নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
বিরোধীদল দমনে সরকার ফরমায়েশি রায় ও গুপ্ত হত্যার পথ বেছে নিয়েছে বলে মন্তব্য করেছেন জামায়াতে ইসলামীর কেন্দ্রীয় কর্মপরিষদ সদস্য ও ঢাকা মহানগরী উত্তরের সেক্রেটারি মুহাম্মদ রেজাউল করিম। আজ শনিবার রাজধানীর রামপুরায় বিক্ষোভ মিছিল পরবর্তী এক সমাবেশে তিনি এই মন্তব্য করেন।
রেজাউল করিম বলেন, চলমান আন্দোলন রাজপথে রাজনৈতিক, নৈতিক ও আদর্শিকভাবে মোকাবিলা করতে ব্যর্থ হয়ে সরকার আদালতের ঘাড়ে বন্দুক রেখে প্রহসনের বিচার এবং ফরমায়েশি রায়ের মাধ্যমে সাজা দিয়ে বিরোধী আন্দোলন দমন করতে চায়। আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর ওপর নিষেধাজ্ঞার কারণে হত্যার লাইসেন্স আর পাচ্ছে না। ফলে তারা জনগণের যৌক্তিক আন্দোলন দমন ও বিভ্রান্ত করার জন্য গুম, খুন, গুপ্তহত্যাসহ আদালতের অপব্যবহার শুরু করেছে। কিন্তু আওয়ামী লীগের মনে রাখা উচিত জনতার এই উত্তাল তরঙ্গ ও দুর্বার আন্দোলন পুলিশ দিয়ে বন্ধ করা যাবে না।
আইনশৃঙ্খলা বাহিনীকে সতর্ক করে দিয়ে রেজাউল করিম বলেন, যারা জনগণের ওপর জুলুম-নির্যাতন চালাচ্ছেন, জনগণের সরকার প্রতিষ্ঠা হলে আদালতে তাদের বিচার করা হবে। যারা জনগণকে সহযোগিতা করবেন, তাদের যথাযথভাবে পুরস্কৃত করা হবে।
এ সময় সরকারের পতন, জনগণের ভোট, ভাত, মানবাধিকার এবং আইন ও সাংবিধানিক অধিকার প্রতিষ্ঠায় নারী-পুরুষ, দলমত-নির্বিশেষে সকলকে রাজপথে জীবন দেওয়ার জন্য প্রস্তুত থাকার আহ্বান জানান তিনি। সরকারকে সতর্ক করে দিয়ে রেজাউল করিম বলেন, শেখ হাসিনার আবারও প্রধানমন্ত্রী হওয়ার স্বপ্ন জনগণ বাস্তবায়ন হতে দেবে না। জনতার তোপের মুখে আওয়ামী লীগ পালানোর পথ খুঁজে পাবে না।
নির্বাচন কমিশনকে ‘লাশ’ আখ্যা দিয়ে জামায়াতের এই নেতা বলেন, ‘এই ইন্তেকাল কমিশনের অধীনে জনগণ কোনো নির্বাচন মেনে নেবে না। এই কমিশন মৃত লাশ। তাই এই দলদাস কমিশন বাতিল করে নির্বাচন কমিশন পুনর্গঠন করতে হবে। নির্বাচন দিতে হবে দলনিরপেক্ষ কেয়ারটেকার সরকার সরকারের অধীনে।’ এ সময় কারাবন্দী জামায়াতের আমির শফিকুর রহমানসহ রাজবন্দীদের মুক্তির দাবি জানান তিনি।
‘নিম্ন আদালতে প্রহসনের বিচার, ফরমায়েশি রায় এবং গুম ও গুপ্ত হত্যার প্রতিবাদে’ এই বিক্ষোভ মিছিল ও সমাবেশের আয়োজন করে ঢাকা মহানগরী উত্তর জামায়াতে ইসলামী। বিক্ষোভ মিছিলটি রামপুরা বাজার থেকে শুরু হয়ে মালিবাগ আবুল হোটেলের সামনে গিয়ে সমাবেশের মাধ্যমে শেষ হয়।
সমাবেশে জামায়াতের কেন্দ্রীয় মজলিশে শূরা সদস্য ও ঢাকা মহানগরী উত্তরের সহকারী সেক্রেটারি মাহফজুর রহমান, ডা. ফখরুদ্দীন মানিক, ঢাকা মহানগরী উত্তরের কর্ম পরিষদ সদস্য জিয়াউল হাসান প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।
বিরোধীদল দমনে সরকার ফরমায়েশি রায় ও গুপ্ত হত্যার পথ বেছে নিয়েছে বলে মন্তব্য করেছেন জামায়াতে ইসলামীর কেন্দ্রীয় কর্মপরিষদ সদস্য ও ঢাকা মহানগরী উত্তরের সেক্রেটারি মুহাম্মদ রেজাউল করিম। আজ শনিবার রাজধানীর রামপুরায় বিক্ষোভ মিছিল পরবর্তী এক সমাবেশে তিনি এই মন্তব্য করেন।
রেজাউল করিম বলেন, চলমান আন্দোলন রাজপথে রাজনৈতিক, নৈতিক ও আদর্শিকভাবে মোকাবিলা করতে ব্যর্থ হয়ে সরকার আদালতের ঘাড়ে বন্দুক রেখে প্রহসনের বিচার এবং ফরমায়েশি রায়ের মাধ্যমে সাজা দিয়ে বিরোধী আন্দোলন দমন করতে চায়। আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর ওপর নিষেধাজ্ঞার কারণে হত্যার লাইসেন্স আর পাচ্ছে না। ফলে তারা জনগণের যৌক্তিক আন্দোলন দমন ও বিভ্রান্ত করার জন্য গুম, খুন, গুপ্তহত্যাসহ আদালতের অপব্যবহার শুরু করেছে। কিন্তু আওয়ামী লীগের মনে রাখা উচিত জনতার এই উত্তাল তরঙ্গ ও দুর্বার আন্দোলন পুলিশ দিয়ে বন্ধ করা যাবে না।
আইনশৃঙ্খলা বাহিনীকে সতর্ক করে দিয়ে রেজাউল করিম বলেন, যারা জনগণের ওপর জুলুম-নির্যাতন চালাচ্ছেন, জনগণের সরকার প্রতিষ্ঠা হলে আদালতে তাদের বিচার করা হবে। যারা জনগণকে সহযোগিতা করবেন, তাদের যথাযথভাবে পুরস্কৃত করা হবে।
এ সময় সরকারের পতন, জনগণের ভোট, ভাত, মানবাধিকার এবং আইন ও সাংবিধানিক অধিকার প্রতিষ্ঠায় নারী-পুরুষ, দলমত-নির্বিশেষে সকলকে রাজপথে জীবন দেওয়ার জন্য প্রস্তুত থাকার আহ্বান জানান তিনি। সরকারকে সতর্ক করে দিয়ে রেজাউল করিম বলেন, শেখ হাসিনার আবারও প্রধানমন্ত্রী হওয়ার স্বপ্ন জনগণ বাস্তবায়ন হতে দেবে না। জনতার তোপের মুখে আওয়ামী লীগ পালানোর পথ খুঁজে পাবে না।
নির্বাচন কমিশনকে ‘লাশ’ আখ্যা দিয়ে জামায়াতের এই নেতা বলেন, ‘এই ইন্তেকাল কমিশনের অধীনে জনগণ কোনো নির্বাচন মেনে নেবে না। এই কমিশন মৃত লাশ। তাই এই দলদাস কমিশন বাতিল করে নির্বাচন কমিশন পুনর্গঠন করতে হবে। নির্বাচন দিতে হবে দলনিরপেক্ষ কেয়ারটেকার সরকার সরকারের অধীনে।’ এ সময় কারাবন্দী জামায়াতের আমির শফিকুর রহমানসহ রাজবন্দীদের মুক্তির দাবি জানান তিনি।
‘নিম্ন আদালতে প্রহসনের বিচার, ফরমায়েশি রায় এবং গুম ও গুপ্ত হত্যার প্রতিবাদে’ এই বিক্ষোভ মিছিল ও সমাবেশের আয়োজন করে ঢাকা মহানগরী উত্তর জামায়াতে ইসলামী। বিক্ষোভ মিছিলটি রামপুরা বাজার থেকে শুরু হয়ে মালিবাগ আবুল হোটেলের সামনে গিয়ে সমাবেশের মাধ্যমে শেষ হয়।
সমাবেশে জামায়াতের কেন্দ্রীয় মজলিশে শূরা সদস্য ও ঢাকা মহানগরী উত্তরের সহকারী সেক্রেটারি মাহফজুর রহমান, ডা. ফখরুদ্দীন মানিক, ঢাকা মহানগরী উত্তরের কর্ম পরিষদ সদস্য জিয়াউল হাসান প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।
ড. কামাল হোসেন আর গণফোরামের সঙ্গে যুক্ত নন এবং তিনি রাজনীতি থেকে অবসর নিয়েছেন—বলে জানিয়েছেন নিজেকে গণফোরামের সভাপতি দাবি করা এবং সাবেক সংসদ সদস্য মফিজুল ইসলাম খান কামাল।
২ ঘণ্টা আগেনতুন রাজনৈতিক বন্দোবস্ত বলতে তারা কী বোঝাচ্ছে? তাদের এই ধারণা স্পষ্ট করা উচিত। আমি জানতে চাই, তাদের নতুন রাজনৈতিক মীমাংসা আসলে কী? আমি এ বিষয়ে কোথাও কিছু লেখা নথিভুক্ত পাইনি। তাদের প্রস্তাব কী, সেটা স্পষ্ট নয়। আমাদের যে ধরনের রাজনীতি আমরা কল্পনা করি, তা আমাদের সংবিধানে স্পষ্টভাবে নথিভুক্ত।
১১ ঘণ্টা আগেছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানে দেশে রাজনৈতিক পটপরিবর্তনের প্রেক্ষাপটে ঢাকা সেনানিবাসে সশস্ত্র বাহিনী দিবসের অনুষ্ঠানে উপস্থিত হয়েছিলেন বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া। দীর্ঘ এক যুগ পর গুরুত্বপূর্ণ এ দিবসের কর্মসূচিতে তাঁর অংশগ্রহণকে রাজনীতির জন্য ইতিবাচক ঘটনা বলে মনে করছেন বিশ্লেষক ও রাজনৈতিক দলগুলোর নেতারা
১৫ ঘণ্টা আগেমানবমুক্তির মহান সংগ্রামে জীবনের শেষ দিন পর্যন্ত কমরেড হেনা দাস অবিচল ছিলেন বলে মন্তব্য করেছেন বাংলাদেশের কমিউনিস্ট পার্টির (সিপিবি) সাধারণ সম্পাদক কমরেড রুহিন হোসেন প্রিন্স। তিনি বলেন, ‘বঞ্চিত-নিপীড়িত মানুষের মুক্তির সংগ্রামে কমরেড হেনা দাস ছিলেন অগ্রসৈনিক।’
১ দিন আগে