নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
জাতীয় পার্টির প্রতিষ্ঠাতা ও সাবেক রাষ্ট্রপতি প্রয়াত হুসেইন মুহাম্মদ এরশাদের ৯৫ তম জন্মবার্ষিকী আলাদাভাবে পালন করেছে দলের রওশন ও কাদেরপন্থীরা। বুধবার দলের প্রতিষ্ঠাতার জন্মদিন উপলক্ষে উভয় অংশ ভিন্ন ভিন্নভাবে কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে পুষ্পাঞ্জলি প্রদান, আলোচনা সভা ও দোয়া মাহফিলের আয়োজন করেছে।
বুধবার সকালে কাকরাইলের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে কোরআন তিলাওয়াতের আয়োজন করেন জাপার কাদেরপন্থীরা। অন্যদিকে কার্যালয়ের বাইরে এরশাদের প্রতিকৃতিতে ফুল দিয়ে শ্রদ্ধা নিবেদন করেন রওশনপন্থীরা। এর আগে কার্যালয়ের সামনে জাতীয় ও দলীয় পতাকা উত্তোলন করেন তারা। জাপার কাদেরপন্থীরাও মহাসচিব মো. মুজিবুল হক চুন্নুর নেতৃত্বে এরশাদের প্রতিকৃতিতে পুষ্পস্তবক অর্পণ করেছেন।
বিকেলে জাপা চেয়ারম্যান রওশন এরশাদের গুলশানের বাসভবনে আলোচনা সভার আয়োজন করা হয়। সেখানে রওশন এরশাদ বলেন, এরশাদ দেশে গণতন্ত্র ফিরিয়ে দেওয়ার জন্য জাতীয় পার্টি সৃষ্টি করেছিলেন। আমরা সেই গণতান্ত্রিক ধারা আজও অব্যাহতভাবে উপভোগ করছি। তাই এ দেশে গণতন্ত্রকে সচল রাখতে জাতীয় পার্টির আর কোনো বিকল্প নেই।
জাতীয় পার্টির নামে যারা রাজনীতি করছে তাদের সকলকে ঐক্যবদ্ধ হওয়ার আহ্বান জানিয়ে রওশন এরশাদ বলেন, দেশে সুষ্ঠু রাজনৈতিক ধারা চলমান রাখার জন্য-একটি সুসংগঠিত জাতীয় পার্টির একান্ত প্রয়োজন। যারা একদিন এরশাদকে ভালো বেসেছিলেন-তাদের সকলের প্রতি আহ্বান আসুন আমরা আবার জাতীয় পার্টির এক পতাকা তলে ঐক্যবদ্ধ হয়ে পল্লিবন্ধুর স্বপ্নকে বাস্তবায়ন করি।
বিকেলে বনানীর জাপা চেয়ারম্যানের কার্যালয়ে ভিন্ন আলোচনা সভার আয়োজন করেন কাদেরপন্থিরাও। সভায় বিরোধীদলীয় নেতা ও জাপা চেয়ারম্যান গোলাম মোহাম্মদ কাদেরও এরশাদের স্বপ্ন বাস্তবায়নের অঙ্গীকার করেন।
গোলাম মোহাম্মদ কাদের বলেন, পল্লীবন্ধু হুসেইন মুহম্মদ এরশাদ সকল কাজ জনগণের স্বার্থে করেছিলেন। আমরাও সঠিকভাবে রাজনীতি করে পল্লিবন্ধুর স্বপ্নের নতুন বাংলাদেশ গড়ে তুলব। এরশাদ সাহেব সুশাসন দিতে সমর্থ হয়েছিলেন। তাঁর সময়ে সবাই আইনের মধ্যেই ছিলেন, কেউই আইনের ঊর্ধ্বে ছিলেন না।
আওয়ামী লীগ ও বিএনপির সমালোচনা করে তিনি আরও বলেন, আওয়ামী লীগ ও বিএনপি রাজনীতিতে শক্তিশালী হয়ে আমাদের দল নষ্ট করতে চেষ্টা করছে। এরশাদ কখনোই দলীয়করণ করেননি, তাই তার কোনো গোষ্ঠী সৃষ্টি হয়নি।
দ্রব্যমূল্য নিয়ন্ত্রণে সরকার ব্যর্থ উল্লেখ করে বিরোধীদলীয় নেতা বলেন, সরকারি হিসাবেই দেশের প্রায় ২৬ ভাগ মানুষ খাদ্য নিরাপত্তাহীনতায় ভুগছেন। খাদ্যদ্রব্য তাদের ক্রয় ক্ষমতার বাইরে চলে গেছে। দেশ এখন আংশিকভাবে দুর্ভিক্ষ আক্রান্ত। আমাদের বেশির ভাগ মানুষ অর্থ কষ্টে আছে।
সভায় দলের মহাসচিব মো. মুজিবুল হক চুন্নু বলেন, যারা বলছেন, জাতীয় পার্টি ভেঙে যাচ্ছে-তারা ভুল বলছেন। জাতীয় পার্টি ভেঙে যাচ্ছে না। রাজনীতি হচ্ছে একটি চলন্ত ট্রেনের মত। চলার পথে কেউ নেমে যাবে আবার কেউ নতুন করে উঠবে, এভাবেই রাজনীতি চলছে।
জাতীয় পার্টির প্রতিষ্ঠাতা ও সাবেক রাষ্ট্রপতি প্রয়াত হুসেইন মুহাম্মদ এরশাদের ৯৫ তম জন্মবার্ষিকী আলাদাভাবে পালন করেছে দলের রওশন ও কাদেরপন্থীরা। বুধবার দলের প্রতিষ্ঠাতার জন্মদিন উপলক্ষে উভয় অংশ ভিন্ন ভিন্নভাবে কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে পুষ্পাঞ্জলি প্রদান, আলোচনা সভা ও দোয়া মাহফিলের আয়োজন করেছে।
বুধবার সকালে কাকরাইলের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে কোরআন তিলাওয়াতের আয়োজন করেন জাপার কাদেরপন্থীরা। অন্যদিকে কার্যালয়ের বাইরে এরশাদের প্রতিকৃতিতে ফুল দিয়ে শ্রদ্ধা নিবেদন করেন রওশনপন্থীরা। এর আগে কার্যালয়ের সামনে জাতীয় ও দলীয় পতাকা উত্তোলন করেন তারা। জাপার কাদেরপন্থীরাও মহাসচিব মো. মুজিবুল হক চুন্নুর নেতৃত্বে এরশাদের প্রতিকৃতিতে পুষ্পস্তবক অর্পণ করেছেন।
বিকেলে জাপা চেয়ারম্যান রওশন এরশাদের গুলশানের বাসভবনে আলোচনা সভার আয়োজন করা হয়। সেখানে রওশন এরশাদ বলেন, এরশাদ দেশে গণতন্ত্র ফিরিয়ে দেওয়ার জন্য জাতীয় পার্টি সৃষ্টি করেছিলেন। আমরা সেই গণতান্ত্রিক ধারা আজও অব্যাহতভাবে উপভোগ করছি। তাই এ দেশে গণতন্ত্রকে সচল রাখতে জাতীয় পার্টির আর কোনো বিকল্প নেই।
জাতীয় পার্টির নামে যারা রাজনীতি করছে তাদের সকলকে ঐক্যবদ্ধ হওয়ার আহ্বান জানিয়ে রওশন এরশাদ বলেন, দেশে সুষ্ঠু রাজনৈতিক ধারা চলমান রাখার জন্য-একটি সুসংগঠিত জাতীয় পার্টির একান্ত প্রয়োজন। যারা একদিন এরশাদকে ভালো বেসেছিলেন-তাদের সকলের প্রতি আহ্বান আসুন আমরা আবার জাতীয় পার্টির এক পতাকা তলে ঐক্যবদ্ধ হয়ে পল্লিবন্ধুর স্বপ্নকে বাস্তবায়ন করি।
বিকেলে বনানীর জাপা চেয়ারম্যানের কার্যালয়ে ভিন্ন আলোচনা সভার আয়োজন করেন কাদেরপন্থিরাও। সভায় বিরোধীদলীয় নেতা ও জাপা চেয়ারম্যান গোলাম মোহাম্মদ কাদেরও এরশাদের স্বপ্ন বাস্তবায়নের অঙ্গীকার করেন।
গোলাম মোহাম্মদ কাদের বলেন, পল্লীবন্ধু হুসেইন মুহম্মদ এরশাদ সকল কাজ জনগণের স্বার্থে করেছিলেন। আমরাও সঠিকভাবে রাজনীতি করে পল্লিবন্ধুর স্বপ্নের নতুন বাংলাদেশ গড়ে তুলব। এরশাদ সাহেব সুশাসন দিতে সমর্থ হয়েছিলেন। তাঁর সময়ে সবাই আইনের মধ্যেই ছিলেন, কেউই আইনের ঊর্ধ্বে ছিলেন না।
আওয়ামী লীগ ও বিএনপির সমালোচনা করে তিনি আরও বলেন, আওয়ামী লীগ ও বিএনপি রাজনীতিতে শক্তিশালী হয়ে আমাদের দল নষ্ট করতে চেষ্টা করছে। এরশাদ কখনোই দলীয়করণ করেননি, তাই তার কোনো গোষ্ঠী সৃষ্টি হয়নি।
দ্রব্যমূল্য নিয়ন্ত্রণে সরকার ব্যর্থ উল্লেখ করে বিরোধীদলীয় নেতা বলেন, সরকারি হিসাবেই দেশের প্রায় ২৬ ভাগ মানুষ খাদ্য নিরাপত্তাহীনতায় ভুগছেন। খাদ্যদ্রব্য তাদের ক্রয় ক্ষমতার বাইরে চলে গেছে। দেশ এখন আংশিকভাবে দুর্ভিক্ষ আক্রান্ত। আমাদের বেশির ভাগ মানুষ অর্থ কষ্টে আছে।
সভায় দলের মহাসচিব মো. মুজিবুল হক চুন্নু বলেন, যারা বলছেন, জাতীয় পার্টি ভেঙে যাচ্ছে-তারা ভুল বলছেন। জাতীয় পার্টি ভেঙে যাচ্ছে না। রাজনীতি হচ্ছে একটি চলন্ত ট্রেনের মত। চলার পথে কেউ নেমে যাবে আবার কেউ নতুন করে উঠবে, এভাবেই রাজনীতি চলছে।
মানবমুক্তির মহান সংগ্রামে জীবনের শেষ দিন পর্যন্ত কমরেড হেনা দাস অবিচল ছিলেন বলে মন্তব্য করেছেন বাংলাদেশের কমিউনিস্ট পার্টির (সিপিবি) সাধারণ সম্পাদক কমরেড রুহিন হোসেন প্রিন্স। তিনি বলেন, ‘বঞ্চিত-নিপীড়িত মানুষের মুক্তির সংগ্রামে কমরেড হেনা দাস ছিলেন অগ্রসৈনিক।’
৮ ঘণ্টা আগেসবার সঙ্গে বন্ধুত্ব, কারও সঙ্গে শত্রুতা নয়—নীতি অনুসরণ করে ভারতসহ প্রতিবেশী সব রাষ্ট্রের সঙ্গে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী সুসম্পর্ক বজায় রাখতে চায় বলে জানিয়েছেন দলটির আমির ডা. শফিকুর রহমান। আজ শুক্রবার (২২ নভেম্বর) ভারতের আনন্দবাজার পত্রিকাকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে তিনি এ কথা বলেন।
১০ ঘণ্টা আগেকঠিন সময়ে দলের প্রতি নেতা–কর্মীদের একাগ্রতা ও ত্যাগ আওয়ামী লীগের সবচেয়ে বড় শক্তি। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে সক্রিয় থাকুন, আমাদের পেজ থেকে প্রকাশিত প্রতিটি বার্তা ছড়িয়ে দিন। সে জন্য সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে সক্রিয় থাকার নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে।
১২ ঘণ্টা আগেসশস্ত্র মুক্তিযুদ্ধে ৯ নম্বর সেক্টরের কমান্ডার, বীর সিপাহসালার মেজর এম এ জলিলকে মুক্তিযুদ্ধে বীরত্বপূর্ণ অবদানের জন্য রাষ্ট্রীয় খেতাব প্রদানের আহ্বান জানিয়েছেন স্বাধীনতার পতাকা উত্তোলক, জেএসডি সভাপতি আ স ম আবদুর রব...
১৪ ঘণ্টা আগে