টাঙ্গাইল প্রতিনিধি
বিএনপি মহাসচিবের মন্তব্যের প্রতিক্রিয়ায় আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য ও কৃষিমন্ত্রী মো. আব্দুর রাজ্জাক বলেছেন, ‘জনগণের সমর্থন থাকলে বিদেশি শক্তি আমাদের ক্ষমতাচ্যুত করতে পারবে না।’ আজ শনিবার দুপুরে টাঙ্গাইলের মধুপুরে জেলা পরিষদ মিলনায়তনে শিক্ষক ফেডারেশনের আত্মপ্রকাশ ও উদ্বোধন অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে যোগদানের আগে গণমাধ্যমের কাছে এ মন্তব্য করেছেন তিনি।
কৃষিমন্ত্রী বলেন, ‘বিদেশিদের সমর্থনের কোনো দরকার আমাদের নেই। আমরা চাই জনগণের সমর্থন। জনগণ এই দেশের মালিক। জনগণের সমর্থন যদি থাকে, বিদেশি শক্তি আমাদের ক্ষমতাচ্যুত করতে পারবে না। আমরা বিদেশি সাহায্য চাই না। আমরা চাই জনগণের সমর্থন।’
মন্ত্রী আরও বলেন, ‘আমি বিশ্বাস করি, আমরা যে উন্নয়ন করেছি তা দৃশ্যমান। পদ্মা সেতু, ফোর লেন রাস্তা, পোর্ট, খাদ্য উৎপাদন বৃদ্ধি, গ্রামের উন্নয়ন, বাড়ি বাড়ি বিদ্যুৎ, শিল্পকারখানা, গ্রামে গ্রামে ইন্টারনেট, আইসিটি, কম্পিউটারসহ সার্বিক যে উন্নয়ন করেছি, সেই উন্নয়ন দৃশ্যমান। এসব উন্নয়নের কারণে জনগণ আমাদের সঙ্গে রয়েছে। জনগণ নির্ধারণ করবে, আমাদের প্রতি তাদের সমর্থন আছে কি না। সেটা নির্বাচনে প্রমাণিত হবে।’
কৃষিমন্ত্রী আব্দুর রাজ্জাক বলেন, ‘যাঁরা নির্বাচন বয়কট করতে চান, তাঁরা ২০০১ থেকে ২০০৬ সালে ক্ষমতায় ছিলেন। সে সময় অনেক অন্যায় করেছেন। জঙ্গিদের তোষণ করেছেন। এ দেশে গণতন্ত্র ছিল বিপন্ন।’
অনুষ্ঠানে শিক্ষকদের উদ্দেশে মন্ত্রী বলেন, ‘বর্তমান সরকারের সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ হলো স্কুল, কলেজ, মাদ্রাসা, বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার মান উন্নয়ন করা। শিক্ষার মানোন্নয়নে ভূমিকা রাখতে হবে। সত্য প্রতিষ্ঠা করতে আমাদের সহযোগিতা করতে হবে। শিক্ষকদের সম্মিলিতভাবে এ কাজে অগ্রণী ভূমিকা রাখতে হবে।’
এ সময় মধুপুর উপজেলা আওয়ামী লীগের সহসভাপতি মো. ইয়াকুব আলী, মধুপুর পৌর আওয়ামী লীগের সভাপতি পৌর মেয়র সিদ্দিক হোসেন খান, শিক্ষক ফেডারেশনের আহ্বায়ক আবুল কালাম আজাদ, উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) শামীমা ইয়াসমিন, মধুপুর সরকারি কলেজের ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষ সুশীল কুমার দাসসহ বিভিন্ন শ্রেণিপেশার মানুষ উপস্থিত ছিলেন।
বিএনপি মহাসচিবের মন্তব্যের প্রতিক্রিয়ায় আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য ও কৃষিমন্ত্রী মো. আব্দুর রাজ্জাক বলেছেন, ‘জনগণের সমর্থন থাকলে বিদেশি শক্তি আমাদের ক্ষমতাচ্যুত করতে পারবে না।’ আজ শনিবার দুপুরে টাঙ্গাইলের মধুপুরে জেলা পরিষদ মিলনায়তনে শিক্ষক ফেডারেশনের আত্মপ্রকাশ ও উদ্বোধন অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে যোগদানের আগে গণমাধ্যমের কাছে এ মন্তব্য করেছেন তিনি।
কৃষিমন্ত্রী বলেন, ‘বিদেশিদের সমর্থনের কোনো দরকার আমাদের নেই। আমরা চাই জনগণের সমর্থন। জনগণ এই দেশের মালিক। জনগণের সমর্থন যদি থাকে, বিদেশি শক্তি আমাদের ক্ষমতাচ্যুত করতে পারবে না। আমরা বিদেশি সাহায্য চাই না। আমরা চাই জনগণের সমর্থন।’
মন্ত্রী আরও বলেন, ‘আমি বিশ্বাস করি, আমরা যে উন্নয়ন করেছি তা দৃশ্যমান। পদ্মা সেতু, ফোর লেন রাস্তা, পোর্ট, খাদ্য উৎপাদন বৃদ্ধি, গ্রামের উন্নয়ন, বাড়ি বাড়ি বিদ্যুৎ, শিল্পকারখানা, গ্রামে গ্রামে ইন্টারনেট, আইসিটি, কম্পিউটারসহ সার্বিক যে উন্নয়ন করেছি, সেই উন্নয়ন দৃশ্যমান। এসব উন্নয়নের কারণে জনগণ আমাদের সঙ্গে রয়েছে। জনগণ নির্ধারণ করবে, আমাদের প্রতি তাদের সমর্থন আছে কি না। সেটা নির্বাচনে প্রমাণিত হবে।’
কৃষিমন্ত্রী আব্দুর রাজ্জাক বলেন, ‘যাঁরা নির্বাচন বয়কট করতে চান, তাঁরা ২০০১ থেকে ২০০৬ সালে ক্ষমতায় ছিলেন। সে সময় অনেক অন্যায় করেছেন। জঙ্গিদের তোষণ করেছেন। এ দেশে গণতন্ত্র ছিল বিপন্ন।’
অনুষ্ঠানে শিক্ষকদের উদ্দেশে মন্ত্রী বলেন, ‘বর্তমান সরকারের সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ হলো স্কুল, কলেজ, মাদ্রাসা, বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার মান উন্নয়ন করা। শিক্ষার মানোন্নয়নে ভূমিকা রাখতে হবে। সত্য প্রতিষ্ঠা করতে আমাদের সহযোগিতা করতে হবে। শিক্ষকদের সম্মিলিতভাবে এ কাজে অগ্রণী ভূমিকা রাখতে হবে।’
এ সময় মধুপুর উপজেলা আওয়ামী লীগের সহসভাপতি মো. ইয়াকুব আলী, মধুপুর পৌর আওয়ামী লীগের সভাপতি পৌর মেয়র সিদ্দিক হোসেন খান, শিক্ষক ফেডারেশনের আহ্বায়ক আবুল কালাম আজাদ, উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) শামীমা ইয়াসমিন, মধুপুর সরকারি কলেজের ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষ সুশীল কুমার দাসসহ বিভিন্ন শ্রেণিপেশার মানুষ উপস্থিত ছিলেন।
নতুন রাজনৈতিক বন্দোবস্ত বলতে তারা কী বোঝাচ্ছে? তাদের এই ধারণা স্পষ্ট করা উচিত। আমি জানতে চাই, তাদের নতুন রাজনৈতিক মীমাংসা আসলে কী? আমি এ বিষয়ে কোথাও কিছু লেখা নথিভুক্ত পাইনি। তাদের প্রস্তাব কী, সেটা স্পষ্ট নয়। আমাদের যে ধরনের রাজনীতি আমরা কল্পনা করি, তা আমাদের সংবিধানে স্পষ্টভাবে নথিভুক্ত।
৫ ঘণ্টা আগেছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানে দেশে রাজনৈতিক পটপরিবর্তনের প্রেক্ষাপটে ঢাকা সেনানিবাসে সশস্ত্র বাহিনী দিবসের অনুষ্ঠানে উপস্থিত হয়েছিলেন বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া। দীর্ঘ এক যুগ পর গুরুত্বপূর্ণ এ দিবসের কর্মসূচিতে তাঁর অংশগ্রহণকে রাজনীতির জন্য ইতিবাচক ঘটনা বলে মনে করছেন বিশ্লেষক ও রাজনৈতিক দলগুলোর নেতারা
৮ ঘণ্টা আগেমানবমুক্তির মহান সংগ্রামে জীবনের শেষ দিন পর্যন্ত কমরেড হেনা দাস অবিচল ছিলেন বলে মন্তব্য করেছেন বাংলাদেশের কমিউনিস্ট পার্টির (সিপিবি) সাধারণ সম্পাদক কমরেড রুহিন হোসেন প্রিন্স। তিনি বলেন, ‘বঞ্চিত-নিপীড়িত মানুষের মুক্তির সংগ্রামে কমরেড হেনা দাস ছিলেন অগ্রসৈনিক।’
২০ ঘণ্টা আগেসবার সঙ্গে বন্ধুত্ব, কারও সঙ্গে শত্রুতা নয়—নীতি অনুসরণ করে ভারতসহ প্রতিবেশী সব রাষ্ট্রের সঙ্গে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী সুসম্পর্ক বজায় রাখতে চায় বলে জানিয়েছেন দলটির আমির ডা. শফিকুর রহমান। আজ শুক্রবার (২২ নভেম্বর) ভারতের আনন্দবাজার পত্রিকাকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে তিনি এ কথা বলেন।
১ দিন আগে