নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
রাজধানীর এভারকেয়ার হাসপাতালে চিকিৎসা নিয়ে বাসায় ফিরেছেন বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া। আজ মঙ্গলবার রাত ৮টার দিকে গুলশানের বাসা ফিরোজায় নেওয়া হয় তাঁকে। আগের চেয়ে সুস্থতা বোধ করায় এবং সংক্রমণের ঝুঁকি এড়াতে খালেদা জিয়াকে মেডিকেল বোর্ডের পরামর্শ অনুযায়ী বাসায় আনা হয়েছে বলে জানিয়েছেন তাঁর ব্যক্তিগত চিকিৎসক এ জেড এম জাহিদ হোসেন।
খালেদা জিয়াকে বাসায় নেওয়ার পর এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি এ কথা বলেন। জাহিদ হোসেন বলেন, ৩০ মার্চ বাসায় কিছু পরীক্ষা নিরীক্ষার পর খালেদা জিয়াকে হাসপাতালে নেওয়ার জন্য সুপারিশ করে মেডিকেল বোর্ড।
সেই সুপারিশ মেনে তাকে হাসপাতালে নেওয়া হয়। হাসপাতালে নেওয়ার পরই তাঁর বেশ কিছু পরীক্ষা-নিরীক্ষা যেগুলো বাসায় করানো সম্ভব হয় না, সেগুলো করানো হয়। পরের দিনও (৩১ মার্চ) কিছু পরীক্ষা-নিরীক্ষা করানো হয়। সে অনুযায়ী, খালেদা জিয়ার চিকিৎসার জন্য কার্যকরী পদক্ষেপ নেওয়া হয়।
মেডিকেল বোর্ডের নিবিড় পর্যবেক্ষণে উনি (খালেদা জিয়া) গত সোমবার থেকে ধীরে ধীরে সুস্থতা বোধ করেন। পরবর্তীতে তাঁর স্বাস্থ্য নিয়ে আলোচনায় বসে দেশি-বিদেশি চিকিৎসকদের সমন্বয়ে গঠিত মেডিকেল বোর্ড। তাঁর বয়স এবং বর্তমান শারীরিক অবস্থা বিবেচনায় সংক্রমণের ঝুঁকি এড়াতে হাসপাতালের চেয়ে বাসায় রেখে চিকিৎসার বিষয়ে সুপারিশ করে বোর্ড।
৭৯ বছর বয়সী খালেদা জিয়া আর্থরাইটিস, হৃদ্রোগ, ফুসফুস, লিভার, কিডনি, ডায়াবেটিসসহ বিভিন্ন জটিল রোগে ভুগছেন। গত ৩০ মার্চ রাতে অসুস্থ হয়ে পড়লে এভারকেয়ার হাসপাতালে ভর্তি করা হয় খালেদা জিয়াকে। সেখানে ক্রিটিক্যাল কেয়ার ইউনিটে (সিসিইউ) রেখে তার চিকিৎসা চলে।
দুর্নীতির মামলায় দণ্ডিত সাবেক প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়াকে নিজের বাসায় থেকে চিকিৎসা নেওয়া এবং দেশের বাইরে না যাওয়ার শর্তে ২০২০ সালের মার্চে সরকারের নির্বাহী আদেশে সাময়িক মুক্তি দেওয়া হয়। তার সেই সাময়িক মুক্তির মেয়াদ প্রতি ছয় মাস পরপর বাড়ানো হলেও তাকে চিকিৎসার জন্য বিদেশে নেওয়ার অনুমতি দেয়নি সরকার।
মুক্তি পাওয়ার পর কোভিড, লিভার জটিলতাসহ বিভিন্ন কারণে কয়েক দফা হাসপাতালে ভর্তি হতে হয়েছে বিএনপি নেত্রীকে। এর মধ্যে গত বছরের অক্টোবরে মেডিকেল বোর্ড সংবাদ সম্মেলন করে জানায়, লিভার সিরোসিসে আক্রান্ত খালেদা জিয়ার লিভারের চিকিৎসা দেশে সম্ভব নয়। দ্রুত বিদেশে উন্নত চিকিৎসা কেন্দ্রে নিয়ে তার লিভার প্রতিস্থাপন জরুরি হয়ে পড়েছে।
এরপর সাবেক এই প্রধানমন্ত্রীকে আবারও বিদেশ নিয়ে যাওয়ার উদ্যোগ নেওয়া হয় তার পরিবারের সদস্যদের পক্ষ থেকে। তবে আইনে সে সুযোগ না থাকায় এ অনুমোদন দেয়নি সরকার। এ চেষ্টার মধ্যে মেডিকেল বোর্ডের তত্ত্বাবধানে চিকিৎসার পাশাপাশি বিদেশ থেকেও চিকিৎসক এনে তার চিকিৎসা করানো হয়।
রাজধানীর এভারকেয়ার হাসপাতালে চিকিৎসা নিয়ে বাসায় ফিরেছেন বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া। আজ মঙ্গলবার রাত ৮টার দিকে গুলশানের বাসা ফিরোজায় নেওয়া হয় তাঁকে। আগের চেয়ে সুস্থতা বোধ করায় এবং সংক্রমণের ঝুঁকি এড়াতে খালেদা জিয়াকে মেডিকেল বোর্ডের পরামর্শ অনুযায়ী বাসায় আনা হয়েছে বলে জানিয়েছেন তাঁর ব্যক্তিগত চিকিৎসক এ জেড এম জাহিদ হোসেন।
খালেদা জিয়াকে বাসায় নেওয়ার পর এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি এ কথা বলেন। জাহিদ হোসেন বলেন, ৩০ মার্চ বাসায় কিছু পরীক্ষা নিরীক্ষার পর খালেদা জিয়াকে হাসপাতালে নেওয়ার জন্য সুপারিশ করে মেডিকেল বোর্ড।
সেই সুপারিশ মেনে তাকে হাসপাতালে নেওয়া হয়। হাসপাতালে নেওয়ার পরই তাঁর বেশ কিছু পরীক্ষা-নিরীক্ষা যেগুলো বাসায় করানো সম্ভব হয় না, সেগুলো করানো হয়। পরের দিনও (৩১ মার্চ) কিছু পরীক্ষা-নিরীক্ষা করানো হয়। সে অনুযায়ী, খালেদা জিয়ার চিকিৎসার জন্য কার্যকরী পদক্ষেপ নেওয়া হয়।
মেডিকেল বোর্ডের নিবিড় পর্যবেক্ষণে উনি (খালেদা জিয়া) গত সোমবার থেকে ধীরে ধীরে সুস্থতা বোধ করেন। পরবর্তীতে তাঁর স্বাস্থ্য নিয়ে আলোচনায় বসে দেশি-বিদেশি চিকিৎসকদের সমন্বয়ে গঠিত মেডিকেল বোর্ড। তাঁর বয়স এবং বর্তমান শারীরিক অবস্থা বিবেচনায় সংক্রমণের ঝুঁকি এড়াতে হাসপাতালের চেয়ে বাসায় রেখে চিকিৎসার বিষয়ে সুপারিশ করে বোর্ড।
৭৯ বছর বয়সী খালেদা জিয়া আর্থরাইটিস, হৃদ্রোগ, ফুসফুস, লিভার, কিডনি, ডায়াবেটিসসহ বিভিন্ন জটিল রোগে ভুগছেন। গত ৩০ মার্চ রাতে অসুস্থ হয়ে পড়লে এভারকেয়ার হাসপাতালে ভর্তি করা হয় খালেদা জিয়াকে। সেখানে ক্রিটিক্যাল কেয়ার ইউনিটে (সিসিইউ) রেখে তার চিকিৎসা চলে।
দুর্নীতির মামলায় দণ্ডিত সাবেক প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়াকে নিজের বাসায় থেকে চিকিৎসা নেওয়া এবং দেশের বাইরে না যাওয়ার শর্তে ২০২০ সালের মার্চে সরকারের নির্বাহী আদেশে সাময়িক মুক্তি দেওয়া হয়। তার সেই সাময়িক মুক্তির মেয়াদ প্রতি ছয় মাস পরপর বাড়ানো হলেও তাকে চিকিৎসার জন্য বিদেশে নেওয়ার অনুমতি দেয়নি সরকার।
মুক্তি পাওয়ার পর কোভিড, লিভার জটিলতাসহ বিভিন্ন কারণে কয়েক দফা হাসপাতালে ভর্তি হতে হয়েছে বিএনপি নেত্রীকে। এর মধ্যে গত বছরের অক্টোবরে মেডিকেল বোর্ড সংবাদ সম্মেলন করে জানায়, লিভার সিরোসিসে আক্রান্ত খালেদা জিয়ার লিভারের চিকিৎসা দেশে সম্ভব নয়। দ্রুত বিদেশে উন্নত চিকিৎসা কেন্দ্রে নিয়ে তার লিভার প্রতিস্থাপন জরুরি হয়ে পড়েছে।
এরপর সাবেক এই প্রধানমন্ত্রীকে আবারও বিদেশ নিয়ে যাওয়ার উদ্যোগ নেওয়া হয় তার পরিবারের সদস্যদের পক্ষ থেকে। তবে আইনে সে সুযোগ না থাকায় এ অনুমোদন দেয়নি সরকার। এ চেষ্টার মধ্যে মেডিকেল বোর্ডের তত্ত্বাবধানে চিকিৎসার পাশাপাশি বিদেশ থেকেও চিকিৎসক এনে তার চিকিৎসা করানো হয়।
জাতীয় নাগরিক কমিটির যুগ্ম আহ্বায়ক আলী আহসান জুনায়েদ ও যুগ্ম সদস্যসচিব রাফে সালমান রিফাত ব্যক্তিগত উদ্যোগে চীন সফরে গেছেন। এর সঙ্গে জাতীয় নাগরিক কমিটির কোনো সম্পৃক্ততা নেই বলে জানিয়েছে সংগঠনটি।
২ ঘণ্টা আগেঅন্তর্বর্তী সরকারের বিভিন্ন ব্যক্তির বিভিন্ন রকম বক্তব্যে দেশে অস্থিরতা বাড়ছে বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। তিনি বলেছেন, গত কিছুদিন যাবৎ আমরা দুঃখের সঙ্গে লক্ষ্য করছি, জনগণের অধিকার ফিরিয়ে দেওয়ার ক্ষেত্রে...
৩ ঘণ্টা আগেবিএনপি অতীতে দেশের সার্বভৌমত্ব রক্ষা করেছে এবং এখনো করবে বলে মন্তব্য করেছেন দলটির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। তিনি বলেছেন, ‘কয়েকজন মানুষ, গুটিকতক মানুষ, তারা টার্গেট করেছে বিএনপিকে। মিথ্যা প্রচারণা, অপপ্রচার করে বিএনপিকে হেয়প্রতিপন্ন করতে চায়। কারণ বিএনপি সেই দল, যারা এই দেশের স্বাধীনতা
৪ ঘণ্টা আগেমুক্তিযুদ্ধের সময় সংঘটিত মানবতাবিরোধী অপরাধের দায়ে মৃত্যুদণ্ডাদেশ পাওয়া জামায়াত নেতা এ টি এম আজহারুল ইসলামের রায় পুনর্বিবেচনার (রিভিউ) আজ আংশিক শুনানি হয়েছে। আগামীকাল বুধবার এটি প্রথম দিকে শুনানি করা হবে বলে জানিয়েছেন তাঁর আইনজীবী।
১০ ঘণ্টা আগে