নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান শামসুজ্জামান দুদু বলেছেন, ‘বর্তমান সরকার গায়ের জোরে, গুন্ডামি করে দেশটা দখল করে রেখেছে। প্রশাসন দখল করেছে, আইনশৃঙ্খলা বাহিনী দখল করেছে, আইন-আদালত, শিক্ষাঙ্গন দখল করেছে। প্রমাণ চান? এই সব জায়গায় গেলেই বুঝতে পারবেন।’
আজ রোববার দুপুরে জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে ‘দেশ বাঁচাও মানুষ বাঁচাও আন্দোলন’—এর উদ্যোগে দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়া ও আমানউল্লাহ আমানের মুক্তির দাবিতে এক অবস্থান কর্মসূচিতে তিনি এ কথা বলেন।
আওয়ামী লীগ দেশের সকল সাংবিধানিক প্রতিষ্ঠান দখল করে নিয়েছে উল্লেখ করে শামসুজ্জামান দুদু বলেন, ‘দেশকে দখলমুক্ত করতে হবে। গণতন্ত্রের মুখোশধারীরা শেখ হাসিনাকে সামনে এনে দেশটাকে দখল করেছে। এই দখল করার জন্য কারা কারা ছিল, কোন কোন পত্রিকা ছিল, কোন কোন দেশ ছিল তা আপনারা জানেন। সে সব দেশ কিন্তু এখন আর এই দখলকারীদের পাশে নেই। এখন চারপাশে কথাবার্তা শোনা যাচ্ছে, এই সরকার আর থাকতে পারবে না।’
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে উদ্দেশ্য করে বিএনপির এই নেতা বলেন, ‘জিয়াউর রহমান ধানমন্ডির ৩২ নম্বর বাসা আপনাকে বুঝিয়ে দিয়েছিল। ব্যাংকে টাকা ও সোনা আপনাকে বুঝিয়ে দিয়েছিল। বেগম খালেদা জিয়া আপনাকে আইনের আশ্রয় নিয়ে সসম্মানে দেশে মুক্ত করে দিয়েছিল। কিন্তু আপনি তাকে বিপরীত দিকে নিয়ে গেছেন। বিএনপি দেশে আইনের শাসন প্রতিষ্ঠা করবে, সাংবিধানিক শাসন প্রতিষ্ঠা করবে, কেয়ারটেকার সরকার প্রতিষ্ঠা করবে। এর মধ্য দিয়ে যদি আপনাদের আইন আদালত বিচারের সম্মুখীন হতে হয় তাহলে হবেন।’
সাবেক এই সংসদ সদস্য বলেন, ‘২০১৮ ও ২০১৪ সালে কোনো নির্বাচনী হয়নি। তাই সামনের নির্বাচনে মানুষের কথা বলা বন্ধ করার জন্য সাইবার নিরাপত্তা আইন করেছে। কথা একটাই এ সরকারকে আমরা বিদায় করব। দেশে কেয়ারটেকার সরকার প্রতিষ্ঠিত করব। একটি ভালো নির্বাচন করব।’
সংগঠনের সভাপতি কে এম রকিবুল ইসলাম রিপনের সভাপতিত্বে অবস্থান কর্মসূচিতে আরও উপস্থিত ছিলেন—মৎস্যজীবী দলের সদস্যসচিব আব্দুর রহিম, সাবেক সংসদ সদস্য অ্যাডভোকেট সৈয়দা আশিফা আশরাফি পাপিয়া, মুক্তিযোদ্ধা দলের সাংগঠনিক সম্পাদক লায়ন মিয়া মো. আনোয়ার, পেশাজীবী নেতা ইঞ্জিনিয়ার আবু হানিফ, মুক্তার আখন্দ প্রমুখ।
বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান শামসুজ্জামান দুদু বলেছেন, ‘বর্তমান সরকার গায়ের জোরে, গুন্ডামি করে দেশটা দখল করে রেখেছে। প্রশাসন দখল করেছে, আইনশৃঙ্খলা বাহিনী দখল করেছে, আইন-আদালত, শিক্ষাঙ্গন দখল করেছে। প্রমাণ চান? এই সব জায়গায় গেলেই বুঝতে পারবেন।’
আজ রোববার দুপুরে জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে ‘দেশ বাঁচাও মানুষ বাঁচাও আন্দোলন’—এর উদ্যোগে দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়া ও আমানউল্লাহ আমানের মুক্তির দাবিতে এক অবস্থান কর্মসূচিতে তিনি এ কথা বলেন।
আওয়ামী লীগ দেশের সকল সাংবিধানিক প্রতিষ্ঠান দখল করে নিয়েছে উল্লেখ করে শামসুজ্জামান দুদু বলেন, ‘দেশকে দখলমুক্ত করতে হবে। গণতন্ত্রের মুখোশধারীরা শেখ হাসিনাকে সামনে এনে দেশটাকে দখল করেছে। এই দখল করার জন্য কারা কারা ছিল, কোন কোন পত্রিকা ছিল, কোন কোন দেশ ছিল তা আপনারা জানেন। সে সব দেশ কিন্তু এখন আর এই দখলকারীদের পাশে নেই। এখন চারপাশে কথাবার্তা শোনা যাচ্ছে, এই সরকার আর থাকতে পারবে না।’
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে উদ্দেশ্য করে বিএনপির এই নেতা বলেন, ‘জিয়াউর রহমান ধানমন্ডির ৩২ নম্বর বাসা আপনাকে বুঝিয়ে দিয়েছিল। ব্যাংকে টাকা ও সোনা আপনাকে বুঝিয়ে দিয়েছিল। বেগম খালেদা জিয়া আপনাকে আইনের আশ্রয় নিয়ে সসম্মানে দেশে মুক্ত করে দিয়েছিল। কিন্তু আপনি তাকে বিপরীত দিকে নিয়ে গেছেন। বিএনপি দেশে আইনের শাসন প্রতিষ্ঠা করবে, সাংবিধানিক শাসন প্রতিষ্ঠা করবে, কেয়ারটেকার সরকার প্রতিষ্ঠা করবে। এর মধ্য দিয়ে যদি আপনাদের আইন আদালত বিচারের সম্মুখীন হতে হয় তাহলে হবেন।’
সাবেক এই সংসদ সদস্য বলেন, ‘২০১৮ ও ২০১৪ সালে কোনো নির্বাচনী হয়নি। তাই সামনের নির্বাচনে মানুষের কথা বলা বন্ধ করার জন্য সাইবার নিরাপত্তা আইন করেছে। কথা একটাই এ সরকারকে আমরা বিদায় করব। দেশে কেয়ারটেকার সরকার প্রতিষ্ঠিত করব। একটি ভালো নির্বাচন করব।’
সংগঠনের সভাপতি কে এম রকিবুল ইসলাম রিপনের সভাপতিত্বে অবস্থান কর্মসূচিতে আরও উপস্থিত ছিলেন—মৎস্যজীবী দলের সদস্যসচিব আব্দুর রহিম, সাবেক সংসদ সদস্য অ্যাডভোকেট সৈয়দা আশিফা আশরাফি পাপিয়া, মুক্তিযোদ্ধা দলের সাংগঠনিক সম্পাদক লায়ন মিয়া মো. আনোয়ার, পেশাজীবী নেতা ইঞ্জিনিয়ার আবু হানিফ, মুক্তার আখন্দ প্রমুখ।
নতুন রাজনৈতিক বন্দোবস্ত বলতে তারা কী বোঝাচ্ছে? তাদের এই ধারণা স্পষ্ট করা উচিত। আমি জানতে চাই, তাদের নতুন রাজনৈতিক মীমাংসা আসলে কী? আমি এ বিষয়ে কোথাও কিছু লেখা নথিভুক্ত পাইনি। তাদের প্রস্তাব কী, সেটা স্পষ্ট নয়। আমাদের যে ধরনের রাজনীতি আমরা কল্পনা করি, তা আমাদের সংবিধানে স্পষ্টভাবে নথিভুক্ত।
৩৯ মিনিট আগেছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানে দেশে রাজনৈতিক পটপরিবর্তনের প্রেক্ষাপটে ঢাকা সেনানিবাসে সশস্ত্র বাহিনী দিবসের অনুষ্ঠানে উপস্থিত হয়েছিলেন বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া। দীর্ঘ এক যুগ পর গুরুত্বপূর্ণ এ দিবসের কর্মসূচিতে তাঁর অংশগ্রহণকে রাজনীতির জন্য ইতিবাচক ঘটনা বলে মনে করছেন বিশ্লেষক ও রাজনৈতিক দলগুলোর নেতারা
৪ ঘণ্টা আগেমানবমুক্তির মহান সংগ্রামে জীবনের শেষ দিন পর্যন্ত কমরেড হেনা দাস অবিচল ছিলেন বলে মন্তব্য করেছেন বাংলাদেশের কমিউনিস্ট পার্টির (সিপিবি) সাধারণ সম্পাদক কমরেড রুহিন হোসেন প্রিন্স। তিনি বলেন, ‘বঞ্চিত-নিপীড়িত মানুষের মুক্তির সংগ্রামে কমরেড হেনা দাস ছিলেন অগ্রসৈনিক।’
১৬ ঘণ্টা আগেসবার সঙ্গে বন্ধুত্ব, কারও সঙ্গে শত্রুতা নয়—নীতি অনুসরণ করে ভারতসহ প্রতিবেশী সব রাষ্ট্রের সঙ্গে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী সুসম্পর্ক বজায় রাখতে চায় বলে জানিয়েছেন দলটির আমির ডা. শফিকুর রহমান। আজ শুক্রবার (২২ নভেম্বর) ভারতের আনন্দবাজার পত্রিকাকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে তিনি এ কথা বলেন।
১৮ ঘণ্টা আগে