কুমিল্লা প্রতিনিধি
দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে কুমিল্লা-৯ (লাকসাম-মনোহরগঞ্জ) আসনে আওয়ামী লীগের প্রার্থী স্থানীয় সরকার, মন্ত্রী মো. তাজুল ইসলাম। প্রথমে ১৯৯৬ সালে সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন। পরে ২০০৮ সাল থেকে টানা সংসদ সদস্য তিনি। একাদশ সংসদ নির্বাচনের পর মন্ত্রী হন তিনি। টানা ১৫ বছরে মন্ত্রীর আয় ও সম্পদ– দুটিই বেড়েছে কয়েক গুণ। তবে সম্পদ হারিয়েছেন তাঁর স্ত্রী। দ্বাদশ সংসদ নির্বাচনে মন্ত্রীর হলফনামায় স্বর্ণালংকার, নগদ অর্থসহ স্থাবর-অস্থাবর কোনো সম্পদ নেই মন্ত্রীর স্ত্রীর।
২০০৮ সালের নির্বাচনের হলফনামায় মন্ত্রী তাজুলের স্ত্রীর অস্থাবর সম্পদের মধ্যে নগদ ছিল ১৩ লাখ ১৫ হাজার ৯৮৮ টাকা; ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানে ছিল ৪ লাখ ৫৯ হাজার ২৮৯ টাকা; বন্ড, শেয়ারসহ অন্যান্য ৭৫ লাখ ৫৭ হাজার ৭৮৩ টাকা; স্বর্ণ ও অন্যান্য মূল্যবান ধাতু ১ লাখ ৬৬ হাজার টাকার; ইলেকট্রনিক সামগ্রী ১ লাখ ৫০ হাজার টাকার এবং আসবাব ছিল ১ লাখ ৭৬ হাজার টাকার।
স্থাবর সম্পত্তির মধ্যে মন্ত্রীর স্ত্রীর নামে ছিল ১৫৬ শতাংশ জমি, যার মূল্য ছিল ৫ লাখ ৬৭ হাজার ৬৭ টাকা। ১২ লাখ ৩৬ হাজার টাকার বাড়ি-অ্যাপার্টমেন্ট ছিল। ৮০ হাজার টাকা মূল্যের বিভিন্ন বাগান এবং ২৯ লাখ ৫৪ হাজার ৫০০ টাকার অন্যান্য সম্পদ ছিল তাজুল ইসলামের স্ত্রীর। কিন্তু এবার দাখিল করা মন্ত্রীর হলফনামার তথ্যানুসারে, তাঁর স্ত্রীর কোনো স্থাবর-অস্থাবর সম্পদ নেই।
২০০৮ সালের নির্বাচনে তাজুল ইসলামের হলফনামায় দেখা যায়, কৃষি, বাড়িভাড়া, ব্যবসা, শেয়ার, সঞ্চয়সহ বিভিন্ন খাত থেকে তাঁর বার্ষিক আয় ছিল ২৯ লাখ ১৮ হাজার ৮৯৪ টাকা। অস্থাবর সম্পদ ছিল ৫৪ কোটি ৮ লাখ ৯ হাজার ৪৮৪ টাকার। স্থাবর সম্পদ ছিল ২৯৮ শতাংশ কৃষিজমি, যার মূল্য ৮ লাখ ৭৪ হাজার ৯৮৮ টাকা। অকৃষিজমি ৮৫৮ শতাংশ, যার মূল্য ১ কোটি ৬১ লাখ ৯২ হাজার ৭৬৬ টাকা। দালান, আবাসিক ভবন ছিল ১৮ লাখ ৮৭ হাজার ২৫ টাকার। বাড়ি-অ্যাপার্টমেন্ট ছিল ১৬ কোটি ৭৮ লাখ ৯ হাজার ৮০০ টাকার।
দ্বাদশ সংসদ নির্বাচনের হলফনামায় দেখা যায়, মন্ত্রী তাজুল ইসলামের কৃষি, বাড়িভাড়া, ব্যবসা, সঞ্চয়পত্রসহ অন্যান্য খাতে বার্ষিক আয় ৪ কোটি ১৭ লাখ ৭২ হাজার ৭৯৯ টাকা। অস্থাবর সম্পদ ৯৭ কোটি ১৩ লাখ ৩ হাজার ৩৬৪ টাকার। কৃষিজমি, বাড়ি, বাণিজ্যিক ভবনসহ স্থাবর সম্পদ ২১ কোটি ৫৬ লাখ ৩৫ হাজার ৫৬৪ টাকার।
দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে কুমিল্লা-৯ (লাকসাম-মনোহরগঞ্জ) আসনে আওয়ামী লীগের প্রার্থী স্থানীয় সরকার, মন্ত্রী মো. তাজুল ইসলাম। প্রথমে ১৯৯৬ সালে সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন। পরে ২০০৮ সাল থেকে টানা সংসদ সদস্য তিনি। একাদশ সংসদ নির্বাচনের পর মন্ত্রী হন তিনি। টানা ১৫ বছরে মন্ত্রীর আয় ও সম্পদ– দুটিই বেড়েছে কয়েক গুণ। তবে সম্পদ হারিয়েছেন তাঁর স্ত্রী। দ্বাদশ সংসদ নির্বাচনে মন্ত্রীর হলফনামায় স্বর্ণালংকার, নগদ অর্থসহ স্থাবর-অস্থাবর কোনো সম্পদ নেই মন্ত্রীর স্ত্রীর।
২০০৮ সালের নির্বাচনের হলফনামায় মন্ত্রী তাজুলের স্ত্রীর অস্থাবর সম্পদের মধ্যে নগদ ছিল ১৩ লাখ ১৫ হাজার ৯৮৮ টাকা; ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানে ছিল ৪ লাখ ৫৯ হাজার ২৮৯ টাকা; বন্ড, শেয়ারসহ অন্যান্য ৭৫ লাখ ৫৭ হাজার ৭৮৩ টাকা; স্বর্ণ ও অন্যান্য মূল্যবান ধাতু ১ লাখ ৬৬ হাজার টাকার; ইলেকট্রনিক সামগ্রী ১ লাখ ৫০ হাজার টাকার এবং আসবাব ছিল ১ লাখ ৭৬ হাজার টাকার।
স্থাবর সম্পত্তির মধ্যে মন্ত্রীর স্ত্রীর নামে ছিল ১৫৬ শতাংশ জমি, যার মূল্য ছিল ৫ লাখ ৬৭ হাজার ৬৭ টাকা। ১২ লাখ ৩৬ হাজার টাকার বাড়ি-অ্যাপার্টমেন্ট ছিল। ৮০ হাজার টাকা মূল্যের বিভিন্ন বাগান এবং ২৯ লাখ ৫৪ হাজার ৫০০ টাকার অন্যান্য সম্পদ ছিল তাজুল ইসলামের স্ত্রীর। কিন্তু এবার দাখিল করা মন্ত্রীর হলফনামার তথ্যানুসারে, তাঁর স্ত্রীর কোনো স্থাবর-অস্থাবর সম্পদ নেই।
২০০৮ সালের নির্বাচনে তাজুল ইসলামের হলফনামায় দেখা যায়, কৃষি, বাড়িভাড়া, ব্যবসা, শেয়ার, সঞ্চয়সহ বিভিন্ন খাত থেকে তাঁর বার্ষিক আয় ছিল ২৯ লাখ ১৮ হাজার ৮৯৪ টাকা। অস্থাবর সম্পদ ছিল ৫৪ কোটি ৮ লাখ ৯ হাজার ৪৮৪ টাকার। স্থাবর সম্পদ ছিল ২৯৮ শতাংশ কৃষিজমি, যার মূল্য ৮ লাখ ৭৪ হাজার ৯৮৮ টাকা। অকৃষিজমি ৮৫৮ শতাংশ, যার মূল্য ১ কোটি ৬১ লাখ ৯২ হাজার ৭৬৬ টাকা। দালান, আবাসিক ভবন ছিল ১৮ লাখ ৮৭ হাজার ২৫ টাকার। বাড়ি-অ্যাপার্টমেন্ট ছিল ১৬ কোটি ৭৮ লাখ ৯ হাজার ৮০০ টাকার।
দ্বাদশ সংসদ নির্বাচনের হলফনামায় দেখা যায়, মন্ত্রী তাজুল ইসলামের কৃষি, বাড়িভাড়া, ব্যবসা, সঞ্চয়পত্রসহ অন্যান্য খাতে বার্ষিক আয় ৪ কোটি ১৭ লাখ ৭২ হাজার ৭৯৯ টাকা। অস্থাবর সম্পদ ৯৭ কোটি ১৩ লাখ ৩ হাজার ৩৬৪ টাকার। কৃষিজমি, বাড়ি, বাণিজ্যিক ভবনসহ স্থাবর সম্পদ ২১ কোটি ৫৬ লাখ ৩৫ হাজার ৫৬৪ টাকার।
সশস্ত্র মুক্তিযুদ্ধে ৯ নম্বর সেক্টরের কমান্ডার, বীর সিপাহসালার মেজর এম এ জলিলকে মুক্তিযুদ্ধে বীরত্বপূর্ণ অবদানের জন্য রাষ্ট্রীয় খেতাব প্রদানের আহ্বান জানিয়েছেন স্বাধীনতার পতাকা উত্তোলক, জেএসডি সভাপতি আ স ম আবদুর রব...
২১ মিনিট আগেসেনাকুঞ্জে সশস্ত্র বাহিনী দিবসের সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার সঙ্গে কথা বলেছেন অন্তর্বর্তী সরকারে থাকা তিন উপদেষ্টা মাহফুজ আলম, আসিফ ভূঁইয়া সজীব ও নাহিদ ইসলাম। একই অনুষ্ঠানে খালেদা জিয়ার সঙ্গে কথা হয়েছে অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা নোবেলজয়ী ড. মুহাম্
২০ ঘণ্টা আগেনাছিম বলেন, ‘প্রকৃতপক্ষেই আমরা যদি ভুল করে থাকি, অথবা অন্যায় করে থাকি, সেই অন্যায়ের জন্য জাতির কাছে ক্ষমতা চাইতে আমাদের কোনো আপত্তি অথবা আমরা ক্ষমা চাইব না—এ ধরনের গোঁড়ামি আমাদের ভেতরে কাজ করে না। এ ধরনের দল, এই মানসিকতার দল আওয়ামী লীগ নয়...
২০ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল—বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেছেন, দলে চেয়ারপারসন ও সাবেক প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়াকে পরিকল্পিতভাবে সশস্ত্র বাহিনী থেকে দূরে রাখা হয়েছিল। আজ বৃহস্পতিবার বিকেলে সেনাকুঞ্জের অনুষ্ঠানস্থলে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে এ কথা বলেন মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর...
১ দিন আগে