নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
করোনাভাইরাসের প্রাদুর্ভাব, বন্যা ও ইউক্রেন যুদ্ধের কারণে বিশ্ববাজারে জ্বালানির মূল্যবৃদ্ধির কথা তুলে ধরে দলীয় নেতা-কর্মীদের উদ্দেশে আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের বলেছেন, ‘খুব খারাপ সময়, খুব ঝুঁকিপূর্ণ সময়, এই সময়ে ঐক্যের বিকল্প নেই। সবাই ঐক্যবদ্ধ থাকলে কেউ কিছু করতে পারবে না।’
আজ শনিবার বঙ্গবন্ধু অ্যাভিনিউতে আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে দলীয় সভাপতি শেখ হাসিনার কারাবন্দী দিবস উপলক্ষে ঢাকা মহানগর উত্তর ও দক্ষিণ শাখা আওয়ামী লীগ আয়োজিত আলোচনা সভায় তিনি এসব কথা বলেন।
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা চ্যালেঞ্জ নিয়ে কঠিন সংগ্রামে অবতীর্ণ হয়েছেন উল্লেখ করে ওবায়দুল কাদের বলেন, সারা বিশ্বে যুদ্ধের প্রতিক্রিয়ায় জ্বালানি তেলের দাম ক্রমাগত বাড়ছে। শ্রীলঙ্কার কথা বাদ দিলাম। আজকে ইংল্যান্ড-আমেরিকায় মূল্যস্ফীতি বাড়ছে। সর্বত্রই জিনিসপত্রের দাম বাড়ছে। বাংলাদেশকে এই বাস্তবতার কঠিন সময়ে আজকে অগ্রসর হতে হচ্ছে।
দেশের মানুষ যাতে ঘুমাতে পারে, এ জন্য শেখ হাসিনা সারা রাত জেগে থাকেন মন্তব্য করে কাদের বলেন, ‘তিনি জেগে আছেন, আমরা যাতে ঘুমাতে পারি, এ দেশের মানুষ যেন ঘুমাতে পারে। এই পর্যন্ত পরিস্থিতি তিনি সামাল দিয়ে যাচ্ছেন। এই পর্যন্ত করোনা, বন্যা অতিক্রম করে যুদ্ধের প্রভাব সেটিও তিনি মোকাবিলা করে যাচ্ছেন। শক্ত করে হাল ধরে আছেন।’
শেখ হাসিনার কারাবন্দী দিবসের কথা উল্লেখ করে ওবায়দুল কাদের বলেন, সেদিন যদি এ দেশের রাজনীতিকদের একটা অংশ ওই জরুরি সরকারের সঙ্গে সহযোগিতা না করত, তাহলে বাংলাদেশে ওয়ান ইলেভেন টিকত না। অনেক রাজনীতিক সেদিনকার সেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারের সঙ্গে যোগসাজশ করে মাইনাস ফর্মুলায় নিয়ে গিয়েছিল।
কারও নাম উল্লেখ না করে ওবায়দুল কাদের বলেন, ‘আজকে আমি বলব, আমাদের শত্রু-মিত্র চিনতে হবে। চলার পথে শত্রু-মিত্র চিনতে হবে। একটা কথা আছে, একবার যে বিশ্বাসঘাতকতা করে, সে বারেবারে বিশ্বাসঘাতকতা করে। আওয়ামী লীগের কর্মীদের হুঁশিয়ার থাকতে হবে। সতর্ক থাকতে হবে।’
বিএনপিকে রাজনীতির মাঠে আসার আহ্বান জানিয়ে তিনি বলেন, ‘খেলা হবে...খেলা হবে, রাজনীতির মাঠে খেলা হবে। নির্বাচনের মাঠে খেলা হবে। আসুন, খেলায় আসুন, নির্বাচন আর রাজনীতির মাঠে খেলায় আসুন। আগুন নিয়ে খেলবেন না, আমরা প্রতিহত করবই। আওয়ামী লীগ জনগণকে নিয়ে সেই আগুনের খেলা প্রতিরোধ করবে।’
ষড়যন্ত্রকারীরা এখনো সক্রিয় রয়েছে মন্তব্য করে আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মাহবুব উল আলম হানিফ বলেন, ‘তাদের ষড়যন্ত্র কিন্তু এখনো আছে। আওয়ামী লীগ রাষ্ট্রক্ষমতায় থাকুক এটা তারা মানতে চায় না। আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় থাকল উন্নয়ন হবে, এ দেশ এগিয়ে যাবে। এ জন্য আমাদের প্রতি ভীতি তাদের আছে। আজ আমাদের অঙ্গীকার করতে হবে যেকোনো ষড়যন্ত্র মোকাবিলা করার। তাদের ষড়যন্ত্র আমরা জনগণকে সঙ্গে নিয়ে রাজপথে প্রতিহত করে দেশকে এগিয়ে নিয়ে যাব।’
ঢাকা মহানগর দক্ষিণ আওয়ামী লীগের সভাপতি আবু আহমেদ মন্নাফীর সভাপতিত্বে আলোচনা সভায় বক্তব্য রাখেন আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য মতিয়া চৌধুরী, কামরুল ইসলাম, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক দীপু মনি, আ ফ ম বাহাউদ্দিন নাছিম, সাংগঠনিক সম্পাদক মির্জা আজম, ঢাকা মহানগর উত্তরের সভাপতি শেখ বজলুর রহমান।
করোনাভাইরাসের প্রাদুর্ভাব, বন্যা ও ইউক্রেন যুদ্ধের কারণে বিশ্ববাজারে জ্বালানির মূল্যবৃদ্ধির কথা তুলে ধরে দলীয় নেতা-কর্মীদের উদ্দেশে আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের বলেছেন, ‘খুব খারাপ সময়, খুব ঝুঁকিপূর্ণ সময়, এই সময়ে ঐক্যের বিকল্প নেই। সবাই ঐক্যবদ্ধ থাকলে কেউ কিছু করতে পারবে না।’
আজ শনিবার বঙ্গবন্ধু অ্যাভিনিউতে আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে দলীয় সভাপতি শেখ হাসিনার কারাবন্দী দিবস উপলক্ষে ঢাকা মহানগর উত্তর ও দক্ষিণ শাখা আওয়ামী লীগ আয়োজিত আলোচনা সভায় তিনি এসব কথা বলেন।
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা চ্যালেঞ্জ নিয়ে কঠিন সংগ্রামে অবতীর্ণ হয়েছেন উল্লেখ করে ওবায়দুল কাদের বলেন, সারা বিশ্বে যুদ্ধের প্রতিক্রিয়ায় জ্বালানি তেলের দাম ক্রমাগত বাড়ছে। শ্রীলঙ্কার কথা বাদ দিলাম। আজকে ইংল্যান্ড-আমেরিকায় মূল্যস্ফীতি বাড়ছে। সর্বত্রই জিনিসপত্রের দাম বাড়ছে। বাংলাদেশকে এই বাস্তবতার কঠিন সময়ে আজকে অগ্রসর হতে হচ্ছে।
দেশের মানুষ যাতে ঘুমাতে পারে, এ জন্য শেখ হাসিনা সারা রাত জেগে থাকেন মন্তব্য করে কাদের বলেন, ‘তিনি জেগে আছেন, আমরা যাতে ঘুমাতে পারি, এ দেশের মানুষ যেন ঘুমাতে পারে। এই পর্যন্ত পরিস্থিতি তিনি সামাল দিয়ে যাচ্ছেন। এই পর্যন্ত করোনা, বন্যা অতিক্রম করে যুদ্ধের প্রভাব সেটিও তিনি মোকাবিলা করে যাচ্ছেন। শক্ত করে হাল ধরে আছেন।’
শেখ হাসিনার কারাবন্দী দিবসের কথা উল্লেখ করে ওবায়দুল কাদের বলেন, সেদিন যদি এ দেশের রাজনীতিকদের একটা অংশ ওই জরুরি সরকারের সঙ্গে সহযোগিতা না করত, তাহলে বাংলাদেশে ওয়ান ইলেভেন টিকত না। অনেক রাজনীতিক সেদিনকার সেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারের সঙ্গে যোগসাজশ করে মাইনাস ফর্মুলায় নিয়ে গিয়েছিল।
কারও নাম উল্লেখ না করে ওবায়দুল কাদের বলেন, ‘আজকে আমি বলব, আমাদের শত্রু-মিত্র চিনতে হবে। চলার পথে শত্রু-মিত্র চিনতে হবে। একটা কথা আছে, একবার যে বিশ্বাসঘাতকতা করে, সে বারেবারে বিশ্বাসঘাতকতা করে। আওয়ামী লীগের কর্মীদের হুঁশিয়ার থাকতে হবে। সতর্ক থাকতে হবে।’
বিএনপিকে রাজনীতির মাঠে আসার আহ্বান জানিয়ে তিনি বলেন, ‘খেলা হবে...খেলা হবে, রাজনীতির মাঠে খেলা হবে। নির্বাচনের মাঠে খেলা হবে। আসুন, খেলায় আসুন, নির্বাচন আর রাজনীতির মাঠে খেলায় আসুন। আগুন নিয়ে খেলবেন না, আমরা প্রতিহত করবই। আওয়ামী লীগ জনগণকে নিয়ে সেই আগুনের খেলা প্রতিরোধ করবে।’
ষড়যন্ত্রকারীরা এখনো সক্রিয় রয়েছে মন্তব্য করে আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মাহবুব উল আলম হানিফ বলেন, ‘তাদের ষড়যন্ত্র কিন্তু এখনো আছে। আওয়ামী লীগ রাষ্ট্রক্ষমতায় থাকুক এটা তারা মানতে চায় না। আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় থাকল উন্নয়ন হবে, এ দেশ এগিয়ে যাবে। এ জন্য আমাদের প্রতি ভীতি তাদের আছে। আজ আমাদের অঙ্গীকার করতে হবে যেকোনো ষড়যন্ত্র মোকাবিলা করার। তাদের ষড়যন্ত্র আমরা জনগণকে সঙ্গে নিয়ে রাজপথে প্রতিহত করে দেশকে এগিয়ে নিয়ে যাব।’
ঢাকা মহানগর দক্ষিণ আওয়ামী লীগের সভাপতি আবু আহমেদ মন্নাফীর সভাপতিত্বে আলোচনা সভায় বক্তব্য রাখেন আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য মতিয়া চৌধুরী, কামরুল ইসলাম, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক দীপু মনি, আ ফ ম বাহাউদ্দিন নাছিম, সাংগঠনিক সম্পাদক মির্জা আজম, ঢাকা মহানগর উত্তরের সভাপতি শেখ বজলুর রহমান।
ড. কামাল হোসেন আর গণফোরামের সঙ্গে যুক্ত নন এবং তিনি রাজনীতি থেকে অবসর নিয়েছেন—বলে জানিয়েছেন নিজেকে গণফোরামের সভাপতি দাবি করা এবং সাবেক সংসদ সদস্য মফিজুল ইসলাম খান কামাল।
৩ ঘণ্টা আগেনতুন রাজনৈতিক বন্দোবস্ত বলতে তারা কী বোঝাচ্ছে? তাদের এই ধারণা স্পষ্ট করা উচিত। আমি জানতে চাই, তাদের নতুন রাজনৈতিক মীমাংসা আসলে কী? আমি এ বিষয়ে কোথাও কিছু লেখা নথিভুক্ত পাইনি। তাদের প্রস্তাব কী, সেটা স্পষ্ট নয়। আমাদের যে ধরনের রাজনীতি আমরা কল্পনা করি, তা আমাদের সংবিধানে স্পষ্টভাবে নথিভুক্ত।
১৩ ঘণ্টা আগেছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানে দেশে রাজনৈতিক পটপরিবর্তনের প্রেক্ষাপটে ঢাকা সেনানিবাসে সশস্ত্র বাহিনী দিবসের অনুষ্ঠানে উপস্থিত হয়েছিলেন বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া। দীর্ঘ এক যুগ পর গুরুত্বপূর্ণ এ দিবসের কর্মসূচিতে তাঁর অংশগ্রহণকে রাজনীতির জন্য ইতিবাচক ঘটনা বলে মনে করছেন বিশ্লেষক ও রাজনৈতিক দলগুলোর নেতারা
১৬ ঘণ্টা আগেমানবমুক্তির মহান সংগ্রামে জীবনের শেষ দিন পর্যন্ত কমরেড হেনা দাস অবিচল ছিলেন বলে মন্তব্য করেছেন বাংলাদেশের কমিউনিস্ট পার্টির (সিপিবি) সাধারণ সম্পাদক কমরেড রুহিন হোসেন প্রিন্স। তিনি বলেন, ‘বঞ্চিত-নিপীড়িত মানুষের মুক্তির সংগ্রামে কমরেড হেনা দাস ছিলেন অগ্রসৈনিক।’
১ দিন আগে