নিজস্ব প্রতিবেদক
ঢাকা: রাজপথের বিরোধী দল বিএনপি সবকিছুতেই সবসময় সরকারকে দায়ী করে। দলটি কখনোই সরকারের সফলতা দেখতে পায় না। সবকিছুতে সরকারের দোষ খোঁজে। বর্তমানে বজ্রপাতে মানুষ মারা যাওয়ার জন্য তারা হয়তো আবার সরকারকে দায়ী করবে। আজ মঙ্গলবার আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে করোনার সুরক্ষার সামগ্রী বিতরণ অনুষ্ঠানে এমন কথা বলেন দলটির সাধারণ সম্পাদক ও সড়ক পরিবহন মন্ত্রী ওবায়দুল কাদের।
ওবায়দুল কাদের বলেন, বিএনপি সবকিছুতে সরকারের দোষ খোঁজে। আমি মাঝে মাঝে ভাবি বজ্রপাতে মানুষের মৃত্যু হচ্ছে। তারা আবার নাকি বলে, যে আওয়ামী লীগই দায়ী। কখন আবার বজ্রপাতে মৃত্যুর জন্য শেখ হাসিনার সরকারকে দায়ী করে। সেটাই আমি ভাবছি। এটাও তারা করবে। ঘূর্ণিঝড় আসার সময় বলেছিল, সরকারের জন্য ঘূর্ণিঝড় হয়েছিল। বস্তিতে আগুন লেগেছে, সেটার জন্যও আওয়ামী লীগকে দায়ী করে। আমরা আগুন লাগিয়ে মানুষের দুর্ভোগের সৃষ্টি কেন করবো? আগুন সন্ত্রাসতো তাদের ব্যাপার।
বিএনপির আন্দোলনের বিষয়ে সেতুমন্ত্রী বলেন, বিএনপি মহাসচিব এখন আবার নতুন করে আন্দোলনের হাঁকডাক শুরু করেছেন। এখন আন্দোলনটা কোন বছর হবে? দেখতে দেখতে ১২ বছর। আন্দোলন হবে কোন বছর? একবার বলে এসএসসি পরীক্ষা, আবার বলে এইচএসসি পরীক্ষার পরে। আবার বলে রোজার ঈদের পরে কিংবা কোরবানির ঈদের পরে। কত ঈদ ও পরীক্ষা চলে গেলো কিন্তু বিএনপির আন্দোলনতো চোখে পড়েনি। এখন আবার গণ-অভ্যুত্থান করবে। এই দেশে’ ৬৯ সালে গণ-অভ্যুত্থান হয়েছিল, পরে গণ-আন্দোলন হয়েছে। তারা’ ৬৯ পর আবার গণ-অভ্যুত্থান দেখাবে, ১২ বছর ধরে দেখাচ্ছে। কখন দেখবো আল্লাহ মাবুদ জানে।
ওবায়দুল কাদের বলেন, বিএনপি নির্বাচন বয়কট করে ষড়যন্ত্রের পথ বেছে নিয়েছে। তারা আবারও আগুন সন্ত্রাসের পথে হাঁটছে। আন্দোলনের নামে সহিংস কোন পরিস্থিতি সৃষ্টি করা হলে আওয়ামী লীগ সমুচিত জবাব দেবে রাজপথে।
মন্ত্রী বলেন, করোনাভাইরাসের প্রথম ঢেউ মোকাবিলার পরে এখন দ্বিতীয় ঢেউ মোকাবিলায় আমরা ভালো অবস্থানে রয়েছি। ডেল্টা ভ্যারিয়েন্টের সংক্রমণ বৃদ্ধি পাওয়ায় আমাদের সীমান্ত এলাকাগুলোতে করোনার সংক্রমণ বাড়ছে। প্রাণহানি বাড়ছে। এই অবস্থায় পরিস্থিতি স্টেবল এই কথা বলা যায় না। সংক্রমণ কিছুটা ঊর্ধ্বমুখী। মৃত্যু ৩০, ৩৫ বা ৪০ ’র কোটায় আছে। তাও বলা যায় না। করোনাভাইরাস আমাদের নিয়ন্ত্রণেই চলে এসেছিল। কিন্তু হঠাৎ করে বৃদ্ধি পায়। আসলে করোনা আনপ্রেডিক্টেবল। কখন যে কোন দিকে মোড় নিবে বলা মুশকিল। কাজেই আমাদের সব সময়ই সতর্ক থাকতে হবে।
ওবায়দুল কাদের বলেন, ভারত তাদের অভ্যন্তরীণ চাহিদা মিটিয়ে করোনা টিকা দিতে পারছে না। তারপরও অন্যান্য সোর্স থেকে সংগ্রহ করার জন্য প্রধানমন্ত্রীর চেষ্টার কোন কমতি নেই। ইনশাআল্লাহ অন্যান্য দেশ থেকে সময়মতো টিকা সংগ্রহ করতে পারবো। সেই ব্যাপারে সরকার সর্বাত্মক প্রয়াস চালিয়ে যাচ্ছে। টিকার সংকট নিয়ে বিরোধী দল যেটা বলে আসছে সেটা এখানে সৃষ্টি হবে না।
রাজশাহীতে করোনা পরিস্থিতি নিয়ে তিনি বলেন, রাজশাহীতে করোনা পরিস্থিতি খারাপ রূপ নিয়েছে। সেখানে হাসপাতালে অক্সিজেনের এবং বেডের কিছুটা সংকট সৃষ্টি হয়েছে। কিন্তু সরকার সেটা সরবরাহ করছে। এখনো ভারতে যে অবস্থা সৃষ্টি হয়েছিল, সেই অবস্থা আমাদের সৃষ্টি হয় নাই। কারণ প্রধানমন্ত্রী প্রতিটি বিষয়ে অত্যন্ত সচেতন। তিনি ঝড়ের সময়ও যথাযথ প্রস্তুতি নিয়েছিলেন। করোনা আরও ভয়ংকর রূপ নিতে পারে এটা তার মাথায় আছে। এই জন্য তিনি সব বিষয়ে যথাযথ নজর রাখছেন এবং ব্যবস্থা নিচ্ছেন। যেসব জায়গায় সংক্রমণ বেশি, সেখানে আঞ্চলিক লকডাউন দিচ্ছেন।
আওয়ামী লীগের ত্রাণ ও সমাজকল্যাণ সম্পাদক সুজিত রায় নন্দীর সভাপতিত্বে আরও উপস্থিত ছিলেন দলের শিক্ষা ও মানবসম্পদ বিষয়ক সম্পাদক শামসুন নাহার চাঁপা, স্বাস্থ্য ও জনসংখ্যা বিষয়ক রোকেয়া সুলতানা, কার্যনির্বাহী সদস্য সৈয়দ আবদুল আউয়াল শামীম প্রমুখ।
ঢাকা: রাজপথের বিরোধী দল বিএনপি সবকিছুতেই সবসময় সরকারকে দায়ী করে। দলটি কখনোই সরকারের সফলতা দেখতে পায় না। সবকিছুতে সরকারের দোষ খোঁজে। বর্তমানে বজ্রপাতে মানুষ মারা যাওয়ার জন্য তারা হয়তো আবার সরকারকে দায়ী করবে। আজ মঙ্গলবার আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে করোনার সুরক্ষার সামগ্রী বিতরণ অনুষ্ঠানে এমন কথা বলেন দলটির সাধারণ সম্পাদক ও সড়ক পরিবহন মন্ত্রী ওবায়দুল কাদের।
ওবায়দুল কাদের বলেন, বিএনপি সবকিছুতে সরকারের দোষ খোঁজে। আমি মাঝে মাঝে ভাবি বজ্রপাতে মানুষের মৃত্যু হচ্ছে। তারা আবার নাকি বলে, যে আওয়ামী লীগই দায়ী। কখন আবার বজ্রপাতে মৃত্যুর জন্য শেখ হাসিনার সরকারকে দায়ী করে। সেটাই আমি ভাবছি। এটাও তারা করবে। ঘূর্ণিঝড় আসার সময় বলেছিল, সরকারের জন্য ঘূর্ণিঝড় হয়েছিল। বস্তিতে আগুন লেগেছে, সেটার জন্যও আওয়ামী লীগকে দায়ী করে। আমরা আগুন লাগিয়ে মানুষের দুর্ভোগের সৃষ্টি কেন করবো? আগুন সন্ত্রাসতো তাদের ব্যাপার।
বিএনপির আন্দোলনের বিষয়ে সেতুমন্ত্রী বলেন, বিএনপি মহাসচিব এখন আবার নতুন করে আন্দোলনের হাঁকডাক শুরু করেছেন। এখন আন্দোলনটা কোন বছর হবে? দেখতে দেখতে ১২ বছর। আন্দোলন হবে কোন বছর? একবার বলে এসএসসি পরীক্ষা, আবার বলে এইচএসসি পরীক্ষার পরে। আবার বলে রোজার ঈদের পরে কিংবা কোরবানির ঈদের পরে। কত ঈদ ও পরীক্ষা চলে গেলো কিন্তু বিএনপির আন্দোলনতো চোখে পড়েনি। এখন আবার গণ-অভ্যুত্থান করবে। এই দেশে’ ৬৯ সালে গণ-অভ্যুত্থান হয়েছিল, পরে গণ-আন্দোলন হয়েছে। তারা’ ৬৯ পর আবার গণ-অভ্যুত্থান দেখাবে, ১২ বছর ধরে দেখাচ্ছে। কখন দেখবো আল্লাহ মাবুদ জানে।
ওবায়দুল কাদের বলেন, বিএনপি নির্বাচন বয়কট করে ষড়যন্ত্রের পথ বেছে নিয়েছে। তারা আবারও আগুন সন্ত্রাসের পথে হাঁটছে। আন্দোলনের নামে সহিংস কোন পরিস্থিতি সৃষ্টি করা হলে আওয়ামী লীগ সমুচিত জবাব দেবে রাজপথে।
মন্ত্রী বলেন, করোনাভাইরাসের প্রথম ঢেউ মোকাবিলার পরে এখন দ্বিতীয় ঢেউ মোকাবিলায় আমরা ভালো অবস্থানে রয়েছি। ডেল্টা ভ্যারিয়েন্টের সংক্রমণ বৃদ্ধি পাওয়ায় আমাদের সীমান্ত এলাকাগুলোতে করোনার সংক্রমণ বাড়ছে। প্রাণহানি বাড়ছে। এই অবস্থায় পরিস্থিতি স্টেবল এই কথা বলা যায় না। সংক্রমণ কিছুটা ঊর্ধ্বমুখী। মৃত্যু ৩০, ৩৫ বা ৪০ ’র কোটায় আছে। তাও বলা যায় না। করোনাভাইরাস আমাদের নিয়ন্ত্রণেই চলে এসেছিল। কিন্তু হঠাৎ করে বৃদ্ধি পায়। আসলে করোনা আনপ্রেডিক্টেবল। কখন যে কোন দিকে মোড় নিবে বলা মুশকিল। কাজেই আমাদের সব সময়ই সতর্ক থাকতে হবে।
ওবায়দুল কাদের বলেন, ভারত তাদের অভ্যন্তরীণ চাহিদা মিটিয়ে করোনা টিকা দিতে পারছে না। তারপরও অন্যান্য সোর্স থেকে সংগ্রহ করার জন্য প্রধানমন্ত্রীর চেষ্টার কোন কমতি নেই। ইনশাআল্লাহ অন্যান্য দেশ থেকে সময়মতো টিকা সংগ্রহ করতে পারবো। সেই ব্যাপারে সরকার সর্বাত্মক প্রয়াস চালিয়ে যাচ্ছে। টিকার সংকট নিয়ে বিরোধী দল যেটা বলে আসছে সেটা এখানে সৃষ্টি হবে না।
রাজশাহীতে করোনা পরিস্থিতি নিয়ে তিনি বলেন, রাজশাহীতে করোনা পরিস্থিতি খারাপ রূপ নিয়েছে। সেখানে হাসপাতালে অক্সিজেনের এবং বেডের কিছুটা সংকট সৃষ্টি হয়েছে। কিন্তু সরকার সেটা সরবরাহ করছে। এখনো ভারতে যে অবস্থা সৃষ্টি হয়েছিল, সেই অবস্থা আমাদের সৃষ্টি হয় নাই। কারণ প্রধানমন্ত্রী প্রতিটি বিষয়ে অত্যন্ত সচেতন। তিনি ঝড়ের সময়ও যথাযথ প্রস্তুতি নিয়েছিলেন। করোনা আরও ভয়ংকর রূপ নিতে পারে এটা তার মাথায় আছে। এই জন্য তিনি সব বিষয়ে যথাযথ নজর রাখছেন এবং ব্যবস্থা নিচ্ছেন। যেসব জায়গায় সংক্রমণ বেশি, সেখানে আঞ্চলিক লকডাউন দিচ্ছেন।
আওয়ামী লীগের ত্রাণ ও সমাজকল্যাণ সম্পাদক সুজিত রায় নন্দীর সভাপতিত্বে আরও উপস্থিত ছিলেন দলের শিক্ষা ও মানবসম্পদ বিষয়ক সম্পাদক শামসুন নাহার চাঁপা, স্বাস্থ্য ও জনসংখ্যা বিষয়ক রোকেয়া সুলতানা, কার্যনির্বাহী সদস্য সৈয়দ আবদুল আউয়াল শামীম প্রমুখ।
চট্টগ্রামের আইনজীবী সাইফুল ইসলাম আলিফ হত্যাকাণ্ডের প্রতিবাদ জানিয়েছেন আওয়ামী লীগ সভাপতি শেখ হাসিনা। আইনজীবীকে পিটিয়ে হত্যা করা জঙ্গিবাদী আচরণ বলে মনে করেন তিনি।
১৯ মিনিট আগেনাগরিক ঐক্যের সভাপতি মাহমুদুর রহমান মান্না বলেছেন, ইসকন কি কোনো সংগঠন? এর কি অনুমোদন আছে? যেটার অনুমোদনই নেই সেটাকে আবার নিষিদ্ধ করার কী আছে?
৩ ঘণ্টা আগেআওয়ামী লীগের সভাপতি শেখ হাসিনাকে ইঙ্গিত করে ব্যক্তিগত ফেসবুক আইডিতে দেওয়া স্ট্যাটাসে বাংলাদেশের প্রথম প্রধানমন্ত্রী তাজউদ্দীন আহমদের ছেলে ও সাবেক স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী সোহেল তাজ বলেছেন, ‘ছাত্র-জনতার ঝাঁটা পেটা খেয়ে পালিয়ে যেয়ে এখন দেশ ধ্বংসের ষড়যন্ত্র করছে।’ আজ বৃহস্পতিবার ফেসবুকে এ পোস্ট দেন তিনি
৩ ঘণ্টা আগেনির্বাচন কমিশন নিয়োগে নগ্নভাবে দলীয়করণ করা হয়েছে বলে দাবি করেছে আওয়ামী লীগ। দলটির দাবি, প্রধান নির্বাচন কমিশনার এ এম এম নাসির উদ্দিন ও নির্বাচন কমিশনাররা বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে ঘনিষ্ঠভাবে জড়িত
১৭ ঘণ্টা আগে