নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
নিজস্ব অর্থায়নে পদ্মা সেতু নির্মাণের মাধ্যমে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা প্রমাণ করেছেন কোনো শক্তি বাংলাদেশকে নতজানু করতে পারবে না। রোববার জাতীয় সংসদে ২০২২-২৩ অর্থ বছরের প্রস্তাবিত বাজেট নিয়ে সাধারণ আলোচনায় অংশ নিয়ে আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মাহবুবউল আলম হানিফ এ কথা বলেন।
পদ্মাসেতুর উদ্বোধন করায় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার প্রতি কৃতজ্ঞতা জানিয়ে হানিফ বলেন, ‘এটি শুধু একটা রড, সিমেন্ট বা কংক্রিটের সেতু নয়, এর সঙ্গে আমাদের অনেক আবেগ জড়িয়ে আছে। দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলের মানুষ, যারা বছরের পর বছর সেতু না থাকার কারণে অবর্ণনীয় কষ্টে ছিল, তাঁদের কাছে এই সেতুটা আবেগের। এই সেতুটা আমাদের স্বপ্ন, অহংকার ও গর্বের।’
পদ্মা সেতু বাংলাদেশের মানুষের সক্ষমতা ও প্রধানমন্ত্রীর সততা, দৃঢ়তা এবং ষড়যন্ত্রের বিরুদ্ধের জয়ের প্রতীক। পদ্মা সেতু আমাদের আত্মবিশ্বাসের প্রতীক উল্লেখ করে তিনি বলেন, ‘এ সেতুর মাধ্যমে দেশের মানুষ নয়, বিদেশি দাতা গোষ্ঠী ও বিনিয়োগকারীদের আস্থা স্থাপন হয়েছে। এটা আমরা নিজেরা করতে পারি, তা প্রমাণ হয়েছে।’
প্রধানমন্ত্রীর ক্ষমতা তাঁর আন্তরিকতা ও সততার ওপর নির্ভরশীল উল্লেখ করে হানিফ বলেন, ‘তিনি বিশ্বাস করেন বাঙালি তাঁর লক্ষ্য অর্জন করতে পারে। কোনো শক্তি আমাদের নতজানু করে হার মানাতে পারবে না।’
ভিশনারী নেতা না থাকলে কোনো জাতির উন্নতি হয় না উল্লেখ করে হানিফ বলেন, ‘আমরা দেখেছিলাম জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ভিশন ছিল, লক্ষ্য ছিল বাঙালির জন্য একটি স্বাধীন রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠা করা। সেই স্বপ্ন নিজে দেখেছেন, আমাদের দেখিয়েছিলেন। সেটা বাস্তবায়ন করেছিলেন দীর্ঘ আন্দোলন-সংগ্রামের মাধ্যমে মুক্তিযুদ্ধের মাধ্যমে। এরপর বাঙালি আর ভিশনারী নেতৃত্ব দেখে নাই, দ্বিতীয়বার দেখতে পারছি প্রধানমন্ত্রীর মধ্যে।’
হানিফ বলেন, ‘মালয়েশিয়ায় মাহথির মোহাম্মদ ২৪ বছর ক্ষমতায় ছিলেন, ১৯৮১ সাল থেকে ২০০৪ পর্যন্ত। এই ভিশনারী নেতার কারণে দেশটি অর্থনৈতিকভাবে সফল করে উন্নত দেশে প্রতিষ্ঠিত করেছেন। একইভাবে ১৯৫৬ সালে দক্ষিণ কোরিয়ার মাথাপিছু আয় ছিল ১৫০ ডলারের নিচে। চরম দারিদ্রতার নিচে। ১৯৬২ সালে দেশটিতে দায়িত্ব নেন পাক চুন হি দায়িত্ব নেওয়ার পরে টানা ১৭ বছর রাষ্ট্রীয় ক্ষমতায় ছিলেন। তার ভিশনারী নেতৃত্বের কারণে দেশটি বিশ্বের উন্নত রাষ্ট্রে পরিণত হয়েছে। একই সঙ্গে সিঙ্গাপুরের লি কুয়ান ইউ ১৯৫৯ সালে দায়িত্ব নিয়ে টানা ত্রিশ বছর সরকার পরিচালনা করেন। তার ভিশনারী নেতৃত্বের সিঙ্গাপুর পৃথিবীর অন্যতম ধনী রাষ্ট্র।’
পঁচাত্তরের পরে, শেখ হাসিনার সরকারের দায়িত্ব নেওয়ার পূর্বে যারা বাংলাদেশে ক্ষমতা ছিল তারা ছিল ভোগ-বিলাসে মত্ত উল্লেখ করে আওয়ামী লীগের এই নেতা বলেন, ‘তাদের ভিশন ছিল না, জনগণের প্রতি দায়বদ্ধতা ছিল না। দেশের উন্নয়ন করে নাই। শেখ হাসিনার দায়িত্ব নেওয়ার পরে, তার ভিশনারী নেতৃত্বে বাংলাদেশ চরম দারিদ্র্যের দেশ থেকে উন্নয়নশীল রাষ্ট্রে স্বীকৃত লাভ করেছে। বিশ্বের অর্থনীতিবিদরা বলছেন, উন্নয়নের এ ধারা যদি অব্যাহত থাকে, তাহলে ২০৩১ সালের মধ্যে মধ্যম আয়ের দেশ, ২০৪১ সালের মধ্যে উন্নত রাষ্ট্রে পৌঁছাতে পারি।’
নিজস্ব অর্থায়নে পদ্মা সেতু নির্মাণের মাধ্যমে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা প্রমাণ করেছেন কোনো শক্তি বাংলাদেশকে নতজানু করতে পারবে না। রোববার জাতীয় সংসদে ২০২২-২৩ অর্থ বছরের প্রস্তাবিত বাজেট নিয়ে সাধারণ আলোচনায় অংশ নিয়ে আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মাহবুবউল আলম হানিফ এ কথা বলেন।
পদ্মাসেতুর উদ্বোধন করায় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার প্রতি কৃতজ্ঞতা জানিয়ে হানিফ বলেন, ‘এটি শুধু একটা রড, সিমেন্ট বা কংক্রিটের সেতু নয়, এর সঙ্গে আমাদের অনেক আবেগ জড়িয়ে আছে। দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলের মানুষ, যারা বছরের পর বছর সেতু না থাকার কারণে অবর্ণনীয় কষ্টে ছিল, তাঁদের কাছে এই সেতুটা আবেগের। এই সেতুটা আমাদের স্বপ্ন, অহংকার ও গর্বের।’
পদ্মা সেতু বাংলাদেশের মানুষের সক্ষমতা ও প্রধানমন্ত্রীর সততা, দৃঢ়তা এবং ষড়যন্ত্রের বিরুদ্ধের জয়ের প্রতীক। পদ্মা সেতু আমাদের আত্মবিশ্বাসের প্রতীক উল্লেখ করে তিনি বলেন, ‘এ সেতুর মাধ্যমে দেশের মানুষ নয়, বিদেশি দাতা গোষ্ঠী ও বিনিয়োগকারীদের আস্থা স্থাপন হয়েছে। এটা আমরা নিজেরা করতে পারি, তা প্রমাণ হয়েছে।’
প্রধানমন্ত্রীর ক্ষমতা তাঁর আন্তরিকতা ও সততার ওপর নির্ভরশীল উল্লেখ করে হানিফ বলেন, ‘তিনি বিশ্বাস করেন বাঙালি তাঁর লক্ষ্য অর্জন করতে পারে। কোনো শক্তি আমাদের নতজানু করে হার মানাতে পারবে না।’
ভিশনারী নেতা না থাকলে কোনো জাতির উন্নতি হয় না উল্লেখ করে হানিফ বলেন, ‘আমরা দেখেছিলাম জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ভিশন ছিল, লক্ষ্য ছিল বাঙালির জন্য একটি স্বাধীন রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠা করা। সেই স্বপ্ন নিজে দেখেছেন, আমাদের দেখিয়েছিলেন। সেটা বাস্তবায়ন করেছিলেন দীর্ঘ আন্দোলন-সংগ্রামের মাধ্যমে মুক্তিযুদ্ধের মাধ্যমে। এরপর বাঙালি আর ভিশনারী নেতৃত্ব দেখে নাই, দ্বিতীয়বার দেখতে পারছি প্রধানমন্ত্রীর মধ্যে।’
হানিফ বলেন, ‘মালয়েশিয়ায় মাহথির মোহাম্মদ ২৪ বছর ক্ষমতায় ছিলেন, ১৯৮১ সাল থেকে ২০০৪ পর্যন্ত। এই ভিশনারী নেতার কারণে দেশটি অর্থনৈতিকভাবে সফল করে উন্নত দেশে প্রতিষ্ঠিত করেছেন। একইভাবে ১৯৫৬ সালে দক্ষিণ কোরিয়ার মাথাপিছু আয় ছিল ১৫০ ডলারের নিচে। চরম দারিদ্রতার নিচে। ১৯৬২ সালে দেশটিতে দায়িত্ব নেন পাক চুন হি দায়িত্ব নেওয়ার পরে টানা ১৭ বছর রাষ্ট্রীয় ক্ষমতায় ছিলেন। তার ভিশনারী নেতৃত্বের কারণে দেশটি বিশ্বের উন্নত রাষ্ট্রে পরিণত হয়েছে। একই সঙ্গে সিঙ্গাপুরের লি কুয়ান ইউ ১৯৫৯ সালে দায়িত্ব নিয়ে টানা ত্রিশ বছর সরকার পরিচালনা করেন। তার ভিশনারী নেতৃত্বের সিঙ্গাপুর পৃথিবীর অন্যতম ধনী রাষ্ট্র।’
পঁচাত্তরের পরে, শেখ হাসিনার সরকারের দায়িত্ব নেওয়ার পূর্বে যারা বাংলাদেশে ক্ষমতা ছিল তারা ছিল ভোগ-বিলাসে মত্ত উল্লেখ করে আওয়ামী লীগের এই নেতা বলেন, ‘তাদের ভিশন ছিল না, জনগণের প্রতি দায়বদ্ধতা ছিল না। দেশের উন্নয়ন করে নাই। শেখ হাসিনার দায়িত্ব নেওয়ার পরে, তার ভিশনারী নেতৃত্বে বাংলাদেশ চরম দারিদ্র্যের দেশ থেকে উন্নয়নশীল রাষ্ট্রে স্বীকৃত লাভ করেছে। বিশ্বের অর্থনীতিবিদরা বলছেন, উন্নয়নের এ ধারা যদি অব্যাহত থাকে, তাহলে ২০৩১ সালের মধ্যে মধ্যম আয়ের দেশ, ২০৪১ সালের মধ্যে উন্নত রাষ্ট্রে পৌঁছাতে পারি।’
প্রস্তাবের মূল অংশে বাংলাদেশের রাজনীতির চরিত্র পরিবর্তনের বিধান ১৫ তম সংশোধনীর মাধ্যমে আওয়ামী লীগ যা করেছিল সেগুলোসহ কিছু নতুন প্রস্তাব বিএনপি দিয়েছে বলে জানান সালাহউদ্দিন আহমেদ।
২৩ মিনিট আগেসংবিধান সংস্কার কমিশনের কাছে লিখিত প্রস্তাব দিয়েছে বিএনপি। আজ মঙ্গলবার জাতীয় সংসদ ভবনে সংস্কার কমিশনের কার্যালয়ে কমিশন প্রধান অধ্যাপক আলী রীয়াজের হাতে এটি তুলে দেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহউদ্দীন আহমেদ।
৩ ঘণ্টা আগেসংবিধান সংস্কার বিষয়ে অন্তর্বর্তী সরকারের কাছে নিজেদের অবস্থান তুলে ধরবে বিএনপি। এ জন্য আজ মঙ্গলবার সকালে দলের স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহউদ্দিন আহমেদের নেতৃত্বে বিএনপির একটি প্রতিনিধি দল আলী রিয়াজের নেতৃত্বে গঠিত সংবিধান সংস্কার বিষয়ক কমিটির সঙ্গে দেখা করবে।
৫ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর আমীর ডা. শফিকুর রহমানের নেতৃত্বে দলটির তিন সদস্য বিশিষ্ট একটি প্রতিনিধি দল ডেলিগেশন অব ইউরোপীয় ইউনিয়নের রাষ্ট্রদূত মি. সেবাস্টিয়ান রিগার ব্রাউনের আমন্ত্রণে রাজধানী ঢাকার গুলশানে তাঁর বাসায় ইইউ অন্তর্ভুক্ত আটটি দেশের প্রতিনিধির সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ করেছেন
১৫ ঘণ্টা আগে