বাংলাদেশে গণতন্ত্র, নির্বাচন সম্ভব না।’
নতুন বাংলাদেশ গড়ে তোলা আওয়ামী লীগ ছাড়া সম্ভব নয় বলে দাবি করে দলটির সভাপতি শেখ হাসিনার ছেলে সজীব ওয়াজেদ জয়। তিনি বলেছেন, ‘আওয়ামী লীগ কোথাও যাবে না, শেষ হয়ে যাবে না।’ সেই সঙ্গে দেশ গঠনে সবার সঙ্গে আলোচনার জন্য আওয়ামী লীগ প্রস্তুত আছে বলেও উল্লেখ করেন তিনি।
আজ বুধবার নিজের ফেসবুক ভেরিফায়েড পেজে দেওয়া ভিডিও বার্তায় এ কথা বলেন সজীব ওয়াজেদ জয়।
২ মিনিট ৩৬ সেকেন্ডের ভিডিও বার্তায় তিনি বলেন, ‘বাংলাদেশে এখন বিশৃঙ্খল পরিস্থিতি চলছে। সারা দেশে ভাঙচুর হচ্ছে, লুটপাট হচ্ছে। আমাদের নেতা–কর্মীদের ওপর হামলা করছে। অনেককে হত্যা করা হয়েছে। এ পরিস্থিতিতে বলতে চাই, আওয়ামী লীগ হচ্ছে বাংলাদেশের সবচেয়ে পুরাতন গণতান্ত্রিক এবং সবথেকে বড় দল। আওয়ামী লীগ মরে যায়নি। আওয়ামী লীগ এই দেশকে স্বাধীন করেছে, আওয়ামী লীগকে শেষ করা সম্ভব নয়।’
জয় বলেন, ‘আমি বলেছিলাম, আমার পরিবার আর রাজনীতি করবে না। তবে, আমাদের নেতা–কর্মীদের ওপর যেভাবে হামলা হচ্ছে, এ পরিস্থিতিতে আমরা হাল ছেড়ে দিতে পারি না। বাংলাদেশকে যদি নতুন করে গড়ে তুলতে হয়, তাহলে আওয়ামী লীগ ছাড়া সম্ভব না। কারণ, আওয়ামী লীগ সবচেয়ে বড় দল। আওয়ামী লীগ কোথাও যাবে না, আওয়ামী লীগ শেষ হয়ে যাবে না। আওয়ামী লীগকে শেষ করা সম্ভব না।’
দলীয় নেতা–কর্মীদের উদ্দেশে সজীব ওয়াজেদ বলেন, ‘আপনারা সাহস নিয়ে দাঁড়ান। আপনারা একা না। আমরা আছি। বঙ্গবন্ধুর পরিবার কোথাও যায়নি। আমরা আপনাদের সঙ্গে আছি। দেশ ও আওয়ামী লীগের নেতা–কর্মীদের রক্ষা করার জন্য যা প্রয়োজন তা করতে আমরা প্রস্তুত।’
আওয়ামী লীগ জঙ্গিবাদমুক্ত গণতান্ত্রিক বাংলাদেশ চায় উল্লেখ করে জয় বলেন, ‘বর্তমানে যারাই ক্ষমতায় আছে, তাদের উদ্দেশে বলতে চাই, আমরাও একটি গণতান্ত্রিক, শৃঙ্খল, নিরাপদ বাংলাদেশ চাই, জঙ্গিবাদমুক্ত। তার জন্য আমরা সবার সাথে আলোচনা করতে প্রস্তুত। শুধুমাত্র তারা যদি জঙ্গিবাদ ও সহিংসতা বাদ দেয়।’
নেতা–কর্মীদের তিনি বলেন, ‘শেখ হাসিনা মরে যাননি। আমরা কোথাও যাইনি। আওয়ামী লীগ ছাড়া বাংলাদেশে গণতন্ত্র, নির্বাচন সম্ভব না।’
নতুন রাজনৈতিক বন্দোবস্ত বলতে তারা কী বোঝাচ্ছে? তাদের এই ধারণা স্পষ্ট করা উচিত। আমি জানতে চাই, তাদের নতুন রাজনৈতিক মীমাংসা আসলে কী? আমি এ বিষয়ে কোথাও কিছু লেখা নথিভুক্ত পাইনি। তাদের প্রস্তাব কী, সেটা স্পষ্ট নয়। আমাদের যে ধরনের রাজনীতি আমরা কল্পনা করি, তা আমাদের সংবিধানে স্পষ্টভাবে নথিভুক্ত।
২ ঘণ্টা আগেছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানে দেশে রাজনৈতিক পটপরিবর্তনের প্রেক্ষাপটে ঢাকা সেনানিবাসে সশস্ত্র বাহিনী দিবসের অনুষ্ঠানে উপস্থিত হয়েছিলেন বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া। দীর্ঘ এক যুগ পর গুরুত্বপূর্ণ এ দিবসের কর্মসূচিতে তাঁর অংশগ্রহণকে রাজনীতির জন্য ইতিবাচক ঘটনা বলে মনে করছেন বিশ্লেষক ও রাজনৈতিক দলগুলোর নেতারা
৬ ঘণ্টা আগেমানবমুক্তির মহান সংগ্রামে জীবনের শেষ দিন পর্যন্ত কমরেড হেনা দাস অবিচল ছিলেন বলে মন্তব্য করেছেন বাংলাদেশের কমিউনিস্ট পার্টির (সিপিবি) সাধারণ সম্পাদক কমরেড রুহিন হোসেন প্রিন্স। তিনি বলেন, ‘বঞ্চিত-নিপীড়িত মানুষের মুক্তির সংগ্রামে কমরেড হেনা দাস ছিলেন অগ্রসৈনিক।’
১৭ ঘণ্টা আগেসবার সঙ্গে বন্ধুত্ব, কারও সঙ্গে শত্রুতা নয়—নীতি অনুসরণ করে ভারতসহ প্রতিবেশী সব রাষ্ট্রের সঙ্গে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী সুসম্পর্ক বজায় রাখতে চায় বলে জানিয়েছেন দলটির আমির ডা. শফিকুর রহমান। আজ শুক্রবার (২২ নভেম্বর) ভারতের আনন্দবাজার পত্রিকাকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে তিনি এ কথা বলেন।
১৯ ঘণ্টা আগে