নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
বিদ্যুৎ এমনিতেই বর্ধিত মূল্যে কিনতে হচ্ছে। এর মধ্যেই সরকার আরও একবার বিদ্যুতের দাম বাড়িয়েছে। অবিলম্বে বিদ্যুতের বর্ধিত মূল্য প্রত্যাহার করতে হবে এবং বিদ্যুতের দাম কমাতে হবে। অন্যথায় জনগণ বিদ্যুৎ বিল দেওয়া বন্ধ করে দেবে বলে জানিয়েছেন বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান বরকত উল্লাহ বুলু।
আজ শুক্রবার জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান এবং তাঁর স্ত্রী ডা. জোবাইদা রহমানের বিরুদ্ধে সম্পত্তি ক্রোকের নির্দেশের প্রতিবাদে গণতন্ত্র ফোরাম আয়োজিত এক মানববন্ধনে তিনি এ কথা বলেন।
বরকত উল্লাহ বুলু বলেন, ‘বিদ্যুতের যে দাম বৃদ্ধি করা হয়েছে তা অনতিবিলম্বে প্রত্যাহার করতে হবে। প্রত্যাহার করা না হলে জনগণকে সঙ্গে নিয়ে সরকারের বিরুদ্ধে আন্দোলন গড়ে তুলব এবং বিদ্যুতের বিল বন্ধ করে দেব। বিদ্যুৎ বিল দেব না।’
বাংলাদেশের মানুষ ভোট চোরদের আর দেখতে চায় না জানিয়ে বলেন, ‘বাংলাদেশে সুষ্ঠু নির্বাচন হলে আওয়ামী লীগ ৩০টি আসনও পাবে না। এই কারণে মামলা দিয়ে মানুষের দৃষ্টি অন্যদিকে ফেরানোর চেষ্টা করা হচ্ছে। মানুষ দেখতে চায় একটি স্বাধীন সার্বভৌম বাংলাদেশ। কোন তাঁবেদার রাষ্ট্র হিসেবে বাংলাদেশকে দেখতে চায় না। কারও অধীনে বাংলাদেশ দেখতে চায় না।’
বরকাত উল্লাহ বুলু বলেন, ‘আজকে এই অবৈধ সরকারকে বাংলাদেশের মানুষ দেখতে চায় না। পদত্যাগ করে তত্ত্বাবধায়ক সরকারের কাছে ক্ষমতা হস্তান্তর করে দেশে একটি অবাধ নিরপেক্ষ সুষ্ঠু নির্বাচনে ব্যবস্থা করুন। দেশের স্বাধীনতার সার্বভৌমত্ব রক্ষা করুন।’
বুলু বলেন, ‘আজকে ইউরোপীয় ইউনিয়ন, যুক্তরাজ্য, জাতিসংঘ, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র থেকে বলা হচ্ছে—বাংলাদেশের মানবাধিকার লঙ্ঘিত হচ্ছে। বাংলাদেশের ভোটের অধিকার নেই। বাংলাদেশের মানুষকে বাঁচতে হলে তাদের ভোটের অধিকার দিতে হবে, ডিজিটাল কালাকানুন আইন প্রত্যাহার করতে হবে।’
দেশে চলমান আন্দোলন জনতার আন্দোলন দাবি করে বিএনপির এই নেতা বলেন, ‘মানুষ বাঁচতে চায়। এটা বিএনপির আন্দোলন নয়, এটা ১৮ কোটি জনতার আন্দোলন। সকল মানুষ ঐক্যবদ্ধ হয়ে এই সরকারের পতন ঘটবে এবং বাংলাদেশ একটি নতুন সূর্য উদিত হবে। আগামী দিনে আমরা যদি রাষ্ট্র ক্ষমতায় আসতে পারি, তাহলে যারা আন্দোলন সংগ্রামে অংশগ্রহণ করেছে তারা যতই ক্ষুদ্র দল হোক না কেন তাদের সকলকে নিয়েই একটি জাতীয় সরকার গঠন করা হবে। এই জাতীয় সরকার রাষ্ট্র মেরামত করে আগামী প্রজন্মের জন্য একটি সমৃদ্ধিশালী স্বাধীন সার্বভৌমত্ব রাষ্ট্র তৈরি করতে চাই।’
গণতন্ত্র ফোরামের সভাপতি খলিলুর রহমানের সভাপতিত্বে মানববন্ধনে আরও বক্তব্য রাখেন বিএনপির নির্বাহী কমিটির সদস্য আবু নাসের মুহাম্মদ রহমাতুল্লাহ, অধ্যাপক আলমগীর হোসেন, যুব জাগপার সভাপতি মীর আমির হোসেন আমু প্রমুখ।
বিদ্যুৎ এমনিতেই বর্ধিত মূল্যে কিনতে হচ্ছে। এর মধ্যেই সরকার আরও একবার বিদ্যুতের দাম বাড়িয়েছে। অবিলম্বে বিদ্যুতের বর্ধিত মূল্য প্রত্যাহার করতে হবে এবং বিদ্যুতের দাম কমাতে হবে। অন্যথায় জনগণ বিদ্যুৎ বিল দেওয়া বন্ধ করে দেবে বলে জানিয়েছেন বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান বরকত উল্লাহ বুলু।
আজ শুক্রবার জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান এবং তাঁর স্ত্রী ডা. জোবাইদা রহমানের বিরুদ্ধে সম্পত্তি ক্রোকের নির্দেশের প্রতিবাদে গণতন্ত্র ফোরাম আয়োজিত এক মানববন্ধনে তিনি এ কথা বলেন।
বরকত উল্লাহ বুলু বলেন, ‘বিদ্যুতের যে দাম বৃদ্ধি করা হয়েছে তা অনতিবিলম্বে প্রত্যাহার করতে হবে। প্রত্যাহার করা না হলে জনগণকে সঙ্গে নিয়ে সরকারের বিরুদ্ধে আন্দোলন গড়ে তুলব এবং বিদ্যুতের বিল বন্ধ করে দেব। বিদ্যুৎ বিল দেব না।’
বাংলাদেশের মানুষ ভোট চোরদের আর দেখতে চায় না জানিয়ে বলেন, ‘বাংলাদেশে সুষ্ঠু নির্বাচন হলে আওয়ামী লীগ ৩০টি আসনও পাবে না। এই কারণে মামলা দিয়ে মানুষের দৃষ্টি অন্যদিকে ফেরানোর চেষ্টা করা হচ্ছে। মানুষ দেখতে চায় একটি স্বাধীন সার্বভৌম বাংলাদেশ। কোন তাঁবেদার রাষ্ট্র হিসেবে বাংলাদেশকে দেখতে চায় না। কারও অধীনে বাংলাদেশ দেখতে চায় না।’
বরকাত উল্লাহ বুলু বলেন, ‘আজকে এই অবৈধ সরকারকে বাংলাদেশের মানুষ দেখতে চায় না। পদত্যাগ করে তত্ত্বাবধায়ক সরকারের কাছে ক্ষমতা হস্তান্তর করে দেশে একটি অবাধ নিরপেক্ষ সুষ্ঠু নির্বাচনে ব্যবস্থা করুন। দেশের স্বাধীনতার সার্বভৌমত্ব রক্ষা করুন।’
বুলু বলেন, ‘আজকে ইউরোপীয় ইউনিয়ন, যুক্তরাজ্য, জাতিসংঘ, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র থেকে বলা হচ্ছে—বাংলাদেশের মানবাধিকার লঙ্ঘিত হচ্ছে। বাংলাদেশের ভোটের অধিকার নেই। বাংলাদেশের মানুষকে বাঁচতে হলে তাদের ভোটের অধিকার দিতে হবে, ডিজিটাল কালাকানুন আইন প্রত্যাহার করতে হবে।’
দেশে চলমান আন্দোলন জনতার আন্দোলন দাবি করে বিএনপির এই নেতা বলেন, ‘মানুষ বাঁচতে চায়। এটা বিএনপির আন্দোলন নয়, এটা ১৮ কোটি জনতার আন্দোলন। সকল মানুষ ঐক্যবদ্ধ হয়ে এই সরকারের পতন ঘটবে এবং বাংলাদেশ একটি নতুন সূর্য উদিত হবে। আগামী দিনে আমরা যদি রাষ্ট্র ক্ষমতায় আসতে পারি, তাহলে যারা আন্দোলন সংগ্রামে অংশগ্রহণ করেছে তারা যতই ক্ষুদ্র দল হোক না কেন তাদের সকলকে নিয়েই একটি জাতীয় সরকার গঠন করা হবে। এই জাতীয় সরকার রাষ্ট্র মেরামত করে আগামী প্রজন্মের জন্য একটি সমৃদ্ধিশালী স্বাধীন সার্বভৌমত্ব রাষ্ট্র তৈরি করতে চাই।’
গণতন্ত্র ফোরামের সভাপতি খলিলুর রহমানের সভাপতিত্বে মানববন্ধনে আরও বক্তব্য রাখেন বিএনপির নির্বাহী কমিটির সদস্য আবু নাসের মুহাম্মদ রহমাতুল্লাহ, অধ্যাপক আলমগীর হোসেন, যুব জাগপার সভাপতি মীর আমির হোসেন আমু প্রমুখ।
দ্রুত সময়ের মধ্যে নির্বাচনের রোডম্যাপ ঘোষণা করতে অন্তর্বর্তীকালীন সরকারকে আহ্বান জানিয়েছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য খন্দকার মোশাররফ হোসেন। সরকারের উদ্দেশ্যে তিনি বলেন, ‘তাঁদের দায়িত্ব হচ্ছে ভোটার তালিকা প্রণয়ন করা এবং ভোটের একটা সময় নির্ধারণ করা। সে জন্য আমরা বলছি, অতি দ্রুত একটি নির্বাচনী রোডম্য
২ ঘণ্টা আগেদেশের শত্রুরা পেছনে থেকে দেশকে অস্থিতিশীল করার চেষ্টা চালাচ্ছে বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। এ অবস্থায় সবাইকে সজাগ থাকার আহ্বান জানিয়েছেন তিনি
২ ঘণ্টা আগেসাবেক চিফ হুইপ ও বিএনপির সাবেক সংসদ সদস্য মো. জয়নুল আবদীন ফারুককে দুর্নীতির একটি মামলা থেকে খালাস দেওয়া হয়েছে। আজ সোমবার ঢাকার বিভাগীয় বিশেষ জজ আদালতের বিচারক এসএম জিয়াউর রহমান রায়ে খালাসের এই আদেশ দেন।
৪ ঘণ্টা আগেপ্রস্তাবের মূল অংশে বাংলাদেশের রাজনীতির চরিত্র পরিবর্তনের বিধান ১৫ তম সংশোধনীর মাধ্যমে আওয়ামী লীগ যা করেছিল সেগুলোসহ কিছু নতুন প্রস্তাব বিএনপি দিয়েছে বলে জানান সালাহউদ্দিন আহমেদ।
৮ ঘণ্টা আগে