নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
গণহত্যার সঙ্গে জড়িত নয়, স্বচ্ছ ভাবমূর্তির অধিকারীদের নেতৃত্বে আওয়ামী লীগ রাজনীতি করলে আপত্তি থাকা উচিত নয় বলে মনে করেন বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী। তিনি প্রশ্ন তুলেছেন, ‘যাঁরা স্বচ্ছ ভাবমূর্তির অধিকারী, তাঁদের নেতৃত্বে আওয়ামী লীগ রাজনীতি করতে পারবে না কেন?’
আজ শুক্রবার রাজধানীর ফায়দাবাদ উত্তরখান এলাকায় দুস্থ ও অসহায়দের মাঝে ঈদ উপহার বিতরণকালে এ কথা বলেন রিজভী।
রিজভী বলেন, ‘আওয়ামী লীগ রাজনীতি করতে পারবে কি না, সে বিষয়ে আলোচনা হলেও গণহত্যার জন্য দায়ীদের বিচারের প্রসঙ্গ তোলা হচ্ছে না।’
তিনি বলেন, ‘আওয়ামী লীগের ভেতরের অপরাধীদের বিচার হলে এবং জনগণ যদি তাদের রাজনীতি করার সুযোগ দেওয়ার সিদ্ধান্ত নেয়, তাহলে কারও আপত্তি থাকা উচিত নয়।’
রিজভীর প্রশ্ন, ‘যদি আওয়ামী লীগের নেতৃত্বে আসা ব্যক্তিরা কোনো অপরাধ, ছাত্র হত্যা, লুটপাট বা জনগণের টাকা পাচারের সঙ্গে জড়িত না থাকে, তাহলে এমন একটি আওয়ামী লীগ কেন রাজনীতি করতে পারবে না?’
তবে আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মী ও তাদের সহযোগীদের মধ্যে যারা হত্যাকাণ্ড ও দমন-পীড়নের সঙ্গে জড়িত, তাদের অবশ্যই বিচারের মুখোমুখি করা উচিত বলে মন্তব্য করেন তিনি।
জুলাই আন্দোলনে গণহত্যার জড়িতরা চিহ্নিত বলে দাবি করে রিজভী বলেন, ‘মানুষ দেখেছে, কারা গণহত্যা চালিয়েছে। কোন পুলিশ কর্মকর্তা, ওসি, এসি, ডিসি সেখানে ভূমিকা রেখেছে? কোন আওয়ামী লীগ নেতা গণ-আন্দোলনের সময় রক্তপাতের নির্দেশ দিয়েছে? কারা আন্দোলন দমন করেছে? এই বিচার দ্রুত নিশ্চিত করতে হবে।’
তিনি অভিযোগ করে বলেন, যারা অর্থ পাচার করেছে এবং শিশু-কিশোরদের হত্যা করেছে, তাদের বিচার এখনো হয়নি। কেন ২০০-এর বেশি শিশু, কিশোর, তরুণ শিক্ষার্থী, শ্রমিক ও রিকশাচালক হত্যার বিচার হয়নি? তাদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি নিশ্চিত করতে হবে।’
আওয়ামী লীগ প্রধান শেখ হাসিনার প্রকৃত ধর্মবিশ্বাস নিয়ে সন্দেহ রয়েছে মন্তব্য করে রিজভী বলেন, ‘তাঁর উপাস্য টাকা। যার উপাস্য টাকা, সে ভালো কাজ করতে পারে না। তারা কেবল লুটপাট ও অর্থ পাচারেই ব্যস্ত থাকেন। শেখ হাসিনা, তাঁর আত্মীয়স্বজন ও পছন্দের ব্যবসায়ীরা দেশের সম্পদ লুট করেছেন।’
তিনি বলেন, ‘গণতান্ত্রিক দেশে রাজনীতিতে অংশগ্রহণের অধিকার গণতান্ত্রিক পদ্ধতিতেই নির্ধারিত হওয়া উচিত।’
গণহত্যার সঙ্গে জড়িত নয়, স্বচ্ছ ভাবমূর্তির অধিকারীদের নেতৃত্বে আওয়ামী লীগ রাজনীতি করলে আপত্তি থাকা উচিত নয় বলে মনে করেন বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী। তিনি প্রশ্ন তুলেছেন, ‘যাঁরা স্বচ্ছ ভাবমূর্তির অধিকারী, তাঁদের নেতৃত্বে আওয়ামী লীগ রাজনীতি করতে পারবে না কেন?’
আজ শুক্রবার রাজধানীর ফায়দাবাদ উত্তরখান এলাকায় দুস্থ ও অসহায়দের মাঝে ঈদ উপহার বিতরণকালে এ কথা বলেন রিজভী।
রিজভী বলেন, ‘আওয়ামী লীগ রাজনীতি করতে পারবে কি না, সে বিষয়ে আলোচনা হলেও গণহত্যার জন্য দায়ীদের বিচারের প্রসঙ্গ তোলা হচ্ছে না।’
তিনি বলেন, ‘আওয়ামী লীগের ভেতরের অপরাধীদের বিচার হলে এবং জনগণ যদি তাদের রাজনীতি করার সুযোগ দেওয়ার সিদ্ধান্ত নেয়, তাহলে কারও আপত্তি থাকা উচিত নয়।’
রিজভীর প্রশ্ন, ‘যদি আওয়ামী লীগের নেতৃত্বে আসা ব্যক্তিরা কোনো অপরাধ, ছাত্র হত্যা, লুটপাট বা জনগণের টাকা পাচারের সঙ্গে জড়িত না থাকে, তাহলে এমন একটি আওয়ামী লীগ কেন রাজনীতি করতে পারবে না?’
তবে আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মী ও তাদের সহযোগীদের মধ্যে যারা হত্যাকাণ্ড ও দমন-পীড়নের সঙ্গে জড়িত, তাদের অবশ্যই বিচারের মুখোমুখি করা উচিত বলে মন্তব্য করেন তিনি।
জুলাই আন্দোলনে গণহত্যার জড়িতরা চিহ্নিত বলে দাবি করে রিজভী বলেন, ‘মানুষ দেখেছে, কারা গণহত্যা চালিয়েছে। কোন পুলিশ কর্মকর্তা, ওসি, এসি, ডিসি সেখানে ভূমিকা রেখেছে? কোন আওয়ামী লীগ নেতা গণ-আন্দোলনের সময় রক্তপাতের নির্দেশ দিয়েছে? কারা আন্দোলন দমন করেছে? এই বিচার দ্রুত নিশ্চিত করতে হবে।’
তিনি অভিযোগ করে বলেন, যারা অর্থ পাচার করেছে এবং শিশু-কিশোরদের হত্যা করেছে, তাদের বিচার এখনো হয়নি। কেন ২০০-এর বেশি শিশু, কিশোর, তরুণ শিক্ষার্থী, শ্রমিক ও রিকশাচালক হত্যার বিচার হয়নি? তাদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি নিশ্চিত করতে হবে।’
আওয়ামী লীগ প্রধান শেখ হাসিনার প্রকৃত ধর্মবিশ্বাস নিয়ে সন্দেহ রয়েছে মন্তব্য করে রিজভী বলেন, ‘তাঁর উপাস্য টাকা। যার উপাস্য টাকা, সে ভালো কাজ করতে পারে না। তারা কেবল লুটপাট ও অর্থ পাচারেই ব্যস্ত থাকেন। শেখ হাসিনা, তাঁর আত্মীয়স্বজন ও পছন্দের ব্যবসায়ীরা দেশের সম্পদ লুট করেছেন।’
তিনি বলেন, ‘গণতান্ত্রিক দেশে রাজনীতিতে অংশগ্রহণের অধিকার গণতান্ত্রিক পদ্ধতিতেই নির্ধারিত হওয়া উচিত।’
ভিন্নমত থাকলেও যেকোনো মূল্যে ঐক্য ধরে রাখার আহ্বান জানিয়েছেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। আজ শনিবার রাজধানীর একটি হোটেলে ১২ দলীয় জোটের ইফতার মাহফিলে তিনি এই আহ্বান জানান। তিনি বলেন, ‘আমাদের যেকোনো মূল্যে ঐক্য ধরে রাখতে হবে। ভিন্নমত থাকবে, আমরা বসব, আলোচনা করব। এমন কিছু আমরা বলব না, এমন
২ ঘণ্টা আগেদলটির মহাসচিব বলেছেন, ‘উনার (তারেক রহমান) ফেরার বিষয়ে আমরা এখনো সুনির্দিষ্ট কোনো দিন-ক্ষণ নির্ধারণ করিনি। আমাদের যখন মনে হবে যে উপযুক্ত সময়, সেই সময়ে তিনি আসবেন...
৪ ঘণ্টা আগেনাহিদ ইসলামের রাজনৈতিক যাত্রা শুরু হয় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রনেতা হিসেবে। পরে জুলাই আন্দোলনের অন্যতম শীর্ষ নেতা হিসেবে উঠে আসেন এবং আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর দমনপীড়নের মুখে পড়েন। অন্তর্বর্তী সরকারে দায়িত্ব পালনের পর তিনি দলীয় রাজনীতিতে ফিরেছেন। প্রচলিত রাজনীতির বিকল্প খুঁজছেন এমন নাগরিকদের
৪ ঘণ্টা আগেজাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) কেন্দ্রীয় মুখ্য সংগঠক (দক্ষিণাঞ্চল) হাসনাত আবদুল্লাহ সেনাবাহিনীর উদ্দেশে বলেছেন, ‘আপনাদের কাজ ক্যান্টনমেন্টে, আপনারা ক্যান্টনমেন্টে থাকুন। আপনাদের আমরা সম্মান জানাই। গত ১৬ বছর জাতীয় রাজনীতিতে যেভাবে নোংরা হস্তক্ষেপ করেছেন, ’২৪-পরবর্তী বাংলাদেশে তা আর করতে দেওয়া
৪ ঘণ্টা আগে