নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী বলেছেন, ‘আজকে হাসিনার দোসর জি এম কাদের বলেছেন আওয়ামী লীগ এবং জাতীয় পার্টি মিলে তাদের পক্ষে জনসমর্থন নাকি ৫০ শতাংশ। জি এম কাদেররা এই কথা বলার সুযোগ পায় কী করে? শেখ হাসিনার রক্ত ঝরানো যে দুঃশাসন, সেই দুঃশাসনের মধ্যে কত মায়ের যে বুক খালি হয়েছে। কত বোনের চোখ দিয়ে অশ্রু ঝরে পড়েছে, কত পিতা যে মানসিক ভারসাম্য হারিয়েছেন সন্তানের শোকে, তার কোনো শেষ নেই। সেই শেখ হাসিনার ১৭ বছরের নির্মম শাসনকে যারা বৈধতা দিয়েছে, তারা হলেন স্বৈরাচার এরশাদ, তাঁর ভাই জিএম কাদের, এরশাদের স্ত্রী রওশন এরশাদ। সেই জি এম কাদেররা আজ গলা বের করে উঁচু গলায় কথা বলে কী করে?’
আজ শনিবার বিকেলে রাজধানীর দক্ষিণ বাসাবোতে এক বিক্ষোভ সমাবেশে জাতীয় পার্টির (জাপা) চেয়ারম্যান জি এম কাদেরের বক্তব্যের সমালোচনা করে রিজভী এ কথা বলেন। গুম হওয়া সবুজবাগ থানা ছাত্রদল নেতা সুজন ও ফরহাদকে ফিরে পাওয়ার দাবিতে এই সমাবেশের আয়োজন করা হয়।
‘ভারতের গোয়েন্দাদের ল্যাবরেটরিতে শেখ হাসিনা, জি এম কাদেরদের জন্ম’—এমন মন্তব্য করে রিজভী বলেন, ‘আমরা সবাই জানি ভারতের ল্যাবরেটরিতেই শেখ হাসিনার জন্ম। ওখানে জি এম কাদেরদের জন্ম। ভারতের গোয়েন্দাদের ল্যাবরেটরিতেই রওশন এরশাদের জন্ম। ওরা তো এ কথা বলবেই। এখন ঘাপটি মেরে থাকলেও তারা যেকোনো মুহূর্তে সুযোগ পেলে ছোবল দেবে।’
অন্তর্বর্তী সরকারের উদ্দেশে বিএনপির এই নেতা বলেন, ‘আজকে অন্তর্বর্তীকালীন সরকারকে সবাই সমর্থন দিয়েছে। আপনাদের কাজ কি শুধুমাত্র গদির মধ্যে বসে থাকা? এসি রুমের মধ্যে বসে থাকা? আপনারা এই চার মাসে কী করেছেন দেখাতে পারবেন? আজকেও সয়াবিন তেল কেন ১৮৫ থেকে ১৯০ টাকা কেজি হবে? এজন্যই কি অন্তর্বর্তী সরকারকে জনগণ সমর্থন দিয়েছে? এখনো তো বাজার নিয়ন্ত্রণ করছে আওয়ামী লীগের লোকেরা।’
বাংলাদেশের বিরুদ্ধে অপপ্রচার প্রসঙ্গে রিজভী বলেন, পার্শ্ববর্তী দেশে বাংলাদেশের বিরুদ্ধে অবিরাম অপপ্রচার চলছে। বাংলাদেশ নাকি তুর্কি ড্রোন নিয়ে এসে সীমান্তে বসিয়েছে, ডাহা একটি মিথ্যা কথা। তার কয়েক দিন আগে রিপাবলিক বাংলা বলে বেড়াল চট্টগ্রামকে ভারতের অংশ হিসেবে দাবি করতে হবে। এত সাহস কোথায় থেকে পায় তারা?’
এ সময় অন্যদের মধ্যে বিএনপির স্বাস্থ্যবিষয়ক সম্পাদক রফিকুল ইসলাম, ঢাকা মহানগর দক্ষিণ বিএনপির আহ্বায়ক রফিকুল আলম মজনু প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।
বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী বলেছেন, ‘আজকে হাসিনার দোসর জি এম কাদের বলেছেন আওয়ামী লীগ এবং জাতীয় পার্টি মিলে তাদের পক্ষে জনসমর্থন নাকি ৫০ শতাংশ। জি এম কাদেররা এই কথা বলার সুযোগ পায় কী করে? শেখ হাসিনার রক্ত ঝরানো যে দুঃশাসন, সেই দুঃশাসনের মধ্যে কত মায়ের যে বুক খালি হয়েছে। কত বোনের চোখ দিয়ে অশ্রু ঝরে পড়েছে, কত পিতা যে মানসিক ভারসাম্য হারিয়েছেন সন্তানের শোকে, তার কোনো শেষ নেই। সেই শেখ হাসিনার ১৭ বছরের নির্মম শাসনকে যারা বৈধতা দিয়েছে, তারা হলেন স্বৈরাচার এরশাদ, তাঁর ভাই জিএম কাদের, এরশাদের স্ত্রী রওশন এরশাদ। সেই জি এম কাদেররা আজ গলা বের করে উঁচু গলায় কথা বলে কী করে?’
আজ শনিবার বিকেলে রাজধানীর দক্ষিণ বাসাবোতে এক বিক্ষোভ সমাবেশে জাতীয় পার্টির (জাপা) চেয়ারম্যান জি এম কাদেরের বক্তব্যের সমালোচনা করে রিজভী এ কথা বলেন। গুম হওয়া সবুজবাগ থানা ছাত্রদল নেতা সুজন ও ফরহাদকে ফিরে পাওয়ার দাবিতে এই সমাবেশের আয়োজন করা হয়।
‘ভারতের গোয়েন্দাদের ল্যাবরেটরিতে শেখ হাসিনা, জি এম কাদেরদের জন্ম’—এমন মন্তব্য করে রিজভী বলেন, ‘আমরা সবাই জানি ভারতের ল্যাবরেটরিতেই শেখ হাসিনার জন্ম। ওখানে জি এম কাদেরদের জন্ম। ভারতের গোয়েন্দাদের ল্যাবরেটরিতেই রওশন এরশাদের জন্ম। ওরা তো এ কথা বলবেই। এখন ঘাপটি মেরে থাকলেও তারা যেকোনো মুহূর্তে সুযোগ পেলে ছোবল দেবে।’
অন্তর্বর্তী সরকারের উদ্দেশে বিএনপির এই নেতা বলেন, ‘আজকে অন্তর্বর্তীকালীন সরকারকে সবাই সমর্থন দিয়েছে। আপনাদের কাজ কি শুধুমাত্র গদির মধ্যে বসে থাকা? এসি রুমের মধ্যে বসে থাকা? আপনারা এই চার মাসে কী করেছেন দেখাতে পারবেন? আজকেও সয়াবিন তেল কেন ১৮৫ থেকে ১৯০ টাকা কেজি হবে? এজন্যই কি অন্তর্বর্তী সরকারকে জনগণ সমর্থন দিয়েছে? এখনো তো বাজার নিয়ন্ত্রণ করছে আওয়ামী লীগের লোকেরা।’
বাংলাদেশের বিরুদ্ধে অপপ্রচার প্রসঙ্গে রিজভী বলেন, পার্শ্ববর্তী দেশে বাংলাদেশের বিরুদ্ধে অবিরাম অপপ্রচার চলছে। বাংলাদেশ নাকি তুর্কি ড্রোন নিয়ে এসে সীমান্তে বসিয়েছে, ডাহা একটি মিথ্যা কথা। তার কয়েক দিন আগে রিপাবলিক বাংলা বলে বেড়াল চট্টগ্রামকে ভারতের অংশ হিসেবে দাবি করতে হবে। এত সাহস কোথায় থেকে পায় তারা?’
এ সময় অন্যদের মধ্যে বিএনপির স্বাস্থ্যবিষয়ক সম্পাদক রফিকুল ইসলাম, ঢাকা মহানগর দক্ষিণ বিএনপির আহ্বায়ক রফিকুল আলম মজনু প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।
ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানে শেখ হাসিনা সরকারের পতনের পর প্রশ্ন উঠেছে বিদ্যমান সংবিধান নিয়ে। বিভিন্ন রাজনৈতিক দল ও সংগঠনগুলো বলছে, বিদ্যমান সংবিধানের কারণে শেখ হাসিনা ফ্যাসিস্ট হয়ে উঠতে পেরেছেন। তাই ফ্যাসিস্ট-ব্যবস্থা বিলোপে বিদ্যমান সংবিধানের পুনর্লিখন, সংশোধন প্রয়োজন। তবে নতুন সংবিধান কীভাবে প্রণয়ন করা
১ ঘণ্টা আগেঅন্তর্বর্তী সরকার নতুন করে ভ্যাট আরোপ, টিসিবির ট্রাকসেল বন্ধ ও ৪৩ লাখ পরিবার কার্ড বাতিল করার ক্ষোভ প্রকাশ করেছে বাংলাদেশের কমিউনিস্ট পার্টি (সিপিবি)। গতকাল শুক্রবার দলটি বলেছে, ‘স্বৈরাচারী সরকারের মতো জনগণের পকেট কাটার নীতি নিয়েছে অন্তর্বর্তী সরকার।’
৫ ঘণ্টা আগেকেউ যদি এটা নিয়ে মনগড়া কথা বলে, এটা তাদের সমস্যা। এখানে মাইনাস টুর কথা যারা বলে, এটা তাদের আশা। এই আশা জীবনে পূরণ হবে না...
৮ ঘণ্টা আগেস্বৈরাচারের সহযোগীদের কোনো রাজনৈতিক দলে প্রবেশ করানো হলে, সেই দলের বিরুদ্ধে প্রতিরোধ গড়ে তোলা হবে বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান ড. আসাদুজ্জামান রিপন।
১১ ঘণ্টা আগে