নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস উদ্যাপনের সময় রাজধানীসহ দেশের বিভিন্ন এলাকায় ক্ষমতাসীন দলের লোকজন বিএনপির নেতা-কর্মীদের ওপর হামলা চালিয়েছে বলে অভিযোগ করেছেন দলটির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী। হামলায় দলের অনেক নেতা-কর্মী আহত হয়েছে বলেও অভিযোগ করেছেন তিনি।
আজ সোমবার নয়াপল্টনে বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি এই অভিযোগ করেন। রিজভী বলেন, ‘কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে শ্রদ্ধা নিবেদনের সময় ঢাকা মহানগর উত্তর বিএনপির বিমানবন্দর থানার সাংগঠনিক ওয়ার্ড, দক্ষিণ খান থানা, ৪৭ ও ৪৯ নম্বর ওয়ার্ড শাহ আলী থানার ৮ নম্বর ওয়ার্ড ও ৯৩ নম্বর আঞ্চলিক ওয়ার্ড, রূপনগর থানার ৯২ নম্বর ওয়ার্ডের প্রভাতফেরিতে অংশগ্রহণকারী নেতা কর্মীদের ওপর ছাত্রলীগ, যুবলীগের সশস্ত্র ক্যাডাররা আক্রমণ করে। এ সময় অন্তত ২০ নেতা-কর্মী আহত হন। এ ছাড়া লক্ষ্মীপুর জেলার রায়পুর উপজেলা ও পৌরসভা বিএনপি, যুবদল, ছাত্রদল, স্বেচ্ছাসেবক দলের স্থানীয় শহীদ মিনারে শ্রদ্ধার্ঘ্য নিবেদনের সময় আওয়ামী লীগের লোকেরা হামলা চালায়। এতে অন্তত ১৫ নেতা-কর্মী আহত হন।’
এ ছাড়া রোববার বরিশাল বিভাগীয় সাংগঠনিক সম্পাদক অ্যাডভোকেট বিলকিস জাহান শিরিন এবং সহ-সাংগঠনিক সম্পাদক মাহবুবুল হক নানুর উপস্থিতিতে ঝালকাঠি জেলার সদর উপজেলা বিএনপির দ্বিবার্ষিক-বার্ষিক সম্মেলন চলাকালীন পুলিশ, ছাত্রলীগ, যুবলীগ ও আওয়ামী লীগের লোকেরা যৌথভাবে হামলা চালায় বলেও অভিযোগ করেন রিজভী।
এসব হামলার ঘটনায় নিন্দা জানিয়ে রিজভী বলেন, ‘অবৈধ ক্ষমতার অহমিকায় এরা এখন এতটাই বেপরোয়া যে, বিরোধী স্বর শুনলেই নেকড়ের মতো ঝাঁপিয়ে পড়ে। এরা জনগণের স্বার্থের বিরুদ্ধে কাজ করছে বলেই সন্ত্রাস, হামলা, আক্রমণকে রাজনৈতিক হাতিয়ার হিসেবে ব্যবহার করছে। জয়বাংলা-ফ্যাসিবাদ প্রতিষ্ঠায় সর্বশক্তি নিয়োগ করেছে। ভাষা শহীদ দিবসেও তাঁদের নারকীয় তাণ্ডব অব্যাহত আছে। গণতন্ত্রের পক্ষে সোচ্চার রাজনৈতিক দল বিএনপিকে ধ্বংস করার জন্য বিএনপির ওপর প্রাণঘাতী আক্রমণ চালাচ্ছে।’
পতনের লক্ষণ প্রকট হয়ে ওঠার কারণেই সরকার দলের লোকজন এমন হামলা করছে বলে মন্তব্য করেন রিজভী। তিনি বলেন, ‘নিজস্ব ভাষা ও সংস্কৃতি বিপন্ন করে এরা এক আজ্ঞাবাহী সংস্কৃতির জন্ম দিতে যাচ্ছে। তারই আলামত চারদিকে ফুটে উঠেছে। ঐক্যবদ্ধ সংগ্রামের মধ্য দিয়ে এই নাৎসি সরকারের উৎখাতই এখন আমাদের প্রধান কর্তব্য। জনগণের শক্তিতে বলীয়ান হয়ে অবিলম্বে এই সরকারের পতন না ঘটাতে পারলে মানুষের জান-মালের নিরাপত্তা ভয়াবহভাবে বিপন্ন হবে।’
আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস উদ্যাপনের সময় রাজধানীসহ দেশের বিভিন্ন এলাকায় ক্ষমতাসীন দলের লোকজন বিএনপির নেতা-কর্মীদের ওপর হামলা চালিয়েছে বলে অভিযোগ করেছেন দলটির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী। হামলায় দলের অনেক নেতা-কর্মী আহত হয়েছে বলেও অভিযোগ করেছেন তিনি।
আজ সোমবার নয়াপল্টনে বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি এই অভিযোগ করেন। রিজভী বলেন, ‘কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে শ্রদ্ধা নিবেদনের সময় ঢাকা মহানগর উত্তর বিএনপির বিমানবন্দর থানার সাংগঠনিক ওয়ার্ড, দক্ষিণ খান থানা, ৪৭ ও ৪৯ নম্বর ওয়ার্ড শাহ আলী থানার ৮ নম্বর ওয়ার্ড ও ৯৩ নম্বর আঞ্চলিক ওয়ার্ড, রূপনগর থানার ৯২ নম্বর ওয়ার্ডের প্রভাতফেরিতে অংশগ্রহণকারী নেতা কর্মীদের ওপর ছাত্রলীগ, যুবলীগের সশস্ত্র ক্যাডাররা আক্রমণ করে। এ সময় অন্তত ২০ নেতা-কর্মী আহত হন। এ ছাড়া লক্ষ্মীপুর জেলার রায়পুর উপজেলা ও পৌরসভা বিএনপি, যুবদল, ছাত্রদল, স্বেচ্ছাসেবক দলের স্থানীয় শহীদ মিনারে শ্রদ্ধার্ঘ্য নিবেদনের সময় আওয়ামী লীগের লোকেরা হামলা চালায়। এতে অন্তত ১৫ নেতা-কর্মী আহত হন।’
এ ছাড়া রোববার বরিশাল বিভাগীয় সাংগঠনিক সম্পাদক অ্যাডভোকেট বিলকিস জাহান শিরিন এবং সহ-সাংগঠনিক সম্পাদক মাহবুবুল হক নানুর উপস্থিতিতে ঝালকাঠি জেলার সদর উপজেলা বিএনপির দ্বিবার্ষিক-বার্ষিক সম্মেলন চলাকালীন পুলিশ, ছাত্রলীগ, যুবলীগ ও আওয়ামী লীগের লোকেরা যৌথভাবে হামলা চালায় বলেও অভিযোগ করেন রিজভী।
এসব হামলার ঘটনায় নিন্দা জানিয়ে রিজভী বলেন, ‘অবৈধ ক্ষমতার অহমিকায় এরা এখন এতটাই বেপরোয়া যে, বিরোধী স্বর শুনলেই নেকড়ের মতো ঝাঁপিয়ে পড়ে। এরা জনগণের স্বার্থের বিরুদ্ধে কাজ করছে বলেই সন্ত্রাস, হামলা, আক্রমণকে রাজনৈতিক হাতিয়ার হিসেবে ব্যবহার করছে। জয়বাংলা-ফ্যাসিবাদ প্রতিষ্ঠায় সর্বশক্তি নিয়োগ করেছে। ভাষা শহীদ দিবসেও তাঁদের নারকীয় তাণ্ডব অব্যাহত আছে। গণতন্ত্রের পক্ষে সোচ্চার রাজনৈতিক দল বিএনপিকে ধ্বংস করার জন্য বিএনপির ওপর প্রাণঘাতী আক্রমণ চালাচ্ছে।’
পতনের লক্ষণ প্রকট হয়ে ওঠার কারণেই সরকার দলের লোকজন এমন হামলা করছে বলে মন্তব্য করেন রিজভী। তিনি বলেন, ‘নিজস্ব ভাষা ও সংস্কৃতি বিপন্ন করে এরা এক আজ্ঞাবাহী সংস্কৃতির জন্ম দিতে যাচ্ছে। তারই আলামত চারদিকে ফুটে উঠেছে। ঐক্যবদ্ধ সংগ্রামের মধ্য দিয়ে এই নাৎসি সরকারের উৎখাতই এখন আমাদের প্রধান কর্তব্য। জনগণের শক্তিতে বলীয়ান হয়ে অবিলম্বে এই সরকারের পতন না ঘটাতে পারলে মানুষের জান-মালের নিরাপত্তা ভয়াবহভাবে বিপন্ন হবে।’
মানবমুক্তির মহান সংগ্রামে জীবনের শেষ দিন পর্যন্ত কমরেড হেনা দাস অবিচল ছিলেন বলে মন্তব্য করেছেন বাংলাদেশের কমিউনিস্ট পার্টির (সিপিবি) সাধারণ সম্পাদক কমরেড রুহিন হোসেন প্রিন্স। তিনি বলেন, ‘বঞ্চিত-নিপীড়িত মানুষের মুক্তির সংগ্রামে কমরেড হেনা দাস ছিলেন অগ্রসৈনিক।’
৪ ঘণ্টা আগেসবার সঙ্গে বন্ধুত্ব, কারও সঙ্গে শত্রুতা নয়—নীতি অনুসরণ করে ভারতসহ প্রতিবেশী সব রাষ্ট্রের সঙ্গে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী সুসম্পর্ক বজায় রাখতে চায় বলে জানিয়েছেন দলটির আমির ডা. শফিকুর রহমান। আজ শুক্রবার (২২ নভেম্বর) ভারতের আনন্দবাজার পত্রিকাকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে তিনি এ কথা বলেন।
৬ ঘণ্টা আগেকঠিন সময়ে দলের প্রতি নেতা–কর্মীদের একাগ্রতা ও ত্যাগ আওয়ামী লীগের সবচেয়ে বড় শক্তি। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে সক্রিয় থাকুন, আমাদের পেজ থেকে প্রকাশিত প্রতিটি বার্তা ছড়িয়ে দিন। সে জন্য সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে সক্রিয় থাকার নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে।
৮ ঘণ্টা আগেসশস্ত্র মুক্তিযুদ্ধে ৯ নম্বর সেক্টরের কমান্ডার, বীর সিপাহসালার মেজর এম এ জলিলকে মুক্তিযুদ্ধে বীরত্বপূর্ণ অবদানের জন্য রাষ্ট্রীয় খেতাব প্রদানের আহ্বান জানিয়েছেন স্বাধীনতার পতাকা উত্তোলক, জেএসডি সভাপতি আ স ম আবদুর রব...
১০ ঘণ্টা আগে