নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
দেশের সব সমস্যা ছাপিয়ে বর্তমানে জাতির জন্য গণতন্ত্রহীনতা সবচেয়ে বড় সংকট হয়ে দাঁড়িয়েছে বলে মন্তব্য করেছেন গণফোরামের সভাপতি ড. কামাল হোসেন। এই সংকট থেকে উত্তরণে সব রাজনৈতিক দলের সঙ্গে আলোচনা সাপেক্ষে নির্বাচনকালীন নির্দলীয় নিরপেক্ষ সরকার গঠনসহ ছয়টি প্রস্তাব দিয়েছেন গণফোরামের সভাপতি।
আজ মঙ্গলবার রাজধানীর জাতীয় প্রেসক্লাব মিলনায়তনে গণফোরামের ৩০তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে আয়োজিত আলোচনাসভায় সভাপতির বক্তব্যে তিনি এসব প্রস্তাব তুলে ধরেন।
প্রস্তাব তুলে ধরে কামাল হোসেন বলেন, ‘একটি অবাধ, সুষ্ঠু, গ্রহণযোগ্য ও অংশগ্রহণমূলক নির্বাচনের লক্ষ্যে সব রাজনৈতিক দলের সঙ্গে আলোচনা সাপেক্ষে নির্বাচনকালীন নির্দলীয় নিরপেক্ষ সরকার গঠন করতে হবে। গ্রহণযোগ্য ব্যক্তিদের সমন্বয়ে নির্বাচন কমিশন পুনর্গঠন করতে হবে। ব্যক্তি, সংবাদপত্র, ইলেকট্রনিক মিডিয়া, সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ও সব রাজনৈতিক দলের সভা-সমাবেশের স্বাধীনতা নিশ্চিত করতে হবে এবং তাদের নিরপেক্ষ ভূমিকায় বাধা দেওয়া যাবে না।’
কামাল হোসেন আরও বলেন, ‘নির্বাচনে লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড নিশ্চিত করতে নির্বাচনকালীন সরকার বাধ্য থাকবে। বিরোধী দলগুলোর নেতা-কর্মীদের বিরুদ্ধে মিথ্যা ও হয়রানিমূলক মামলা অবিলম্বে প্রত্যাহার করতে হবে। নির্বাচনে স্বচ্ছতা নিশ্চিত করতে দেশি ও বিদেশি পর্যবেক্ষক নিয়োগের ব্যবস্থা নিশ্চিত করতে হবে।’
আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচন অবাধ, সুষ্ঠু ও অংশগ্রহণমূলক করার স্বার্থে অবিলম্বে সব রাজনৈতিক দলের সঙ্গে সংলাপে বসার জন্য সরকারের প্রতি আহ্বান জানিয়ে কামাল হোসেন বলেন, ‘সংবিধানে বলা হয়েছে, রাষ্ট্রের মালিক জনগণ। জনগণ শান্তিপূর্ণ পরিবেশে তার ভোটাধিকার প্রয়োগের মাধ্যমে গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়ায় সরকার গঠন করতে চায়। অথচ এই স্বাধীন রাষ্ট্রে জনগণের মৌলিক ভোটাধিকার প্রতিষ্ঠার জন্য আজ সংগ্রাম করতে হচ্ছে, যা খুবই দুঃখজনক।’
জাতি ও রাষ্ট্র এখন একটি সন্ধিক্ষণ অতিক্রম করছে জানিয়ে কামাল হোসেন বলেন, ‘গণতন্ত্র, আইনের শাসন, বিচারহীনতা, ধনবৈষম্য, কালোটাকা, সন্ত্রাস, দুর্নীতি, সামাজিক নিরাপত্তা, বাক-ব্যক্তির স্বাধীনতা ইত্যাদি প্রশ্নে কোনো সমাধান আজও হয়নি। বরং গণতন্ত্রহীনতা, কর্তৃত্ববাদ, অবাধে দুর্নীতি ও অর্থ পাচার, অর্থনীতিতে সিন্ডিকেট, কালো আইন জারি ইত্যাদির ফলে সর্বত্র একটা ভয়ের সংস্কৃতি কাজ করছে।’
গণফোরাম সন্ত্রাস, দুর্নীতি ও সাম্প্রদায়িকতামুক্ত বাংলাদেশ গড়তে চায় জানিয়ে গণফোরামের সভাপতি বলেন, ‘আমরা এমন জাতীয় সংসদ চাই, যা জনগণের কর্তৃত্ব প্রতিষ্ঠা করবে; এমন নির্বাহী বিভাগ চাই যারা, জনগণের কল্যাণ নিশ্চিত করবে; এমন বিচার বিভাগ চাই, যারা ন্যায়বিচার নিশ্চিত করবে। এর জন্য দরকার জনগণের কাছে দায়বদ্ধ ও জবাবদিহিমূলক একটি নির্বাচিত সরকার।’
দেশের সব সমস্যা ছাপিয়ে বর্তমানে জাতির জন্য গণতন্ত্রহীনতা সবচেয়ে বড় সংকট হয়ে দাঁড়িয়েছে বলে মন্তব্য করেছেন গণফোরামের সভাপতি ড. কামাল হোসেন। এই সংকট থেকে উত্তরণে সব রাজনৈতিক দলের সঙ্গে আলোচনা সাপেক্ষে নির্বাচনকালীন নির্দলীয় নিরপেক্ষ সরকার গঠনসহ ছয়টি প্রস্তাব দিয়েছেন গণফোরামের সভাপতি।
আজ মঙ্গলবার রাজধানীর জাতীয় প্রেসক্লাব মিলনায়তনে গণফোরামের ৩০তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে আয়োজিত আলোচনাসভায় সভাপতির বক্তব্যে তিনি এসব প্রস্তাব তুলে ধরেন।
প্রস্তাব তুলে ধরে কামাল হোসেন বলেন, ‘একটি অবাধ, সুষ্ঠু, গ্রহণযোগ্য ও অংশগ্রহণমূলক নির্বাচনের লক্ষ্যে সব রাজনৈতিক দলের সঙ্গে আলোচনা সাপেক্ষে নির্বাচনকালীন নির্দলীয় নিরপেক্ষ সরকার গঠন করতে হবে। গ্রহণযোগ্য ব্যক্তিদের সমন্বয়ে নির্বাচন কমিশন পুনর্গঠন করতে হবে। ব্যক্তি, সংবাদপত্র, ইলেকট্রনিক মিডিয়া, সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ও সব রাজনৈতিক দলের সভা-সমাবেশের স্বাধীনতা নিশ্চিত করতে হবে এবং তাদের নিরপেক্ষ ভূমিকায় বাধা দেওয়া যাবে না।’
কামাল হোসেন আরও বলেন, ‘নির্বাচনে লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড নিশ্চিত করতে নির্বাচনকালীন সরকার বাধ্য থাকবে। বিরোধী দলগুলোর নেতা-কর্মীদের বিরুদ্ধে মিথ্যা ও হয়রানিমূলক মামলা অবিলম্বে প্রত্যাহার করতে হবে। নির্বাচনে স্বচ্ছতা নিশ্চিত করতে দেশি ও বিদেশি পর্যবেক্ষক নিয়োগের ব্যবস্থা নিশ্চিত করতে হবে।’
আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচন অবাধ, সুষ্ঠু ও অংশগ্রহণমূলক করার স্বার্থে অবিলম্বে সব রাজনৈতিক দলের সঙ্গে সংলাপে বসার জন্য সরকারের প্রতি আহ্বান জানিয়ে কামাল হোসেন বলেন, ‘সংবিধানে বলা হয়েছে, রাষ্ট্রের মালিক জনগণ। জনগণ শান্তিপূর্ণ পরিবেশে তার ভোটাধিকার প্রয়োগের মাধ্যমে গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়ায় সরকার গঠন করতে চায়। অথচ এই স্বাধীন রাষ্ট্রে জনগণের মৌলিক ভোটাধিকার প্রতিষ্ঠার জন্য আজ সংগ্রাম করতে হচ্ছে, যা খুবই দুঃখজনক।’
জাতি ও রাষ্ট্র এখন একটি সন্ধিক্ষণ অতিক্রম করছে জানিয়ে কামাল হোসেন বলেন, ‘গণতন্ত্র, আইনের শাসন, বিচারহীনতা, ধনবৈষম্য, কালোটাকা, সন্ত্রাস, দুর্নীতি, সামাজিক নিরাপত্তা, বাক-ব্যক্তির স্বাধীনতা ইত্যাদি প্রশ্নে কোনো সমাধান আজও হয়নি। বরং গণতন্ত্রহীনতা, কর্তৃত্ববাদ, অবাধে দুর্নীতি ও অর্থ পাচার, অর্থনীতিতে সিন্ডিকেট, কালো আইন জারি ইত্যাদির ফলে সর্বত্র একটা ভয়ের সংস্কৃতি কাজ করছে।’
গণফোরাম সন্ত্রাস, দুর্নীতি ও সাম্প্রদায়িকতামুক্ত বাংলাদেশ গড়তে চায় জানিয়ে গণফোরামের সভাপতি বলেন, ‘আমরা এমন জাতীয় সংসদ চাই, যা জনগণের কর্তৃত্ব প্রতিষ্ঠা করবে; এমন নির্বাহী বিভাগ চাই যারা, জনগণের কল্যাণ নিশ্চিত করবে; এমন বিচার বিভাগ চাই, যারা ন্যায়বিচার নিশ্চিত করবে। এর জন্য দরকার জনগণের কাছে দায়বদ্ধ ও জবাবদিহিমূলক একটি নির্বাচিত সরকার।’
বাংলাদেশের সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে ‘আন্ডারগ্রাউন্ড রাজনীতি’ নিষিদ্ধের দাবি জানিয়েছে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী ছাত্রদল। আজ শনিবার (১৮ জানুয়ারি) বিকেলে রাজধানীর ইঞ্জিনিয়ার্স ইনস্টিটিউশনের সামনে এক কর্মসূচিতে এ দাবি জানিয়েছে দলটি। এ সময় দলটির নেতারা বলেন, যদি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলোতে এখনো এই রাজনীতি করা হয়, তাহল
৮ ঘণ্টা আগেক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠীর নেতাদের সঙ্গে মতবিনিময় করেছে বিএনপি। আজ শনিবার দুপুরে রাজধানীর গুলশানে দলের চেয়ারপারসন কার্যালয়ে মতবিনময় সভা অনুষ্ঠিত হয়।
১০ ঘণ্টা আগেঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) কেন্দ্রীয় লাইব্রেরির পাশের দেয়ালে থাকা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ও সর্বহারা পার্টির নেতা সিরাজ সিকদারের গ্ৰাফিতি মুছে ফেলেছে একদল শিক্ষার্থী। গতকাল শুক্রবার মধ্যরাতে বিভিন্ন হল থেকে বিক্ষোভ মিছিল নিয়ে রাজু ভাস্কর্যের পাদদেশে সমাবেশের পর তাঁরা ঘটনাস্থলে যায়। পরে গ্রা
১৩ ঘণ্টা আগেঅন্তর্বর্তী সরকারের নেওয়া সংস্কার কার্যক্রমের অংশ হিসেবে ১৫ জানুয়ারি প্রধান উপদেষ্টার কাছে প্রতিবেদন জমা দিয়েছে চারটি সংস্কার কমিশন। এসব কমিশনের দেওয়া কিছু প্রস্তাবে মনঃক্ষুণ্ন বিএনপি। দলটির একাধিক নেতার সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, সংস্কারে সম্মতি থাকলেও কিছু প্রস্তাব নিয়ে ঘোরতর আপত্তি রয়েছে বিএনপির। বি
১ দিন আগে