নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খোলার আন্দোলনে রক্ত দিতে প্রস্তুত ইসলামি আন্দোলন বাংলাদেশ। অবিলম্বে সকল শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খোলা না হলে সারা দেশে দুর্বার আন্দোলন গড়ে তোলার দাবিতে এক মানববন্ধনে নেতা–কর্মীরা এ বক্তব্য দেন। শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান না খুললে আগামী ২ সেপ্টেম্বর সারা দেশে কর্মসূচি দেবে সংগঠনটি।
অবিলম্বে সকল শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খুলে দেওয়ার দাবিতে মঙ্গলবার (৩১ আগস্ট) ইসলামি আন্দোলন বাংলাদেশ (ঢাকা মহানগর উত্তর-দক্ষিণ) এ মানববন্ধনের আয়োজন করে।
মানববন্ধনে বক্তারা বলেন, বর্তমান সরকারের কিছু হঠকারী সিদ্ধান্তে বাংলাদেশ আজ অন্ধকারের মুখে। আমাদের দেশের ছয় কোটি শিক্ষার্থী আজ সরকারের কাছে জিম্মি। এই প্রজন্মকে ধ্বংস করার পাঁয়তারা চলছে। শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ রেখে নতুন প্রজন্মকে খোঁড়া বানানোর ষড়যন্ত্র হচ্ছে। দেশের শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ করে রেখে জাতিকে মেরুদণ্ডহীন করে দেওয়া হচ্ছে, পঙ্গু করে দেওয়া হচ্ছে। করোনা নামক জুজুর ভয় দেখিয়ে আমাদের মেধাহীন করে দেওয়া হচ্ছে। শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধে বিশ্বে বাংলাদেশ নজির স্থাপন করেছে। প্রস্তুত থাকুন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খোলার জন্য। কারণ, আন্দোলনে রক্ত দেওয়ার জন্য আমরা প্রস্তুত আছি।
ইসলামি আন্দোলনে বাংলাদেশের মহাসচিব মাওলানা ইউনুছ আহমাদ বলেন, এই সরকার কার্যকলাপের মাধ্যমে প্রমাণ করে দিয়েছে তারা অযোগ্য। ক্ষমতায় টিকে থাকার জনেই শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ। আন্দোলন ছাড়া অন্য কোন উপায় নেই। তারা শিক্ষার টাকা লুট করে খাচ্ছে। অথচ শিক্ষকেরা পেট চালাতে রিকশা ভ্যান চালাচ্ছে। জাতিকে শিক্ষা থেকে বঞ্চিত করে অথর্ব করে দেওয়া হচ্ছে। অবিলম্বে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খুলে না দিলে অভিভাবক, ছাত্র ও শিক্ষক সবাই মাঠে নামবে।
আগামী ২ সেপ্টেম্বর জেলায় জেলায় মানববন্ধনের ডাক দিয়েছেন প্রধান অতিথি ও ইসলামি আন্দোলন বাংলাদেশের আমির সৈয়দ মুহাম্মদ রেজাউল করিম। তিনি বলেন, নীল নকশার জন্যই শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ রাখা হচ্ছে। আমরা সন্তানদের বাঁচাতেই রাজপথে নেমে এসেছি। দাবি আদায় না করা পর্যন্ত ঘরে ফিরব না। প্রয়োজনে রক্ত দেব।
কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি দিয়ে তিনি বলেন, ইতিহাসের পাতা উল্টোলে দেখা যায় অনেকই চায়নি এই দেশে বিশ্ববিদ্যালয় হোক। আমরা যেন মূর্খ থাকি। এখনো তারাই এই ষড়যন্ত্রে লিপ্ত। সেই কুচক্রীমহল সুকৌশলে প্রধানমন্ত্রীকেই শিক্ষা ধ্বংসের পরামর্শ দিয়ে যাচ্ছে। মেধাহীন জাতি তৈরির চক্রান্ত বন্ধ করতেই আন্দোলন গড়ে তোলা হবে। এই ষড়যন্ত্র ঠেকাতে শেষ রক্তবিন্দু দিয়ে আন্দোলন করে যাব।
এ মানব বন্ধনে আরও উপস্থিত ছিলেন সংগঠনের যুগ্ম মহাসচিব-গাজী আতাউর রহমান, সহকারী মহাসচিব ও ঢাকা উত্তরের সভাপতি অধ্যাপক হাফেজ এবং ঢাকা মহানগর দক্ষিণের সভাপতি ইমরান নূর।
শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খোলার আন্দোলনে রক্ত দিতে প্রস্তুত ইসলামি আন্দোলন বাংলাদেশ। অবিলম্বে সকল শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খোলা না হলে সারা দেশে দুর্বার আন্দোলন গড়ে তোলার দাবিতে এক মানববন্ধনে নেতা–কর্মীরা এ বক্তব্য দেন। শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান না খুললে আগামী ২ সেপ্টেম্বর সারা দেশে কর্মসূচি দেবে সংগঠনটি।
অবিলম্বে সকল শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খুলে দেওয়ার দাবিতে মঙ্গলবার (৩১ আগস্ট) ইসলামি আন্দোলন বাংলাদেশ (ঢাকা মহানগর উত্তর-দক্ষিণ) এ মানববন্ধনের আয়োজন করে।
মানববন্ধনে বক্তারা বলেন, বর্তমান সরকারের কিছু হঠকারী সিদ্ধান্তে বাংলাদেশ আজ অন্ধকারের মুখে। আমাদের দেশের ছয় কোটি শিক্ষার্থী আজ সরকারের কাছে জিম্মি। এই প্রজন্মকে ধ্বংস করার পাঁয়তারা চলছে। শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ রেখে নতুন প্রজন্মকে খোঁড়া বানানোর ষড়যন্ত্র হচ্ছে। দেশের শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ করে রেখে জাতিকে মেরুদণ্ডহীন করে দেওয়া হচ্ছে, পঙ্গু করে দেওয়া হচ্ছে। করোনা নামক জুজুর ভয় দেখিয়ে আমাদের মেধাহীন করে দেওয়া হচ্ছে। শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধে বিশ্বে বাংলাদেশ নজির স্থাপন করেছে। প্রস্তুত থাকুন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খোলার জন্য। কারণ, আন্দোলনে রক্ত দেওয়ার জন্য আমরা প্রস্তুত আছি।
ইসলামি আন্দোলনে বাংলাদেশের মহাসচিব মাওলানা ইউনুছ আহমাদ বলেন, এই সরকার কার্যকলাপের মাধ্যমে প্রমাণ করে দিয়েছে তারা অযোগ্য। ক্ষমতায় টিকে থাকার জনেই শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ। আন্দোলন ছাড়া অন্য কোন উপায় নেই। তারা শিক্ষার টাকা লুট করে খাচ্ছে। অথচ শিক্ষকেরা পেট চালাতে রিকশা ভ্যান চালাচ্ছে। জাতিকে শিক্ষা থেকে বঞ্চিত করে অথর্ব করে দেওয়া হচ্ছে। অবিলম্বে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খুলে না দিলে অভিভাবক, ছাত্র ও শিক্ষক সবাই মাঠে নামবে।
আগামী ২ সেপ্টেম্বর জেলায় জেলায় মানববন্ধনের ডাক দিয়েছেন প্রধান অতিথি ও ইসলামি আন্দোলন বাংলাদেশের আমির সৈয়দ মুহাম্মদ রেজাউল করিম। তিনি বলেন, নীল নকশার জন্যই শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ রাখা হচ্ছে। আমরা সন্তানদের বাঁচাতেই রাজপথে নেমে এসেছি। দাবি আদায় না করা পর্যন্ত ঘরে ফিরব না। প্রয়োজনে রক্ত দেব।
কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি দিয়ে তিনি বলেন, ইতিহাসের পাতা উল্টোলে দেখা যায় অনেকই চায়নি এই দেশে বিশ্ববিদ্যালয় হোক। আমরা যেন মূর্খ থাকি। এখনো তারাই এই ষড়যন্ত্রে লিপ্ত। সেই কুচক্রীমহল সুকৌশলে প্রধানমন্ত্রীকেই শিক্ষা ধ্বংসের পরামর্শ দিয়ে যাচ্ছে। মেধাহীন জাতি তৈরির চক্রান্ত বন্ধ করতেই আন্দোলন গড়ে তোলা হবে। এই ষড়যন্ত্র ঠেকাতে শেষ রক্তবিন্দু দিয়ে আন্দোলন করে যাব।
এ মানব বন্ধনে আরও উপস্থিত ছিলেন সংগঠনের যুগ্ম মহাসচিব-গাজী আতাউর রহমান, সহকারী মহাসচিব ও ঢাকা উত্তরের সভাপতি অধ্যাপক হাফেজ এবং ঢাকা মহানগর দক্ষিণের সভাপতি ইমরান নূর।
নির্বাচন কমিশন নিয়োগে নগ্নভাবে দলীয়করণ করা হয়েছে বলে দাবি করেছে আওয়ামী লীগ। দলটির দাবি, প্রধান নির্বাচন কমিশনার এ এম এম নাসির উদ্দিন ও নির্বাচন কমিশনাররা বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে ঘনিষ্ঠভাবে জড়িত
৭ ঘণ্টা আগেশক্ত হাতে দেশের ঘোলাটে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণের জন্য অন্তর্বর্তী সরকারের প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান
৯ ঘণ্টা আগেদেশের চলমান পরিস্থিতি মোকাবিলায় সামগ্রিকভাবে সব রাজনৈতিক দলের সঙ্গে আলোচনা করে জাতীয় ঐক্যের আহ্বান জানিয়েছে বিএনপি। আজ বুধবার (২৭ নভেম্বর) রাতে প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সঙ্গে ঘণ্টাব্যাপী বৈঠক শেষে সাংবাদিকদের এ কথা জানান বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর।
৯ ঘণ্টা আগে৫ আগস্ট অভ্যুত্থানের পর বাংলাদেশে সাম্প্রদায়িক সহিংসতা বেড়েছে এবং বাংলাদেশের সংখ্যালঘু সম্প্রদায় এদেশে বিপন্ন অবস্থায় আছে বলে ক্রমাগত প্রচারণা চালাচ্ছে ভারত। বিভিন্ন ঘটনাকে কেন্দ্র করে ভারত বাংলাদেশে একটি সাম্প্রদায়িক সহিংসতা সৃষ্টির অপচেষ্টা চালাচ্ছে। তারা বাংলাদেশকে জঙ্গি রাষ্ট্র হিস
১২ ঘণ্টা আগে