নিজস্ব প্রতিবেদক
‘হেফাজতে ইসলামের সরলতাকে দুর্বল ভাবলে ভুল হবে। আমরা অনেক ধৈর্যশীল। ধৈর্য আরও ধরবো। তবে ধৈর্যের বাঁধ ভেঙে যাওয়ার উপক্রম হচ্ছে। এ অবস্থা যদি সামনে আরও চলতে থাকে, তাহলে হেফাজতে ইসলাম রমজান মাসেই কর্মসূচি দিয়ে রাজপথে নামতে বাধ্য হবে।’ শুক্রবার এক সংবাদ বিবৃতিতে একথা বলেন ঢাকা মহানগর হেফাজতে ইসলামের সভাপতি জুনায়েদ আল হাবিব।
গ্রেফতার নেতাকর্মীদের মুক্তি দাবি জানিয়ে হাবিব বলেন, যে সমস্ত নেতাকর্মীদের গ্রেফতার করা হয়েছে, তাদেরকে নিঃশর্ত মুক্তি দিন। অন্যথায় হেফাজতে ইসলাম নীরব দর্শকের ভূমিকা পালন করবে না। সর্বস্তরের মুসলিম জনতাকে সাথে নিয়ে মাঠে নামতে বাধ্য হবে।
তিনি আরও বলেন, হেফাজতে ইসলাম শান্তিপূর্ণ আন্দোলন করে আসছে। কিন্তু একটি গ্রুপ ‘হেফাজতের তাণ্ডব’-‘হেফাজতের তাণ্ডব’ বলে হেফাজতে ইসলামের প্রতি মানুষের ঘৃণা সৃষ্টি করার গভীর পাঁয়তারা করছে। কিন্তু হেফাজতে ইসলাম অত্যন্ত ধৈর্যের সাথে সে পরিস্থিতির মোকাবিলা করে আসছে।
জুনায়েদ বলেন, সরকারের ছত্রছায়ায় একটি সন্ত্রাসী গ্রুপ যারা বায়তুল মোকাররম, হাটহাজারী ও ব্রাহ্মণবাড়িয়াতে তাণ্ডব চালিয়েছে, তারাই বিভিন্ন জায়গায় আমাদের শান্তিপূর্ণ কর্মসূচিতে আক্রমণ করে একে একে ১৯ জন ভাইকে শহীদ করেছে। অসংখ্য নেতাকর্মীকে আহত করেছে। এতকিছুর পরেও হেফাজতে ইসলাম দেশব্যাপী দোয়া দিবস ও একটি বিক্ষোভ সমাবেশ করে সামনে আর কোনও কর্মসূচি ঘোষণা করেনি।
কিন্তু অত্যন্ত আশ্চর্যের সাথে লক্ষ্য করছি হেফাজতে ইসলামের এই সরলতাকে দুর্বল ভেবে, বিভিন্ন জায়গায় হেফাজতের নেতাকর্মীদের ধরপাকড় শুরু করা হয়েছে। ব্রাহ্মণবাড়িয়াতে প্রায় দুই শতাধিক মানুষকে গ্রেফতার করা হয়েছে। এছাড়াও চট্টগ্রাম, নারায়ণগঞ্জ ও মুন্সিগঞ্জসহ সারাদেশে বিভিন্ন জায়গায় নেতাকর্মীদের গ্রেফতার করা হচ্ছে। পবিত্র রমজান মাসের কোনও তোয়াক্কা করছেন না সরকার।
জুনায়েদ আল হাবিব অভিযোগ করেন, হেফাজতের নেতাকর্মীকে সম্পূর্ণ অন্যায়ভাবে গ্রেফতার ও নির্যাতন করে পবিত্র রমজান মাসে ভীতিকর অবস্থা সৃষ্টি করেছে এবং আতঙ্ক সৃষ্টি করে রহমত ও শান্তির মাসকে চরম অশান্ত করে তুলেছে।
‘হেফাজতে ইসলামের সরলতাকে দুর্বল ভাবলে ভুল হবে। আমরা অনেক ধৈর্যশীল। ধৈর্য আরও ধরবো। তবে ধৈর্যের বাঁধ ভেঙে যাওয়ার উপক্রম হচ্ছে। এ অবস্থা যদি সামনে আরও চলতে থাকে, তাহলে হেফাজতে ইসলাম রমজান মাসেই কর্মসূচি দিয়ে রাজপথে নামতে বাধ্য হবে।’ শুক্রবার এক সংবাদ বিবৃতিতে একথা বলেন ঢাকা মহানগর হেফাজতে ইসলামের সভাপতি জুনায়েদ আল হাবিব।
গ্রেফতার নেতাকর্মীদের মুক্তি দাবি জানিয়ে হাবিব বলেন, যে সমস্ত নেতাকর্মীদের গ্রেফতার করা হয়েছে, তাদেরকে নিঃশর্ত মুক্তি দিন। অন্যথায় হেফাজতে ইসলাম নীরব দর্শকের ভূমিকা পালন করবে না। সর্বস্তরের মুসলিম জনতাকে সাথে নিয়ে মাঠে নামতে বাধ্য হবে।
তিনি আরও বলেন, হেফাজতে ইসলাম শান্তিপূর্ণ আন্দোলন করে আসছে। কিন্তু একটি গ্রুপ ‘হেফাজতের তাণ্ডব’-‘হেফাজতের তাণ্ডব’ বলে হেফাজতে ইসলামের প্রতি মানুষের ঘৃণা সৃষ্টি করার গভীর পাঁয়তারা করছে। কিন্তু হেফাজতে ইসলাম অত্যন্ত ধৈর্যের সাথে সে পরিস্থিতির মোকাবিলা করে আসছে।
জুনায়েদ বলেন, সরকারের ছত্রছায়ায় একটি সন্ত্রাসী গ্রুপ যারা বায়তুল মোকাররম, হাটহাজারী ও ব্রাহ্মণবাড়িয়াতে তাণ্ডব চালিয়েছে, তারাই বিভিন্ন জায়গায় আমাদের শান্তিপূর্ণ কর্মসূচিতে আক্রমণ করে একে একে ১৯ জন ভাইকে শহীদ করেছে। অসংখ্য নেতাকর্মীকে আহত করেছে। এতকিছুর পরেও হেফাজতে ইসলাম দেশব্যাপী দোয়া দিবস ও একটি বিক্ষোভ সমাবেশ করে সামনে আর কোনও কর্মসূচি ঘোষণা করেনি।
কিন্তু অত্যন্ত আশ্চর্যের সাথে লক্ষ্য করছি হেফাজতে ইসলামের এই সরলতাকে দুর্বল ভেবে, বিভিন্ন জায়গায় হেফাজতের নেতাকর্মীদের ধরপাকড় শুরু করা হয়েছে। ব্রাহ্মণবাড়িয়াতে প্রায় দুই শতাধিক মানুষকে গ্রেফতার করা হয়েছে। এছাড়াও চট্টগ্রাম, নারায়ণগঞ্জ ও মুন্সিগঞ্জসহ সারাদেশে বিভিন্ন জায়গায় নেতাকর্মীদের গ্রেফতার করা হচ্ছে। পবিত্র রমজান মাসের কোনও তোয়াক্কা করছেন না সরকার।
জুনায়েদ আল হাবিব অভিযোগ করেন, হেফাজতের নেতাকর্মীকে সম্পূর্ণ অন্যায়ভাবে গ্রেফতার ও নির্যাতন করে পবিত্র রমজান মাসে ভীতিকর অবস্থা সৃষ্টি করেছে এবং আতঙ্ক সৃষ্টি করে রহমত ও শান্তির মাসকে চরম অশান্ত করে তুলেছে।
বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর আমীর ডা. শফিকুর রহমানের নেতৃত্বে দলটির তিন সদস্য বিশিষ্ট একটি প্রতিনিধি দল ডেলিগেশন অব ইউরোপীয় ইউনিয়নের রাষ্ট্রদূত মি. সেবাস্টিয়ান রিগার ব্রাউনের আমন্ত্রণে রাজধানী ঢাকার গুলশানে তাঁর বাসায় ইইউ অন্তর্ভুক্ত আটটি দেশের প্রতিনিধির সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ করেছেন
৩ ঘণ্টা আগেবিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়ার সঙ্গে দেখা করে তাঁকে পবিত্র ওমরাহ পালনের আমন্ত্রণ জানিয়েছেন সৌদি রাষ্ট্রদূত ঈসা ইউসুফ ঈসা আল দুহাইলান। বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ও খালেদা জিয়ার ব্যক্তিগত চিকিৎসক এজেডএম জাহিদ হোসেন সাংবাদিকদের এ কথা জানিয়েছেন
৪ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর সেক্রেটারি জেনারেল মিয়া গোলাম পরওয়ার বলেছেন, ‘আমরা মনে করি এই অন্তর্বর্তী সরকারের সকল সিদ্ধান্ত, সকল নীতি, সকল ভূমিকার মধ্যে জনআকাঙক্ষার প্রতিফলন থাকা উচিত। কিন্তু তিন মাস অতিবাহিত হচ্ছে। আমরা লক্ষ্য করছি দুর্ভাগ্যজনক হলেও অন্তর্বর্তী সরকারের কোনো কোনো নীতি, কোনো কোনো সিদ্ধ
৫ ঘণ্টা আগেসংস্কার নিয়ে অন্তর্বর্তী সরকারের সঙ্গে বিএনপির কোনো বিরোধ নেই বলে মন্তব্য করেছেন দলটির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। তিনি বলেছেন, ‘সংস্কার কার্যক্রম নিয়ে অন্তর্বর্তী সরকারের সঙ্গে বিএনপির কোনো বিরোধ নেই। যাঁরা ‘সংস্কার আগে নাকি নির্বাচন আগে’— ধরনের প্রশ্ন তুলে জনমনে বিভ্রান্তি সৃষ্টির
৮ ঘণ্টা আগে