নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
২০০৮ সালে ভরাডুবির পর থেকে বিএনপি নির্বাচনে আসতে ভয় পাচ্ছে বলে মন্তব্য করেছেন আওয়ামী লীগের উপদেষ্টা পরিষদ সদস্য ও ১৪ দলীয় জোটের মুখপাত্র এবং সমন্বয়ক আমির হোসেন আমু।
আজ শুক্রবার রাজধানীর ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়ার্স ইনস্টিটিউশন মিলনায়তনে জাতীয় শোক দিবস উপলক্ষে কেন্দ্রীয় ১৪ দলীয় জোট আয়োজিত স্মরণসভায় তিনি এ মন্তব্য করেন।
আমু বলেন, তাঁরা নির্বাচন নিয়ে ভীত। ২০০৮ সালের পর থেকে তাঁরা কোনো নির্বাচনে অংশগ্রহণ করছে না। নির্বাচনে অংশগ্রহণ করবে না আবার আরেকজন নির্বাচিত হয়ে গেলে বলবে খালি মাঠে গোল, অনির্বাচিত সরকার, বিনা ভোটে নির্বাচিত। ফুটবল খেলায় মাঠে কোনো দল না নামলে আরেকটা দল ওয়াকওভার পায়।
আমু আরও বলেন, ‘নির্বাচনে তোমরা আসবা না, আমাদের বিরুদ্ধে অনেক জায়গায় অনেকেই প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেছিল, তোমরা করো নাই, ভীত ছিলা। তোমরা নির্বাচনকে ভয় পাও। নির্বাচন দিয়ে জিয়াউর রহমানও কোনো দিন ক্ষমতায় আসে নাই। তোমরাও আসতে পারবা না। তাঁর জন্যই নির্বাচন নিয়ে নানা রকম ষড়যন্ত্র। অনির্বাচিত সরকার দিয়ে এ দেশকে আবার পেছনের দিকে ঠেলে দেওয়ার অপচেষ্টা আর হতে দেওয়া যাবে না।’
সংবিধানের ভিত্তিতে দেশ পরিচালিত হচ্ছে উল্লেখ করে আমু বলেন, ‘সংবিধানের ভিত্তিতে নির্বাচনে অংশ নেওয়ার জন্য সবার প্রতি আমাদের উদাত্ত আহ্বান। সবাই যাতে নির্বাচন অংশগ্রহণ করে।’
নিজের নির্বাচনে অংশ নেওয়ার অভিজ্ঞতা বর্ণনা করে আমু বলেন, ‘কোনো দিন জনস্রোতের বিরুদ্ধে কারচুপি করা যায় না। এটা নির্বাচনের ইতিহাস। যত বড় সমর্থক হোক প্রশাসন কোনো দিন জনস্রোতের বিরুদ্ধে যায় না। এলাকাভিত্তিক জনসমর্থন থাকলে প্রশাসনও সাহায্য করতে বাধ্য হয়। এটা নিয়ম। তোমাদের পায়ের নিচে যদি মাটি থাকে, জনসমর্থন থাকে তাহলে নির্বাচনে এসে প্রমাণ কর।’
আমু বলেন, ‘ইতিমধ্যে অনেকগুলো জোট আমাদের সঙ্গে একাত্মতা ঘোষণা করেছে শেখ হাসিনার নেতৃত্বে এবং সংবিধানের ভিত্তিতে নির্বাচনে অংশ নিতে প্রস্তুত। ৫৮ দলীয় জোটের একটি সভা প্রেসক্লাবে হয়েছে। আরও কয়েকটি দলের সভা হচ্ছে, ভবিষ্যতেও হবে। এ দেশে শেখ হাসিনার নেতৃত্বে জনস্রোত তৈরি হয়েছে সংবিধানের ভিত্তিতে নির্বাচনে অংশ নেওয়ার জন্য।’
অসাম্প্রদায়িক, প্রগতিশীল, গণতান্ত্রিক শক্তির ঐক্যের মধ্য দিয়ে সব অপশক্তিকে প্রতিহত করার আহ্বান জানান তিনি।
এ সময় আরও বক্তব্য দেন আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য মোফাজ্জল হোসেন চৌধুরী মায়া, কামরুল ইসলাম, জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দলের (জাসদ) সভাপতি হাসানুল হক ইনু, সাম্যবাদী দলের সাধারণ সম্পাদক দিলীপ বড়ুয়া, জাতীয় পার্টির (জেপি) মহাসচিব শেখ শহীদুল ইসলাম, গণআজাদী লীগের সভাপতি এস কে শিকদার, ওয়ার্কার্স পার্টির পলিট ব্যুরো সদস্য কামরুল আহসান প্রমুখ।
২০০৮ সালে ভরাডুবির পর থেকে বিএনপি নির্বাচনে আসতে ভয় পাচ্ছে বলে মন্তব্য করেছেন আওয়ামী লীগের উপদেষ্টা পরিষদ সদস্য ও ১৪ দলীয় জোটের মুখপাত্র এবং সমন্বয়ক আমির হোসেন আমু।
আজ শুক্রবার রাজধানীর ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়ার্স ইনস্টিটিউশন মিলনায়তনে জাতীয় শোক দিবস উপলক্ষে কেন্দ্রীয় ১৪ দলীয় জোট আয়োজিত স্মরণসভায় তিনি এ মন্তব্য করেন।
আমু বলেন, তাঁরা নির্বাচন নিয়ে ভীত। ২০০৮ সালের পর থেকে তাঁরা কোনো নির্বাচনে অংশগ্রহণ করছে না। নির্বাচনে অংশগ্রহণ করবে না আবার আরেকজন নির্বাচিত হয়ে গেলে বলবে খালি মাঠে গোল, অনির্বাচিত সরকার, বিনা ভোটে নির্বাচিত। ফুটবল খেলায় মাঠে কোনো দল না নামলে আরেকটা দল ওয়াকওভার পায়।
আমু আরও বলেন, ‘নির্বাচনে তোমরা আসবা না, আমাদের বিরুদ্ধে অনেক জায়গায় অনেকেই প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেছিল, তোমরা করো নাই, ভীত ছিলা। তোমরা নির্বাচনকে ভয় পাও। নির্বাচন দিয়ে জিয়াউর রহমানও কোনো দিন ক্ষমতায় আসে নাই। তোমরাও আসতে পারবা না। তাঁর জন্যই নির্বাচন নিয়ে নানা রকম ষড়যন্ত্র। অনির্বাচিত সরকার দিয়ে এ দেশকে আবার পেছনের দিকে ঠেলে দেওয়ার অপচেষ্টা আর হতে দেওয়া যাবে না।’
সংবিধানের ভিত্তিতে দেশ পরিচালিত হচ্ছে উল্লেখ করে আমু বলেন, ‘সংবিধানের ভিত্তিতে নির্বাচনে অংশ নেওয়ার জন্য সবার প্রতি আমাদের উদাত্ত আহ্বান। সবাই যাতে নির্বাচন অংশগ্রহণ করে।’
নিজের নির্বাচনে অংশ নেওয়ার অভিজ্ঞতা বর্ণনা করে আমু বলেন, ‘কোনো দিন জনস্রোতের বিরুদ্ধে কারচুপি করা যায় না। এটা নির্বাচনের ইতিহাস। যত বড় সমর্থক হোক প্রশাসন কোনো দিন জনস্রোতের বিরুদ্ধে যায় না। এলাকাভিত্তিক জনসমর্থন থাকলে প্রশাসনও সাহায্য করতে বাধ্য হয়। এটা নিয়ম। তোমাদের পায়ের নিচে যদি মাটি থাকে, জনসমর্থন থাকে তাহলে নির্বাচনে এসে প্রমাণ কর।’
আমু বলেন, ‘ইতিমধ্যে অনেকগুলো জোট আমাদের সঙ্গে একাত্মতা ঘোষণা করেছে শেখ হাসিনার নেতৃত্বে এবং সংবিধানের ভিত্তিতে নির্বাচনে অংশ নিতে প্রস্তুত। ৫৮ দলীয় জোটের একটি সভা প্রেসক্লাবে হয়েছে। আরও কয়েকটি দলের সভা হচ্ছে, ভবিষ্যতেও হবে। এ দেশে শেখ হাসিনার নেতৃত্বে জনস্রোত তৈরি হয়েছে সংবিধানের ভিত্তিতে নির্বাচনে অংশ নেওয়ার জন্য।’
অসাম্প্রদায়িক, প্রগতিশীল, গণতান্ত্রিক শক্তির ঐক্যের মধ্য দিয়ে সব অপশক্তিকে প্রতিহত করার আহ্বান জানান তিনি।
এ সময় আরও বক্তব্য দেন আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য মোফাজ্জল হোসেন চৌধুরী মায়া, কামরুল ইসলাম, জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দলের (জাসদ) সভাপতি হাসানুল হক ইনু, সাম্যবাদী দলের সাধারণ সম্পাদক দিলীপ বড়ুয়া, জাতীয় পার্টির (জেপি) মহাসচিব শেখ শহীদুল ইসলাম, গণআজাদী লীগের সভাপতি এস কে শিকদার, ওয়ার্কার্স পার্টির পলিট ব্যুরো সদস্য কামরুল আহসান প্রমুখ।
এবি পার্টির নেতারা বলেছেন, রাজনীতিতে অতীতমুখিতা ও পরিবারতান্ত্রিক বন্দোবস্তের ধারণা থেকে সরে আসার সময় হয়েছে। তরুণেরা পুরোনো রাজনীতিতে ক্লান্ত এবং সত্যিকার অর্থেই একটি রূপান্তরমূলক পরিবর্তন দেখতে চায়। এবি পার্টি ধীরে ধীরে তা বাস্তবায়ন করতে বদ্ধপরিকর।
৬ ঘণ্টা আগেরাষ্ট্র-জনগণের ওপর যেন আমলাতন্ত্র জেঁকে না বসে এবং স্বায়ত্তশাসিত প্রতিষ্ঠান যেন স্বাধীনভাবে কাজ করতে পারে—এমন আহ্বান জানিয়েছেন শিক্ষার্থী ও শিল্পীসমাজ। আজ রোববার রাজধানীর শিল্পকলা একাডেমির প্রধান ফটকের সামনে মানববন্ধন ও প্রতিবাদ কর্মসূচি পালনের সময় এসব কথা বলেন তাঁরা।
৭ ঘণ্টা আগেগাজীপুরে ঢাকা প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় (ডুয়েট) ছাত্রদলের নতুন ২৮ সদস্যের আংশিক কমিটি ঘোষণার এক দিনের মাথায় ঘোষিত কমিটিকে প্রত্যাখ্যান করে সভাপতি, কয়েকজন সহসভাপতি, সিনিয়র যুগ্ম সম্পাদক, সাংগঠনিক সম্পাদকসহ ১৫ জন একযোগে পদত্যাগ করেছেন।
৭ ঘণ্টা আগেনতুন দলের ‘সেকেন্ড রিপাবলিক’-এর ধারণা প্রসঙ্গে মির্জা আব্বাস বলেন, ‘সেকেন্ড রিপাবলিক আমি বুঝি নাই। যেকোনো একটা অছিলা ধরে জাতিকে বিভক্ত করার চেষ্টা চলছে। সবাইকে এ ব্যাপারে সতর্ক থাকতে হবে।’
৮ ঘণ্টা আগে