নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
বিএনপির নেতা-কর্মীদের ওপর হামলায় কেন্দ্রের কোনো নির্দেশনা নেই বলে দাবি করেছেন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের। নির্দেশনার বাইরে কেউ যদি এসব হামলায় জড়িয়ে পড়েন, তাঁদের বিরুদ্ধে শাস্তিমূলক ব্যবস্থা নেওয়া হবে বলে হুঁশিয়ারি দেন তিনি।
আজ সোমবার আওয়ামী লীগের সম্পাদকমণ্ডলীর সঙ্গে দলের ঢাকা মহানগর উত্তর ও দক্ষিণ এবং সহযোগী সংগঠনগুলোর নেতাদের সঙ্গে যৌথ সভায় ওবায়দুল কাদের এসব কথা বলেন। বঙ্গবন্ধু অ্যাভিনিউয়ে আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে ওবায়দুল কাদেরের সভাপতিত্ব এই যৌথ সভা অনুষ্ঠিত হয়।
দেশের বিভিন্ন জায়গায় কর্মসূচি পালন করতে গিয়ে বিএনপি নিজেদের মধ্যে সংঘর্ষ-মারামারিতে জড়িয়ে পড়ার ঘটনাগুলো তুলে ধরে ওবায়দুল কাদের বলেন, ‘বিএনপি বলছে কুমিল্লায় ও ঢাকায় হামলা হয়েছে। কিন্তু গতকাল (রোববার) বরিশাল আর চট্টগ্রামে মারামারি করেছে কারা? বরিশালে তারা নিজেরা নিজেদের ওপর হামলা করেছে, চট্টগ্রামেও চেয়ার ছোড়াছুড়ি করেছে। এটা মাত্র একটা কাগজে দেখেছি। তাদের নেগেটিভ নিউজও ছাপে না অনেকে। বলতে চায় না। কে, জানি না। বিবেকের কাছে প্রশ্ন রাখছি আমরা।’
এ সময় দলের নেতা-কর্মীদের সতর্ক করে দিয়ে আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক বলেন, ‘নেত্রীর নির্দেশনার বাইরে কেউ যদি এসব হামলায় জড়িয়ে পড়েন, আমরা কিন্তু শাস্তিমূলক ব্যবস্থা নেব। আমরা কাউকে ছাড় দেব না। এখানে কেন্দ্রের কোনো নির্দেশ নেই।’
কাদের বলেন, বিচ্ছিন্নভাবে এখানে-ওখানে দুই-একটা ঘটনা ঘটিয়ে আজকে সরকারের দুর্নাম, আওয়ামী লীগের দুর্নাম। এগুলো যারা করবে, সহ্য করা হবে না। আর এটার সুযোগ নিয়ে তারা আমাদের অপবাদ দেবে। সকালে ঘুম থেকে উঠে চলে যায় বিভিন্ন দূতাবাসে। গিয়ে নালিশ করে।’
একাত্তরের মুক্তিযুদ্ধে এ দেশের মানুষের ওপর গণহত্যা চালিয়ে মা-বোনের সম্ভ্রম নষ্ট করেছে যে পাকিস্তান, তাদের প্রতি বিএনপির এত প্রেম কেন, তা জানতে চেয়ে কাদের বলেন, ‘বঙ্গবন্ধুকে হত্যা করে যারা পাকিস্তান বানাতে চেয়েছিল, মুক্তিযুদ্ধের আদর্শকে নির্বাসনে পাঠাতে চেয়েছিল; তাদেরই প্রেতাত্মারা...তাদেরই দলের সেই সৈনিকেরা, সেই দল (বিএনপি) বাংলাদেশকে আবারও পাকিস্তান বানাতে চায়। মির্জা ফখরুল মনের কথা গোপন রাখতে পারেননি। তাঁর মুখ দিয়ে বেরিয়ে এসেছে যে, “পাকিস্তান আমলে ভালো ছিলাম।” তারা (বিএনপি) জানে না শেখ হাসিনা বঙ্গবন্ধুর মতো কখনো পিছপা হননি। কখনো পরাজয়, পরাভয় মানেন না। শেখ হাসিনা হার মানতে জানেন না। তিনি হেরে গেলে বাংলাদেশ হেরে যাবে।’
বিএনপি মহাসচিবের উদ্দেশে আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক বলেন, ‘ফখরুল সাহেব কত রবি জ্বলে রে, কেবা আঁখি মেলে রে। শুনেছি পাকিস্তান ফিরে পেতে চান। এই মুক্তিযুদ্ধের দেশে আমরা আমাদের প্রিয় জন্মভূমিকে পাকিস্তানপন্থীদের হাতে তুলে দেব না। এই শপথ আমাদের নেতৃবৃন্দ নিচ্ছে।’
এ সময় দলের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য মতিয়া চৌধুরী, জাহাঙ্গীর কবির নানক, মোফাজ্জল হোসেন চৌধুরী মায়া, কামরুল ইসলাম, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মাহবুব উল আলম হানিফ, হাছান মাহমুদ, আ ফ ম বাহাউদ্দিন নাছিম, সাংগঠনিক সম্পাদক বিএম মোজাম্মেল হক, মির্জা আজম, ত্রাণ ও সমাজকল্যাণ সম্পাদক সুজিত রায় নন্দী, দপ্তর সম্পাদক বিপ্লব বড়ুয়া, বন ও পরিবেশ সম্পাদক দেলোয়ার হোসেন, শিক্ষা ও মানবসম্পদ সম্পাদক শামসুন নাহার চাপা, উপ দপ্তর সম্পাদক সায়েম খানসহ সহযোগী সংগঠনের নেতারা উপস্থিত ছিলেন।
বিএনপির নেতা-কর্মীদের ওপর হামলায় কেন্দ্রের কোনো নির্দেশনা নেই বলে দাবি করেছেন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের। নির্দেশনার বাইরে কেউ যদি এসব হামলায় জড়িয়ে পড়েন, তাঁদের বিরুদ্ধে শাস্তিমূলক ব্যবস্থা নেওয়া হবে বলে হুঁশিয়ারি দেন তিনি।
আজ সোমবার আওয়ামী লীগের সম্পাদকমণ্ডলীর সঙ্গে দলের ঢাকা মহানগর উত্তর ও দক্ষিণ এবং সহযোগী সংগঠনগুলোর নেতাদের সঙ্গে যৌথ সভায় ওবায়দুল কাদের এসব কথা বলেন। বঙ্গবন্ধু অ্যাভিনিউয়ে আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে ওবায়দুল কাদেরের সভাপতিত্ব এই যৌথ সভা অনুষ্ঠিত হয়।
দেশের বিভিন্ন জায়গায় কর্মসূচি পালন করতে গিয়ে বিএনপি নিজেদের মধ্যে সংঘর্ষ-মারামারিতে জড়িয়ে পড়ার ঘটনাগুলো তুলে ধরে ওবায়দুল কাদের বলেন, ‘বিএনপি বলছে কুমিল্লায় ও ঢাকায় হামলা হয়েছে। কিন্তু গতকাল (রোববার) বরিশাল আর চট্টগ্রামে মারামারি করেছে কারা? বরিশালে তারা নিজেরা নিজেদের ওপর হামলা করেছে, চট্টগ্রামেও চেয়ার ছোড়াছুড়ি করেছে। এটা মাত্র একটা কাগজে দেখেছি। তাদের নেগেটিভ নিউজও ছাপে না অনেকে। বলতে চায় না। কে, জানি না। বিবেকের কাছে প্রশ্ন রাখছি আমরা।’
এ সময় দলের নেতা-কর্মীদের সতর্ক করে দিয়ে আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক বলেন, ‘নেত্রীর নির্দেশনার বাইরে কেউ যদি এসব হামলায় জড়িয়ে পড়েন, আমরা কিন্তু শাস্তিমূলক ব্যবস্থা নেব। আমরা কাউকে ছাড় দেব না। এখানে কেন্দ্রের কোনো নির্দেশ নেই।’
কাদের বলেন, বিচ্ছিন্নভাবে এখানে-ওখানে দুই-একটা ঘটনা ঘটিয়ে আজকে সরকারের দুর্নাম, আওয়ামী লীগের দুর্নাম। এগুলো যারা করবে, সহ্য করা হবে না। আর এটার সুযোগ নিয়ে তারা আমাদের অপবাদ দেবে। সকালে ঘুম থেকে উঠে চলে যায় বিভিন্ন দূতাবাসে। গিয়ে নালিশ করে।’
একাত্তরের মুক্তিযুদ্ধে এ দেশের মানুষের ওপর গণহত্যা চালিয়ে মা-বোনের সম্ভ্রম নষ্ট করেছে যে পাকিস্তান, তাদের প্রতি বিএনপির এত প্রেম কেন, তা জানতে চেয়ে কাদের বলেন, ‘বঙ্গবন্ধুকে হত্যা করে যারা পাকিস্তান বানাতে চেয়েছিল, মুক্তিযুদ্ধের আদর্শকে নির্বাসনে পাঠাতে চেয়েছিল; তাদেরই প্রেতাত্মারা...তাদেরই দলের সেই সৈনিকেরা, সেই দল (বিএনপি) বাংলাদেশকে আবারও পাকিস্তান বানাতে চায়। মির্জা ফখরুল মনের কথা গোপন রাখতে পারেননি। তাঁর মুখ দিয়ে বেরিয়ে এসেছে যে, “পাকিস্তান আমলে ভালো ছিলাম।” তারা (বিএনপি) জানে না শেখ হাসিনা বঙ্গবন্ধুর মতো কখনো পিছপা হননি। কখনো পরাজয়, পরাভয় মানেন না। শেখ হাসিনা হার মানতে জানেন না। তিনি হেরে গেলে বাংলাদেশ হেরে যাবে।’
বিএনপি মহাসচিবের উদ্দেশে আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক বলেন, ‘ফখরুল সাহেব কত রবি জ্বলে রে, কেবা আঁখি মেলে রে। শুনেছি পাকিস্তান ফিরে পেতে চান। এই মুক্তিযুদ্ধের দেশে আমরা আমাদের প্রিয় জন্মভূমিকে পাকিস্তানপন্থীদের হাতে তুলে দেব না। এই শপথ আমাদের নেতৃবৃন্দ নিচ্ছে।’
এ সময় দলের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য মতিয়া চৌধুরী, জাহাঙ্গীর কবির নানক, মোফাজ্জল হোসেন চৌধুরী মায়া, কামরুল ইসলাম, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মাহবুব উল আলম হানিফ, হাছান মাহমুদ, আ ফ ম বাহাউদ্দিন নাছিম, সাংগঠনিক সম্পাদক বিএম মোজাম্মেল হক, মির্জা আজম, ত্রাণ ও সমাজকল্যাণ সম্পাদক সুজিত রায় নন্দী, দপ্তর সম্পাদক বিপ্লব বড়ুয়া, বন ও পরিবেশ সম্পাদক দেলোয়ার হোসেন, শিক্ষা ও মানবসম্পদ সম্পাদক শামসুন নাহার চাপা, উপ দপ্তর সম্পাদক সায়েম খানসহ সহযোগী সংগঠনের নেতারা উপস্থিত ছিলেন।
দ্রুত সময়ের মধ্যে নির্বাচনের রোডম্যাপ ঘোষণা করতে অন্তর্বর্তীকালীন সরকারকে আহ্বান জানিয়েছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য খন্দকার মোশাররফ হোসেন। সরকারের উদ্দেশ্যে তিনি বলেন, ‘তাঁদের দায়িত্ব হচ্ছে ভোটার তালিকা প্রণয়ন করা এবং ভোটের একটা সময় নির্ধারণ করা। সে জন্য আমরা বলছি, অতি দ্রুত একটি নির্বাচনী রোডম্য
২৩ মিনিট আগেদেশের শত্রুরা পেছনে থেকে দেশকে অস্থিতিশীল করার চেষ্টা চালাচ্ছে বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। এ অবস্থায় সবাইকে সজাগ থাকার আহ্বান জানিয়েছেন তিনি
১ ঘণ্টা আগেসাবেক চিফ হুইপ ও বিএনপির সাবেক সংসদ সদস্য মো. জয়নুল আবদীন ফারুককে দুর্নীতির একটি মামলা থেকে খালাস দেওয়া হয়েছে। আজ সোমবার ঢাকার বিভাগীয় বিশেষ জজ আদালতের বিচারক এসএম জিয়াউর রহমান রায়ে খালাসের এই আদেশ দেন।
৩ ঘণ্টা আগেপ্রস্তাবের মূল অংশে বাংলাদেশের রাজনীতির চরিত্র পরিবর্তনের বিধান ১৫ তম সংশোধনীর মাধ্যমে আওয়ামী লীগ যা করেছিল সেগুলোসহ কিছু নতুন প্রস্তাব বিএনপি দিয়েছে বলে জানান সালাহউদ্দিন আহমেদ।
৬ ঘণ্টা আগে