নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
নৌপরিবহন প্রতিমন্ত্রী খালিদ মাহমুদ চৌধুরী বলেছেন, ষড়যন্ত্রকারীরা বঙ্গবন্ধুর রক্তকে ভয় পায়। তারা বঙ্গবন্ধুর রক্তকে বিচ্ছিন্ন করতে চেয়েছিল। সেই রক্তই বঙ্গবন্ধুর স্বপ্নের সোনার বাংলা নির্মাণ করতে চলেছে। ষড়যন্ত্রকারীরা শারীরিক হত্যাকাণ্ডের পরিবর্তে রাজনৈতিক হত্যাকাণ্ডের পরিকল্পনা করছে।
আজ মঙ্গলবার ঢাকায় বিআইডব্লিউটিএ ভবনে জাতীয় শোক দিবস উপলক্ষে ‘শোক থেকে শক্তিতে নৌ খাতের জয়যাত্রা’ শীর্ষক আলোচনা সভায় এসব কথা বলেন নৌ প্রতিমন্ত্রী। নৌপরিবহন মন্ত্রণালয় এ আলোচনা সভার আয়োজন করে।
খালিদ মাহমুদ চৌধুরী বলেন, ‘আমাদের সবাইকে এ ধরনের ষড়যন্ত্র থেকে রক্ষার জন্য সচেতন থাকতে হবে। যদি আমরা এবার ব্যর্থ হয়ে যাই তাহলে দেশ ৫০ বছর পিছিয়ে যাবে। আমাদের শপথ নিতে হবে শেখ হাসিনার নেতৃত্বে এগিয়ে যেতে হবে। বঙ্গবন্ধুর মতো সাহসী, দূরদর্শী ও দেশপ্রেমিক নেতৃত্ব ছিল বলে বাংলাদেশ স্বাধীন হয়েছে। এটা আমাদের সৌভাগ্য। আমরা বঙ্গবন্ধুর কাছে ঋণী। বঙ্গবন্ধু রক্ত দিয়ে আরও বেশি ঋণী করে গেছেন। তাঁর রক্তের ঋণ শোধ করতে পারব না। কাজের মাধ্যমে তাঁর প্রতি শ্রদ্ধা জানাতে পারব।’
তিনি আরও বলেন, বঙ্গবন্ধু হত্যাকাণ্ড একটি নির্মম হত্যাকাণ্ড। পৃথিবীর ইতিহাসে জঘন্যতম হত্যাকাণ্ড। পৃথিবীর দেশে দেশে হত্যাকাণ্ড হয়েছে। কিন্তু বঙ্গবন্ধু হত্যাকাণ্ডের মতো এমন জঘন্যতম হত্যাকাণ্ড হয়নি। বঙ্গবন্ধু হত্যাকাণ্ডকে জায়েজ করার জন্য তাঁর পরিবারের বিরুদ্ধে অপপ্রচার চালানো হয়েছিল। সেগুলো মিথ্যা প্রমাণিত হয়েছে।
খালিদ মাহমুদ চৌধুরী বলেন, বঙ্গবন্ধু হত্যাকাণ্ডের মতো এত বড় হত্যাকাণ্ডের বিচার হবে না—খুনি চক্ররা এটা সংবিধানে সংযোজন করেছিল।
নৌপরিবহন মন্ত্রণালয়ের সচিব মো. মোস্তফা কামালের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে প্রধান আলোচক হিসেবে বক্তব্য দেন জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক উপাচার্য অধ্যাপক ড. হারুন-অর-রশিদ, মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব দেলোয়ারা বেগম, বিআইডব্লিউটিএর চেয়ারম্যান কমডোর আরিফ আহমেদ মোস্তফা প্রমুখ। সভায় নৌপরিবহন মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব ড. এ কে এম মতিউর রহমান মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন।।
প্রতিমন্ত্রী এর আগে বিআইডব্লিউটিএ ভবনে বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতিতে ফুল দিয়ে শ্রদ্ধা জানান। এ সময় মন্ত্রণালয়ের সচিব, বিআইডব্লিউটিএর চেয়ারম্যান ও নৌপরিবহন অধিদপ্তরের মহাপরিচালক উপস্থিত ছিলেন। তিনি পরে ঢাকা সদরঘাট টার্মিনালে জাতীয় শোক দিবস উপলক্ষে বিআইডব্লিউটিএ আয়োজিত দোয়া মাহফিল, নাবিক ও ঘাট কর্মীদের মাঝে খাদ্য বিতরণ করেন।
নৌপরিবহন প্রতিমন্ত্রী খালিদ মাহমুদ চৌধুরী বলেছেন, ষড়যন্ত্রকারীরা বঙ্গবন্ধুর রক্তকে ভয় পায়। তারা বঙ্গবন্ধুর রক্তকে বিচ্ছিন্ন করতে চেয়েছিল। সেই রক্তই বঙ্গবন্ধুর স্বপ্নের সোনার বাংলা নির্মাণ করতে চলেছে। ষড়যন্ত্রকারীরা শারীরিক হত্যাকাণ্ডের পরিবর্তে রাজনৈতিক হত্যাকাণ্ডের পরিকল্পনা করছে।
আজ মঙ্গলবার ঢাকায় বিআইডব্লিউটিএ ভবনে জাতীয় শোক দিবস উপলক্ষে ‘শোক থেকে শক্তিতে নৌ খাতের জয়যাত্রা’ শীর্ষক আলোচনা সভায় এসব কথা বলেন নৌ প্রতিমন্ত্রী। নৌপরিবহন মন্ত্রণালয় এ আলোচনা সভার আয়োজন করে।
খালিদ মাহমুদ চৌধুরী বলেন, ‘আমাদের সবাইকে এ ধরনের ষড়যন্ত্র থেকে রক্ষার জন্য সচেতন থাকতে হবে। যদি আমরা এবার ব্যর্থ হয়ে যাই তাহলে দেশ ৫০ বছর পিছিয়ে যাবে। আমাদের শপথ নিতে হবে শেখ হাসিনার নেতৃত্বে এগিয়ে যেতে হবে। বঙ্গবন্ধুর মতো সাহসী, দূরদর্শী ও দেশপ্রেমিক নেতৃত্ব ছিল বলে বাংলাদেশ স্বাধীন হয়েছে। এটা আমাদের সৌভাগ্য। আমরা বঙ্গবন্ধুর কাছে ঋণী। বঙ্গবন্ধু রক্ত দিয়ে আরও বেশি ঋণী করে গেছেন। তাঁর রক্তের ঋণ শোধ করতে পারব না। কাজের মাধ্যমে তাঁর প্রতি শ্রদ্ধা জানাতে পারব।’
তিনি আরও বলেন, বঙ্গবন্ধু হত্যাকাণ্ড একটি নির্মম হত্যাকাণ্ড। পৃথিবীর ইতিহাসে জঘন্যতম হত্যাকাণ্ড। পৃথিবীর দেশে দেশে হত্যাকাণ্ড হয়েছে। কিন্তু বঙ্গবন্ধু হত্যাকাণ্ডের মতো এমন জঘন্যতম হত্যাকাণ্ড হয়নি। বঙ্গবন্ধু হত্যাকাণ্ডকে জায়েজ করার জন্য তাঁর পরিবারের বিরুদ্ধে অপপ্রচার চালানো হয়েছিল। সেগুলো মিথ্যা প্রমাণিত হয়েছে।
খালিদ মাহমুদ চৌধুরী বলেন, বঙ্গবন্ধু হত্যাকাণ্ডের মতো এত বড় হত্যাকাণ্ডের বিচার হবে না—খুনি চক্ররা এটা সংবিধানে সংযোজন করেছিল।
নৌপরিবহন মন্ত্রণালয়ের সচিব মো. মোস্তফা কামালের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে প্রধান আলোচক হিসেবে বক্তব্য দেন জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক উপাচার্য অধ্যাপক ড. হারুন-অর-রশিদ, মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব দেলোয়ারা বেগম, বিআইডব্লিউটিএর চেয়ারম্যান কমডোর আরিফ আহমেদ মোস্তফা প্রমুখ। সভায় নৌপরিবহন মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব ড. এ কে এম মতিউর রহমান মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন।।
প্রতিমন্ত্রী এর আগে বিআইডব্লিউটিএ ভবনে বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতিতে ফুল দিয়ে শ্রদ্ধা জানান। এ সময় মন্ত্রণালয়ের সচিব, বিআইডব্লিউটিএর চেয়ারম্যান ও নৌপরিবহন অধিদপ্তরের মহাপরিচালক উপস্থিত ছিলেন। তিনি পরে ঢাকা সদরঘাট টার্মিনালে জাতীয় শোক দিবস উপলক্ষে বিআইডব্লিউটিএ আয়োজিত দোয়া মাহফিল, নাবিক ও ঘাট কর্মীদের মাঝে খাদ্য বিতরণ করেন।
মানবমুক্তির মহান সংগ্রামে জীবনের শেষ দিন পর্যন্ত কমরেড হেনা দাস অবিচল ছিলেন বলে মন্তব্য করেছেন বাংলাদেশের কমিউনিস্ট পার্টির (সিপিবি) সাধারণ সম্পাদক কমরেড রুহিন হোসেন প্রিন্স। তিনি বলেন, ‘বঞ্চিত-নিপীড়িত মানুষের মুক্তির সংগ্রামে কমরেড হেনা দাস ছিলেন অগ্রসৈনিক।’
৪ ঘণ্টা আগেসবার সঙ্গে বন্ধুত্ব, কারও সঙ্গে শত্রুতা নয়—নীতি অনুসরণ করে ভারতসহ প্রতিবেশী সব রাষ্ট্রের সঙ্গে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী সুসম্পর্ক বজায় রাখতে চায় বলে জানিয়েছেন দলটির আমির ডা. শফিকুর রহমান। আজ শুক্রবার (২২ নভেম্বর) ভারতের আনন্দবাজার পত্রিকাকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে তিনি এ কথা বলেন।
৬ ঘণ্টা আগেকঠিন সময়ে দলের প্রতি নেতা–কর্মীদের একাগ্রতা ও ত্যাগ আওয়ামী লীগের সবচেয়ে বড় শক্তি। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে সক্রিয় থাকুন, আমাদের পেজ থেকে প্রকাশিত প্রতিটি বার্তা ছড়িয়ে দিন। সে জন্য সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে সক্রিয় থাকার নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে।
৮ ঘণ্টা আগেসশস্ত্র মুক্তিযুদ্ধে ৯ নম্বর সেক্টরের কমান্ডার, বীর সিপাহসালার মেজর এম এ জলিলকে মুক্তিযুদ্ধে বীরত্বপূর্ণ অবদানের জন্য রাষ্ট্রীয় খেতাব প্রদানের আহ্বান জানিয়েছেন স্বাধীনতার পতাকা উত্তোলক, জেএসডি সভাপতি আ স ম আবদুর রব...
১০ ঘণ্টা আগে