নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
সুপ্রিম কোর্ট আইনজীবী সমিতির নির্বাচনের ফলাফল ছিনিয়ে নেওয়া হয়েছে বলে অভিযোগ করেছেন বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। এই ঘটনায় যেমনটা প্রতিবাদ হওয়া উচিত ছিল, সেটা না হওয়ায় আক্ষেপ করেছেন তিনি।
আজ বৃহস্পতিবার ঢাকা লেডিস ক্লাবে এক ইফতার মাহফিলে মির্জা ফখরুল এ কথা বলেন। পেশাজীবী নেতৃবৃন্দ ও বিশিষ্ট নাগরিকদের সম্মানে বিএনপির পক্ষ থেকে এই অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়। অনুষ্ঠানে যুক্তরাজ্য থেকে প্রধান অতিথি হিসেবে ভার্চুয়ালি যুক্ত হন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান।
ইফতারপূর্ব সংক্ষিপ্ত আলোচনায় সভাপতির বক্তৃতায় সুপ্রিম কোর্ট আইনজীবী সমিতির নির্বাচনের ফলাফলের প্রসঙ্গ টেনে বিএনপি মহাসচিব বলেন, ‘আওয়ামী সন্ত্রাসীরা, যারা জোর করে রাষ্ট্রীয় ক্ষমতা দখল করে আছে, একই কায়দায় জবরদস্তি করে সন্ত্রাসী কায়দায় ফলাফল ঘোষণা করেছে। আজকে আইনজীবীদের প্রতিবাদ করা উচিত ছিল। আইনজীবীদের বেরিয়ে আসা উচিত ছিল। তাদের উচিত ছিল প্রধান বিচারপতির কাছে যাওয়া যে, এই অন্যায় আর সহ্য করা যায় না। সারা বাংলাদেশে আইনজীবীদের একটা প্রতিবাদ হওয়া উচিত ছিল। কিন্তু অত্যন্ত পরিতাপের বিষয় যে, ফ্যাসিবাদ যখন আক্রমণ করে, তখন এইভাবেই প্রতিবাদকে রুদ্ধ করে দেয়।’
র্যাবের বিরুদ্ধে নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহারে ভারতের কাছে ধরনা দেওয়া দেশের জন্য ‘লজ্জাজনক’ মন্তব্য করে সরকারের কঠোর সমালোচনা করেছেন মির্জা ফখরুল। তিনি বলেন,
‘পররাষ্ট্রমন্ত্রী প্রকাশ্যে নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহারের জন্য ভারতের কাছে ধরনা দিচ্ছেন। কিন্তু যখন রোহিঙ্গা ইস্যুতে তাদের কথা বলা প্রয়োজন ছিল তখন কথা বলেনি বর্তমান সরকার।’
দেশের স্বার্থে এই সরকারকে হটিয়ে জাতীয় ঐক্য গড়তে পেশাজীবীদের আহ্বান জানিয়ে মির্জা ফখরুল বলেন, ‘এই সরকারকে সরিয়ে জনগণের সরকার প্রতিষ্ঠা করতে হবে। নিরপেক্ষ কমিশনের অধীনে একটি নিরপেক্ষ নির্বাচন প্রয়োজন। এ দেশের পেশাজীবীদের প্রতি গণতন্ত্রকে ফিরিয়ে আনার জন্য ঐক্যবদ্ধ হতে হবে।’
অনুষ্ঠানে অন্যদের মধ্যে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য খন্দকার মোশররফ হোসেন, মির্জা আব্বাস, আব্দুল মঈন খান, নজরুল ইসলাম খানসহ আরও অনেকে অংশ নেন।
খন্দকার মোশাররফ হোসেন বলেন, ‘সব ক্ষেত্রেই এই সরকার আমাদের ধ্বংসের সীমায় নিয়ে গেছে। এই অবস্থায় সরকারকে বিদায় করতে ঐক্যবদ্ধ আন্দোলন গড়ে তুলতে হবে।’
মির্জা আব্বাস বলেন, ‘এই সরকার পালানোর পথ খুঁজছে। তাদের পালানোর পথটা আমরা সুগম করতে চাই।’
সুপ্রিম কোর্ট আইনজীবী সমিতির নির্বাচনের ফলাফল ছিনিয়ে নেওয়া হয়েছে বলে অভিযোগ করেছেন বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। এই ঘটনায় যেমনটা প্রতিবাদ হওয়া উচিত ছিল, সেটা না হওয়ায় আক্ষেপ করেছেন তিনি।
আজ বৃহস্পতিবার ঢাকা লেডিস ক্লাবে এক ইফতার মাহফিলে মির্জা ফখরুল এ কথা বলেন। পেশাজীবী নেতৃবৃন্দ ও বিশিষ্ট নাগরিকদের সম্মানে বিএনপির পক্ষ থেকে এই অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়। অনুষ্ঠানে যুক্তরাজ্য থেকে প্রধান অতিথি হিসেবে ভার্চুয়ালি যুক্ত হন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান।
ইফতারপূর্ব সংক্ষিপ্ত আলোচনায় সভাপতির বক্তৃতায় সুপ্রিম কোর্ট আইনজীবী সমিতির নির্বাচনের ফলাফলের প্রসঙ্গ টেনে বিএনপি মহাসচিব বলেন, ‘আওয়ামী সন্ত্রাসীরা, যারা জোর করে রাষ্ট্রীয় ক্ষমতা দখল করে আছে, একই কায়দায় জবরদস্তি করে সন্ত্রাসী কায়দায় ফলাফল ঘোষণা করেছে। আজকে আইনজীবীদের প্রতিবাদ করা উচিত ছিল। আইনজীবীদের বেরিয়ে আসা উচিত ছিল। তাদের উচিত ছিল প্রধান বিচারপতির কাছে যাওয়া যে, এই অন্যায় আর সহ্য করা যায় না। সারা বাংলাদেশে আইনজীবীদের একটা প্রতিবাদ হওয়া উচিত ছিল। কিন্তু অত্যন্ত পরিতাপের বিষয় যে, ফ্যাসিবাদ যখন আক্রমণ করে, তখন এইভাবেই প্রতিবাদকে রুদ্ধ করে দেয়।’
র্যাবের বিরুদ্ধে নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহারে ভারতের কাছে ধরনা দেওয়া দেশের জন্য ‘লজ্জাজনক’ মন্তব্য করে সরকারের কঠোর সমালোচনা করেছেন মির্জা ফখরুল। তিনি বলেন,
‘পররাষ্ট্রমন্ত্রী প্রকাশ্যে নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহারের জন্য ভারতের কাছে ধরনা দিচ্ছেন। কিন্তু যখন রোহিঙ্গা ইস্যুতে তাদের কথা বলা প্রয়োজন ছিল তখন কথা বলেনি বর্তমান সরকার।’
দেশের স্বার্থে এই সরকারকে হটিয়ে জাতীয় ঐক্য গড়তে পেশাজীবীদের আহ্বান জানিয়ে মির্জা ফখরুল বলেন, ‘এই সরকারকে সরিয়ে জনগণের সরকার প্রতিষ্ঠা করতে হবে। নিরপেক্ষ কমিশনের অধীনে একটি নিরপেক্ষ নির্বাচন প্রয়োজন। এ দেশের পেশাজীবীদের প্রতি গণতন্ত্রকে ফিরিয়ে আনার জন্য ঐক্যবদ্ধ হতে হবে।’
অনুষ্ঠানে অন্যদের মধ্যে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য খন্দকার মোশররফ হোসেন, মির্জা আব্বাস, আব্দুল মঈন খান, নজরুল ইসলাম খানসহ আরও অনেকে অংশ নেন।
খন্দকার মোশাররফ হোসেন বলেন, ‘সব ক্ষেত্রেই এই সরকার আমাদের ধ্বংসের সীমায় নিয়ে গেছে। এই অবস্থায় সরকারকে বিদায় করতে ঐক্যবদ্ধ আন্দোলন গড়ে তুলতে হবে।’
মির্জা আব্বাস বলেন, ‘এই সরকার পালানোর পথ খুঁজছে। তাদের পালানোর পথটা আমরা সুগম করতে চাই।’
মানবমুক্তির মহান সংগ্রামে জীবনের শেষ দিন পর্যন্ত কমরেড হেনা দাস অবিচল ছিলেন বলে মন্তব্য করেছেন বাংলাদেশের কমিউনিস্ট পার্টির (সিপিবি) সাধারণ সম্পাদক কমরেড রুহিন হোসেন প্রিন্স। তিনি বলেন, ‘বঞ্চিত-নিপীড়িত মানুষের মুক্তির সংগ্রামে কমরেড হেনা দাস ছিলেন অগ্রসৈনিক।’
১০ ঘণ্টা আগেসবার সঙ্গে বন্ধুত্ব, কারও সঙ্গে শত্রুতা নয়—নীতি অনুসরণ করে ভারতসহ প্রতিবেশী সব রাষ্ট্রের সঙ্গে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী সুসম্পর্ক বজায় রাখতে চায় বলে জানিয়েছেন দলটির আমির ডা. শফিকুর রহমান। আজ শুক্রবার (২২ নভেম্বর) ভারতের আনন্দবাজার পত্রিকাকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে তিনি এ কথা বলেন।
১৩ ঘণ্টা আগেকঠিন সময়ে দলের প্রতি নেতা–কর্মীদের একাগ্রতা ও ত্যাগ আওয়ামী লীগের সবচেয়ে বড় শক্তি। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে সক্রিয় থাকুন, আমাদের পেজ থেকে প্রকাশিত প্রতিটি বার্তা ছড়িয়ে দিন। সে জন্য সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে সক্রিয় থাকার নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে।
১৪ ঘণ্টা আগেসশস্ত্র মুক্তিযুদ্ধে ৯ নম্বর সেক্টরের কমান্ডার, বীর সিপাহসালার মেজর এম এ জলিলকে মুক্তিযুদ্ধে বীরত্বপূর্ণ অবদানের জন্য রাষ্ট্রীয় খেতাব প্রদানের আহ্বান জানিয়েছেন স্বাধীনতার পতাকা উত্তোলক, জেএসডি সভাপতি আ স ম আবদুর রব...
১৬ ঘণ্টা আগে