নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
বিএনপি নেতাদের মুখে যত জোর, আন্দোলনে ততটা জোর নেই বলে মন্তব্য করেছেন আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের।
আজ শনিবার বিকেলে রাজধানীর গুলিস্তানে আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে আয়োজিত আলোচনা সভায় তিনি এ মন্তব্য করেন।
ওবায়দুল কাদের বলেন, ‘আমার অবাক লাগে আজকে বিএনপি বড় বড় কথা বলে। বিএনপি নেতাদের আন্দোলনে তত জোর নেই, মুখের বিষে যত জোর। তাঁদের মুখের বিষ ভয়ংকর উগ্র। কিন্তু তাঁদের আন্দোলন জুঁই ফুলের গান। তাতে আমাদের সরকার একটুও বিচলিত নয়।’
তারেক রহমান এখন বিএনপিতে আতঙ্কের নাম জানিয়ে আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক বলেন, মধ্যরাতে টেমস নদীর পাড় থেকে ফরমান আসে। মধ্যরাতের এই ফরমানে ফখরুল সাহেব, গয়েশ্বর বাবু কোথায় যান কেউ জানে না। বিএনপিতে এখন তারেক-বন্দনা বেড়ে গেছে। লন্ডন থেকে কর্মসূচি আসে। লন্ডনে বসে নেতা বানান, লন্ডনে বসে কর্মসূচি দেন। মেইড ইন লন্ডনের কর্মসূচি দেশের জনগণ মানবে না।
তিনি বলেন, ‘খেলা কিন্তু হবে, ছেড়ে দেওয়া হবে না। দাসত্ব, ইজারা ভুলে গেছেন? নরেন্দ্র মোদির ক্ষমতায় আসার পরের দিন ভারতীয় হাইকমিশনের অফিস বন্ধ, তাও ফুলের মালা নিয়ে দালালি করতে চেয়েছিলেন, পাত্তা পাননি। ভারতের সঙ্গে আমাদের বন্ধুত্ব। কিন্তু আপনারা দাসত্ব মেনে নিতেও কোনো আপত্তি নেই। বিদেশের সবাই আমাদের বন্ধু। আমাদের কোনো প্রভু নেই। আপনাদের প্রভুরাও তো আপনাদের ক্ষমতায় বসাতে পারেনি।’
নেতা-কর্মীদের উদ্দেশে তিনি বলেন, বাড়াবাড়ি কেউ করবেন না। ক্ষমতার দাপট কেউ দেখাবেন না। কাউকে ক্ষমা করা হবে না। শেখ হাসিনা শূন্য সহিষ্ণুতার নীতি নিয়েছেন। দুর্নীতিবাজ কারও ছাড় নেই, ক্ষমা নেই। শেখের বেটি দেখিয়ে দেবেন, দুর্নীতির বিরুদ্ধে তিনি কতটা কঠিন হতে পারেন।
ওবায়দুল কাদের বলেন, দুর্নীতিবাজরাই বেশি দুর্নীতি-দুর্নীতি করে। দুর্নীতিবাজ আছে, আশপাশেই আছে। বিএনপির দুর্নীতির বিরুদ্ধে কোনো কথা বলা সাজে না। কারণ, তারা জাতীয়তাবাদী দুর্নীতিবাজ দল। তারেক রহমান পলাতক, দণ্ডপ্রাপ্ত আসামি। কীসের অভিযোগ? দুর্নীতির। বিএনপি নেতারা দুর্নীতির বিরুদ্ধে কথা বলে লজ্জা করে না? হাজার হাজার কোটি টাকা পাচার করে লন্ডনে বসে আরাম আয়েশে দিন কাটাচ্ছে, আর দেশের সরকারের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র করছে।
বিএনপির উদ্দেশে কাদের বলেন, ‘পরিষ্কার বলে দিতে চাই, আন্দোলন করেন। তবে আন্দোলনে সহিংসতার উপাদান যুক্ত হলে খবর আছে। আবারও খেলা হবে, দুর্নীতি, অর্থ পাচার, লুটপাট, সাম্প্রদায়িকতার বিরুদ্ধে খেলা হবে। সবাই প্রস্তুত হয়ে যান। প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীর শপথ, আমরা মাঠে আছি, আমরা দুর্নীতিবাজদের মোকাবিলা করব।’
সাংবাদিকদের উদ্দেশে তিনি বলেন, ‘আমরা বছরব্যাপী আওয়ামী লীগের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী আয়োজন করব। পত্রপত্রিকায় খবর হয় আমরা নাকি পাল্টাপাল্টি করেছি। আমরা পাল্টাপাল্টি করছি না। গতকাল আমরা সাইকেল র্যালি করেছি, গতকাল বিএনপির কিছু ছিল? আমরা সারা বছর আমাদের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালন করব। আগস্ট মাসের পরে জেলা পর্যায়ে সমাবেশ হবে। সেই সমাবেশগুলোতে বঙ্গবন্ধুকন্যা শেখ হাসিনা বক্তব্য রাখবেন।’
সমাবেশে আরও বক্তব্য দেন ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের সাবেক মেয়র সাঈদ খোকন, আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক আ ফ ম বাহাউদ্দীন নাসিম, মাহবুবুল আলম হানিফ, সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য মোফাজ্জল হোসেন চৌধুরী মায়া, আবদুর রাজ্জাক ও ঢাকা মহানগর দক্ষিণের সভাপতি আবু আহমেদ মন্নাফী।
বিএনপি নেতাদের মুখে যত জোর, আন্দোলনে ততটা জোর নেই বলে মন্তব্য করেছেন আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের।
আজ শনিবার বিকেলে রাজধানীর গুলিস্তানে আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে আয়োজিত আলোচনা সভায় তিনি এ মন্তব্য করেন।
ওবায়দুল কাদের বলেন, ‘আমার অবাক লাগে আজকে বিএনপি বড় বড় কথা বলে। বিএনপি নেতাদের আন্দোলনে তত জোর নেই, মুখের বিষে যত জোর। তাঁদের মুখের বিষ ভয়ংকর উগ্র। কিন্তু তাঁদের আন্দোলন জুঁই ফুলের গান। তাতে আমাদের সরকার একটুও বিচলিত নয়।’
তারেক রহমান এখন বিএনপিতে আতঙ্কের নাম জানিয়ে আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক বলেন, মধ্যরাতে টেমস নদীর পাড় থেকে ফরমান আসে। মধ্যরাতের এই ফরমানে ফখরুল সাহেব, গয়েশ্বর বাবু কোথায় যান কেউ জানে না। বিএনপিতে এখন তারেক-বন্দনা বেড়ে গেছে। লন্ডন থেকে কর্মসূচি আসে। লন্ডনে বসে নেতা বানান, লন্ডনে বসে কর্মসূচি দেন। মেইড ইন লন্ডনের কর্মসূচি দেশের জনগণ মানবে না।
তিনি বলেন, ‘খেলা কিন্তু হবে, ছেড়ে দেওয়া হবে না। দাসত্ব, ইজারা ভুলে গেছেন? নরেন্দ্র মোদির ক্ষমতায় আসার পরের দিন ভারতীয় হাইকমিশনের অফিস বন্ধ, তাও ফুলের মালা নিয়ে দালালি করতে চেয়েছিলেন, পাত্তা পাননি। ভারতের সঙ্গে আমাদের বন্ধুত্ব। কিন্তু আপনারা দাসত্ব মেনে নিতেও কোনো আপত্তি নেই। বিদেশের সবাই আমাদের বন্ধু। আমাদের কোনো প্রভু নেই। আপনাদের প্রভুরাও তো আপনাদের ক্ষমতায় বসাতে পারেনি।’
নেতা-কর্মীদের উদ্দেশে তিনি বলেন, বাড়াবাড়ি কেউ করবেন না। ক্ষমতার দাপট কেউ দেখাবেন না। কাউকে ক্ষমা করা হবে না। শেখ হাসিনা শূন্য সহিষ্ণুতার নীতি নিয়েছেন। দুর্নীতিবাজ কারও ছাড় নেই, ক্ষমা নেই। শেখের বেটি দেখিয়ে দেবেন, দুর্নীতির বিরুদ্ধে তিনি কতটা কঠিন হতে পারেন।
ওবায়দুল কাদের বলেন, দুর্নীতিবাজরাই বেশি দুর্নীতি-দুর্নীতি করে। দুর্নীতিবাজ আছে, আশপাশেই আছে। বিএনপির দুর্নীতির বিরুদ্ধে কোনো কথা বলা সাজে না। কারণ, তারা জাতীয়তাবাদী দুর্নীতিবাজ দল। তারেক রহমান পলাতক, দণ্ডপ্রাপ্ত আসামি। কীসের অভিযোগ? দুর্নীতির। বিএনপি নেতারা দুর্নীতির বিরুদ্ধে কথা বলে লজ্জা করে না? হাজার হাজার কোটি টাকা পাচার করে লন্ডনে বসে আরাম আয়েশে দিন কাটাচ্ছে, আর দেশের সরকারের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র করছে।
বিএনপির উদ্দেশে কাদের বলেন, ‘পরিষ্কার বলে দিতে চাই, আন্দোলন করেন। তবে আন্দোলনে সহিংসতার উপাদান যুক্ত হলে খবর আছে। আবারও খেলা হবে, দুর্নীতি, অর্থ পাচার, লুটপাট, সাম্প্রদায়িকতার বিরুদ্ধে খেলা হবে। সবাই প্রস্তুত হয়ে যান। প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীর শপথ, আমরা মাঠে আছি, আমরা দুর্নীতিবাজদের মোকাবিলা করব।’
সাংবাদিকদের উদ্দেশে তিনি বলেন, ‘আমরা বছরব্যাপী আওয়ামী লীগের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী আয়োজন করব। পত্রপত্রিকায় খবর হয় আমরা নাকি পাল্টাপাল্টি করেছি। আমরা পাল্টাপাল্টি করছি না। গতকাল আমরা সাইকেল র্যালি করেছি, গতকাল বিএনপির কিছু ছিল? আমরা সারা বছর আমাদের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালন করব। আগস্ট মাসের পরে জেলা পর্যায়ে সমাবেশ হবে। সেই সমাবেশগুলোতে বঙ্গবন্ধুকন্যা শেখ হাসিনা বক্তব্য রাখবেন।’
সমাবেশে আরও বক্তব্য দেন ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের সাবেক মেয়র সাঈদ খোকন, আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক আ ফ ম বাহাউদ্দীন নাসিম, মাহবুবুল আলম হানিফ, সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য মোফাজ্জল হোসেন চৌধুরী মায়া, আবদুর রাজ্জাক ও ঢাকা মহানগর দক্ষিণের সভাপতি আবু আহমেদ মন্নাফী।
মানবমুক্তির মহান সংগ্রামে জীবনের শেষ দিন পর্যন্ত কমরেড হেনা দাস অবিচল ছিলেন বলে মন্তব্য করেছেন বাংলাদেশের কমিউনিস্ট পার্টির (সিপিবি) সাধারণ সম্পাদক কমরেড রুহিন হোসেন প্রিন্স। তিনি বলেন, ‘বঞ্চিত-নিপীড়িত মানুষের মুক্তির সংগ্রামে কমরেড হেনা দাস ছিলেন অগ্রসৈনিক।’
৮ ঘণ্টা আগেসবার সঙ্গে বন্ধুত্ব, কারও সঙ্গে শত্রুতা নয়—নীতি অনুসরণ করে ভারতসহ প্রতিবেশী সব রাষ্ট্রের সঙ্গে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী সুসম্পর্ক বজায় রাখতে চায় বলে জানিয়েছেন দলটির আমির ডা. শফিকুর রহমান। আজ শুক্রবার (২২ নভেম্বর) ভারতের আনন্দবাজার পত্রিকাকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে তিনি এ কথা বলেন।
১১ ঘণ্টা আগেকঠিন সময়ে দলের প্রতি নেতা–কর্মীদের একাগ্রতা ও ত্যাগ আওয়ামী লীগের সবচেয়ে বড় শক্তি। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে সক্রিয় থাকুন, আমাদের পেজ থেকে প্রকাশিত প্রতিটি বার্তা ছড়িয়ে দিন। সে জন্য সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে সক্রিয় থাকার নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে।
১৩ ঘণ্টা আগেসশস্ত্র মুক্তিযুদ্ধে ৯ নম্বর সেক্টরের কমান্ডার, বীর সিপাহসালার মেজর এম এ জলিলকে মুক্তিযুদ্ধে বীরত্বপূর্ণ অবদানের জন্য রাষ্ট্রীয় খেতাব প্রদানের আহ্বান জানিয়েছেন স্বাধীনতার পতাকা উত্তোলক, জেএসডি সভাপতি আ স ম আবদুর রব...
১৪ ঘণ্টা আগে