ঢাবি প্রতিনিধি
ছাত্রলীগের কেন্দ্রীয় কমিটিতে সহসভাপতি পদ পেয়েছেন এস এম রিয়াদ হাসান। তিনি চাকরি করেন শিল্প মন্ত্রণালয়ের অধীন প্রতিষ্ঠানে। যদিও গঠনতন্ত্র অনুযায়ী চাকরিজীবীদের ছাত্রলীগের পদে থাকার সুযোগ নেই। চাকরীজীবী এই নেতা ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শহীদ সার্জেন্ট জহুরুল হলের ৩১৩ নম্বর কক্ষে থাকেন এসি (শীতাতপনিয়ন্ত্রণ যন্ত্র) লাগিয়ে। তাঁর কক্ষে আছে রেফ্রিজারেটরও।
রিয়াদ হাসান ছাত্রলীগের কেন্দ্রীয় নির্বাহী সংসদের সাবেক সাহিত্যবিষয়ক উপসম্পাদক এবং কেন্দ্রীয় ছাত্রলীগের সভাপতি আল নাহিয়ান খান জয়ের ঘনিষ্ঠ হিসেবে পরিচিত। একই কমিটিতে দুবার পদায়ন হওয়ায় ‘ক্ষোভ’ প্রকাশ করেছেন অনেকেই। এ নিয়ে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে চলছে আলোচনা-সমালোচনা।
জানা যায়, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের দর্শন বিভাগের ২০১১-১২ শিক্ষাবর্ষের ছাত্র রিয়াদ। গত বছরের ১৮ জুলাই শিল্প মন্ত্রণালয়ের অধীন ক্ষুদ্র ও মাঝারি শিল্প ফাউন্ডেশনে সহকারী ব্যবস্থাপক পদে নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি দেওয়া হয় এবং চলতি বছরের ৫ জুলাই ফাউন্ডেশনের এক বিজ্ঞপ্তিতে এস এম রিয়াদ হোসেনসহ আরও ৯ জনকে সহকারী ব্যবস্থাপক পদে নিয়োগ দেওয়া হয়। নিয়োগপ্রাপ্তদের ১ আগস্ট চাকরিতে যোগ দিতে বলা হয়। সে অনুযায়ী তিনি চাকরিতে যোগ দেন। তাঁর নিয়োগপত্র, সার্কুলার এবং ক্ষুদ্র ও মাঝারি শিল্প ফাউন্ডেশনের প্রোফাইলে তাঁর নাম, ছবি ও পরিচয়ের বিস্তারিত উল্লেখ রয়েছে, যার স্ক্রিনশট ও প্রমাণাদি আজকের পত্রিকার হাতে আছে।
ছাত্রলীগের একাধিক কেন্দ্রীয় নেতা আজকের পত্রিকাকে জানান, ছাত্রলীগের কেন্দ্রীয় সভাপতির সঙ্গে রিয়াদের ঘনিষ্ঠতা রয়েছে। তাঁদের দুজনের বাড়ি বরিশালে। ২০১৮ সালের মাঝামাঝি সময়ে রিয়াদ ছাত্রলীগের রাজনীতিতে নিষ্ক্রিয় হয়ে পড়লেও ২০১৯ সালে আল নাহিয়ান জয় কেন্দ্রীয় সভাপতি হওয়ার পর ‘ব্যাপক’ সক্রিয় হয়ে ওঠেন রিয়াদ। গত ৩১ জুলাই ছাত্রলীগের সভাপতি জয় ও সাধারণ সম্পাদক লেখক ভট্টাচার্য স্বাক্ষরিত চিঠি ইস্যুর মাধ্যমে ‘বর্ধিত’ কমিটিতে তাঁকে ছাত্রলীগের কেন্দ্রীয় সহসভাপতি পদে মনোনীত করা হয়। গত বৃহস্পতিবার তাঁর অনুসারীরা তাঁকে ফেসবুকে শুভেচ্ছা জানালে বিষয়টি আলোচনায় আসে।
এ বিষয়ে কথা বলার জন্য রিয়াদ হাসানের মোবাইল ফোনে একাধিকবার যোগাযোগ করা হলে তিনি ফোন ধরেননি। তাঁর হোয়াটসঅ্যাপে কল দেওয়া হলেও তিনি রিসিভ করেননি। বার্তা পাঠানো হলেও কোনো উত্তর দেননি রিয়াদ।
এ বিষয়ে জানতে ছাত্রলীগের সভাপতি আল নাহিয়ান খান জয়কে একাধিকবার ফোন দেওয়া হলে তিনিও রিসিভ করেননি। তবে ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক লেখক ভট্টাচার্য আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘৩১ জুলাই তাকে পদ দেওয়া হয়েছে। আর সে (রিয়াদ) চাকরি পেয়েছে ১ আগস্ট। সেহেতু গঠনতন্ত্র অনুযায়ী তাঁর পদ শূন্য হয়ে গেছে। তাঁর এখন পদ নেই।’
রিয়াদ হাসান হলে রেফ্রিজারেটর ও এসি নিয়ে থাকার বিষয়ে শহীদ সার্জেন্ট জহুরুল হক হলের প্রাধ্যক্ষ ড. আবদুর রহিম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘হলে এসি ও রেফ্রিজারেটর নিয়ে থাকার বিষয়টি দুঃখজনক। আমি এখন ঢাকার বাইরে আছি। হলের দায়িত্বরত শিক্ষকদের বিষয়টি দেখতে বলেছি। ঢাকায় এসে তদন্ত করে যথাযথ ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
ছাত্রলীগের কেন্দ্রীয় কমিটিতে সহসভাপতি পদ পেয়েছেন এস এম রিয়াদ হাসান। তিনি চাকরি করেন শিল্প মন্ত্রণালয়ের অধীন প্রতিষ্ঠানে। যদিও গঠনতন্ত্র অনুযায়ী চাকরিজীবীদের ছাত্রলীগের পদে থাকার সুযোগ নেই। চাকরীজীবী এই নেতা ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শহীদ সার্জেন্ট জহুরুল হলের ৩১৩ নম্বর কক্ষে থাকেন এসি (শীতাতপনিয়ন্ত্রণ যন্ত্র) লাগিয়ে। তাঁর কক্ষে আছে রেফ্রিজারেটরও।
রিয়াদ হাসান ছাত্রলীগের কেন্দ্রীয় নির্বাহী সংসদের সাবেক সাহিত্যবিষয়ক উপসম্পাদক এবং কেন্দ্রীয় ছাত্রলীগের সভাপতি আল নাহিয়ান খান জয়ের ঘনিষ্ঠ হিসেবে পরিচিত। একই কমিটিতে দুবার পদায়ন হওয়ায় ‘ক্ষোভ’ প্রকাশ করেছেন অনেকেই। এ নিয়ে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে চলছে আলোচনা-সমালোচনা।
জানা যায়, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের দর্শন বিভাগের ২০১১-১২ শিক্ষাবর্ষের ছাত্র রিয়াদ। গত বছরের ১৮ জুলাই শিল্প মন্ত্রণালয়ের অধীন ক্ষুদ্র ও মাঝারি শিল্প ফাউন্ডেশনে সহকারী ব্যবস্থাপক পদে নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি দেওয়া হয় এবং চলতি বছরের ৫ জুলাই ফাউন্ডেশনের এক বিজ্ঞপ্তিতে এস এম রিয়াদ হোসেনসহ আরও ৯ জনকে সহকারী ব্যবস্থাপক পদে নিয়োগ দেওয়া হয়। নিয়োগপ্রাপ্তদের ১ আগস্ট চাকরিতে যোগ দিতে বলা হয়। সে অনুযায়ী তিনি চাকরিতে যোগ দেন। তাঁর নিয়োগপত্র, সার্কুলার এবং ক্ষুদ্র ও মাঝারি শিল্প ফাউন্ডেশনের প্রোফাইলে তাঁর নাম, ছবি ও পরিচয়ের বিস্তারিত উল্লেখ রয়েছে, যার স্ক্রিনশট ও প্রমাণাদি আজকের পত্রিকার হাতে আছে।
ছাত্রলীগের একাধিক কেন্দ্রীয় নেতা আজকের পত্রিকাকে জানান, ছাত্রলীগের কেন্দ্রীয় সভাপতির সঙ্গে রিয়াদের ঘনিষ্ঠতা রয়েছে। তাঁদের দুজনের বাড়ি বরিশালে। ২০১৮ সালের মাঝামাঝি সময়ে রিয়াদ ছাত্রলীগের রাজনীতিতে নিষ্ক্রিয় হয়ে পড়লেও ২০১৯ সালে আল নাহিয়ান জয় কেন্দ্রীয় সভাপতি হওয়ার পর ‘ব্যাপক’ সক্রিয় হয়ে ওঠেন রিয়াদ। গত ৩১ জুলাই ছাত্রলীগের সভাপতি জয় ও সাধারণ সম্পাদক লেখক ভট্টাচার্য স্বাক্ষরিত চিঠি ইস্যুর মাধ্যমে ‘বর্ধিত’ কমিটিতে তাঁকে ছাত্রলীগের কেন্দ্রীয় সহসভাপতি পদে মনোনীত করা হয়। গত বৃহস্পতিবার তাঁর অনুসারীরা তাঁকে ফেসবুকে শুভেচ্ছা জানালে বিষয়টি আলোচনায় আসে।
এ বিষয়ে কথা বলার জন্য রিয়াদ হাসানের মোবাইল ফোনে একাধিকবার যোগাযোগ করা হলে তিনি ফোন ধরেননি। তাঁর হোয়াটসঅ্যাপে কল দেওয়া হলেও তিনি রিসিভ করেননি। বার্তা পাঠানো হলেও কোনো উত্তর দেননি রিয়াদ।
এ বিষয়ে জানতে ছাত্রলীগের সভাপতি আল নাহিয়ান খান জয়কে একাধিকবার ফোন দেওয়া হলে তিনিও রিসিভ করেননি। তবে ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক লেখক ভট্টাচার্য আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘৩১ জুলাই তাকে পদ দেওয়া হয়েছে। আর সে (রিয়াদ) চাকরি পেয়েছে ১ আগস্ট। সেহেতু গঠনতন্ত্র অনুযায়ী তাঁর পদ শূন্য হয়ে গেছে। তাঁর এখন পদ নেই।’
রিয়াদ হাসান হলে রেফ্রিজারেটর ও এসি নিয়ে থাকার বিষয়ে শহীদ সার্জেন্ট জহুরুল হক হলের প্রাধ্যক্ষ ড. আবদুর রহিম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘হলে এসি ও রেফ্রিজারেটর নিয়ে থাকার বিষয়টি দুঃখজনক। আমি এখন ঢাকার বাইরে আছি। হলের দায়িত্বরত শিক্ষকদের বিষয়টি দেখতে বলেছি। ঢাকায় এসে তদন্ত করে যথাযথ ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
দ্রুত সময়ের মধ্যে নির্বাচনের রোডম্যাপ ঘোষণা করতে অন্তর্বর্তীকালীন সরকারকে আহ্বান জানিয়েছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য খন্দকার মোশাররফ হোসেন। সরকারের উদ্দেশ্যে তিনি বলেন, ‘তাঁদের দায়িত্ব হচ্ছে ভোটার তালিকা প্রণয়ন করা এবং ভোটের একটা সময় নির্ধারণ করা। সে জন্য আমরা বলছি, অতি দ্রুত একটি নির্বাচনী রোডম্য
৭ ঘণ্টা আগেদেশের শত্রুরা পেছনে থেকে দেশকে অস্থিতিশীল করার চেষ্টা চালাচ্ছে বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। এ অবস্থায় সবাইকে সজাগ থাকার আহ্বান জানিয়েছেন তিনি
৮ ঘণ্টা আগেসাবেক চিফ হুইপ ও বিএনপির সাবেক সংসদ সদস্য মো. জয়নুল আবদীন ফারুককে দুর্নীতির একটি মামলা থেকে খালাস দেওয়া হয়েছে। আজ সোমবার ঢাকার বিভাগীয় বিশেষ জজ আদালতের বিচারক এসএম জিয়াউর রহমান রায়ে খালাসের এই আদেশ দেন।
১০ ঘণ্টা আগেপ্রস্তাবের মূল অংশে বাংলাদেশের রাজনীতির চরিত্র পরিবর্তনের বিধান ১৫ তম সংশোধনীর মাধ্যমে আওয়ামী লীগ যা করেছিল সেগুলোসহ কিছু নতুন প্রস্তাব বিএনপি দিয়েছে বলে জানান সালাহউদ্দিন আহমেদ।
১৩ ঘণ্টা আগে