তানিম আহমেদ, ঢাকা
বিএনপি-জামায়াতের আমলে সরকারবিরোধী কর্মসূচি দিয়ে দেশের রাজনৈতিক অঙ্গনে নতুন মেরুকরণ তৈরি করেছিল আওয়ামী লীগ নেতৃত্বাধীন ১৪ দলীয় জোট। এই জোট গঠনের চার বছরের মাথায় ২০০৮ সালের নির্বাচনে ভূমিধস বিজয় লাভ করে আওয়ামী লীগ। এরপর থেকে টানা চার মেয়াদে ক্ষমতায় আছে দলটি। দীর্ঘ এই সময়ে আওয়ামী লীগ অনেক বেশি শক্তিশালী হয়ে উঠলেও দুর্বল হয়েছে ১৪ দলীয় জোট। সরকারে জোটের শরিকদের ঠাঁই নেই, সংসদেও আসন কমেছে, কদর কমেছে আওয়ামী লীগে। এসব নিয়ে জোটের নেতাদের মধ্যে ক্ষোভ বিরাজ করলেও আওয়ামী লীগের সঙ্গে সম্পর্ক খারাপ হওয়ার ভয়ে প্রকাশ্যে কিছু বলছে না শরিকেরা। অন্যদিকে আওয়ামী লীগ নেতাদের একটি অংশ এই জোটের আর প্রয়োজনীয়তা আছে কি না, সেই প্রশ্ন তুলেছে।
২০০৪ সালে ২৩ দফার ভিত্তিতে আওয়ামী লীগের নেতৃত্বে ১৪ দলীয় জোট গঠন করা হয়েছিল। এরপর তৎকালীন বিএনপি-জামায়াত সরকারবিরোধী আন্দোলনে একযোগে মাঠে নেমেছিল তারা। সে সময় নিয়মিত কর্মসূচির কারণে
আওয়ামী লীগের কাছে জোটের কদরও ছিল। নেতাদের গুরুত্বও দিত আওয়ামী লীগ। তখন ক্ষমতায় থাকা বিএনপিও ফ্যাক্টর মনে করেছে ১৪ দলের শক্তিকে। জোট গঠনের ২০ বছর পরে এসে জৌলুশহীন হয়ে পড়েছে ১৪ দল। কালেভদ্রে জোটের সমন্বয়ক ও আওয়ামী লীগের উপদেষ্টা পরিষদের সদস্য আমির হোসেন আমুর বাসায় চা-নাশতা খাওয়ার ছবির মধ্য দিয়ে জোটের অস্তিত্ব জানান দেওয়া হয়।
জোটের নেতারা বলছেন, পরিস্থিতি এমন পর্যায়ে পৌঁছেছে যে আওয়ামী লীগের বিরুদ্ধে গিয়ে রাজনীতির মাঠে অবস্থান তৈরি করা যাবে না, সুবিধাও মিলবে না। বর্তমানে সংসদে জোটের দুজন প্রতিনিধি থাকলেও ভবিষ্যতে বিলীন হওয়ার আশঙ্কা তাঁদের।
জানতে চাইলে সাম্যবাদী দলের সাধারণ সম্পাদক দিলীপ বড়ুয়া আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘যে ২৩ দফার ভিত্তিতে ১৪ দলীয় জোট গঠন হয়েছিল, সেটাকে আমরা এখনো ওন করি। কোনো কোনো দল যদি মনে করে, এখন আর দরকার নেই (জোট), সেটা তাদের বিষয়। এটা আগামী দিনে ফয়সালা হবে।’
তাহলে কি মনে করেন, আওয়ামী লীগ আপনাদের সেভাবে মূল্যায়ন করছে না—এমন প্রশ্নে দিলীপ বড়ুয়া বলেন, ‘সেটা তো আছে। আমাদের সিদ্ধান্তে তো কাজ হবে না। ওরা (আওয়ামী লীগ) কী সিদ্ধান্ত নেয়, তার ওপর আমাদের সিদ্ধান্ত হবে। জোটের প্রয়োজনীয়তা আছে কি না, সেটা সময়ই বলে দেবে।’
১৪ দলীয় জোটের কর্মকাণ্ড নিয়ে কোনো কথা বলতে চান না ওয়ার্কার্স পার্টির সভাপতি রাশেদ খান মেনন। জাসদের সাধারণ সম্পাদক শিরীন আখতার আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘যেসব রাজনৈতিক উদ্দেশ্য ও লক্ষ্য নিয়ে ১৪ দলীয় জোট গঠিত হয়েছিল, সেটা এখনো আছে। এ ক্ষেত্রে কোনো সংকট নেই। নতুন সরকার আসছে, তাদের কর্মকাণ্ড আমরা দেখছি। ঈদের পরে আমরা বসব। আশা করি, প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে আমাদের দেখা হবে। তিনি যদি কোনো পরামর্শ দেন, সেইভাবে চিন্তা করা যেতে পারে।’
এদিকে জোটের দলগুলোর সাংগঠনিক সক্ষমতা নিয়ে ক্ষুব্ধ আওয়ামী লীগের নেতারা। দ্বাদশ নির্বাচনে আসন ছাড়ের আলোচনায় সেটা উঠেও এসেছিল। বিভিন্ন দেনদরবারের পর জোটকে প্রথমে সাতটি আসনে ছাড় দিয়েছিল আওয়ামী লীগ, কিন্তু পরে সেটা দাঁড়ায় ছয়ে। এগুলোর মধ্যে মাত্র দুজনই নির্বাচনী বৈতরণি পার হন। পরাজিত হন জাসদের সভাপতি হাসানুল হক ইনু।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক আওয়ামী লীগের সম্পাদকমণ্ডলীর এক নেতা বলেন, শরিক দলগুলো একরকম বোঝা হয়ে উঠেছে। নির্বাচনের আগে আন্দোলন মোকাবিলার কর্মসূচিতে তাদের মাঠে দেখা যায়নি। ক্ষমতার কাছাকাছি থেকেও নিজেদের সাংগঠনিক শক্তি বাড়াতে পারেনি। আবার নির্বাচনে আসন ছাড়ের পরেও আমাদের দিকে তাকিয়ে থাকবে বৈতরণি পার করে দেওয়ার জন্য। তাহলে ক্ষমতার সঙ্গী করে লাভ কী?
আওয়ামী লীগের একটি অংশ ১৪ দলীয় জোট চায় না বলে মনে করেন জোটের এক নেতা। তিনি বলেন, আওয়ামী লীগ নেতাদের মধ্যে যাঁরা মনে করেন, জোটের প্রয়োজন নেই; সেই অংশ বিভিন্নভাবে ১৪ দলীয় জোটকে গুরুত্বহীন প্রমাণের চেষ্টা করছে। আগে তারা জোট নিয়ে বিভিন্ন ধরনের কথা বলে বোঝাত। আর নির্বাচনে আসন ছাড় ও ফলাফলের মাধ্যমে বুঝিয়ে দিয়েছে, জোটের প্রয়োজন নেই। জোটকে গুরুত্বহীন করা আওয়ামী লীগের জন্য লজ্জার। এটা ঠিক রাখা ওদের দরকার।
তবে ১৪ দলীয় জোট আছে এবং থাকবে বলে জানিয়েছেন জোটের সমন্বয়ক ও আওয়ামী লীগের উপদেষ্টা পরিষদের সদস্য আমির হোসেন আমু। তিনি বলেন, ঈদের পরে প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে জোটের নেতাদের বৈঠক হবে। সেখানে পরবর্তী কর্মকাণ্ড নিয়ে আলোচনা হবে।
আওয়ামী লীগ জোটকে যত তাড়াতাড়ি সচল করবে, ততই তাদের জন্য মঙ্গল বলে মন্তব্য করেছেন তরীকত ফেডারেশনের চেয়ারম্যান সৈয়দ নজিবুল বশর মাইজভান্ডারি। তিনি আজকের পত্রিকাকে বলেন, জোট নিষ্ক্রিয় থাকার সুযোগ নিচ্ছে স্বাধীনতাবিরোধীরা। একটা কথা হচ্ছে, দশে মিলে করি কাজ, হারি-জিতি নাহি লাজ।
১৪ দলীয় জোটের অন্যতম শরিক জাতীয় পার্টির (জেপি) মহাসচিব শেখ শহীদুল ইসলাম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘যদি ওইভাবে দেখি, জোটটা এখন নিষ্ক্রিয় আছে। জোটগতভাবে যেসব আলোচনা করা প্রয়োজন, সেটা হচ্ছে না।’
বিএনপি-জামায়াতের আমলে সরকারবিরোধী কর্মসূচি দিয়ে দেশের রাজনৈতিক অঙ্গনে নতুন মেরুকরণ তৈরি করেছিল আওয়ামী লীগ নেতৃত্বাধীন ১৪ দলীয় জোট। এই জোট গঠনের চার বছরের মাথায় ২০০৮ সালের নির্বাচনে ভূমিধস বিজয় লাভ করে আওয়ামী লীগ। এরপর থেকে টানা চার মেয়াদে ক্ষমতায় আছে দলটি। দীর্ঘ এই সময়ে আওয়ামী লীগ অনেক বেশি শক্তিশালী হয়ে উঠলেও দুর্বল হয়েছে ১৪ দলীয় জোট। সরকারে জোটের শরিকদের ঠাঁই নেই, সংসদেও আসন কমেছে, কদর কমেছে আওয়ামী লীগে। এসব নিয়ে জোটের নেতাদের মধ্যে ক্ষোভ বিরাজ করলেও আওয়ামী লীগের সঙ্গে সম্পর্ক খারাপ হওয়ার ভয়ে প্রকাশ্যে কিছু বলছে না শরিকেরা। অন্যদিকে আওয়ামী লীগ নেতাদের একটি অংশ এই জোটের আর প্রয়োজনীয়তা আছে কি না, সেই প্রশ্ন তুলেছে।
২০০৪ সালে ২৩ দফার ভিত্তিতে আওয়ামী লীগের নেতৃত্বে ১৪ দলীয় জোট গঠন করা হয়েছিল। এরপর তৎকালীন বিএনপি-জামায়াত সরকারবিরোধী আন্দোলনে একযোগে মাঠে নেমেছিল তারা। সে সময় নিয়মিত কর্মসূচির কারণে
আওয়ামী লীগের কাছে জোটের কদরও ছিল। নেতাদের গুরুত্বও দিত আওয়ামী লীগ। তখন ক্ষমতায় থাকা বিএনপিও ফ্যাক্টর মনে করেছে ১৪ দলের শক্তিকে। জোট গঠনের ২০ বছর পরে এসে জৌলুশহীন হয়ে পড়েছে ১৪ দল। কালেভদ্রে জোটের সমন্বয়ক ও আওয়ামী লীগের উপদেষ্টা পরিষদের সদস্য আমির হোসেন আমুর বাসায় চা-নাশতা খাওয়ার ছবির মধ্য দিয়ে জোটের অস্তিত্ব জানান দেওয়া হয়।
জোটের নেতারা বলছেন, পরিস্থিতি এমন পর্যায়ে পৌঁছেছে যে আওয়ামী লীগের বিরুদ্ধে গিয়ে রাজনীতির মাঠে অবস্থান তৈরি করা যাবে না, সুবিধাও মিলবে না। বর্তমানে সংসদে জোটের দুজন প্রতিনিধি থাকলেও ভবিষ্যতে বিলীন হওয়ার আশঙ্কা তাঁদের।
জানতে চাইলে সাম্যবাদী দলের সাধারণ সম্পাদক দিলীপ বড়ুয়া আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘যে ২৩ দফার ভিত্তিতে ১৪ দলীয় জোট গঠন হয়েছিল, সেটাকে আমরা এখনো ওন করি। কোনো কোনো দল যদি মনে করে, এখন আর দরকার নেই (জোট), সেটা তাদের বিষয়। এটা আগামী দিনে ফয়সালা হবে।’
তাহলে কি মনে করেন, আওয়ামী লীগ আপনাদের সেভাবে মূল্যায়ন করছে না—এমন প্রশ্নে দিলীপ বড়ুয়া বলেন, ‘সেটা তো আছে। আমাদের সিদ্ধান্তে তো কাজ হবে না। ওরা (আওয়ামী লীগ) কী সিদ্ধান্ত নেয়, তার ওপর আমাদের সিদ্ধান্ত হবে। জোটের প্রয়োজনীয়তা আছে কি না, সেটা সময়ই বলে দেবে।’
১৪ দলীয় জোটের কর্মকাণ্ড নিয়ে কোনো কথা বলতে চান না ওয়ার্কার্স পার্টির সভাপতি রাশেদ খান মেনন। জাসদের সাধারণ সম্পাদক শিরীন আখতার আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘যেসব রাজনৈতিক উদ্দেশ্য ও লক্ষ্য নিয়ে ১৪ দলীয় জোট গঠিত হয়েছিল, সেটা এখনো আছে। এ ক্ষেত্রে কোনো সংকট নেই। নতুন সরকার আসছে, তাদের কর্মকাণ্ড আমরা দেখছি। ঈদের পরে আমরা বসব। আশা করি, প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে আমাদের দেখা হবে। তিনি যদি কোনো পরামর্শ দেন, সেইভাবে চিন্তা করা যেতে পারে।’
এদিকে জোটের দলগুলোর সাংগঠনিক সক্ষমতা নিয়ে ক্ষুব্ধ আওয়ামী লীগের নেতারা। দ্বাদশ নির্বাচনে আসন ছাড়ের আলোচনায় সেটা উঠেও এসেছিল। বিভিন্ন দেনদরবারের পর জোটকে প্রথমে সাতটি আসনে ছাড় দিয়েছিল আওয়ামী লীগ, কিন্তু পরে সেটা দাঁড়ায় ছয়ে। এগুলোর মধ্যে মাত্র দুজনই নির্বাচনী বৈতরণি পার হন। পরাজিত হন জাসদের সভাপতি হাসানুল হক ইনু।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক আওয়ামী লীগের সম্পাদকমণ্ডলীর এক নেতা বলেন, শরিক দলগুলো একরকম বোঝা হয়ে উঠেছে। নির্বাচনের আগে আন্দোলন মোকাবিলার কর্মসূচিতে তাদের মাঠে দেখা যায়নি। ক্ষমতার কাছাকাছি থেকেও নিজেদের সাংগঠনিক শক্তি বাড়াতে পারেনি। আবার নির্বাচনে আসন ছাড়ের পরেও আমাদের দিকে তাকিয়ে থাকবে বৈতরণি পার করে দেওয়ার জন্য। তাহলে ক্ষমতার সঙ্গী করে লাভ কী?
আওয়ামী লীগের একটি অংশ ১৪ দলীয় জোট চায় না বলে মনে করেন জোটের এক নেতা। তিনি বলেন, আওয়ামী লীগ নেতাদের মধ্যে যাঁরা মনে করেন, জোটের প্রয়োজন নেই; সেই অংশ বিভিন্নভাবে ১৪ দলীয় জোটকে গুরুত্বহীন প্রমাণের চেষ্টা করছে। আগে তারা জোট নিয়ে বিভিন্ন ধরনের কথা বলে বোঝাত। আর নির্বাচনে আসন ছাড় ও ফলাফলের মাধ্যমে বুঝিয়ে দিয়েছে, জোটের প্রয়োজন নেই। জোটকে গুরুত্বহীন করা আওয়ামী লীগের জন্য লজ্জার। এটা ঠিক রাখা ওদের দরকার।
তবে ১৪ দলীয় জোট আছে এবং থাকবে বলে জানিয়েছেন জোটের সমন্বয়ক ও আওয়ামী লীগের উপদেষ্টা পরিষদের সদস্য আমির হোসেন আমু। তিনি বলেন, ঈদের পরে প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে জোটের নেতাদের বৈঠক হবে। সেখানে পরবর্তী কর্মকাণ্ড নিয়ে আলোচনা হবে।
আওয়ামী লীগ জোটকে যত তাড়াতাড়ি সচল করবে, ততই তাদের জন্য মঙ্গল বলে মন্তব্য করেছেন তরীকত ফেডারেশনের চেয়ারম্যান সৈয়দ নজিবুল বশর মাইজভান্ডারি। তিনি আজকের পত্রিকাকে বলেন, জোট নিষ্ক্রিয় থাকার সুযোগ নিচ্ছে স্বাধীনতাবিরোধীরা। একটা কথা হচ্ছে, দশে মিলে করি কাজ, হারি-জিতি নাহি লাজ।
১৪ দলীয় জোটের অন্যতম শরিক জাতীয় পার্টির (জেপি) মহাসচিব শেখ শহীদুল ইসলাম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘যদি ওইভাবে দেখি, জোটটা এখন নিষ্ক্রিয় আছে। জোটগতভাবে যেসব আলোচনা করা প্রয়োজন, সেটা হচ্ছে না।’
নতুন রাজনৈতিক বন্দোবস্ত বলতে তারা কী বোঝাচ্ছে? তাদের এই ধারণা স্পষ্ট করা উচিত। আমি জানতে চাই, তাদের নতুন রাজনৈতিক মীমাংসা আসলে কী? আমি এ বিষয়ে কোথাও কিছু লেখা নথিভুক্ত পাইনি। তাদের প্রস্তাব কী, সেটা স্পষ্ট নয়। আমাদের যে ধরনের রাজনীতি আমরা কল্পনা করি, তা আমাদের সংবিধানে স্পষ্টভাবে নথিভুক্ত।
৪ ঘণ্টা আগেছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানে দেশে রাজনৈতিক পটপরিবর্তনের প্রেক্ষাপটে ঢাকা সেনানিবাসে সশস্ত্র বাহিনী দিবসের অনুষ্ঠানে উপস্থিত হয়েছিলেন বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া। দীর্ঘ এক যুগ পর গুরুত্বপূর্ণ এ দিবসের কর্মসূচিতে তাঁর অংশগ্রহণকে রাজনীতির জন্য ইতিবাচক ঘটনা বলে মনে করছেন বিশ্লেষক ও রাজনৈতিক দলগুলোর নেতারা
৭ ঘণ্টা আগেমানবমুক্তির মহান সংগ্রামে জীবনের শেষ দিন পর্যন্ত কমরেড হেনা দাস অবিচল ছিলেন বলে মন্তব্য করেছেন বাংলাদেশের কমিউনিস্ট পার্টির (সিপিবি) সাধারণ সম্পাদক কমরেড রুহিন হোসেন প্রিন্স। তিনি বলেন, ‘বঞ্চিত-নিপীড়িত মানুষের মুক্তির সংগ্রামে কমরেড হেনা দাস ছিলেন অগ্রসৈনিক।’
১৯ ঘণ্টা আগেসবার সঙ্গে বন্ধুত্ব, কারও সঙ্গে শত্রুতা নয়—নীতি অনুসরণ করে ভারতসহ প্রতিবেশী সব রাষ্ট্রের সঙ্গে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী সুসম্পর্ক বজায় রাখতে চায় বলে জানিয়েছেন দলটির আমির ডা. শফিকুর রহমান। আজ শুক্রবার (২২ নভেম্বর) ভারতের আনন্দবাজার পত্রিকাকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে তিনি এ কথা বলেন।
২১ ঘণ্টা আগে