নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার মুক্তির ক্ষেত্রে যেসব শর্ত দেওয়া হয়েছে সেগুলো উঠিয়ে নিলেই তিনি বিদেশে চিকিৎসার জন্য যেতে পারবেন বলে দাবি করেছেন ইউনাইটেড লইয়ার্স ফ্রন্টের আহ্বায়ক ও বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান অ্যাডভোকেট জয়নুল আবেদীন।
আজ বুধবার দুপুরে সুপ্রিম কোর্টের মূল ফটকের সামনে খালেদা জিয়ার বিদেশে উন্নত চিকিৎসা গ্রহণের সাংবিধানিক অধিকার নিশ্চিত করার দাবিতে ইউনাইটেড লইয়ার্স ফ্রন্ট আয়োজিত অবস্থান কর্মসূচিতে জয়নুল আবেদীন এ কথা বলেন।
কর্মসূচিতে আগামী রোববার দুপুরে বিএনপি ও বিরোধী দলীয় নেতা–কর্মীদের নামে গায়েবি ও মিথ্যা মামলার প্রতিবাদে আইজিপি কার্যালয়ে স্মারকলিপি দেবেন বলে জানিয়েছেন সংগঠনের নেতৃবৃন্দ।
অ্যাডভোকেট জয়নুল আবেদীন বলেন, ‘আইনমন্ত্রী সকালে এক কথা বলেন, বিকেলে আরেক কথা বলেন। সকালে বলেন, আমার কাছে একটা দরখাস্ত দিলেই আমি বিবেচনা করব। আর দরখাস্ত যখন আসে তখন বলেন, আমাদের আর কোনো ক্ষমতা নেই। আরে যে রায়ে তাঁকে মুক্তি দিয়েছেন শর্ত যুক্তভাবে, সেই শর্তযুক্ত কথাটি উঠিয়ে দিন। সেটি উঠিয়ে দিলেই খালেদা জিয়া বিদেশে চিকিৎসা নিতে যেতে পারবেন।’
তিনি আরও বলেন, ‘প্রধানমন্ত্রী গণতন্ত্র, আইনের শাসন বোঝেন না। তিনি শুধু বোঝেন কিভাবে ক্ষমতায় থাকবেন। আপনি চান বেগম খালেদা জিয়া কোনো অবস্থাতেই বেঁচে না থাক। কিন্তু দেশের জনগণ চায় বেগম খালেদা জিয়া বেঁচে থাক। তাই আর বিলম্ব না করে বেগম খালেদা জিয়াকে মুক্তি দিয়ে বিদেশে চিকিৎসার জন্য যেতে দিন।’
এনপিপির চেয়ারম্যান ও জাতীয়তাবাদী সমমনা জোটের সমন্বয়ক অ্যাডভোকেট ফরিদুজ্জামান ফরহাদ বলেন, খালেদা জিয়াকে অবিলম্বে মুক্তি দিতে হবে। সরকার খালেদা জিয়াকে ভয় পায়। তাই তাঁকে আটকে রেখেছে। খালেদা জিয়ার কিছু হলে বাংলার প্রতিটি ঘরে আগুন জ্বলবে। এই সরকার দেশ জাহান্নাম বানিয়েছে, এই জাহান্নাম থেকে আমরা মুক্তি চাই।’
সংগঠনের যুগ্ম আহ্বায়ক ও গণফোরাম সাধারণ সম্পাদক সুব্রত চৌধুরী বলেন, হাজার হাজার লক্ষ কোটি টাকা আমেরিকা, সিঙ্গাপুরে এই প্রধানমন্ত্রী পাচার করেছেন। এটা সবাই জানে। বেগম জিয়াকে মুক্তি দিতে হবে, উন্নত চিকিৎসার সুযোগ দিতে হবে। এটা না করলে ভবিষ্যতে আপনার বিচার গণ আদালতে হবে।
ইউএলএফের প্রধান সমন্বয়ক ব্যারিস্টার কাওসার কামাল বলেন, দেশনেত্রী খালেদা জিয়া রাষ্ট্রীয় হিংস্রতা, বর্বরতার শিকার। তাঁর সুচিকিৎসার জন্য আজ আইনজীবী সমাজ রাস্তায় নামতে বাধ্য হয়েছে। দেশনেত্রীর যদি কিছু হয় তাহলে আইনজীবী সমাজ প্রস্তুত আছে। যাদের জন্য এই পরিণতি হবে তাদের নামে ফৌজদারি আদালতে মামলা হবে। এই মামলার প্রধান আসামি হবেন শেখ হাসিনা। দ্বিতীয় আসামি হবেন আইনমন্ত্রী আনিসুল হক। তবে এখনো সময় আছে, তাঁর সুচিকিৎসার ব্যবস্থা করেন।
ফ্রন্টের অন্যতম সমন্বয়ক অ্যাডভোকেট মামুন মাহবুব বলেন, ‘হাইকোর্টের কোনো বিচারপতি প্রধান বিচারপতির অধীনে নয়। সিনিয়র বিচারপতিকে ডেকে কী বলেছেন আমরা জানি না। মেয়র যখন বলেছিলেন, একজন প্রধান বিচারপতিকেও বের করে দিয়েছিলাম তখন প্রধান বিচারপতির বিবেক কোথায় ছিল? আইনজীবীরা আর আদালতে ভেতরে কর্মসূচি করবে না। আমরা এখন থেকে রাজপথে কর্মসূচি করব।’
বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার মুক্তির ক্ষেত্রে যেসব শর্ত দেওয়া হয়েছে সেগুলো উঠিয়ে নিলেই তিনি বিদেশে চিকিৎসার জন্য যেতে পারবেন বলে দাবি করেছেন ইউনাইটেড লইয়ার্স ফ্রন্টের আহ্বায়ক ও বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান অ্যাডভোকেট জয়নুল আবেদীন।
আজ বুধবার দুপুরে সুপ্রিম কোর্টের মূল ফটকের সামনে খালেদা জিয়ার বিদেশে উন্নত চিকিৎসা গ্রহণের সাংবিধানিক অধিকার নিশ্চিত করার দাবিতে ইউনাইটেড লইয়ার্স ফ্রন্ট আয়োজিত অবস্থান কর্মসূচিতে জয়নুল আবেদীন এ কথা বলেন।
কর্মসূচিতে আগামী রোববার দুপুরে বিএনপি ও বিরোধী দলীয় নেতা–কর্মীদের নামে গায়েবি ও মিথ্যা মামলার প্রতিবাদে আইজিপি কার্যালয়ে স্মারকলিপি দেবেন বলে জানিয়েছেন সংগঠনের নেতৃবৃন্দ।
অ্যাডভোকেট জয়নুল আবেদীন বলেন, ‘আইনমন্ত্রী সকালে এক কথা বলেন, বিকেলে আরেক কথা বলেন। সকালে বলেন, আমার কাছে একটা দরখাস্ত দিলেই আমি বিবেচনা করব। আর দরখাস্ত যখন আসে তখন বলেন, আমাদের আর কোনো ক্ষমতা নেই। আরে যে রায়ে তাঁকে মুক্তি দিয়েছেন শর্ত যুক্তভাবে, সেই শর্তযুক্ত কথাটি উঠিয়ে দিন। সেটি উঠিয়ে দিলেই খালেদা জিয়া বিদেশে চিকিৎসা নিতে যেতে পারবেন।’
তিনি আরও বলেন, ‘প্রধানমন্ত্রী গণতন্ত্র, আইনের শাসন বোঝেন না। তিনি শুধু বোঝেন কিভাবে ক্ষমতায় থাকবেন। আপনি চান বেগম খালেদা জিয়া কোনো অবস্থাতেই বেঁচে না থাক। কিন্তু দেশের জনগণ চায় বেগম খালেদা জিয়া বেঁচে থাক। তাই আর বিলম্ব না করে বেগম খালেদা জিয়াকে মুক্তি দিয়ে বিদেশে চিকিৎসার জন্য যেতে দিন।’
এনপিপির চেয়ারম্যান ও জাতীয়তাবাদী সমমনা জোটের সমন্বয়ক অ্যাডভোকেট ফরিদুজ্জামান ফরহাদ বলেন, খালেদা জিয়াকে অবিলম্বে মুক্তি দিতে হবে। সরকার খালেদা জিয়াকে ভয় পায়। তাই তাঁকে আটকে রেখেছে। খালেদা জিয়ার কিছু হলে বাংলার প্রতিটি ঘরে আগুন জ্বলবে। এই সরকার দেশ জাহান্নাম বানিয়েছে, এই জাহান্নাম থেকে আমরা মুক্তি চাই।’
সংগঠনের যুগ্ম আহ্বায়ক ও গণফোরাম সাধারণ সম্পাদক সুব্রত চৌধুরী বলেন, হাজার হাজার লক্ষ কোটি টাকা আমেরিকা, সিঙ্গাপুরে এই প্রধানমন্ত্রী পাচার করেছেন। এটা সবাই জানে। বেগম জিয়াকে মুক্তি দিতে হবে, উন্নত চিকিৎসার সুযোগ দিতে হবে। এটা না করলে ভবিষ্যতে আপনার বিচার গণ আদালতে হবে।
ইউএলএফের প্রধান সমন্বয়ক ব্যারিস্টার কাওসার কামাল বলেন, দেশনেত্রী খালেদা জিয়া রাষ্ট্রীয় হিংস্রতা, বর্বরতার শিকার। তাঁর সুচিকিৎসার জন্য আজ আইনজীবী সমাজ রাস্তায় নামতে বাধ্য হয়েছে। দেশনেত্রীর যদি কিছু হয় তাহলে আইনজীবী সমাজ প্রস্তুত আছে। যাদের জন্য এই পরিণতি হবে তাদের নামে ফৌজদারি আদালতে মামলা হবে। এই মামলার প্রধান আসামি হবেন শেখ হাসিনা। দ্বিতীয় আসামি হবেন আইনমন্ত্রী আনিসুল হক। তবে এখনো সময় আছে, তাঁর সুচিকিৎসার ব্যবস্থা করেন।
ফ্রন্টের অন্যতম সমন্বয়ক অ্যাডভোকেট মামুন মাহবুব বলেন, ‘হাইকোর্টের কোনো বিচারপতি প্রধান বিচারপতির অধীনে নয়। সিনিয়র বিচারপতিকে ডেকে কী বলেছেন আমরা জানি না। মেয়র যখন বলেছিলেন, একজন প্রধান বিচারপতিকেও বের করে দিয়েছিলাম তখন প্রধান বিচারপতির বিবেক কোথায় ছিল? আইনজীবীরা আর আদালতে ভেতরে কর্মসূচি করবে না। আমরা এখন থেকে রাজপথে কর্মসূচি করব।’
বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর আমীর ডা. শফিকুর রহমানের নেতৃত্বে দলটির তিন সদস্য বিশিষ্ট একটি প্রতিনিধি দল ডেলিগেশন অব ইউরোপীয় ইউনিয়নের রাষ্ট্রদূত মি. সেবাস্টিয়ান রিগার ব্রাউনের আমন্ত্রণে রাজধানী ঢাকার গুলশানে তাঁর বাসায় ইইউ অন্তর্ভুক্ত আটটি দেশের প্রতিনিধির সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ করেছেন
৭ ঘণ্টা আগেবিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়ার সঙ্গে দেখা করে তাঁকে পবিত্র ওমরাহ পালনের আমন্ত্রণ জানিয়েছেন সৌদি রাষ্ট্রদূত ঈসা ইউসুফ ঈসা আল দুহাইলান। বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ও খালেদা জিয়ার ব্যক্তিগত চিকিৎসক এজেডএম জাহিদ হোসেন সাংবাদিকদের এ কথা জানিয়েছেন
৯ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর সেক্রেটারি জেনারেল মিয়া গোলাম পরওয়ার বলেছেন, ‘আমরা মনে করি এই অন্তর্বর্তী সরকারের সকল সিদ্ধান্ত, সকল নীতি, সকল ভূমিকার মধ্যে জনআকাঙক্ষার প্রতিফলন থাকা উচিত। কিন্তু তিন মাস অতিবাহিত হচ্ছে। আমরা লক্ষ্য করছি দুর্ভাগ্যজনক হলেও অন্তর্বর্তী সরকারের কোনো কোনো নীতি, কোনো কোনো সিদ্ধ
১০ ঘণ্টা আগেসংস্কার নিয়ে অন্তর্বর্তী সরকারের সঙ্গে বিএনপির কোনো বিরোধ নেই বলে মন্তব্য করেছেন দলটির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। তিনি বলেছেন, ‘সংস্কার কার্যক্রম নিয়ে অন্তর্বর্তী সরকারের সঙ্গে বিএনপির কোনো বিরোধ নেই। যাঁরা ‘সংস্কার আগে নাকি নির্বাচন আগে’— ধরনের প্রশ্ন তুলে জনমনে বিভ্রান্তি সৃষ্টির
১৩ ঘণ্টা আগে