নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
জাতীয় সংসদ নির্বাচনের বছর ক্ষমতাসীন দল বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের আয় ও ব্যয় দুটোই বেড়েছে। নির্বাচন কমিশনে জমা দেওয়া দলের বাৎসরিক আয়-ব্যয়ের হিসাব অনুযায়ী গত বছরেরে তুলনায় আয় বেড়েছে প্রায় সাড়ে ১৬ কোটি টাকা এবং ব্যয় বেড়েছে আড়াই কোটি টাকা।
আজ বৃহস্পতিবার রাজধানীর আগারগাঁওয়ের নির্বাচন ভবনে নির্বাচন কমিশন (ইসি) সচিব শফিউল আজিমের কাছে দলের বাৎসরিক আয়-ব্যয়ের হিসাব জমা দেয় দলটির পাঁচ সদস্যের প্রতিনিধিদল।
জমা দেওয়া হিসাব অনুযায়ী ২০২৩ পঞ্জিকা বছরে দলটির আয় হয়েছে ২৭ কোটি ১৪ লাখ ৪৫ হাজার টাকা। এবার দলটি ব্যয় করেছে ৯ কোটি ৮৭ লাখ ৩৬ হাজার টাকা।
২০২২ সালে দলটির আয় হয়েছিল ১০ কোটি ৭১ লাখ ৩৫ হাজার ৭৬৮ টাকা। ব্যয় ছিল ৭ কোটি ৮৬ লাখ ৮৪ হাজার ৫৭৯ টাকা।
আগের বছরের তুলনায় এ বছর আওয়ামী লীগের আয় ১৬ কোটি ৪৩ লাখ ৯ হাজার ২৩২ টাকা বেশি হয়েছে। একইভাবে ব্যয়ও বেড়েছে ২ কোটি ৫১ হাজার ৪২১ টাকা।
দলটির কোষাধ্যক্ষ এইচ এম আশিকুর রহমান সাংবাদিকদের বলেন, ‘মাসিক চাঁদা, সদস্যরা চাঁদা দেন। যার পরিমাণ ১ কোটি ৬৩ লাখ ৬৩ হাজার টাকা। অনুদান প্রাপ্তি (মেঘনা ব্যাংক পিএলসি) ১ কোটি ১ লাখ টাকা। নমিনেশন ফরম বিক্রি (৩ হাজার ৩৬৫ জন) ১৬ কোটি ৮২ লাখ ৫০ হাজার টাকা। ফরম বিক্রি (অন্যান্য) ২ কোটি ২৯ লাখ ৮৪ হাজার টাকা। ভাড়া (২৩ বঙ্গবন্ধু অ্যাভিনিউ) ১৫ লাখ ৩৫ হাজার টাকা ৷ ব্যাংক সুদ ৪ কোটি ৮৪ লাখ ৪১ হাজার টাকা। অন্যান্য (উত্তরণ, বিদ্যুৎ বিল) ৩৭ লাখ ৭২ হাজার টাকা, যার মাধ্যমে দলটি ২৭ কোটি ১৪ লাখ ৪৫ হাজার টাকা আয় করেছে।’
দলটির ব্যয় বিয়য়ে তিনি বলেন, ‘ব্যয় হচ্ছে বেতন। রাজনৈতিক কর্মকাণ্ডে নানা রকম খরচ। পোস্টার ছাপানো। মানুষকে অনুদান। সাহায্য-সহযোগিতা যা আমরা করে থাকি।’
২০২৩ সালের জানুয়ারি মাসে আওয়ামী লীগের ব্যাংকে ৭৩ কোটি ২৭ লাখ ৫৪ হাজার টাকা জমা ছিল জানিয়ে আশিকুর রহমান বলেন, ‘বছরের শুরুতে যে জমা টাকা আছে, পাশাপাশি এ বছরের উদ্বৃত্ত ১৭ কোটি ২৭ লাখ ৯ হাজার টাকা যা আছে—এ দুটো যোগ করলে ৯০ কোটি ৫০ লাখ ৩১ হাজার টাকা হয়।’
আবার ছয় মাসে আয় বেড়েছে জানিয়ে দলটির কোষাধ্যক্ষ বলেন, ‘এখন আমরা ১০০ কোটি ক্রস করে গেছি। অন্য দলের খরচ যদি হয় ১০ টাকা, আমাদের খরচ হয় ২ টাকা। কর্মীরা পকেট থেকে খরচ করেন। কারণ আমরা ত্যাগ ও আদর্শের রাজনীতি করি।’
২০২২ সালে আওয়ামী লীগের আয় ১০ কোটি ৭১ লাখ ৩৫ হাজার ৭৬৮ টাকা। ব্যয় হয়েছে ৭ কোটি ৮৬ লাখ ৮৪ হাজার ৫৭৯ টাকা। ২০২১ সালে আওয়ামী লীগের মোট আয় ছিল ২১ কোটি ২৩ লাখ ৪৬ হাজার ১০৬ টাকা। আর ব্যয় ছিল ৬ কোটি ৩০ লাখ ১৯ হাজার ৮৫২ টাকা। মহামারির প্রথম বছর ২০২০ সালে ১০ কোটি ৩৩ লাখ ৪৩ হাজার ৫৩৩ টাকা আয় দেখিয়েছিল আওয়ামী লীগ। আর ব্যয় ছিল ৯ কোটি ৯৪ লাখ ৪৯ হাজার ৯৩১ টাকা। ২০১৯ সালে আওয়ামী লীগের আয় ছিল ২১ কোটি টাকা। আর তার আগে একাদশ সংসদ নির্বাচনের বছর ২০১৮ সালে ২৪ কোটি টাকা আয় দেখিয়েছিল দলটি।
ইসিতে আসা পাঁচ সদস্যবিশিষ্ট প্রতিনিধিদলে আরও উপস্থিত ছিলেন আওয়ামী লীগের দপ্তর সম্পাদক বিপ্লব বড়ুয়া, প্রচার ও প্রকাশনা সম্পাদক আব্দুস সোবহান গোলাপ, উপদপ্তর সম্পাদক সায়েম খান।
গণপ্রতিনিধিত্ব আদেশের (আরপিও) রাজনৈতিক দল নিবন্ধন বিধিমালা অনুযায়ী, পূর্ববর্তী পঞ্জিকা বছরে দলের বার্ষিক আয়-ব্যয়ের হিসাব ৩১ জুলাইয়ের মধ্যে ইসির কাছে জমা দেওয়ার বিধান রয়েছে। কোনো দল পরপর তিন বছর হিসাব জমা দিতে ব্যর্থ হলে তার নিবন্ধন বাতিল করতে পারে ইসি। বর্তমানে ইসিতে নিবন্ধিত ৪৪টি রাজনৈতিক দল রয়েছে।
জাতীয় সংসদ নির্বাচনের বছর ক্ষমতাসীন দল বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের আয় ও ব্যয় দুটোই বেড়েছে। নির্বাচন কমিশনে জমা দেওয়া দলের বাৎসরিক আয়-ব্যয়ের হিসাব অনুযায়ী গত বছরেরে তুলনায় আয় বেড়েছে প্রায় সাড়ে ১৬ কোটি টাকা এবং ব্যয় বেড়েছে আড়াই কোটি টাকা।
আজ বৃহস্পতিবার রাজধানীর আগারগাঁওয়ের নির্বাচন ভবনে নির্বাচন কমিশন (ইসি) সচিব শফিউল আজিমের কাছে দলের বাৎসরিক আয়-ব্যয়ের হিসাব জমা দেয় দলটির পাঁচ সদস্যের প্রতিনিধিদল।
জমা দেওয়া হিসাব অনুযায়ী ২০২৩ পঞ্জিকা বছরে দলটির আয় হয়েছে ২৭ কোটি ১৪ লাখ ৪৫ হাজার টাকা। এবার দলটি ব্যয় করেছে ৯ কোটি ৮৭ লাখ ৩৬ হাজার টাকা।
২০২২ সালে দলটির আয় হয়েছিল ১০ কোটি ৭১ লাখ ৩৫ হাজার ৭৬৮ টাকা। ব্যয় ছিল ৭ কোটি ৮৬ লাখ ৮৪ হাজার ৫৭৯ টাকা।
আগের বছরের তুলনায় এ বছর আওয়ামী লীগের আয় ১৬ কোটি ৪৩ লাখ ৯ হাজার ২৩২ টাকা বেশি হয়েছে। একইভাবে ব্যয়ও বেড়েছে ২ কোটি ৫১ হাজার ৪২১ টাকা।
দলটির কোষাধ্যক্ষ এইচ এম আশিকুর রহমান সাংবাদিকদের বলেন, ‘মাসিক চাঁদা, সদস্যরা চাঁদা দেন। যার পরিমাণ ১ কোটি ৬৩ লাখ ৬৩ হাজার টাকা। অনুদান প্রাপ্তি (মেঘনা ব্যাংক পিএলসি) ১ কোটি ১ লাখ টাকা। নমিনেশন ফরম বিক্রি (৩ হাজার ৩৬৫ জন) ১৬ কোটি ৮২ লাখ ৫০ হাজার টাকা। ফরম বিক্রি (অন্যান্য) ২ কোটি ২৯ লাখ ৮৪ হাজার টাকা। ভাড়া (২৩ বঙ্গবন্ধু অ্যাভিনিউ) ১৫ লাখ ৩৫ হাজার টাকা ৷ ব্যাংক সুদ ৪ কোটি ৮৪ লাখ ৪১ হাজার টাকা। অন্যান্য (উত্তরণ, বিদ্যুৎ বিল) ৩৭ লাখ ৭২ হাজার টাকা, যার মাধ্যমে দলটি ২৭ কোটি ১৪ লাখ ৪৫ হাজার টাকা আয় করেছে।’
দলটির ব্যয় বিয়য়ে তিনি বলেন, ‘ব্যয় হচ্ছে বেতন। রাজনৈতিক কর্মকাণ্ডে নানা রকম খরচ। পোস্টার ছাপানো। মানুষকে অনুদান। সাহায্য-সহযোগিতা যা আমরা করে থাকি।’
২০২৩ সালের জানুয়ারি মাসে আওয়ামী লীগের ব্যাংকে ৭৩ কোটি ২৭ লাখ ৫৪ হাজার টাকা জমা ছিল জানিয়ে আশিকুর রহমান বলেন, ‘বছরের শুরুতে যে জমা টাকা আছে, পাশাপাশি এ বছরের উদ্বৃত্ত ১৭ কোটি ২৭ লাখ ৯ হাজার টাকা যা আছে—এ দুটো যোগ করলে ৯০ কোটি ৫০ লাখ ৩১ হাজার টাকা হয়।’
আবার ছয় মাসে আয় বেড়েছে জানিয়ে দলটির কোষাধ্যক্ষ বলেন, ‘এখন আমরা ১০০ কোটি ক্রস করে গেছি। অন্য দলের খরচ যদি হয় ১০ টাকা, আমাদের খরচ হয় ২ টাকা। কর্মীরা পকেট থেকে খরচ করেন। কারণ আমরা ত্যাগ ও আদর্শের রাজনীতি করি।’
২০২২ সালে আওয়ামী লীগের আয় ১০ কোটি ৭১ লাখ ৩৫ হাজার ৭৬৮ টাকা। ব্যয় হয়েছে ৭ কোটি ৮৬ লাখ ৮৪ হাজার ৫৭৯ টাকা। ২০২১ সালে আওয়ামী লীগের মোট আয় ছিল ২১ কোটি ২৩ লাখ ৪৬ হাজার ১০৬ টাকা। আর ব্যয় ছিল ৬ কোটি ৩০ লাখ ১৯ হাজার ৮৫২ টাকা। মহামারির প্রথম বছর ২০২০ সালে ১০ কোটি ৩৩ লাখ ৪৩ হাজার ৫৩৩ টাকা আয় দেখিয়েছিল আওয়ামী লীগ। আর ব্যয় ছিল ৯ কোটি ৯৪ লাখ ৪৯ হাজার ৯৩১ টাকা। ২০১৯ সালে আওয়ামী লীগের আয় ছিল ২১ কোটি টাকা। আর তার আগে একাদশ সংসদ নির্বাচনের বছর ২০১৮ সালে ২৪ কোটি টাকা আয় দেখিয়েছিল দলটি।
ইসিতে আসা পাঁচ সদস্যবিশিষ্ট প্রতিনিধিদলে আরও উপস্থিত ছিলেন আওয়ামী লীগের দপ্তর সম্পাদক বিপ্লব বড়ুয়া, প্রচার ও প্রকাশনা সম্পাদক আব্দুস সোবহান গোলাপ, উপদপ্তর সম্পাদক সায়েম খান।
গণপ্রতিনিধিত্ব আদেশের (আরপিও) রাজনৈতিক দল নিবন্ধন বিধিমালা অনুযায়ী, পূর্ববর্তী পঞ্জিকা বছরে দলের বার্ষিক আয়-ব্যয়ের হিসাব ৩১ জুলাইয়ের মধ্যে ইসির কাছে জমা দেওয়ার বিধান রয়েছে। কোনো দল পরপর তিন বছর হিসাব জমা দিতে ব্যর্থ হলে তার নিবন্ধন বাতিল করতে পারে ইসি। বর্তমানে ইসিতে নিবন্ধিত ৪৪টি রাজনৈতিক দল রয়েছে।
মানবমুক্তির মহান সংগ্রামে জীবনের শেষ দিন পর্যন্ত কমরেড হেনা দাস অবিচল ছিলেন বলে মন্তব্য করেছেন বাংলাদেশের কমিউনিস্ট পার্টির (সিপিবি) সাধারণ সম্পাদক কমরেড রুহিন হোসেন প্রিন্স। তিনি বলেন, ‘বঞ্চিত-নিপীড়িত মানুষের মুক্তির সংগ্রামে কমরেড হেনা দাস ছিলেন অগ্রসৈনিক।’
১০ ঘণ্টা আগেসবার সঙ্গে বন্ধুত্ব, কারও সঙ্গে শত্রুতা নয়—নীতি অনুসরণ করে ভারতসহ প্রতিবেশী সব রাষ্ট্রের সঙ্গে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী সুসম্পর্ক বজায় রাখতে চায় বলে জানিয়েছেন দলটির আমির ডা. শফিকুর রহমান। আজ শুক্রবার (২২ নভেম্বর) ভারতের আনন্দবাজার পত্রিকাকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে তিনি এ কথা বলেন।
১৩ ঘণ্টা আগেকঠিন সময়ে দলের প্রতি নেতা–কর্মীদের একাগ্রতা ও ত্যাগ আওয়ামী লীগের সবচেয়ে বড় শক্তি। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে সক্রিয় থাকুন, আমাদের পেজ থেকে প্রকাশিত প্রতিটি বার্তা ছড়িয়ে দিন। সে জন্য সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে সক্রিয় থাকার নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে।
১৪ ঘণ্টা আগেসশস্ত্র মুক্তিযুদ্ধে ৯ নম্বর সেক্টরের কমান্ডার, বীর সিপাহসালার মেজর এম এ জলিলকে মুক্তিযুদ্ধে বীরত্বপূর্ণ অবদানের জন্য রাষ্ট্রীয় খেতাব প্রদানের আহ্বান জানিয়েছেন স্বাধীনতার পতাকা উত্তোলক, জেএসডি সভাপতি আ স ম আবদুর রব...
১৬ ঘণ্টা আগে