উত্তরা (ঢাকা) প্রতিনিধি
গাজীপুরে ১২ লাখ ভোটার। তার মধ্যে হিসাব করে দেখেছি, উত্তরায় থাকে আড়াই থেকে তিন লাখ ভোটার। যদি ঠিকমতো ভোটটা দিতে পারি, তাহলে এ ভোট দিয়েই আমরা জয় লাভ করতে পারি’ বলে মন্তব্য করেছেন বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য ও গাজীপুর সিটি করপোরেশন নির্বাচনে আওয়ামী লীগের আহ্বায়ক ও দলের প্রেসিডিয়াম সদস্য মোফাজ্জল হোসেন চৌধুরী মায়া।
রাজধানীর উত্তরার জমজম টাওয়ারে বুধবার গাজীপুর সিটি করপোরেশন নির্বাচন উপলক্ষে আয়োজিত বিশেষ প্রতিনিধি সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এ কথা বলেন। এতে সভাপতিত্ব করে ঢাকা-১৮ আসনের এমপি আলহাজ্ব হাবিব হাসান।
মোফাজ্জল হোসেন চৌধুরী মায়া বলেন, ‘টঙ্গী, গাজীপুর, উত্তরা ঢাকার এ পীঠ আর ও পিঠ। খালের এদিক আপনারা, আর ওদিক তারা। আপনাদের প্রত্যকেরই আত্মীয়স্বজন আছে গাজীপুর আর উত্তরায়। আপনাদের (উত্তরাবাসী) সহযোগীতা ছাড়া এ নির্বাচনে পার হওয়াটা কঠিন।’
মায়া বলেন, ‘এই নির্বাচনে একটাই কাজ জয় লাভ করা। কে গেল কে গেল না, বড় কথা না। এই নির্বাচনের দিকে সারা বাংলাদেশ তাকিয়ে রয়েছে। পাঁচটি সিটি করপোরেশনের প্রথমটি গাজীপুর সিটি নির্বাচন। প্রথমটি যদি পার হতে পারি, তাহলে বাকি চারটিও পার হয়ে যাব। এই নির্বাচনের পরে ছয় মাসের মাথায় জাতীয় নির্বাচন। ওই নির্বাচনের জয় লাভের এটি একটি সিড়ি। এই সিড়ি যদি পার হতে পারে, তাহলে পুলসিরাত পার হতে পারবে।’
আ. লীগের এই নেতা বলেন, ‘যারা এখানে উপস্থিত হয়েছেন, তারা বসে থাকলে হবে না। টঙ্গীতে ঘুরবেন, গাজীপুর ঘুরবেন, কার কোথায় আত্মীয় আছে, বন্ধু-বান্ধব আছে, খুঁজে বের করে তাদের কাছে ভোট চাইবেন। মানুষের কাছে না গেলে এখন ভালো মনে করে না। আগের সেই দিন নাই। আগে মুরব্বি একটা কথা বললে সবাই শুনতো। এখন ছোট বড় সবার কাছেই যেতে হবে।’
মোফাজ্জল হোসেন চৌধুরী মায়া বলেন, ‘বড় লোক পাজারো গাড়ি ওয়ালার কাছে যে ভোট আছে, তা না। রিকশা ওয়ালার কাছেও ভোট আছে। আমাদেরকে রিকশা ওয়ালা, শ্রমিকদেরকে বন্ধু বানাতে হবে। আমরা গত পাঁচ সাত দিন ধরে কাজ করছি। আমি অত্যন্ত আশাবাদী বিজয়ী আমরা হবে। তবে আশা নিয়ে বসে থাকলে হবে না।’
গাজীপুরে ১২ লাখ ভোটার। তার মধ্যে হিসাব করে দেখেছি, উত্তরায় থাকে আড়াই থেকে তিন লাখ ভোটার। যদি ঠিকমতো ভোটটা দিতে পারি, তাহলে এ ভোট দিয়েই আমরা জয় লাভ করতে পারি’ বলে মন্তব্য করেছেন বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য ও গাজীপুর সিটি করপোরেশন নির্বাচনে আওয়ামী লীগের আহ্বায়ক ও দলের প্রেসিডিয়াম সদস্য মোফাজ্জল হোসেন চৌধুরী মায়া।
রাজধানীর উত্তরার জমজম টাওয়ারে বুধবার গাজীপুর সিটি করপোরেশন নির্বাচন উপলক্ষে আয়োজিত বিশেষ প্রতিনিধি সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এ কথা বলেন। এতে সভাপতিত্ব করে ঢাকা-১৮ আসনের এমপি আলহাজ্ব হাবিব হাসান।
মোফাজ্জল হোসেন চৌধুরী মায়া বলেন, ‘টঙ্গী, গাজীপুর, উত্তরা ঢাকার এ পীঠ আর ও পিঠ। খালের এদিক আপনারা, আর ওদিক তারা। আপনাদের প্রত্যকেরই আত্মীয়স্বজন আছে গাজীপুর আর উত্তরায়। আপনাদের (উত্তরাবাসী) সহযোগীতা ছাড়া এ নির্বাচনে পার হওয়াটা কঠিন।’
মায়া বলেন, ‘এই নির্বাচনে একটাই কাজ জয় লাভ করা। কে গেল কে গেল না, বড় কথা না। এই নির্বাচনের দিকে সারা বাংলাদেশ তাকিয়ে রয়েছে। পাঁচটি সিটি করপোরেশনের প্রথমটি গাজীপুর সিটি নির্বাচন। প্রথমটি যদি পার হতে পারি, তাহলে বাকি চারটিও পার হয়ে যাব। এই নির্বাচনের পরে ছয় মাসের মাথায় জাতীয় নির্বাচন। ওই নির্বাচনের জয় লাভের এটি একটি সিড়ি। এই সিড়ি যদি পার হতে পারে, তাহলে পুলসিরাত পার হতে পারবে।’
আ. লীগের এই নেতা বলেন, ‘যারা এখানে উপস্থিত হয়েছেন, তারা বসে থাকলে হবে না। টঙ্গীতে ঘুরবেন, গাজীপুর ঘুরবেন, কার কোথায় আত্মীয় আছে, বন্ধু-বান্ধব আছে, খুঁজে বের করে তাদের কাছে ভোট চাইবেন। মানুষের কাছে না গেলে এখন ভালো মনে করে না। আগের সেই দিন নাই। আগে মুরব্বি একটা কথা বললে সবাই শুনতো। এখন ছোট বড় সবার কাছেই যেতে হবে।’
মোফাজ্জল হোসেন চৌধুরী মায়া বলেন, ‘বড় লোক পাজারো গাড়ি ওয়ালার কাছে যে ভোট আছে, তা না। রিকশা ওয়ালার কাছেও ভোট আছে। আমাদেরকে রিকশা ওয়ালা, শ্রমিকদেরকে বন্ধু বানাতে হবে। আমরা গত পাঁচ সাত দিন ধরে কাজ করছি। আমি অত্যন্ত আশাবাদী বিজয়ী আমরা হবে। তবে আশা নিয়ে বসে থাকলে হবে না।’
নতুন রাজনৈতিক বন্দোবস্ত বলতে তারা কী বোঝাচ্ছে? তাদের এই ধারণা স্পষ্ট করা উচিত। আমি জানতে চাই, তাদের নতুন রাজনৈতিক মীমাংসা আসলে কী? আমি এ বিষয়ে কোথাও কিছু লেখা নথিভুক্ত পাইনি। তাদের প্রস্তাব কী, সেটা স্পষ্ট নয়। আমাদের যে ধরনের রাজনীতি আমরা কল্পনা করি, তা আমাদের সংবিধানে স্পষ্টভাবে নথিভুক্ত।
৩৪ মিনিট আগেছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানে দেশে রাজনৈতিক পটপরিবর্তনের প্রেক্ষাপটে ঢাকা সেনানিবাসে সশস্ত্র বাহিনী দিবসের অনুষ্ঠানে উপস্থিত হয়েছিলেন বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া। দীর্ঘ এক যুগ পর গুরুত্বপূর্ণ এ দিবসের কর্মসূচিতে তাঁর অংশগ্রহণকে রাজনীতির জন্য ইতিবাচক ঘটনা বলে মনে করছেন বিশ্লেষক ও রাজনৈতিক দলগুলোর নেতারা
৪ ঘণ্টা আগেমানবমুক্তির মহান সংগ্রামে জীবনের শেষ দিন পর্যন্ত কমরেড হেনা দাস অবিচল ছিলেন বলে মন্তব্য করেছেন বাংলাদেশের কমিউনিস্ট পার্টির (সিপিবি) সাধারণ সম্পাদক কমরেড রুহিন হোসেন প্রিন্স। তিনি বলেন, ‘বঞ্চিত-নিপীড়িত মানুষের মুক্তির সংগ্রামে কমরেড হেনা দাস ছিলেন অগ্রসৈনিক।’
১৬ ঘণ্টা আগেসবার সঙ্গে বন্ধুত্ব, কারও সঙ্গে শত্রুতা নয়—নীতি অনুসরণ করে ভারতসহ প্রতিবেশী সব রাষ্ট্রের সঙ্গে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী সুসম্পর্ক বজায় রাখতে চায় বলে জানিয়েছেন দলটির আমির ডা. শফিকুর রহমান। আজ শুক্রবার (২২ নভেম্বর) ভারতের আনন্দবাজার পত্রিকাকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে তিনি এ কথা বলেন।
১৮ ঘণ্টা আগে