নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
সময় আর স্রোত যেমন বন্ধ থাকে না তেমনি নির্বাচনও বিএনপির জন্য বন্ধ থাকবে না বলে মন্তব্য করেছেন আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের। তিনি বলেন, বিএনপি আসবে না, তা বলে নদীর স্রোত বন্ধ থাকবে না। তাই বলে সময়ের গতি বন্ধ থাকবে না। সময় আর স্রোত যেমন বন্ধ থাকে না নির্বাচনও বন্ধ থাকবে না। বিএনপি আসুক আর না আসুক তার ওপর নির্বাচন বন্ধ থাকবে না। নির্বাচন যথা সময়ে সংবিধান অনুযায়ী যথা সময়ে হবে।
আজ বৃহস্পতিবার কাকরাইলের ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়ার্স ইনস্টিটিউশন মিলনায়তনে স্বেচ্ছাসেবক লীগ আয়োজিত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ৭৫ত জন্মদিনের আলোচনা সভায় এসব কথা বলেন।
এ সরকারের অধীনে কোনো নির্বাচন হতে দেওয়া হবে না বিএনপি নেতা মির্জা আব্বাসের এমন বক্তব্য প্রসঙ্গে ওবায়দুল কাদের বলেন, নির্বাচনে আসুন, আপনাদের স্বাগতম। কিন্তু নির্বাচন করতে দেবেন না এই দম্ভোক্তির জবাব বাংলার জনগণকে সঙ্গে নিয়ে আমরা দেব। নির্বাচন না করলে আপনাদের ব্যাপার। কিন্তু নির্বাচন ঠেকাতে যাবেন, সেটা কিন্তু বাংলার জনগণ সহ্য করবে না।
ওবায়দুল কাদের বলেন, মির্জা ফখরুল এবং বিএনপি নেতাদের স্মরণ করিয়ে দিতে চাই। বাংলাদেশে আমরা যখন নিরপেক্ষ সরকারের জন্য আন্দোলন করছিলাম; তখন বেগম খালেদা জিয়া বলছিলেন, পাগল আর শিশু ছাড়া আর কেউ নিরপেক্ষ নয়। তাহলে আজ ফখরুল সাহেব বিএনপি নেত্রী বৃন্দ নিরপেক্ষ সরকার পাগল আর শিশু মিলিয়ে একটা প্রস্তাব পাঠান। কারণ আপনাদের পাগল আর শিশু ছাড়া আর কেউ তো নিরপেক্ষ নয়, এটা আপনাদের নেত্রী বলেছেন। তাহলে পাগল আর শিশু দিয়ে একটা নির্বাচন কমিশন গঠন করুন। এই প্রস্তাব আপনারা পাঠান।
তিনি বলেন, রাষ্ট্রপতিকে মানবেন না, সার্চ কমিটি মানবেন না। গতবার সার্চ কমিটি করেছে রাষ্ট্রপতি। সংবিধানে আছে আলাপ আলোচনা করে রাষ্ট্রপতি, সে অধিকার আছে, সার্চ কমিটি করে নির্বাচন কমিশন গঠনের। যারা অসাংবিধানিক বলছেন, তারা সত্যের বিকৃতি করছেন, সংবিধান বিরোধী কথা বলছেন।
কাদের বলেন, আপনাদের দাবি থাকতে পারে, কিন্তু সবচেয়ে বড় দাবি যেটা নিরপেক্ষ সরকার আপনারা চান। সে নিরপেক্ষ সরকারে প্রস্তাবটা পাঠান পাগল আর শিশু দিয়ে রাষ্ট্রপতি সেটা করবেন কি-না সেটা ওনার বিষয়। এটা তো আপনাদের নেত্রীরই কথা।
হেরে যাওয়ার ভয়ে বিএনপি নির্বাচনে থেকে সরে দাঁড়াতে চায় কি-না জানতে চেয়ে আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক বলেন, আগামী নির্বাচনে আপনারা আসুন এটা আমরা চাই। কিন্তু এখন থেকে হুমকি ধামকি দিচ্ছেন প্রয়োজনে নির্বাচন করবেন না, নির্বাচন বয়কট করবেন কেন? হেরে যাওয়ার ভয়ে আগেই কি হেরে যাচ্ছেন?
তিনি বলেন, নির্বাচন এখনো দু-বছরের বেশি সময় বাকি, আজকে আন্দোলনের ডাক দিচ্ছেন। আপনাদের আন্দোলনে এ দেশের মানুষ সাড়া দেবে কি? মানুষ আপনাদের সঙ্গে আছে? তেরো বছর তো আন্দোলন ডাক দিলেন, দেখতে দেখতে তেরো বছরে মরা গাঙে জোয়ার আসে নি। আপনাদের আন্দোলনের মরা গাঙে এ পর্যন্ত জোয়ার আসে নি, ভবিষ্যতে আসবে কি-না আমরা জানি না। এ দেশের মানুষ জানে না। কারণ মানুষ আপনাদের ওপর আস্থা হারিয়ে ফেলেছে।
স্বেচ্ছাসেবক লীগের সভাপতি নির্মল রঞ্জন গুহের সভাপতিত্বে আরও বক্তব্য রাখেন আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক আ ফ ম বাহাউদ্দিন নাছিম, স্বেচ্ছাসেবক লীগের সাধারণ সম্পাদক এ কে এম আফজালুর রহমান বাবু প্রমুখ।
সময় আর স্রোত যেমন বন্ধ থাকে না তেমনি নির্বাচনও বিএনপির জন্য বন্ধ থাকবে না বলে মন্তব্য করেছেন আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের। তিনি বলেন, বিএনপি আসবে না, তা বলে নদীর স্রোত বন্ধ থাকবে না। তাই বলে সময়ের গতি বন্ধ থাকবে না। সময় আর স্রোত যেমন বন্ধ থাকে না নির্বাচনও বন্ধ থাকবে না। বিএনপি আসুক আর না আসুক তার ওপর নির্বাচন বন্ধ থাকবে না। নির্বাচন যথা সময়ে সংবিধান অনুযায়ী যথা সময়ে হবে।
আজ বৃহস্পতিবার কাকরাইলের ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়ার্স ইনস্টিটিউশন মিলনায়তনে স্বেচ্ছাসেবক লীগ আয়োজিত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ৭৫ত জন্মদিনের আলোচনা সভায় এসব কথা বলেন।
এ সরকারের অধীনে কোনো নির্বাচন হতে দেওয়া হবে না বিএনপি নেতা মির্জা আব্বাসের এমন বক্তব্য প্রসঙ্গে ওবায়দুল কাদের বলেন, নির্বাচনে আসুন, আপনাদের স্বাগতম। কিন্তু নির্বাচন করতে দেবেন না এই দম্ভোক্তির জবাব বাংলার জনগণকে সঙ্গে নিয়ে আমরা দেব। নির্বাচন না করলে আপনাদের ব্যাপার। কিন্তু নির্বাচন ঠেকাতে যাবেন, সেটা কিন্তু বাংলার জনগণ সহ্য করবে না।
ওবায়দুল কাদের বলেন, মির্জা ফখরুল এবং বিএনপি নেতাদের স্মরণ করিয়ে দিতে চাই। বাংলাদেশে আমরা যখন নিরপেক্ষ সরকারের জন্য আন্দোলন করছিলাম; তখন বেগম খালেদা জিয়া বলছিলেন, পাগল আর শিশু ছাড়া আর কেউ নিরপেক্ষ নয়। তাহলে আজ ফখরুল সাহেব বিএনপি নেত্রী বৃন্দ নিরপেক্ষ সরকার পাগল আর শিশু মিলিয়ে একটা প্রস্তাব পাঠান। কারণ আপনাদের পাগল আর শিশু ছাড়া আর কেউ তো নিরপেক্ষ নয়, এটা আপনাদের নেত্রী বলেছেন। তাহলে পাগল আর শিশু দিয়ে একটা নির্বাচন কমিশন গঠন করুন। এই প্রস্তাব আপনারা পাঠান।
তিনি বলেন, রাষ্ট্রপতিকে মানবেন না, সার্চ কমিটি মানবেন না। গতবার সার্চ কমিটি করেছে রাষ্ট্রপতি। সংবিধানে আছে আলাপ আলোচনা করে রাষ্ট্রপতি, সে অধিকার আছে, সার্চ কমিটি করে নির্বাচন কমিশন গঠনের। যারা অসাংবিধানিক বলছেন, তারা সত্যের বিকৃতি করছেন, সংবিধান বিরোধী কথা বলছেন।
কাদের বলেন, আপনাদের দাবি থাকতে পারে, কিন্তু সবচেয়ে বড় দাবি যেটা নিরপেক্ষ সরকার আপনারা চান। সে নিরপেক্ষ সরকারে প্রস্তাবটা পাঠান পাগল আর শিশু দিয়ে রাষ্ট্রপতি সেটা করবেন কি-না সেটা ওনার বিষয়। এটা তো আপনাদের নেত্রীরই কথা।
হেরে যাওয়ার ভয়ে বিএনপি নির্বাচনে থেকে সরে দাঁড়াতে চায় কি-না জানতে চেয়ে আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক বলেন, আগামী নির্বাচনে আপনারা আসুন এটা আমরা চাই। কিন্তু এখন থেকে হুমকি ধামকি দিচ্ছেন প্রয়োজনে নির্বাচন করবেন না, নির্বাচন বয়কট করবেন কেন? হেরে যাওয়ার ভয়ে আগেই কি হেরে যাচ্ছেন?
তিনি বলেন, নির্বাচন এখনো দু-বছরের বেশি সময় বাকি, আজকে আন্দোলনের ডাক দিচ্ছেন। আপনাদের আন্দোলনে এ দেশের মানুষ সাড়া দেবে কি? মানুষ আপনাদের সঙ্গে আছে? তেরো বছর তো আন্দোলন ডাক দিলেন, দেখতে দেখতে তেরো বছরে মরা গাঙে জোয়ার আসে নি। আপনাদের আন্দোলনের মরা গাঙে এ পর্যন্ত জোয়ার আসে নি, ভবিষ্যতে আসবে কি-না আমরা জানি না। এ দেশের মানুষ জানে না। কারণ মানুষ আপনাদের ওপর আস্থা হারিয়ে ফেলেছে।
স্বেচ্ছাসেবক লীগের সভাপতি নির্মল রঞ্জন গুহের সভাপতিত্বে আরও বক্তব্য রাখেন আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক আ ফ ম বাহাউদ্দিন নাছিম, স্বেচ্ছাসেবক লীগের সাধারণ সম্পাদক এ কে এম আফজালুর রহমান বাবু প্রমুখ।
নির্বাচন কমিশন নিয়োগে নগ্নভাবে দলীয়করণ করা হয়েছে বলে দাবি করেছে আওয়ামী লীগ। দলটির দাবি, প্রধান নির্বাচন কমিশনার এ এম এম নাসির উদ্দিন ও নির্বাচন কমিশনাররা বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে ঘনিষ্ঠভাবে জড়িত
৮ ঘণ্টা আগেশক্ত হাতে দেশের ঘোলাটে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণের জন্য অন্তর্বর্তী সরকারের প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান
১০ ঘণ্টা আগেদেশের চলমান পরিস্থিতি মোকাবিলায় সামগ্রিকভাবে সব রাজনৈতিক দলের সঙ্গে আলোচনা করে জাতীয় ঐক্যের আহ্বান জানিয়েছে বিএনপি। আজ বুধবার (২৭ নভেম্বর) রাতে প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সঙ্গে ঘণ্টাব্যাপী বৈঠক শেষে সাংবাদিকদের এ কথা জানান বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর।
১০ ঘণ্টা আগে৫ আগস্ট অভ্যুত্থানের পর বাংলাদেশে সাম্প্রদায়িক সহিংসতা বেড়েছে এবং বাংলাদেশের সংখ্যালঘু সম্প্রদায় এদেশে বিপন্ন অবস্থায় আছে বলে ক্রমাগত প্রচারণা চালাচ্ছে ভারত। বিভিন্ন ঘটনাকে কেন্দ্র করে ভারত বাংলাদেশে একটি সাম্প্রদায়িক সহিংসতা সৃষ্টির অপচেষ্টা চালাচ্ছে। তারা বাংলাদেশকে জঙ্গি রাষ্ট্র হিস
১৩ ঘণ্টা আগে