নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
প্রহসনের নির্বাচন বর্জন ও অবৈধ স্বৈরাচারের বিরুদ্ধে গণ-আন্দোলন গড়ে তোলার আহ্বান জানিয়ে প্রতিবাদী পদযাত্রা, উদ্বুদ্ধকরণ প্রচারণা, মানববন্ধন, বিক্ষোভসহ লাগাতার কর্মসূচি ঘোষণা করেছে আমার বাংলাদেশ পার্টি (এবি পার্টি)।
আজ বৃহস্পতিবার বিকেলে দলের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে কর্মসূচি ঘোষণা করেন এবি পার্টির কেন্দ্রীয় যুগ্ম আহ্বায়ক ও সুপ্রিম কোর্টের বিশিষ্ট আইনজীবী অ্যাডভোকেট তাজুল ইসলাম। এ সময় আরও বক্তব্য দেন পার্টির সিনিয়র সহকারী সদস্যসচিব আনোয়ার সাদাত টুটুল, যুব পার্টির আহ্বায়ক এ বি এম খালিদ হাসান ও মহানগর উত্তরের আহ্বায়ক আলতাফ হোসাইন।
তাজুল ইসলাম বলেন, দেশের ৯৫ ভাগ মানুষ গত দুটি জাতীয় নির্বাচনে ভোট দিতে পারেনি। এবারও হাজার হাজার বিরোধীদলীয় নেতা-কর্মীকে জেলখানায় বন্দী রেখে একদলীয় জালিয়াতির ও তামাশার নির্বাচন করা হচ্ছে। দেশ এক ভয়ানক অর্থনৈতিক সংকটে নিপতিত। ব্যাংকগুলো সরকারি দলের লোক এবং আওয়ামী সুবিধাভোগীদের হাতে লুট হয়ে গেছে। দ্রব্যমূল্য ক্রমাগত বাড়ছে এবং তা দেশের সব সাধারণ মানুষের সাধ্যের বাইরে চলে গেছে। দুর্নীতির সব সীমা ছাড়িয়ে লক্ষ লক্ষ কোটি টাকা বিদেশে পাচার করা হয়েছে। বাস্তবতা হচ্ছে আওয়ামী লীগ নেতা-কর্মীরা পরম সুখে আছে এবং দেশের বাকি সব মানুষ মারাত্মক অভাবে আছে। মানুষ যে কষ্টে আছে সে কথাও মুখ ফুটে বলতে পারছে না নির্যাতন ও নিপীড়নের ভয়ে।
তাজুল ইসলাম বলেন, এ রকম পরিস্থিতিতে জনগণের রক্ত, ঘাম পানি করে দেওয়া ভ্যাট ও ট্যাক্সের হাজার হাজার কোটি টাকা অপচয় করে এই প্রহসনের নির্বাচন জাতির সঙ্গে একটি জঘন্য প্রতারণা। এই পাতানো ভোট চুরির নির্বাচন প্রত্যাখ্যান ও বর্জন করার জন্য তিনি দেশবাসীকে আহ্বান জানান।
দেশবাসীর উদ্দেশে তাজুল ইসলাম বলেন, আপনারা আপনাদের বন্ধু, স্বজন ও প্রতিবেশীদের সচেতন করুন। এই হঠকারী নির্বাচনে সব ধরনের সমর্থন ও সহযোগিতা থেকে বিরত থাকুন এবং অন্যদের বিরত থাকতে উদ্বুদ্ধ করুন। একদলীয় স্বৈরশাসনের বিরুদ্ধে আপনার প্রতিবাদ, প্রতিরোধ, লেখনী ও সার্বিক সহযোগিতা অব্যাহত রাখুন।
তিনি আগামী শনিবার (২৩ ডিসেম্বর) দুপুর ১২টায় ‘প্রহসনের নির্বাচন বর্জনে প্রচার ও উদ্বুদ্ধকরণ পদযাত্রা’ এবং আগামী ২৪ ডিসেম্বর বিকেলে ‘প্রহসনের নির্বাচন বর্জনের দাবিতে মানববন্ধন’সহ লাগাতার কর্মসূচি ঘোষণা করেন।
এ সময় আরও উপস্থিত ছিলেন এবি পার্টির সহকারী সদস্যসচিব শাহ আব্দুর রহমান, যুব পার্টির সদস্যসচিব শাহাদাতুল্লাহ টুটুল, ঢাকা মহানগর দক্ষিণের যুগ্ম আহ্বায়ক আব্দুল হালিম খোকন, যুগ্ম সদস্যসচিব সফিউল বাসার, কেফায়েত হোসেন তানভীর প্রমুখ।
প্রহসনের নির্বাচন বর্জন ও অবৈধ স্বৈরাচারের বিরুদ্ধে গণ-আন্দোলন গড়ে তোলার আহ্বান জানিয়ে প্রতিবাদী পদযাত্রা, উদ্বুদ্ধকরণ প্রচারণা, মানববন্ধন, বিক্ষোভসহ লাগাতার কর্মসূচি ঘোষণা করেছে আমার বাংলাদেশ পার্টি (এবি পার্টি)।
আজ বৃহস্পতিবার বিকেলে দলের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে কর্মসূচি ঘোষণা করেন এবি পার্টির কেন্দ্রীয় যুগ্ম আহ্বায়ক ও সুপ্রিম কোর্টের বিশিষ্ট আইনজীবী অ্যাডভোকেট তাজুল ইসলাম। এ সময় আরও বক্তব্য দেন পার্টির সিনিয়র সহকারী সদস্যসচিব আনোয়ার সাদাত টুটুল, যুব পার্টির আহ্বায়ক এ বি এম খালিদ হাসান ও মহানগর উত্তরের আহ্বায়ক আলতাফ হোসাইন।
তাজুল ইসলাম বলেন, দেশের ৯৫ ভাগ মানুষ গত দুটি জাতীয় নির্বাচনে ভোট দিতে পারেনি। এবারও হাজার হাজার বিরোধীদলীয় নেতা-কর্মীকে জেলখানায় বন্দী রেখে একদলীয় জালিয়াতির ও তামাশার নির্বাচন করা হচ্ছে। দেশ এক ভয়ানক অর্থনৈতিক সংকটে নিপতিত। ব্যাংকগুলো সরকারি দলের লোক এবং আওয়ামী সুবিধাভোগীদের হাতে লুট হয়ে গেছে। দ্রব্যমূল্য ক্রমাগত বাড়ছে এবং তা দেশের সব সাধারণ মানুষের সাধ্যের বাইরে চলে গেছে। দুর্নীতির সব সীমা ছাড়িয়ে লক্ষ লক্ষ কোটি টাকা বিদেশে পাচার করা হয়েছে। বাস্তবতা হচ্ছে আওয়ামী লীগ নেতা-কর্মীরা পরম সুখে আছে এবং দেশের বাকি সব মানুষ মারাত্মক অভাবে আছে। মানুষ যে কষ্টে আছে সে কথাও মুখ ফুটে বলতে পারছে না নির্যাতন ও নিপীড়নের ভয়ে।
তাজুল ইসলাম বলেন, এ রকম পরিস্থিতিতে জনগণের রক্ত, ঘাম পানি করে দেওয়া ভ্যাট ও ট্যাক্সের হাজার হাজার কোটি টাকা অপচয় করে এই প্রহসনের নির্বাচন জাতির সঙ্গে একটি জঘন্য প্রতারণা। এই পাতানো ভোট চুরির নির্বাচন প্রত্যাখ্যান ও বর্জন করার জন্য তিনি দেশবাসীকে আহ্বান জানান।
দেশবাসীর উদ্দেশে তাজুল ইসলাম বলেন, আপনারা আপনাদের বন্ধু, স্বজন ও প্রতিবেশীদের সচেতন করুন। এই হঠকারী নির্বাচনে সব ধরনের সমর্থন ও সহযোগিতা থেকে বিরত থাকুন এবং অন্যদের বিরত থাকতে উদ্বুদ্ধ করুন। একদলীয় স্বৈরশাসনের বিরুদ্ধে আপনার প্রতিবাদ, প্রতিরোধ, লেখনী ও সার্বিক সহযোগিতা অব্যাহত রাখুন।
তিনি আগামী শনিবার (২৩ ডিসেম্বর) দুপুর ১২টায় ‘প্রহসনের নির্বাচন বর্জনে প্রচার ও উদ্বুদ্ধকরণ পদযাত্রা’ এবং আগামী ২৪ ডিসেম্বর বিকেলে ‘প্রহসনের নির্বাচন বর্জনের দাবিতে মানববন্ধন’সহ লাগাতার কর্মসূচি ঘোষণা করেন।
এ সময় আরও উপস্থিত ছিলেন এবি পার্টির সহকারী সদস্যসচিব শাহ আব্দুর রহমান, যুব পার্টির সদস্যসচিব শাহাদাতুল্লাহ টুটুল, ঢাকা মহানগর দক্ষিণের যুগ্ম আহ্বায়ক আব্দুল হালিম খোকন, যুগ্ম সদস্যসচিব সফিউল বাসার, কেফায়েত হোসেন তানভীর প্রমুখ।
ড. কামাল হোসেন আর গণফোরামের সঙ্গে যুক্ত নন এবং তিনি রাজনীতি থেকে অবসর নিয়েছেন—বলে জানিয়েছেন নিজেকে গণফোরামের সভাপতি দাবি করা এবং সাবেক সংসদ সদস্য মফিজুল ইসলাম খান কামাল।
১৩ ঘণ্টা আগেনতুন রাজনৈতিক বন্দোবস্ত বলতে তারা কী বোঝাচ্ছে? তাদের এই ধারণা স্পষ্ট করা উচিত। আমি জানতে চাই, তাদের নতুন রাজনৈতিক মীমাংসা আসলে কী? আমি এ বিষয়ে কোথাও কিছু লেখা নথিভুক্ত পাইনি। তাদের প্রস্তাব কী, সেটা স্পষ্ট নয়। আমাদের যে ধরনের রাজনীতি আমরা কল্পনা করি, তা আমাদের সংবিধানে স্পষ্টভাবে নথিভুক্ত।
১ দিন আগেছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানে দেশে রাজনৈতিক পটপরিবর্তনের প্রেক্ষাপটে ঢাকা সেনানিবাসে সশস্ত্র বাহিনী দিবসের অনুষ্ঠানে উপস্থিত হয়েছিলেন বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া। দীর্ঘ এক যুগ পর গুরুত্বপূর্ণ এ দিবসের কর্মসূচিতে তাঁর অংশগ্রহণকে রাজনীতির জন্য ইতিবাচক ঘটনা বলে মনে করছেন বিশ্লেষক ও রাজনৈতিক দলগুলোর নেতারা
১ দিন আগেমানবমুক্তির মহান সংগ্রামে জীবনের শেষ দিন পর্যন্ত কমরেড হেনা দাস অবিচল ছিলেন বলে মন্তব্য করেছেন বাংলাদেশের কমিউনিস্ট পার্টির (সিপিবি) সাধারণ সম্পাদক কমরেড রুহিন হোসেন প্রিন্স। তিনি বলেন, ‘বঞ্চিত-নিপীড়িত মানুষের মুক্তির সংগ্রামে কমরেড হেনা দাস ছিলেন অগ্রসৈনিক।’
২ দিন আগে