নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
সরকার পতনের আন্দোলনে সামনে কঠিন সময় আসছে জানিয়ে দলের নেতা-কর্মীদের প্রস্তুত থাকার আহ্বান জানিয়েছেন বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। আজ শনিবার বিকেলে রাজধানীতে গণমিছিল শেষে এক সমাবেশে তিনি এই আহ্বান জানান।
পূর্বঘোষণা অনুযায়ী সরকার পতনের এক দফা দাবিতে আজ রাজধানীতে পৃথক স্থান থেকে গণমিছিল বের করে ঢাকা মহানগর উত্তর ও দক্ষিণ বিএনপি। উত্তরের মিছিলটি রামপুরা থেকে এবং দক্ষিণের মিছিলটি কমলাপুর থেকে বের হয়ে নয়াপল্টনে এসে শেষ হয়। এরপর সমাবেশে দলের জ্যেষ্ঠ নেতারা একে একে বক্তব্য দেন। প্রধান অতিথির বক্তব্য দিতে ডায়াসে যেতে না যেতেই ঝমঝমিয়ে বৃষ্টি শুরু হয়। বৃষ্টিতে ভিজেই মহাসচিবের কথা শোনার অপেক্ষায় ছিলেন নেতা-কর্মীরা।
এ সময় তাঁদের উদ্দেশে মির্জা ফখরুল বলেন, ‘বৃষ্টির মধ্যে দাঁড়িয়ে আপনারা ভিজছেন, কষ্ট করছেন। সামনে আরও কষ্ট হবে। এর মধ্য দিয়েই এই সরকারকে পরাজিত করে জনগণের সরকার প্রতিষ্ঠা করতে হবে।’
ফখরুল বলেন, ‘আজকে রোদ-বৃষ্টির মধ্যে আপনাদের এই মিছিল প্রমাণ করে এ দেশের মানুষ এখন আর শেখ হাসিনার সরকারকে ক্ষমতায় দেখতে চায় না। এই সরকার ক্ষমতায় টিকে থাকার জন্য সমস্ত অনৈতিক কাজগুলো করছে। আজকে এই সরকারের বিরুদ্ধে জনগণ যে আওয়াজ তুলেছে, তা রুখে দেওয়ার ক্ষমতা এই সরকারের নেই।’
আন্দোলন নস্যাৎ করতে সরকার চক্রান্ত করছে বলে অভিযোগ করে নেতা-কর্মীদের সতর্ক থাকার পরামর্শ দেন ফখরুল। তিনি বলেন, ‘অনেক চক্রান্ত করছে। আওয়ামী লীগ বিরোধী দলের ওপর দোষ চাপানোর চেষ্টা করবে। সবাইকে সতর্ক থাকতে হবে। সবাইকে বুকে সাহস নিয়ে, শক্তি নিয়ে ভয়াবহ এই সরকারকে পরাজিত করতে হবে। যতই চক্রান্ত করুক, ঐক্যবদ্ধ আন্দোলনের মধ্য দিয়ে এই সরকারকে পরাজিত করতে হবে।’
বিএনপির পাশাপাশি আজ যুগপৎ আন্দোলনের শরিকেরাও রাজধানীতে একই কর্মসূচি পালন করে। এই কর্মসূচি ঘিরে রাজধানীর গুরুত্বপূর্ণ কিছু পয়েন্টে সতর্ক অবস্থান নেয় পুলিশ। ব্যস্ত সড়কে মিছিলের জন্য নগরীর অনেক জায়গায় যানজটের সৃষ্টি হয়।
সরকার পতনের আন্দোলনে সামনে কঠিন সময় আসছে জানিয়ে দলের নেতা-কর্মীদের প্রস্তুত থাকার আহ্বান জানিয়েছেন বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। আজ শনিবার বিকেলে রাজধানীতে গণমিছিল শেষে এক সমাবেশে তিনি এই আহ্বান জানান।
পূর্বঘোষণা অনুযায়ী সরকার পতনের এক দফা দাবিতে আজ রাজধানীতে পৃথক স্থান থেকে গণমিছিল বের করে ঢাকা মহানগর উত্তর ও দক্ষিণ বিএনপি। উত্তরের মিছিলটি রামপুরা থেকে এবং দক্ষিণের মিছিলটি কমলাপুর থেকে বের হয়ে নয়াপল্টনে এসে শেষ হয়। এরপর সমাবেশে দলের জ্যেষ্ঠ নেতারা একে একে বক্তব্য দেন। প্রধান অতিথির বক্তব্য দিতে ডায়াসে যেতে না যেতেই ঝমঝমিয়ে বৃষ্টি শুরু হয়। বৃষ্টিতে ভিজেই মহাসচিবের কথা শোনার অপেক্ষায় ছিলেন নেতা-কর্মীরা।
এ সময় তাঁদের উদ্দেশে মির্জা ফখরুল বলেন, ‘বৃষ্টির মধ্যে দাঁড়িয়ে আপনারা ভিজছেন, কষ্ট করছেন। সামনে আরও কষ্ট হবে। এর মধ্য দিয়েই এই সরকারকে পরাজিত করে জনগণের সরকার প্রতিষ্ঠা করতে হবে।’
ফখরুল বলেন, ‘আজকে রোদ-বৃষ্টির মধ্যে আপনাদের এই মিছিল প্রমাণ করে এ দেশের মানুষ এখন আর শেখ হাসিনার সরকারকে ক্ষমতায় দেখতে চায় না। এই সরকার ক্ষমতায় টিকে থাকার জন্য সমস্ত অনৈতিক কাজগুলো করছে। আজকে এই সরকারের বিরুদ্ধে জনগণ যে আওয়াজ তুলেছে, তা রুখে দেওয়ার ক্ষমতা এই সরকারের নেই।’
আন্দোলন নস্যাৎ করতে সরকার চক্রান্ত করছে বলে অভিযোগ করে নেতা-কর্মীদের সতর্ক থাকার পরামর্শ দেন ফখরুল। তিনি বলেন, ‘অনেক চক্রান্ত করছে। আওয়ামী লীগ বিরোধী দলের ওপর দোষ চাপানোর চেষ্টা করবে। সবাইকে সতর্ক থাকতে হবে। সবাইকে বুকে সাহস নিয়ে, শক্তি নিয়ে ভয়াবহ এই সরকারকে পরাজিত করতে হবে। যতই চক্রান্ত করুক, ঐক্যবদ্ধ আন্দোলনের মধ্য দিয়ে এই সরকারকে পরাজিত করতে হবে।’
বিএনপির পাশাপাশি আজ যুগপৎ আন্দোলনের শরিকেরাও রাজধানীতে একই কর্মসূচি পালন করে। এই কর্মসূচি ঘিরে রাজধানীর গুরুত্বপূর্ণ কিছু পয়েন্টে সতর্ক অবস্থান নেয় পুলিশ। ব্যস্ত সড়কে মিছিলের জন্য নগরীর অনেক জায়গায় যানজটের সৃষ্টি হয়।
নতুন নির্বাচন কমিশনের দায়িত্ব গ্রহণকে স্বাগত জানিয়েছে বিএনপি। জনগণের প্রত্যাশা পূরণে নতুন কমিশন কাজ করবে বলেও আশা প্রকাশ করেছে দলটি
১ ঘণ্টা আগেরাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিনের অপসারণ চেয়ে তাঁর নিয়োগ দেওয়া নতুন নির্বাচন কমিশন (ইসি) প্রত্যাখ্যান করেছে জাতীয় নাগরিক কমিটি। একই সঙ্গে নির্বাচন ব্যবস্থা সংস্কারের প্রাপ্ত প্রস্তাবের আলোকে নতুন আইনের অধীনে নতুন নির্বাচন কমিশন গঠনের দাবি জানিয়েছেন তারা
৩ ঘণ্টা আগেড. কামাল হোসেন আর গণফোরামের সঙ্গে যুক্ত নন এবং তিনি রাজনীতি থেকে অবসর নিয়েছেন—বলে জানিয়েছেন নিজেকে গণফোরামের সভাপতি দাবি করা এবং সাবেক সংসদ সদস্য মফিজুল ইসলাম খান কামাল।
১ দিন আগেনতুন রাজনৈতিক বন্দোবস্ত বলতে তারা কী বোঝাচ্ছে? তাদের এই ধারণা স্পষ্ট করা উচিত। আমি জানতে চাই, তাদের নতুন রাজনৈতিক মীমাংসা আসলে কী? আমি এ বিষয়ে কোথাও কিছু লেখা নথিভুক্ত পাইনি। তাদের প্রস্তাব কী, সেটা স্পষ্ট নয়। আমাদের যে ধরনের রাজনীতি আমরা কল্পনা করি, তা আমাদের সংবিধানে স্পষ্টভাবে নথিভুক্ত।
১ দিন আগে