ঢাবি প্রতিনিধি
আওয়ামী লীগের অফিসে রাতে আড্ডা না দিয়ে পড়াশোনার পরামর্শ দিয়েছেন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের। আজ বৃহস্পতিবার দুপুরে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অপরাজেয় বাংলার পাদদেশে বাংলাদেশ ছাত্রলীগের ৭৬ তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে এক সমাবেশের উদ্বোধক হিসেবে বক্তব্য প্রদানকালে তিনি এ পরামর্শ দেন।
ছাত্রলীগ নেতা-কর্মীদের উদ্দেশ্য করে আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক বলেন, ‘তোমাদের স্মার্ট হতে হবে। বক্তব্যে ১৯৪৮ সাল থেকে শুরু করে গতানুগতিক কথা বলে দেওয়া স্মার্টনেস নয়। সেই কথা বলতে হবে, যে কথায় নেতৃত্ব দেবে। গতানুগতিক ভাষণ নয়, কথা বলতে হবে চোখের ভাষায়, মনের ভাষায়। ছাত্রলীগের নেতা-কর্মীদের রুটিন মেনে জীবন যাপন করতে হবে। গৎবাঁধা মুখস্থ বক্তৃতা করে নেতা হওয়া যাবে না। নেতা হতে হলে নেতৃত্বের গুণাবলি অর্জন করতে হবে। রাতে আওয়ামী লীগের অফিসে ছাত্রলীগের আড্ডা দেওয়ার দরকার নেই। পড়াশোনা করো। যতই পড়বে ততই শিখবে। নেতৃত্বের কোয়ালিটি অর্জন করতে হবে।’
কাদের বলেন, ‘বিএনপি কোথায়! ফাউল করে লালকার্ড খেয়েছে। তারেক রহমানের নির্দেশে এখন তারা (বিএনপি) বোমা মারবে। বিএনপি ভুয়া, একদফা আন্দোলন ভুয়া, ৩২ দল ভুয়া, অবরোধ ভুয়া। লুটপাট, হাওয়া ভবন, অগ্নি সন্ত্রাস ও সাম্প্রদায়িকতার বিরুদ্ধে খেলা হবে। দুর্নীতিবাজরা সাবধান, লুটেরা সাবধান। জঙ্গিবাদের বিরুদ্ধে খেলা হবে। ৭ তারিখ সারা দিন খেলা হবে। সুনামগঞ্জ, সুন্দরগঞ্জ, তেঁতুলিয়া, সারা বাংলায় খেলা হবে। বিএনপি এখন অপেক্ষায় আছে, আটলান্টিকের ওপার থেকে স্যাংশন আসবে; নিষেধাজ্ঞা আসবে!’
আসন্ন দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের দিন (৭ জানুয়ারি) বিএনপিকে চিরতরে লাল কার্ড দেখানো হবে বলেও মন্তব্য করেন ওবায়দুল কাদের।
আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক বলেন, ‘শেখ হাসিনা ভিসানীতি তোয়াক্কা করেন না। শেখ হাসিনা আটলান্টিকের ওপারের স্যাংশনকে ভয় পান না। তিনি (শেখ হাসিনা) ভয় পান একমাত্র সৃষ্টিকর্তাকে। বাংলাদেশের মাটি, বাংলাদেশের জনগণ আমাদের শক্তির উৎস। আমরা কোনো বিদেশি শক্তির হুমকি-ধমকির পরোয়া করি না। এটি শেখ হাসিনার কথা।’
দেশ ভালো লোকদের হাতে থাকলে ভালো হবে। খারাপ লোকদের হাতে থাকলে, ভালো লোকেরা না থাকলে রাজনীতি মূল্যহীন পড়বে। রাজনীতিতে মেধাবী ও চরিত্রবান আসতে হবে। ভালো লোক দেশের এমপি, মন্ত্রী হলে দেশ ভালো চলবে। খারাপ লোকের হাতে গেলে দেশের ধ্বংস অনিবার্য—বলে মন্তব্য করেন ওবায়দুল কাদের।
ছাত্রলীগের সভাপতি সাদ্দাম হোসেনের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠান সঞ্চালনা করেন সাধারণ সম্পাদক শেখ ওয়ালী আসিফ ইনান।
জাতীয় ও দলীয় পতাকা উত্তোলনের মধ্য দিয়ে কর্মসূচি শুরু হয়। সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান শেষে ছাত্রলীগের সাবেক ও বর্তমান নেতা–কর্মীদের সমন্বয়ে একটি বর্ণাঢ্য শোভাযাত্রা বের করা হয়। অপরাজেয় বাংলার পাদদেশে সমাবেশের পর টিএসসি হয়ে শাহবাগ থেকে মৎস্য ভবন হয়ে কাকরাইল থেকে নাঈটিঙ্গেল মোড় হয়ে জিরো পয়েন্ট হয়ে গুলিস্তানে অবস্থিত বাংলাদেশ ছাত্রলীগের কেন্দ্রীয় কার্যালয় পর্যন্ত ‘ভোট উৎসব, নৌকা মার্কা, স্মার্ট বাংলাদেশ ও শেখ হাসিনার জন্য’—একটি শোভাযাত্রা বের করা হয়।
শোভাযাত্রায় আওয়ামী লীগের বিভিন্ন স্তরের নেতৃবৃন্দ, ছাত্রলীগের সাবেক নেতৃবৃন্দ, বর্তমান কেন্দ্রীয় সংসদ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়, ঢাকা কলেজ, ইডেন কলেজ, কবি নজরুল ইসলাম কলেজ, বদরুন্নেসা কলেজ, তিতুমীর কলেজসহ রাজধানীর বিভিন্ন ইউনিট ও শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের সহস্রাধিক নেতা-কর্মী উপস্থিত ছিলেন।
এর আগে সকালে কার্যালয়ে জাতীয় ও দলীয় পতাকা উত্তোলন ও কেক কেটে ৭৬ তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালন করে সংগঠনটির বিভিন্ন স্তরের নেতা-কর্মীরা।
আওয়ামী লীগের অফিসে রাতে আড্ডা না দিয়ে পড়াশোনার পরামর্শ দিয়েছেন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের। আজ বৃহস্পতিবার দুপুরে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অপরাজেয় বাংলার পাদদেশে বাংলাদেশ ছাত্রলীগের ৭৬ তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে এক সমাবেশের উদ্বোধক হিসেবে বক্তব্য প্রদানকালে তিনি এ পরামর্শ দেন।
ছাত্রলীগ নেতা-কর্মীদের উদ্দেশ্য করে আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক বলেন, ‘তোমাদের স্মার্ট হতে হবে। বক্তব্যে ১৯৪৮ সাল থেকে শুরু করে গতানুগতিক কথা বলে দেওয়া স্মার্টনেস নয়। সেই কথা বলতে হবে, যে কথায় নেতৃত্ব দেবে। গতানুগতিক ভাষণ নয়, কথা বলতে হবে চোখের ভাষায়, মনের ভাষায়। ছাত্রলীগের নেতা-কর্মীদের রুটিন মেনে জীবন যাপন করতে হবে। গৎবাঁধা মুখস্থ বক্তৃতা করে নেতা হওয়া যাবে না। নেতা হতে হলে নেতৃত্বের গুণাবলি অর্জন করতে হবে। রাতে আওয়ামী লীগের অফিসে ছাত্রলীগের আড্ডা দেওয়ার দরকার নেই। পড়াশোনা করো। যতই পড়বে ততই শিখবে। নেতৃত্বের কোয়ালিটি অর্জন করতে হবে।’
কাদের বলেন, ‘বিএনপি কোথায়! ফাউল করে লালকার্ড খেয়েছে। তারেক রহমানের নির্দেশে এখন তারা (বিএনপি) বোমা মারবে। বিএনপি ভুয়া, একদফা আন্দোলন ভুয়া, ৩২ দল ভুয়া, অবরোধ ভুয়া। লুটপাট, হাওয়া ভবন, অগ্নি সন্ত্রাস ও সাম্প্রদায়িকতার বিরুদ্ধে খেলা হবে। দুর্নীতিবাজরা সাবধান, লুটেরা সাবধান। জঙ্গিবাদের বিরুদ্ধে খেলা হবে। ৭ তারিখ সারা দিন খেলা হবে। সুনামগঞ্জ, সুন্দরগঞ্জ, তেঁতুলিয়া, সারা বাংলায় খেলা হবে। বিএনপি এখন অপেক্ষায় আছে, আটলান্টিকের ওপার থেকে স্যাংশন আসবে; নিষেধাজ্ঞা আসবে!’
আসন্ন দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের দিন (৭ জানুয়ারি) বিএনপিকে চিরতরে লাল কার্ড দেখানো হবে বলেও মন্তব্য করেন ওবায়দুল কাদের।
আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক বলেন, ‘শেখ হাসিনা ভিসানীতি তোয়াক্কা করেন না। শেখ হাসিনা আটলান্টিকের ওপারের স্যাংশনকে ভয় পান না। তিনি (শেখ হাসিনা) ভয় পান একমাত্র সৃষ্টিকর্তাকে। বাংলাদেশের মাটি, বাংলাদেশের জনগণ আমাদের শক্তির উৎস। আমরা কোনো বিদেশি শক্তির হুমকি-ধমকির পরোয়া করি না। এটি শেখ হাসিনার কথা।’
দেশ ভালো লোকদের হাতে থাকলে ভালো হবে। খারাপ লোকদের হাতে থাকলে, ভালো লোকেরা না থাকলে রাজনীতি মূল্যহীন পড়বে। রাজনীতিতে মেধাবী ও চরিত্রবান আসতে হবে। ভালো লোক দেশের এমপি, মন্ত্রী হলে দেশ ভালো চলবে। খারাপ লোকের হাতে গেলে দেশের ধ্বংস অনিবার্য—বলে মন্তব্য করেন ওবায়দুল কাদের।
ছাত্রলীগের সভাপতি সাদ্দাম হোসেনের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠান সঞ্চালনা করেন সাধারণ সম্পাদক শেখ ওয়ালী আসিফ ইনান।
জাতীয় ও দলীয় পতাকা উত্তোলনের মধ্য দিয়ে কর্মসূচি শুরু হয়। সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান শেষে ছাত্রলীগের সাবেক ও বর্তমান নেতা–কর্মীদের সমন্বয়ে একটি বর্ণাঢ্য শোভাযাত্রা বের করা হয়। অপরাজেয় বাংলার পাদদেশে সমাবেশের পর টিএসসি হয়ে শাহবাগ থেকে মৎস্য ভবন হয়ে কাকরাইল থেকে নাঈটিঙ্গেল মোড় হয়ে জিরো পয়েন্ট হয়ে গুলিস্তানে অবস্থিত বাংলাদেশ ছাত্রলীগের কেন্দ্রীয় কার্যালয় পর্যন্ত ‘ভোট উৎসব, নৌকা মার্কা, স্মার্ট বাংলাদেশ ও শেখ হাসিনার জন্য’—একটি শোভাযাত্রা বের করা হয়।
শোভাযাত্রায় আওয়ামী লীগের বিভিন্ন স্তরের নেতৃবৃন্দ, ছাত্রলীগের সাবেক নেতৃবৃন্দ, বর্তমান কেন্দ্রীয় সংসদ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়, ঢাকা কলেজ, ইডেন কলেজ, কবি নজরুল ইসলাম কলেজ, বদরুন্নেসা কলেজ, তিতুমীর কলেজসহ রাজধানীর বিভিন্ন ইউনিট ও শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের সহস্রাধিক নেতা-কর্মী উপস্থিত ছিলেন।
এর আগে সকালে কার্যালয়ে জাতীয় ও দলীয় পতাকা উত্তোলন ও কেক কেটে ৭৬ তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালন করে সংগঠনটির বিভিন্ন স্তরের নেতা-কর্মীরা।
মানবমুক্তির মহান সংগ্রামে জীবনের শেষ দিন পর্যন্ত কমরেড হেনা দাস অবিচল ছিলেন বলে মন্তব্য করেছেন বাংলাদেশের কমিউনিস্ট পার্টির (সিপিবি) সাধারণ সম্পাদক কমরেড রুহিন হোসেন প্রিন্স। তিনি বলেন, ‘বঞ্চিত-নিপীড়িত মানুষের মুক্তির সংগ্রামে কমরেড হেনা দাস ছিলেন অগ্রসৈনিক।’
৩০ মিনিট আগেসবার সঙ্গে বন্ধুত্ব, কারও সঙ্গে শত্রুতা নয়—নীতি অনুসরণ করে ভারতসহ প্রতিবেশী সব রাষ্ট্রের সঙ্গে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী সুসম্পর্ক বজায় রাখতে চায় বলে জানিয়েছেন দলটির আমির ডা. শফিকুর রহমান। আজ শুক্রবার (২২ নভেম্বর) ভারতের আনন্দবাজার পত্রিকাকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে তিনি এ কথা বলেন।
৩ ঘণ্টা আগেকঠিন সময়ে দলের প্রতি নেতা–কর্মীদের একাগ্রতা ও ত্যাগ আওয়ামী লীগের সবচেয়ে বড় শক্তি। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে সক্রিয় থাকুন, আমাদের পেজ থেকে প্রকাশিত প্রতিটি বার্তা ছড়িয়ে দিন। সে জন্য সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে সক্রিয় থাকার নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে।
৫ ঘণ্টা আগেসশস্ত্র মুক্তিযুদ্ধে ৯ নম্বর সেক্টরের কমান্ডার, বীর সিপাহসালার মেজর এম এ জলিলকে মুক্তিযুদ্ধে বীরত্বপূর্ণ অবদানের জন্য রাষ্ট্রীয় খেতাব প্রদানের আহ্বান জানিয়েছেন স্বাধীনতার পতাকা উত্তোলক, জেএসডি সভাপতি আ স ম আবদুর রব...
৭ ঘণ্টা আগে