নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
সরকারি দলের লোকেরাই পরিকল্পিতভাবে বাসে অগ্নিসংযোগের ঘটনা ঘটাচ্ছে বলে অভিযোগ করেছেন গণতন্ত্র মঞ্চের সমন্বয়ক ও বাংলাদেশের বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টির সাধারণ সম্পাদক সাইফুল হক।
বিরোধী দলগুলোর আন্দোলনে দিশেহারা হয়ে আন্দোলন দমন করতে সরকার পুরোনো কৌশলের শরণাপন্ন হয়েছে উল্লেখ করে তিনি বলেছেন, ‘রাষ্ট্রীয় উদ্যোগে অগ্নিসংযোগের ঘটনা ঘটানো হচ্ছে।’
আজ রোববার বিকেলে পল্টনের মেহেরবা প্লাজায় রাষ্ট্র সংস্কার আন্দোলন কার্যালয়ে গণতন্ত্র মঞ্চ আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে এ কথা বলেন এ বাম নেতা।
সাইফুল হক বলেন, ‘এরই মধ্যে গণমাধ্যম থলের বিড়াল বের করে এনেছে। পুলিশের উপস্থিতিতে অত্যন্ত পরিকল্পিতভাবে যে বাসে অগ্নিসংযোগ করা হয়েছে, তা সবিস্তারে কয়েকটি গণমাধ্যমে প্রকাশিত হয়েছে। বিরোধীদলীয় নেতা-কর্মীদের যেন মিথ্যা মামলায় গ্রেপ্তার করা যায়, সে জন্য অনেকটা রাষ্ট্রীয় উদ্যোগে অগ্নিসংযোগের ঘটনা ঘটানো হচ্ছে।’
চলমান গণ-আন্দোলন গণজাগরণে পরিণত হয়েছে উল্লেখ করে কর্মসূচি ঘোষণায় তিনি বলেন, ‘অচিরেই এই গণজাগরণ গণ-অভ্যুত্থানে রূপ নেবে। গণতন্ত্র মঞ্চ ঢাকায় পুরানা পল্টনে ৩১ জুলাই বেলা ১১টায় বিক্ষোভ সমাবেশ ও মিছিল করবে। ১ আগস্ট বিভাগীয় শহরসহ জেলা স্তরে গণতন্ত্র মঞ্চের উদ্যোগে বিক্ষোভ সমাবেশ ও মিছিল করব।’
বিরোধী দলগুলোর আন্দোলন দমনের জন্য সরকারই অগ্নি-সন্ত্রাসের পথ বেছে নিয়েছে মন্তব্য করে গণসংহতি আন্দোলনের প্রধান সমন্বয়ক জোনায়েদ সাকি বলেন, ‘গতবার বিরোধীদের ওপর একটা সন্ত্রাসের লেবেল আঁকতে এই কৌশল কিছুটা কাজ করেছিল। এবারও তারা একই পদ্ধতি অবলম্বন করছে এবং শত শত বাস পোড়ানোর প্রজেক্ট হাতে নিয়েছে। আন্দোলনের নামে একটা সন্ত্রাস হচ্ছে বলে তারা আবারও দমনের একটা অজুহাত সৃষ্টি করছে।’
সংবাদ সম্মেলনে নাগরিক ঐক্যের আহ্বায়ক মাহমুদুর রহমান মান্না বলেন, ‘তিনটা ছেলে মোটরসাইকেল চালিয়ে আসল, তারপর বাস আগুন লাগিয়ে দিয়েছে। পুলিশ পাশে দাঁড়িয়ে আছে। সবাই জানে এগুলো কারা করেছে। তা-ও খোদ প্রধানমন্ত্রী আজকে বলছেন, আবার সেই অগ্নি-সন্ত্রাস। যদি ঠিকঠাক তদন্ত হয়, তাহলে যতগুলো বাসে আগুন দেওয়া হয়েছে তার পেছনে তাদের সংশ্লিষ্টতা পাওয়া যাবে। অগ্নি-সন্ত্রাস তো দূরের কথা কোনো ধরনের সন্ত্রাসের পরিকল্পনাই আমাদের নেই।’
সংবাদ সম্মেলনে আরও উপস্থিত ছিলেন ভাসানী অনুসারী পরিষদের আহ্বায়ক শেখ রফিকুল ইসলাম বাবলু, রাষ্ট্র সংস্কার আন্দোলনের সমন্বয়ক অ্যাডভোকেট হাসনাত কাইয়ুম, জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দলের (জেএসডি) সাধারণ সম্পাদক শহীদ উদ্দিন মাহমুদ স্বপন প্রমুখ।
সরকারি দলের লোকেরাই পরিকল্পিতভাবে বাসে অগ্নিসংযোগের ঘটনা ঘটাচ্ছে বলে অভিযোগ করেছেন গণতন্ত্র মঞ্চের সমন্বয়ক ও বাংলাদেশের বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টির সাধারণ সম্পাদক সাইফুল হক।
বিরোধী দলগুলোর আন্দোলনে দিশেহারা হয়ে আন্দোলন দমন করতে সরকার পুরোনো কৌশলের শরণাপন্ন হয়েছে উল্লেখ করে তিনি বলেছেন, ‘রাষ্ট্রীয় উদ্যোগে অগ্নিসংযোগের ঘটনা ঘটানো হচ্ছে।’
আজ রোববার বিকেলে পল্টনের মেহেরবা প্লাজায় রাষ্ট্র সংস্কার আন্দোলন কার্যালয়ে গণতন্ত্র মঞ্চ আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে এ কথা বলেন এ বাম নেতা।
সাইফুল হক বলেন, ‘এরই মধ্যে গণমাধ্যম থলের বিড়াল বের করে এনেছে। পুলিশের উপস্থিতিতে অত্যন্ত পরিকল্পিতভাবে যে বাসে অগ্নিসংযোগ করা হয়েছে, তা সবিস্তারে কয়েকটি গণমাধ্যমে প্রকাশিত হয়েছে। বিরোধীদলীয় নেতা-কর্মীদের যেন মিথ্যা মামলায় গ্রেপ্তার করা যায়, সে জন্য অনেকটা রাষ্ট্রীয় উদ্যোগে অগ্নিসংযোগের ঘটনা ঘটানো হচ্ছে।’
চলমান গণ-আন্দোলন গণজাগরণে পরিণত হয়েছে উল্লেখ করে কর্মসূচি ঘোষণায় তিনি বলেন, ‘অচিরেই এই গণজাগরণ গণ-অভ্যুত্থানে রূপ নেবে। গণতন্ত্র মঞ্চ ঢাকায় পুরানা পল্টনে ৩১ জুলাই বেলা ১১টায় বিক্ষোভ সমাবেশ ও মিছিল করবে। ১ আগস্ট বিভাগীয় শহরসহ জেলা স্তরে গণতন্ত্র মঞ্চের উদ্যোগে বিক্ষোভ সমাবেশ ও মিছিল করব।’
বিরোধী দলগুলোর আন্দোলন দমনের জন্য সরকারই অগ্নি-সন্ত্রাসের পথ বেছে নিয়েছে মন্তব্য করে গণসংহতি আন্দোলনের প্রধান সমন্বয়ক জোনায়েদ সাকি বলেন, ‘গতবার বিরোধীদের ওপর একটা সন্ত্রাসের লেবেল আঁকতে এই কৌশল কিছুটা কাজ করেছিল। এবারও তারা একই পদ্ধতি অবলম্বন করছে এবং শত শত বাস পোড়ানোর প্রজেক্ট হাতে নিয়েছে। আন্দোলনের নামে একটা সন্ত্রাস হচ্ছে বলে তারা আবারও দমনের একটা অজুহাত সৃষ্টি করছে।’
সংবাদ সম্মেলনে নাগরিক ঐক্যের আহ্বায়ক মাহমুদুর রহমান মান্না বলেন, ‘তিনটা ছেলে মোটরসাইকেল চালিয়ে আসল, তারপর বাস আগুন লাগিয়ে দিয়েছে। পুলিশ পাশে দাঁড়িয়ে আছে। সবাই জানে এগুলো কারা করেছে। তা-ও খোদ প্রধানমন্ত্রী আজকে বলছেন, আবার সেই অগ্নি-সন্ত্রাস। যদি ঠিকঠাক তদন্ত হয়, তাহলে যতগুলো বাসে আগুন দেওয়া হয়েছে তার পেছনে তাদের সংশ্লিষ্টতা পাওয়া যাবে। অগ্নি-সন্ত্রাস তো দূরের কথা কোনো ধরনের সন্ত্রাসের পরিকল্পনাই আমাদের নেই।’
সংবাদ সম্মেলনে আরও উপস্থিত ছিলেন ভাসানী অনুসারী পরিষদের আহ্বায়ক শেখ রফিকুল ইসলাম বাবলু, রাষ্ট্র সংস্কার আন্দোলনের সমন্বয়ক অ্যাডভোকেট হাসনাত কাইয়ুম, জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দলের (জেএসডি) সাধারণ সম্পাদক শহীদ উদ্দিন মাহমুদ স্বপন প্রমুখ।
মানবমুক্তির মহান সংগ্রামে জীবনের শেষ দিন পর্যন্ত কমরেড হেনা দাস অবিচল ছিলেন বলে মন্তব্য করেছেন বাংলাদেশের কমিউনিস্ট পার্টির (সিপিবি) সাধারণ সম্পাদক কমরেড রুহিন হোসেন প্রিন্স। তিনি বলেন, ‘বঞ্চিত-নিপীড়িত মানুষের মুক্তির সংগ্রামে কমরেড হেনা দাস ছিলেন অগ্রসৈনিক।’
২৪ মিনিট আগেসবার সঙ্গে বন্ধুত্ব, কারও সঙ্গে শত্রুতা নয়—নীতি অনুসরণ করে ভারতসহ প্রতিবেশী সব রাষ্ট্রের সঙ্গে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী সুসম্পর্ক বজায় রাখতে চায় বলে জানিয়েছেন দলটির আমির ডা. শফিকুর রহমান। আজ শুক্রবার (২২ নভেম্বর) ভারতের আনন্দবাজার পত্রিকাকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে তিনি এ কথা বলেন।
৩ ঘণ্টা আগেকঠিন সময়ে দলের প্রতি নেতা–কর্মীদের একাগ্রতা ও ত্যাগ আওয়ামী লীগের সবচেয়ে বড় শক্তি। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে সক্রিয় থাকুন, আমাদের পেজ থেকে প্রকাশিত প্রতিটি বার্তা ছড়িয়ে দিন। সে জন্য সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে সক্রিয় থাকার নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে।
৫ ঘণ্টা আগেসশস্ত্র মুক্তিযুদ্ধে ৯ নম্বর সেক্টরের কমান্ডার, বীর সিপাহসালার মেজর এম এ জলিলকে মুক্তিযুদ্ধে বীরত্বপূর্ণ অবদানের জন্য রাষ্ট্রীয় খেতাব প্রদানের আহ্বান জানিয়েছেন স্বাধীনতার পতাকা উত্তোলক, জেএসডি সভাপতি আ স ম আবদুর রব...
৬ ঘণ্টা আগে