নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
নৌপরিবহন প্রতিমন্ত্রী খালিদ মাহমুদ চৌধুরী বলেছেন, সাম্প্রদায়িক আঘাত দিয়ে বাংলাদেশকে দাবিয়ে রাখা যাবেনা। বাংলাদেশ যখন এগিয়ে যাচ্ছে, তখনই এই সাম্প্রদায়িক গোষ্ঠী আবার নতুনভাবে আঘাত হেনেছে। এ আঘাত দিয়ে বাংলাদেশকে দাবিয়ে রাখা যাবে না। তাঁরা মাথা নিচু করে, কুকুরের মতো লেজ গুটিয়ে আজকে চোরাগোপ্তা হামলা করছে। চোরাগোপ্তা হামলাও বন্ধ হয়ে যাবে। কারণ বাংলাদেশের জনগণ প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে ঐক্যবদ্ধ।
আজ সোমবার বাংলাদেশ অভ্যন্তরীণ নৌপরিবহন করপোরেশনের (বিআইডব্লিউটিসি) কার্যালয়ে ‘শেখ রাসেল দিবস’ ২০২১ উপলক্ষে আলোচনা সভায় এসব কথা বলেন নৌপরিবহন প্রতিমন্ত্রী।
এই বাংলাদেশে হিন্দু, মুসলমান, বৌদ্ধ, খ্রিষ্টান সকল ধর্মের মানুষ সম্মিলিতভাবে মুক্তিযুদ্ধ করেছে উল্লেখ করে খালিদ মাহমুদ বলেন, মুক্তিযুদ্ধে ৩০ লাখ মানুষ জীবন দিয়েছে। আজ পর্যন্ত কী নির্ণয় হয়েছে কত লাখ হিন্দু, কত লাখ মুসলমান, কত লাখ বৌদ্ধ, কত লাখ খ্রিষ্টান জীবন দিয়েছে? সকলেই বাঙালি, এ বাংলাদেশের নাগরিক। সম্মিলিতভাবে এখানে মুক্তিযুদ্ধ হয়েছে। সম্মিলিত রক্তের বিনিময়ে বাংলাদেশ একটি অসাম্প্রদায়িক রাষ্ট্র হিসেবে আত্মপ্রকাশ করেছিল। আমাদের অসাম্প্রদায়িক চেতনার ভিত্তিতে সংবিধান রচিত হয়েছিল। আজকে মন্দির ভাঙা হচ্ছে, মসজিদ ভাঙা হচ্ছে, প্যাগোডা ভাঙা হচ্ছে। কিন্তু আমাদের বাংলাদেশের যে সবচেয়ে বড় সংবিধান যেটাকে জিয়াউর রহমান এবং এরশাদ ক্ষতবিক্ষত করেছিল। সে কথা কেউ বলছেনা। সংবিধানকে ক্ষতবিক্ষত করে অপরাধী ও খুনিদের পক্ষ অবলম্বন করল। এ সংবিধানকে খুনি এবং অপরাধীরা ঢাল হিসেবে ব্যবহার করল, সে কথা কেউ বলছেনা। যতক্ষণ পর্যন্ত আমরা এই অপরাধীদের চিহ্নিত করে বিচারের আওতায় আনতে না পারব। ততক্ষণ পর্যন্ত এই সাম্প্রদায়িক গোষ্ঠী বারবার আঘাত করতে পারে।
পঁচাত্তরের নির্মম হত্যাকাণ্ড স্মরণ করে প্রতিমন্ত্রী বলেন, শেখ রাসেলের বিষয়গুলো যত আলোচনা হবে, জিয়া, এরশাদ খালেদা জিয়ার কালো অধ্যায়গুলো মানুষ জানতে পারবে। আজ পর্যন্ত এ খুনিরা বলেনা, এ শিশুকে হত্যা করা অপরাধ ছিল। আজকে দেশ রাসেলকে ধারণ করে আগামী দিনের শিশুদের জন্য নিরাপদ বাংলাদেশ গড়ার শপথ নিচ্ছে।
নৌপরিবহন সচিব মোহাম্মদ মেজবাহ্ উদ্দিন চৌধুরীর সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে অন্যান্যের মধ্যে বক্তব্য রাখেন মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব বেগম লায়লা জেসমিন, বিআইডব্লিউটিসির চেয়ারম্যান সৈয়দ মো. তাজুল ইসলাম এবং বিআইডব্লিউটিএর চেয়ারম্যান কমডোর গোলাম সাদেক।
নৌপরিবহন প্রতিমন্ত্রী খালিদ মাহমুদ চৌধুরী বলেছেন, সাম্প্রদায়িক আঘাত দিয়ে বাংলাদেশকে দাবিয়ে রাখা যাবেনা। বাংলাদেশ যখন এগিয়ে যাচ্ছে, তখনই এই সাম্প্রদায়িক গোষ্ঠী আবার নতুনভাবে আঘাত হেনেছে। এ আঘাত দিয়ে বাংলাদেশকে দাবিয়ে রাখা যাবে না। তাঁরা মাথা নিচু করে, কুকুরের মতো লেজ গুটিয়ে আজকে চোরাগোপ্তা হামলা করছে। চোরাগোপ্তা হামলাও বন্ধ হয়ে যাবে। কারণ বাংলাদেশের জনগণ প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে ঐক্যবদ্ধ।
আজ সোমবার বাংলাদেশ অভ্যন্তরীণ নৌপরিবহন করপোরেশনের (বিআইডব্লিউটিসি) কার্যালয়ে ‘শেখ রাসেল দিবস’ ২০২১ উপলক্ষে আলোচনা সভায় এসব কথা বলেন নৌপরিবহন প্রতিমন্ত্রী।
এই বাংলাদেশে হিন্দু, মুসলমান, বৌদ্ধ, খ্রিষ্টান সকল ধর্মের মানুষ সম্মিলিতভাবে মুক্তিযুদ্ধ করেছে উল্লেখ করে খালিদ মাহমুদ বলেন, মুক্তিযুদ্ধে ৩০ লাখ মানুষ জীবন দিয়েছে। আজ পর্যন্ত কী নির্ণয় হয়েছে কত লাখ হিন্দু, কত লাখ মুসলমান, কত লাখ বৌদ্ধ, কত লাখ খ্রিষ্টান জীবন দিয়েছে? সকলেই বাঙালি, এ বাংলাদেশের নাগরিক। সম্মিলিতভাবে এখানে মুক্তিযুদ্ধ হয়েছে। সম্মিলিত রক্তের বিনিময়ে বাংলাদেশ একটি অসাম্প্রদায়িক রাষ্ট্র হিসেবে আত্মপ্রকাশ করেছিল। আমাদের অসাম্প্রদায়িক চেতনার ভিত্তিতে সংবিধান রচিত হয়েছিল। আজকে মন্দির ভাঙা হচ্ছে, মসজিদ ভাঙা হচ্ছে, প্যাগোডা ভাঙা হচ্ছে। কিন্তু আমাদের বাংলাদেশের যে সবচেয়ে বড় সংবিধান যেটাকে জিয়াউর রহমান এবং এরশাদ ক্ষতবিক্ষত করেছিল। সে কথা কেউ বলছেনা। সংবিধানকে ক্ষতবিক্ষত করে অপরাধী ও খুনিদের পক্ষ অবলম্বন করল। এ সংবিধানকে খুনি এবং অপরাধীরা ঢাল হিসেবে ব্যবহার করল, সে কথা কেউ বলছেনা। যতক্ষণ পর্যন্ত আমরা এই অপরাধীদের চিহ্নিত করে বিচারের আওতায় আনতে না পারব। ততক্ষণ পর্যন্ত এই সাম্প্রদায়িক গোষ্ঠী বারবার আঘাত করতে পারে।
পঁচাত্তরের নির্মম হত্যাকাণ্ড স্মরণ করে প্রতিমন্ত্রী বলেন, শেখ রাসেলের বিষয়গুলো যত আলোচনা হবে, জিয়া, এরশাদ খালেদা জিয়ার কালো অধ্যায়গুলো মানুষ জানতে পারবে। আজ পর্যন্ত এ খুনিরা বলেনা, এ শিশুকে হত্যা করা অপরাধ ছিল। আজকে দেশ রাসেলকে ধারণ করে আগামী দিনের শিশুদের জন্য নিরাপদ বাংলাদেশ গড়ার শপথ নিচ্ছে।
নৌপরিবহন সচিব মোহাম্মদ মেজবাহ্ উদ্দিন চৌধুরীর সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে অন্যান্যের মধ্যে বক্তব্য রাখেন মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব বেগম লায়লা জেসমিন, বিআইডব্লিউটিসির চেয়ারম্যান সৈয়দ মো. তাজুল ইসলাম এবং বিআইডব্লিউটিএর চেয়ারম্যান কমডোর গোলাম সাদেক।
মানবমুক্তির মহান সংগ্রামে জীবনের শেষ দিন পর্যন্ত কমরেড হেনা দাস অবিচল ছিলেন বলে মন্তব্য করেছেন বাংলাদেশের কমিউনিস্ট পার্টির (সিপিবি) সাধারণ সম্পাদক কমরেড রুহিন হোসেন প্রিন্স। তিনি বলেন, ‘বঞ্চিত-নিপীড়িত মানুষের মুক্তির সংগ্রামে কমরেড হেনা দাস ছিলেন অগ্রসৈনিক।’
১০ ঘণ্টা আগেসবার সঙ্গে বন্ধুত্ব, কারও সঙ্গে শত্রুতা নয়—নীতি অনুসরণ করে ভারতসহ প্রতিবেশী সব রাষ্ট্রের সঙ্গে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী সুসম্পর্ক বজায় রাখতে চায় বলে জানিয়েছেন দলটির আমির ডা. শফিকুর রহমান। আজ শুক্রবার (২২ নভেম্বর) ভারতের আনন্দবাজার পত্রিকাকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে তিনি এ কথা বলেন।
১২ ঘণ্টা আগেকঠিন সময়ে দলের প্রতি নেতা–কর্মীদের একাগ্রতা ও ত্যাগ আওয়ামী লীগের সবচেয়ে বড় শক্তি। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে সক্রিয় থাকুন, আমাদের পেজ থেকে প্রকাশিত প্রতিটি বার্তা ছড়িয়ে দিন। সে জন্য সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে সক্রিয় থাকার নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে।
১৪ ঘণ্টা আগেসশস্ত্র মুক্তিযুদ্ধে ৯ নম্বর সেক্টরের কমান্ডার, বীর সিপাহসালার মেজর এম এ জলিলকে মুক্তিযুদ্ধে বীরত্বপূর্ণ অবদানের জন্য রাষ্ট্রীয় খেতাব প্রদানের আহ্বান জানিয়েছেন স্বাধীনতার পতাকা উত্তোলক, জেএসডি সভাপতি আ স ম আবদুর রব...
১৬ ঘণ্টা আগে