উত্তরা (ঢাকা) প্রতিনিধি
তথ্যমন্ত্রী হাছান মাহমুদ বলেছেন, ‘বিএনপি দেশে সংঘাত তৈরি করতে চায়। তাদের উদ্দেশ্য নির্বাচন করা নয়। দেশে একটি সংঘাত তৈরি করে, বিশেষ পরিস্থিতি তৈরি করে আমাদের দেশটা বিশ্ব বেনিয়ানদের হাতে তুলে দেওয়া। আমাদের দেশ, আমাদের সম্পদ, আমাদের দেশের ভূমি বিশ্ব বেনিয়ানদের হাতে তুলে দেওয়ার জন্য তারা এই ঘটনাগুলো ঘটাচ্ছে।’
গতকাল শনিবার রাতে রাজধানীর উত্তরার ক্রিসেন্ট হাসপাতালে বিএনপির হামলায় আহত আওয়ামী লীগ ও যুবলীগের নেতা-কর্মীদের দেখতে এসে তিনি এ মন্তব্য করেন।
তথ্যমন্ত্রী বলেন, ‘এই ঢাকা শহরের রাজপথ অবরুদ্ধ করে মানুষকে অবরুদ্ধ রাখার ক্ষমতা কাউকে দেওয়া হয় নাই। তারা (বিএনপি) গতকাল (শুক্রবার) শান্তিপূর্ণভাবে সমাবেশ করেছিল। প্রশাসন, পুলিশ সবাই সহযোগিতা করেছিল। গতকাল সমাবেশে গন্ডগোল না হওয়ায় তারা গন্ডগোল করার উদ্দেশ্যেই আজকে ঢাকার প্রবেশপথে অবস্থান কর্মসূচি বা অবরুদ্ধ করার কর্মসূচি দিয়েছিল। ঢাকার প্রবেশমুখ অবরুদ্ধ করার অনুমতি সরকার দিতে পারে না। কারণ জনগণের চলাচল ব্যাহত করার অধিকার কারও নাই। সে কারণেই তাদের অনুমতি দেওয়া হয় নাই।’
তিনি বলেন, ‘আমাদের দল আজকে বিভিন্নভাবে শান্তিপূর্ণভাবে যখন শোভাযাত্রা করেছিল, তখন আমাদের দলের নেতা-কর্মীদের ওপর তারা হামলা চালিয়েছিল। তারা বিভিন্ন জায়গায় সাতটি বাস পুড়িয়েছে। পুলিশের গাড়িতে হামলা করেছে। একটু আগেও এখানে (উত্তরায়) একটি গাড়িতে আগুন দিয়েছে। অর্থাৎ ২০১৩-১৪-১৫ সালে যেমন আগুনসন্ত্রাস করেছিল, এখন তারা সেই আগুনসন্ত্রাস করছে।’
হাছান মাহমুদ বলেন, ‘আমাদের পূর্বপুরুষেরা সব ষড়যন্ত্র উপেক্ষা করে, জীবনের মায়া ত্যাগ করে, জীবন হাতের মুঠোয় নিয়ে মুক্তিযুদ্ধে গিয়ে দেশ স্বাধীন করেছে। আমরাও জীবন থাকতে রক্ত দিয়ে হলেও আমাদের দেশের সম্পদ কারও হাতে তুলে দিতে পারি না।’
হাছান মাহমুদ আরও বলেন, ‘আমাদের দলের অকুতোভয় নেতা-কর্মীরা আজকে মাঠে ছিলেন, আগামীকালও থাকবে। আমরা নির্বাচন অবধি মাঠে থাকব। বিএনপির অপরাজনীতির জবাব দেব।’
তিনি বলেন, ‘এই হাসপাতালে আমাদের দলের বেশ কয়েকজন আহত অবস্থায় চিকিৎসাধীন আছেন। আমরা এখানে এসেছি তাঁদের দেখার জন্য।’
তিনি জানান, ৪৭ নম্বর ওয়ার্ড যুবলীগের কর্মী মহিবুর রহমান নয়নকে তাঁর কবজি বিচ্ছিন্ন করার উদ্দেশ্যে বিএনপির নেতা-কর্মীরা চাপাতি দিয়ে কুপিয়েছে। সেই কবজি প্রায় বিচ্ছিন্ন হয়ে গিয়েছিল। সেটি ডাক্তাররা প্রাণবন্ত চেষ্টা চালিয়ে আপাতত রক্ষা করেছেন। কিন্তু ৭২ ঘণ্টা অবজারভেশন করতে হবে বলে ডাক্তাররা জানিয়েছেন। এ ছাড়া এখানে উত্তরা পশ্চিম থানা আওয়ামী লীগের কার্যকরী সদস্য লিংকন কুমার দাস, ৫২ নম্বর ওয়ার্ড জাতীয় শ্রমিক লীগের সভাপতি ঈসমাঈল হোসেন, আওয়ামী লীগের নেতা শফিকুল ইসলাম বাবু, স্বেচ্ছাসেবক লীগের সভাপতি পদপ্রার্থী জহিরুল ইসলাম, বিমানবন্দর থানা আওয়ামী লীগ নেতা আশিক মিরাজ, উত্তরা থানা ছাত্রলীগের সাবেক সাংগঠনিক সম্পাদক নাঈম হাসান চিকিৎসাধীন। এর বাইরে অন্য একটি হাসপাতালে বেশ কয়েকজন চিকিৎসাধীন আছেন।
এ সময় যুবলীগের চেয়ারম্যান শেখ ফজলে শামস পরশ, সাধারণ সম্পাদক মাইনুল হোসেন খান নিখিল, ঢাকা-১৮ আসনের সাংসদ আলহাজ হাবিব হাসান, ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের ৫১ নং ওয়ার্ড কাউন্সিলর মো. শরীফুল ইসলাম, ৫৪ নম্বর ওয়ার্ড কাউন্সিলর জাহাঙ্গীর হোসেন যুবরাজসহ আওয়ামী লীগ ও বিভিন্ন অঙ্গসংগঠনের নেতা-কর্মীরা এ সময় উপস্থিত ছিলেন।
তথ্যমন্ত্রী হাছান মাহমুদ বলেছেন, ‘বিএনপি দেশে সংঘাত তৈরি করতে চায়। তাদের উদ্দেশ্য নির্বাচন করা নয়। দেশে একটি সংঘাত তৈরি করে, বিশেষ পরিস্থিতি তৈরি করে আমাদের দেশটা বিশ্ব বেনিয়ানদের হাতে তুলে দেওয়া। আমাদের দেশ, আমাদের সম্পদ, আমাদের দেশের ভূমি বিশ্ব বেনিয়ানদের হাতে তুলে দেওয়ার জন্য তারা এই ঘটনাগুলো ঘটাচ্ছে।’
গতকাল শনিবার রাতে রাজধানীর উত্তরার ক্রিসেন্ট হাসপাতালে বিএনপির হামলায় আহত আওয়ামী লীগ ও যুবলীগের নেতা-কর্মীদের দেখতে এসে তিনি এ মন্তব্য করেন।
তথ্যমন্ত্রী বলেন, ‘এই ঢাকা শহরের রাজপথ অবরুদ্ধ করে মানুষকে অবরুদ্ধ রাখার ক্ষমতা কাউকে দেওয়া হয় নাই। তারা (বিএনপি) গতকাল (শুক্রবার) শান্তিপূর্ণভাবে সমাবেশ করেছিল। প্রশাসন, পুলিশ সবাই সহযোগিতা করেছিল। গতকাল সমাবেশে গন্ডগোল না হওয়ায় তারা গন্ডগোল করার উদ্দেশ্যেই আজকে ঢাকার প্রবেশপথে অবস্থান কর্মসূচি বা অবরুদ্ধ করার কর্মসূচি দিয়েছিল। ঢাকার প্রবেশমুখ অবরুদ্ধ করার অনুমতি সরকার দিতে পারে না। কারণ জনগণের চলাচল ব্যাহত করার অধিকার কারও নাই। সে কারণেই তাদের অনুমতি দেওয়া হয় নাই।’
তিনি বলেন, ‘আমাদের দল আজকে বিভিন্নভাবে শান্তিপূর্ণভাবে যখন শোভাযাত্রা করেছিল, তখন আমাদের দলের নেতা-কর্মীদের ওপর তারা হামলা চালিয়েছিল। তারা বিভিন্ন জায়গায় সাতটি বাস পুড়িয়েছে। পুলিশের গাড়িতে হামলা করেছে। একটু আগেও এখানে (উত্তরায়) একটি গাড়িতে আগুন দিয়েছে। অর্থাৎ ২০১৩-১৪-১৫ সালে যেমন আগুনসন্ত্রাস করেছিল, এখন তারা সেই আগুনসন্ত্রাস করছে।’
হাছান মাহমুদ বলেন, ‘আমাদের পূর্বপুরুষেরা সব ষড়যন্ত্র উপেক্ষা করে, জীবনের মায়া ত্যাগ করে, জীবন হাতের মুঠোয় নিয়ে মুক্তিযুদ্ধে গিয়ে দেশ স্বাধীন করেছে। আমরাও জীবন থাকতে রক্ত দিয়ে হলেও আমাদের দেশের সম্পদ কারও হাতে তুলে দিতে পারি না।’
হাছান মাহমুদ আরও বলেন, ‘আমাদের দলের অকুতোভয় নেতা-কর্মীরা আজকে মাঠে ছিলেন, আগামীকালও থাকবে। আমরা নির্বাচন অবধি মাঠে থাকব। বিএনপির অপরাজনীতির জবাব দেব।’
তিনি বলেন, ‘এই হাসপাতালে আমাদের দলের বেশ কয়েকজন আহত অবস্থায় চিকিৎসাধীন আছেন। আমরা এখানে এসেছি তাঁদের দেখার জন্য।’
তিনি জানান, ৪৭ নম্বর ওয়ার্ড যুবলীগের কর্মী মহিবুর রহমান নয়নকে তাঁর কবজি বিচ্ছিন্ন করার উদ্দেশ্যে বিএনপির নেতা-কর্মীরা চাপাতি দিয়ে কুপিয়েছে। সেই কবজি প্রায় বিচ্ছিন্ন হয়ে গিয়েছিল। সেটি ডাক্তাররা প্রাণবন্ত চেষ্টা চালিয়ে আপাতত রক্ষা করেছেন। কিন্তু ৭২ ঘণ্টা অবজারভেশন করতে হবে বলে ডাক্তাররা জানিয়েছেন। এ ছাড়া এখানে উত্তরা পশ্চিম থানা আওয়ামী লীগের কার্যকরী সদস্য লিংকন কুমার দাস, ৫২ নম্বর ওয়ার্ড জাতীয় শ্রমিক লীগের সভাপতি ঈসমাঈল হোসেন, আওয়ামী লীগের নেতা শফিকুল ইসলাম বাবু, স্বেচ্ছাসেবক লীগের সভাপতি পদপ্রার্থী জহিরুল ইসলাম, বিমানবন্দর থানা আওয়ামী লীগ নেতা আশিক মিরাজ, উত্তরা থানা ছাত্রলীগের সাবেক সাংগঠনিক সম্পাদক নাঈম হাসান চিকিৎসাধীন। এর বাইরে অন্য একটি হাসপাতালে বেশ কয়েকজন চিকিৎসাধীন আছেন।
এ সময় যুবলীগের চেয়ারম্যান শেখ ফজলে শামস পরশ, সাধারণ সম্পাদক মাইনুল হোসেন খান নিখিল, ঢাকা-১৮ আসনের সাংসদ আলহাজ হাবিব হাসান, ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের ৫১ নং ওয়ার্ড কাউন্সিলর মো. শরীফুল ইসলাম, ৫৪ নম্বর ওয়ার্ড কাউন্সিলর জাহাঙ্গীর হোসেন যুবরাজসহ আওয়ামী লীগ ও বিভিন্ন অঙ্গসংগঠনের নেতা-কর্মীরা এ সময় উপস্থিত ছিলেন।
কঠিন সময়ে দলের প্রতি নেতাকর্মীদের একাগ্রতা ও ত্যাগ আওয়ামী লীগের সবচেয়ে বড় শক্তি। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে সক্রিয় থাকুন, আমাদের পেজ থেকে প্রকাশিত প্রতিটি বার্তা ছড়িয়ে দিন। সে জন্য সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে সক্রিয় থাকার নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে।
১ ঘণ্টা আগেসশস্ত্র মুক্তিযুদ্ধে ৯ নম্বর সেক্টরের কমান্ডার, বীর সিপাহসালার মেজর এম এ জলিলকে মুক্তিযুদ্ধে বীরত্বপূর্ণ অবদানের জন্য রাষ্ট্রীয় খেতাব প্রদানের আহ্বান জানিয়েছেন স্বাধীনতার পতাকা উত্তোলক, জেএসডি সভাপতি আ স ম আবদুর রব...
৩ ঘণ্টা আগেসেনাকুঞ্জে সশস্ত্র বাহিনী দিবসের সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার সঙ্গে কথা বলেছেন অন্তর্বর্তী সরকারে থাকা তিন উপদেষ্টা মাহফুজ আলম, আসিফ ভূঁইয়া সজীব ও নাহিদ ইসলাম। একই অনুষ্ঠানে খালেদা জিয়ার সঙ্গে কথা হয়েছে অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা নোবেলজয়ী ড. মুহাম্
১ দিন আগেনাছিম বলেন, ‘প্রকৃতপক্ষেই আমরা যদি ভুল করে থাকি, অথবা অন্যায় করে থাকি, সেই অন্যায়ের জন্য জাতির কাছে ক্ষমতা চাইতে আমাদের কোনো আপত্তি অথবা আমরা ক্ষমা চাইব না—এ ধরনের গোঁড়ামি আমাদের ভেতরে কাজ করে না। এ ধরনের দল, এই মানসিকতার দল আওয়ামী লীগ নয়...
১ দিন আগে