নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
লিবারেল ডেমোক্রেটিক পার্টির (এলডিপি) সভাপতি কর্নেল অলি আহমদ বলেছেন, এত দিন মানুষ সরকারের ভয়ে ধৈর্য ধরে চুপচাপ ঘরে বসে ছিল। কিন্তু বিগত দুই মাসে দেশের ৯০ শতাংশ মানুষ অমানবিক কষ্ট সহ্য করে, ভয়কে জয় করে, নিজের পয়সা খরচ করে, জীবনের মায়া ত্যাগ করে সরকারের বিরুদ্ধে অবস্থান গ্রহণ করেছে এবং বিএনপির জনসভাগুলিতে অংশগ্রহণ করে যাচ্ছে, যা অকল্পনীয়।
আজ বৃহস্পতিবার সকালে রাজধানীর পূর্ব পান্থপথ দলীয় কার্যালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে এসব কথা বলেন তিনি। বর্তমান রাজনৈতিক ও অর্থনৈতিক অস্থির পরিস্থিতিতে করণীয় শীর্ষক এ সংবাদ সম্মেলন আয়োজন করে এলডিপি।
কর্নেল অলি বলেন, বিরাজমান রাজনৈতিক পরিস্থিতি ও বর্তমান নিশিরাতের বিনা ভোটে, প্রশাসন দ্বারা নির্বাচিত অবৈধ সরকারের সীমাহীন অদক্ষতা, লাগামহীন দুর্নীতি, জবাবদিহিহীনতা, সুশাসনের অভাব, মানবাধিকার লঙ্ঘন, সর্বত্র দলীয়করণ, বিচারহীনতা, এক দলীয় শাসন, খুন, গুমসহ সাধারণ মানুষের ওপর নির্যাতন, নিপীড়ন, শিক্ষা ও স্বাস্থ্য ব্যবস্থা ধ্বংসকরণ এবং নিত্য পণ্যের দ্রব্য মূল্যের ক্রমবর্ধমান ঊর্ধ্বগতি এবং সর্বোপরি বেকার সমস্যার কারণে সরকার ক্রমশ একঘরে হয়ে পড়েছে।
এলডিপি সভাপতি আরও বলেন, বিরোধী দলগুলি সংবিধান অনুযায়ী, আইন অনুসরণ করেও সরকারের অনুমতি ব্যতিরেকে জনসভা বা রাজনৈতিক কর্মকাণ্ড পরিচালনা করতে পারে না। অথচ আওয়ামী লীগ পুলিশি প্রহরায়, যখন ইচ্ছা যত্রতত্র জনসভা এবং সমাবেশ করে যাচ্ছে।
প্রবীণ এই রাজনীতিবিদ আরও বলেন, সরকার বিভিন্ন উপায়ে প্রশাসনকে ব্যবহার করে, পুলিশ এবং গোয়েন্দা সংস্থাগুলির সঙ্গে সরকার দলীয় অস্ত্রবাজ, সন্ত্রাসী ক্যাডারেরা প্রকাশ্যে অস্ত্র ব্যবহার করে, বিএনপিসহ বিরোধীদলীয় কর্মকাণ্ডগুলিকে বানচাল করার চেষ্টায় লিপ্ত রয়েছে। ইতিমধ্যে বিভিন্ন জেলায় বিএনপির ৭-৮ জন নেতাকে রাজনৈতিক কারণে হত্যা করেছে। কয়েকশত নতুন মিথ্যা মামলা দায়ের করেছে। এ সময় হুঁশিয়ারি দিয়ে তিনি বলেন, ‘যে বা যারা অতীতে জনগণের বিরুদ্ধে অবস্থান গ্রহণ করেছিল, তাদের কিন্তু শেষ পরিণতি সুখকর হয়নি।’
লিবারেল ডেমোক্রেটিক পার্টির (এলডিপি) সভাপতি কর্নেল অলি আহমদ বলেছেন, এত দিন মানুষ সরকারের ভয়ে ধৈর্য ধরে চুপচাপ ঘরে বসে ছিল। কিন্তু বিগত দুই মাসে দেশের ৯০ শতাংশ মানুষ অমানবিক কষ্ট সহ্য করে, ভয়কে জয় করে, নিজের পয়সা খরচ করে, জীবনের মায়া ত্যাগ করে সরকারের বিরুদ্ধে অবস্থান গ্রহণ করেছে এবং বিএনপির জনসভাগুলিতে অংশগ্রহণ করে যাচ্ছে, যা অকল্পনীয়।
আজ বৃহস্পতিবার সকালে রাজধানীর পূর্ব পান্থপথ দলীয় কার্যালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে এসব কথা বলেন তিনি। বর্তমান রাজনৈতিক ও অর্থনৈতিক অস্থির পরিস্থিতিতে করণীয় শীর্ষক এ সংবাদ সম্মেলন আয়োজন করে এলডিপি।
কর্নেল অলি বলেন, বিরাজমান রাজনৈতিক পরিস্থিতি ও বর্তমান নিশিরাতের বিনা ভোটে, প্রশাসন দ্বারা নির্বাচিত অবৈধ সরকারের সীমাহীন অদক্ষতা, লাগামহীন দুর্নীতি, জবাবদিহিহীনতা, সুশাসনের অভাব, মানবাধিকার লঙ্ঘন, সর্বত্র দলীয়করণ, বিচারহীনতা, এক দলীয় শাসন, খুন, গুমসহ সাধারণ মানুষের ওপর নির্যাতন, নিপীড়ন, শিক্ষা ও স্বাস্থ্য ব্যবস্থা ধ্বংসকরণ এবং নিত্য পণ্যের দ্রব্য মূল্যের ক্রমবর্ধমান ঊর্ধ্বগতি এবং সর্বোপরি বেকার সমস্যার কারণে সরকার ক্রমশ একঘরে হয়ে পড়েছে।
এলডিপি সভাপতি আরও বলেন, বিরোধী দলগুলি সংবিধান অনুযায়ী, আইন অনুসরণ করেও সরকারের অনুমতি ব্যতিরেকে জনসভা বা রাজনৈতিক কর্মকাণ্ড পরিচালনা করতে পারে না। অথচ আওয়ামী লীগ পুলিশি প্রহরায়, যখন ইচ্ছা যত্রতত্র জনসভা এবং সমাবেশ করে যাচ্ছে।
প্রবীণ এই রাজনীতিবিদ আরও বলেন, সরকার বিভিন্ন উপায়ে প্রশাসনকে ব্যবহার করে, পুলিশ এবং গোয়েন্দা সংস্থাগুলির সঙ্গে সরকার দলীয় অস্ত্রবাজ, সন্ত্রাসী ক্যাডারেরা প্রকাশ্যে অস্ত্র ব্যবহার করে, বিএনপিসহ বিরোধীদলীয় কর্মকাণ্ডগুলিকে বানচাল করার চেষ্টায় লিপ্ত রয়েছে। ইতিমধ্যে বিভিন্ন জেলায় বিএনপির ৭-৮ জন নেতাকে রাজনৈতিক কারণে হত্যা করেছে। কয়েকশত নতুন মিথ্যা মামলা দায়ের করেছে। এ সময় হুঁশিয়ারি দিয়ে তিনি বলেন, ‘যে বা যারা অতীতে জনগণের বিরুদ্ধে অবস্থান গ্রহণ করেছিল, তাদের কিন্তু শেষ পরিণতি সুখকর হয়নি।’
মানবমুক্তির মহান সংগ্রামে জীবনের শেষ দিন পর্যন্ত কমরেড হেনা দাস অবিচল ছিলেন বলে মন্তব্য করেছেন বাংলাদেশের কমিউনিস্ট পার্টির (সিপিবি) সাধারণ সম্পাদক কমরেড রুহিন হোসেন প্রিন্স। তিনি বলেন, ‘বঞ্চিত-নিপীড়িত মানুষের মুক্তির সংগ্রামে কমরেড হেনা দাস ছিলেন অগ্রসৈনিক।’
৫ ঘণ্টা আগেসবার সঙ্গে বন্ধুত্ব, কারও সঙ্গে শত্রুতা নয়—নীতি অনুসরণ করে ভারতসহ প্রতিবেশী সব রাষ্ট্রের সঙ্গে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী সুসম্পর্ক বজায় রাখতে চায় বলে জানিয়েছেন দলটির আমির ডা. শফিকুর রহমান। আজ শুক্রবার (২২ নভেম্বর) ভারতের আনন্দবাজার পত্রিকাকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে তিনি এ কথা বলেন।
৭ ঘণ্টা আগেকঠিন সময়ে দলের প্রতি নেতা–কর্মীদের একাগ্রতা ও ত্যাগ আওয়ামী লীগের সবচেয়ে বড় শক্তি। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে সক্রিয় থাকুন, আমাদের পেজ থেকে প্রকাশিত প্রতিটি বার্তা ছড়িয়ে দিন। সে জন্য সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে সক্রিয় থাকার নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে।
৯ ঘণ্টা আগেসশস্ত্র মুক্তিযুদ্ধে ৯ নম্বর সেক্টরের কমান্ডার, বীর সিপাহসালার মেজর এম এ জলিলকে মুক্তিযুদ্ধে বীরত্বপূর্ণ অবদানের জন্য রাষ্ট্রীয় খেতাব প্রদানের আহ্বান জানিয়েছেন স্বাধীনতার পতাকা উত্তোলক, জেএসডি সভাপতি আ স ম আবদুর রব...
১১ ঘণ্টা আগে