নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
বর্তমান সরকারের পতন ও দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন বাতিলের দাবিতে দেশব্যাপী পাঁচ দিনের গণসংযোগ কর্মসূচি শুরু করেছে বিএনপি। আজ মঙ্গলবার রাজধানীসহ দেশের মহানগরগুলোতে জনসাধারণের মাঝে লিফলেট বিতরণের মধ্য দিয়ে এই কর্মসূচি শুরু করে দলটি।
আগামীকাল বুধবারও মহানগরগুলোতে একই কর্মসূচি পালিত হবে। এরপর পর্যায়ক্রমে জেলা, উপজেলা, থানা, পৌরসভা ও ইউনিয়ন পর্যায়ে এই কর্মসূচি পালিত হবে।
দেশব্যাপী পালিত কর্মসূচির অংশ হিসেবে মঙ্গলবার রাজধানীতে বিএনপি ও এর বিভিন্ন অঙ্গ-সহযোগী সংগঠনের উদ্যোগে লিফলেট বিতরণ করা হয়। সকালে রাজধানীর ফকিরাপুলে নেতা-কর্মীদের সঙ্গে নিয়ে লিফলেট বিতরণ করেন বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী। এ সময় পথচারী, ফুটপাতের দোকানদার ও যানবাহনের যাত্রীদের হাতে লিফলেট তুলে দেন তিনি।
লিফলেট বিতরণকালে নির্বাচন বাতিলের আহ্বান জানিয়ে রিজভী বলেন, আজকে প্রহসনের নির্বাচন, ডামি নির্বাচন, ৭ জানুয়ারি জনগণের প্রত্যাখ্যাত নির্বাচন। সেই নির্বাচন করে তারা (সরকার) এখন আত্মঅহমিকা দেখাচ্ছে। তারা জোর করে, তাদের দখলদারিত্ব ক্ষমতা মানুষের সামনে দেখাতে চাচ্ছে।
তিনি বলেন, ‘মানুষ জেগে উঠেছে সরকারের পতনের লক্ষ্যে। এই সরকারের বিরুদ্ধে সবাই আজকে আন্দোলনে একসঙ্গে। আজকে ডামি নির্বাচন বাতিলের দাবিতে সকলকে একত্রিত হয়ে রাজপথে নামতে হবে। আমরা সেই লক্ষ্যে লিফলেট কর্মসূচি শুরু করেছি।’
বিএনপির স্বাস্থ্যবিষয়ক সম্পাদক রফিকুল ইসলাম, যুববিষয়ক সহসম্পাদক মীর নেওয়াজ আলী, আমিনুল ইসলাম, যুবদলের সাধারণ সম্পাদক মুনায়েম মুন্নাসহ আরও অনেকে এই কর্মসূচিতে অংশ নেন।
মঙ্গলবার দুপুরে রাজধানীর পল্লবীতে লিফলেট বিতরণ করেন ঢাকা মহানগর উত্তর বিএনপির সদস্যসচিব আমিনুল হক। এ সময় তাঁর সঙ্গে পল্লবী থানা বিএনপিসহ দলের বিভিন্ন অঙ্গসংগঠনের নেতা-কর্মীরা উপস্থিত ছিলেন।
লিফলেট বিতরণকালে আমিনুল হক বলেন, বিরোধী দলের নেতা-কর্মীদের কারাগারে আটক রেখে ডামি প্রার্থী, ডামি ভোটার আর ডামি নির্বাচন কমিশনের মাধ্যমে ডামি নির্বাচন করে আওয়ামী লীগ আবারও ক্ষমতায় এসেছে। তারা ২০১৪ সালে বিনা ভোটে আর ২০১৮ সালে দিনের ভোট রাতে করে অবৈধভাবে ক্ষমতায় এসেছে। এদের কাছে রাষ্ট্র নিরাপদ নয়, দেশের স্বাধীনতা নিরাপদ নয়, মানুষের জীবনেরও কোনো নিশ্চয়তা নেই। এদের সরাতে হবে। ডামি নির্বাচন করলেও এদের গদি রক্ষা হবে না।
রাজধানীর নয়াপল্টন এলাকায় যুবদলের উদ্যোগে লিফলেট বিতরণ করা হয়। বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে থেকে নাইটিঙ্গেল মোড় পর্যন্ত লিফলেট বিতরণ করেন নেতা-কর্মীরা। দুপুরে মতিঝিলের বিভিন্ন স্থানে লিফলেট বিতরণ ও গণসংযোগ করেছে জাতীয়তাবাদী শ্রমিক দলের নেতা-কর্মীরা। শ্রমিক দলের প্রচার ও প্রকাশনা সম্পাদক মঞ্জুরুল ইসলাম মঞ্জু এই কর্মসূচিতে নেতৃত্ব দেন।
গত রোববার এক সংবাদ সম্মেলনে পাঁচ দিনের লিফলেট বিতরণ কর্মসূচির ঘোষণা দেন বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী। ঘোষণা অনুযায়ী মঙ্গল ও বুধবার (২ দিন) রাজধানীসহ দেশের সব মহানগরে, ১৭ ফেব্রুয়ারি দেশের সব জেলা শহরে এবং ১৮ ও ১৯ ফেব্রুয়ারি সব উপজেলা, থানা, পৌরসভা ও ইউনিয়ন পর্যায়ে এই কর্মসূচি পালন করার কথা রয়েছে দলটির। এ ছাড়া ১৬ ফেব্রুয়ারি শুক্রবার বাংলাদেশ-ভারত সীমান্তে বাংলাদেশিদের হত্যার প্রতিবাদ ও তাদের স্মরণে সব মসজিদে দোয়া মাহফিল হবে।
বর্তমান সরকারের পতন ও দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন বাতিলের দাবিতে দেশব্যাপী পাঁচ দিনের গণসংযোগ কর্মসূচি শুরু করেছে বিএনপি। আজ মঙ্গলবার রাজধানীসহ দেশের মহানগরগুলোতে জনসাধারণের মাঝে লিফলেট বিতরণের মধ্য দিয়ে এই কর্মসূচি শুরু করে দলটি।
আগামীকাল বুধবারও মহানগরগুলোতে একই কর্মসূচি পালিত হবে। এরপর পর্যায়ক্রমে জেলা, উপজেলা, থানা, পৌরসভা ও ইউনিয়ন পর্যায়ে এই কর্মসূচি পালিত হবে।
দেশব্যাপী পালিত কর্মসূচির অংশ হিসেবে মঙ্গলবার রাজধানীতে বিএনপি ও এর বিভিন্ন অঙ্গ-সহযোগী সংগঠনের উদ্যোগে লিফলেট বিতরণ করা হয়। সকালে রাজধানীর ফকিরাপুলে নেতা-কর্মীদের সঙ্গে নিয়ে লিফলেট বিতরণ করেন বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী। এ সময় পথচারী, ফুটপাতের দোকানদার ও যানবাহনের যাত্রীদের হাতে লিফলেট তুলে দেন তিনি।
লিফলেট বিতরণকালে নির্বাচন বাতিলের আহ্বান জানিয়ে রিজভী বলেন, আজকে প্রহসনের নির্বাচন, ডামি নির্বাচন, ৭ জানুয়ারি জনগণের প্রত্যাখ্যাত নির্বাচন। সেই নির্বাচন করে তারা (সরকার) এখন আত্মঅহমিকা দেখাচ্ছে। তারা জোর করে, তাদের দখলদারিত্ব ক্ষমতা মানুষের সামনে দেখাতে চাচ্ছে।
তিনি বলেন, ‘মানুষ জেগে উঠেছে সরকারের পতনের লক্ষ্যে। এই সরকারের বিরুদ্ধে সবাই আজকে আন্দোলনে একসঙ্গে। আজকে ডামি নির্বাচন বাতিলের দাবিতে সকলকে একত্রিত হয়ে রাজপথে নামতে হবে। আমরা সেই লক্ষ্যে লিফলেট কর্মসূচি শুরু করেছি।’
বিএনপির স্বাস্থ্যবিষয়ক সম্পাদক রফিকুল ইসলাম, যুববিষয়ক সহসম্পাদক মীর নেওয়াজ আলী, আমিনুল ইসলাম, যুবদলের সাধারণ সম্পাদক মুনায়েম মুন্নাসহ আরও অনেকে এই কর্মসূচিতে অংশ নেন।
মঙ্গলবার দুপুরে রাজধানীর পল্লবীতে লিফলেট বিতরণ করেন ঢাকা মহানগর উত্তর বিএনপির সদস্যসচিব আমিনুল হক। এ সময় তাঁর সঙ্গে পল্লবী থানা বিএনপিসহ দলের বিভিন্ন অঙ্গসংগঠনের নেতা-কর্মীরা উপস্থিত ছিলেন।
লিফলেট বিতরণকালে আমিনুল হক বলেন, বিরোধী দলের নেতা-কর্মীদের কারাগারে আটক রেখে ডামি প্রার্থী, ডামি ভোটার আর ডামি নির্বাচন কমিশনের মাধ্যমে ডামি নির্বাচন করে আওয়ামী লীগ আবারও ক্ষমতায় এসেছে। তারা ২০১৪ সালে বিনা ভোটে আর ২০১৮ সালে দিনের ভোট রাতে করে অবৈধভাবে ক্ষমতায় এসেছে। এদের কাছে রাষ্ট্র নিরাপদ নয়, দেশের স্বাধীনতা নিরাপদ নয়, মানুষের জীবনেরও কোনো নিশ্চয়তা নেই। এদের সরাতে হবে। ডামি নির্বাচন করলেও এদের গদি রক্ষা হবে না।
রাজধানীর নয়াপল্টন এলাকায় যুবদলের উদ্যোগে লিফলেট বিতরণ করা হয়। বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে থেকে নাইটিঙ্গেল মোড় পর্যন্ত লিফলেট বিতরণ করেন নেতা-কর্মীরা। দুপুরে মতিঝিলের বিভিন্ন স্থানে লিফলেট বিতরণ ও গণসংযোগ করেছে জাতীয়তাবাদী শ্রমিক দলের নেতা-কর্মীরা। শ্রমিক দলের প্রচার ও প্রকাশনা সম্পাদক মঞ্জুরুল ইসলাম মঞ্জু এই কর্মসূচিতে নেতৃত্ব দেন।
গত রোববার এক সংবাদ সম্মেলনে পাঁচ দিনের লিফলেট বিতরণ কর্মসূচির ঘোষণা দেন বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী। ঘোষণা অনুযায়ী মঙ্গল ও বুধবার (২ দিন) রাজধানীসহ দেশের সব মহানগরে, ১৭ ফেব্রুয়ারি দেশের সব জেলা শহরে এবং ১৮ ও ১৯ ফেব্রুয়ারি সব উপজেলা, থানা, পৌরসভা ও ইউনিয়ন পর্যায়ে এই কর্মসূচি পালন করার কথা রয়েছে দলটির। এ ছাড়া ১৬ ফেব্রুয়ারি শুক্রবার বাংলাদেশ-ভারত সীমান্তে বাংলাদেশিদের হত্যার প্রতিবাদ ও তাদের স্মরণে সব মসজিদে দোয়া মাহফিল হবে।
ড. কামাল হোসেন আর গণফোরামের সঙ্গে যুক্ত নন এবং তিনি রাজনীতি থেকে অবসর নিয়েছেন—বলে জানিয়েছেন নিজেকে গণফোরামের সভাপতি দাবি করা এবং সাবেক সংসদ সদস্য মফিজুল ইসলাম খান কামাল।
১৭ ঘণ্টা আগেনতুন রাজনৈতিক বন্দোবস্ত বলতে তারা কী বোঝাচ্ছে? তাদের এই ধারণা স্পষ্ট করা উচিত। আমি জানতে চাই, তাদের নতুন রাজনৈতিক মীমাংসা আসলে কী? আমি এ বিষয়ে কোথাও কিছু লেখা নথিভুক্ত পাইনি। তাদের প্রস্তাব কী, সেটা স্পষ্ট নয়। আমাদের যে ধরনের রাজনীতি আমরা কল্পনা করি, তা আমাদের সংবিধানে স্পষ্টভাবে নথিভুক্ত।
১ দিন আগেছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানে দেশে রাজনৈতিক পটপরিবর্তনের প্রেক্ষাপটে ঢাকা সেনানিবাসে সশস্ত্র বাহিনী দিবসের অনুষ্ঠানে উপস্থিত হয়েছিলেন বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া। দীর্ঘ এক যুগ পর গুরুত্বপূর্ণ এ দিবসের কর্মসূচিতে তাঁর অংশগ্রহণকে রাজনীতির জন্য ইতিবাচক ঘটনা বলে মনে করছেন বিশ্লেষক ও রাজনৈতিক দলগুলোর নেতারা
১ দিন আগেমানবমুক্তির মহান সংগ্রামে জীবনের শেষ দিন পর্যন্ত কমরেড হেনা দাস অবিচল ছিলেন বলে মন্তব্য করেছেন বাংলাদেশের কমিউনিস্ট পার্টির (সিপিবি) সাধারণ সম্পাদক কমরেড রুহিন হোসেন প্রিন্স। তিনি বলেন, ‘বঞ্চিত-নিপীড়িত মানুষের মুক্তির সংগ্রামে কমরেড হেনা দাস ছিলেন অগ্রসৈনিক।’
২ দিন আগে