নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
পটপরিবর্তনের পর ভিন্ন প্রেক্ষাপটে আবারও সমমনা জোট ও দলগুলোর সঙ্গে বৈঠক শুরু করেছে বিএনপি। আজ রোববার ১২ দলীয় জোট ও জাতীয়তাবাদী সমমনা জোটের সঙ্গে বৈঠকের মধ্য দিয়ে এই কার্যক্রম শুরু করেছে দলটির লিয়াজোঁ কমিটি।
এদিন বিকেলে ও সন্ধ্যায় দুই জোটের প্রতিনিধিদের সঙ্গে পৃথক বৈঠক করেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য নজরুল ইসলাম খান ও সেলিমা রহমান।
বৈঠক শেষে অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের সংস্কার উদ্যোগকে স্বাগত জানিয়ে বিএনপির নেতা নজরুল ইসলাম খান সাংবাদিকদের বলেন, ‘আমরা দেখছি একটা কিছু করার চেষ্টা হচ্ছে। আমরা দেখলাম যে ব্যাংকিং খাত সংস্কারের একটা উদ্যোগ নিয়েছে। প্রশাসনে অন্যায়ভাবে যাদের বঞ্চিত করা হয়েছিল, সেটা সংশোধনের চেষ্টা করা হচ্ছে। এসব সংস্কার বা নির্বাচনী ব্যবস্থার সংস্কার, সেখানে কীভাবে, কখন, কী রকম সময় লাগতে পারে, আমরা মনে করি জনগণের এই ব্যাপারে ধারণা পাওয়া দরকার। সে জন্য অনুরোধ করছি, সরকারের পক্ষ থেকে এ ব্যাপারে একটা রোডম্যাপ ঘোষণা করার জন্য।’
নজরুল ইসলাম খান বলেন, ‘দলীয়করণের মাধ্যমে দেশের আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির অবনতি হয়েছে, বিচারব্যবস্থাকে ধ্বংস করা হয়েছে, প্রশাসনকে ধ্বংস করা হয়েছে, নির্বাচনব্যবস্থাকে ধ্বংস করা হয়েছে। এর সংশোধন ছাড়া সুষ্ঠু নির্বাচনের পরিবেশ হবে না।’
তিনি বলেন, ‘একটা মানবিক ও গণতান্ত্রিক রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠাই ছিল ছাত্র-জনতার আন্দোলনের মূল উদ্দেশ্য। সে রকম একটি মানবিক ও গণতান্ত্রিক রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার জন্য যে সংস্কার প্রয়োজন, সে রকম সংস্কার করা এবং গণমানুষের যে দৈনন্দিন সমস্যা আছে, সেগুলো সমাধান করা। সমস্যা সমাধানে সরকার আগামী দিনে কী করতে চায়, কীভাবে করতে চায়, এটার একটা রোডম্যাপ শিগগিরই সম্ভব প্রকাশ করা দরকার। জনগণ যাতে সেই আলোকে কাজ করতে পারে এবং প্রস্তুত হতে পারে।’
বৈঠকের আলোচনা প্রসঙ্গে নজরুল ইসলাম খান বলেন, ‘আমরা অনেক বিষয়ে আলোচনা করেছি। বন্যার্তদের সহায়তার তৎপরতা বৃদ্ধির বিষয়ে আলোচনা হয়েছে। পলাতক সরকারের দেশ এবং জনগণের বিরুদ্ধে যে অশুভ চক্রান্ত আমরা খেয়াল করছি, এটা প্রতিহত করতে আমরা দেশবাসীকে সতর্ক করার সিদ্ধান্ত নিয়েছি। ধর্মবর্ণ–নির্বিশেষে দেশের ও জনগণের সম্পদ রক্ষায় সবাইকে সতর্ক থাকার ও তা প্রতিহত করার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। একই সঙ্গে দেশের সমস্ত ধর্ম-বর্ণের মানুষের জীবন ও সম্পদ রক্ষায় আমরা যে অবস্থান নিয়েছি, তা বজায় রাখার বিষয়ে সিদ্ধান্ত নিয়েছি। আমরা চেষ্টা করব যাতে কেউই কোনোভাবে ক্ষতিগ্রস্ত না হয়।’
পটপরিবর্তনের পর ভিন্ন প্রেক্ষাপটে আবারও সমমনা জোট ও দলগুলোর সঙ্গে বৈঠক শুরু করেছে বিএনপি। আজ রোববার ১২ দলীয় জোট ও জাতীয়তাবাদী সমমনা জোটের সঙ্গে বৈঠকের মধ্য দিয়ে এই কার্যক্রম শুরু করেছে দলটির লিয়াজোঁ কমিটি।
এদিন বিকেলে ও সন্ধ্যায় দুই জোটের প্রতিনিধিদের সঙ্গে পৃথক বৈঠক করেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য নজরুল ইসলাম খান ও সেলিমা রহমান।
বৈঠক শেষে অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের সংস্কার উদ্যোগকে স্বাগত জানিয়ে বিএনপির নেতা নজরুল ইসলাম খান সাংবাদিকদের বলেন, ‘আমরা দেখছি একটা কিছু করার চেষ্টা হচ্ছে। আমরা দেখলাম যে ব্যাংকিং খাত সংস্কারের একটা উদ্যোগ নিয়েছে। প্রশাসনে অন্যায়ভাবে যাদের বঞ্চিত করা হয়েছিল, সেটা সংশোধনের চেষ্টা করা হচ্ছে। এসব সংস্কার বা নির্বাচনী ব্যবস্থার সংস্কার, সেখানে কীভাবে, কখন, কী রকম সময় লাগতে পারে, আমরা মনে করি জনগণের এই ব্যাপারে ধারণা পাওয়া দরকার। সে জন্য অনুরোধ করছি, সরকারের পক্ষ থেকে এ ব্যাপারে একটা রোডম্যাপ ঘোষণা করার জন্য।’
নজরুল ইসলাম খান বলেন, ‘দলীয়করণের মাধ্যমে দেশের আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির অবনতি হয়েছে, বিচারব্যবস্থাকে ধ্বংস করা হয়েছে, প্রশাসনকে ধ্বংস করা হয়েছে, নির্বাচনব্যবস্থাকে ধ্বংস করা হয়েছে। এর সংশোধন ছাড়া সুষ্ঠু নির্বাচনের পরিবেশ হবে না।’
তিনি বলেন, ‘একটা মানবিক ও গণতান্ত্রিক রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠাই ছিল ছাত্র-জনতার আন্দোলনের মূল উদ্দেশ্য। সে রকম একটি মানবিক ও গণতান্ত্রিক রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার জন্য যে সংস্কার প্রয়োজন, সে রকম সংস্কার করা এবং গণমানুষের যে দৈনন্দিন সমস্যা আছে, সেগুলো সমাধান করা। সমস্যা সমাধানে সরকার আগামী দিনে কী করতে চায়, কীভাবে করতে চায়, এটার একটা রোডম্যাপ শিগগিরই সম্ভব প্রকাশ করা দরকার। জনগণ যাতে সেই আলোকে কাজ করতে পারে এবং প্রস্তুত হতে পারে।’
বৈঠকের আলোচনা প্রসঙ্গে নজরুল ইসলাম খান বলেন, ‘আমরা অনেক বিষয়ে আলোচনা করেছি। বন্যার্তদের সহায়তার তৎপরতা বৃদ্ধির বিষয়ে আলোচনা হয়েছে। পলাতক সরকারের দেশ এবং জনগণের বিরুদ্ধে যে অশুভ চক্রান্ত আমরা খেয়াল করছি, এটা প্রতিহত করতে আমরা দেশবাসীকে সতর্ক করার সিদ্ধান্ত নিয়েছি। ধর্মবর্ণ–নির্বিশেষে দেশের ও জনগণের সম্পদ রক্ষায় সবাইকে সতর্ক থাকার ও তা প্রতিহত করার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। একই সঙ্গে দেশের সমস্ত ধর্ম-বর্ণের মানুষের জীবন ও সম্পদ রক্ষায় আমরা যে অবস্থান নিয়েছি, তা বজায় রাখার বিষয়ে সিদ্ধান্ত নিয়েছি। আমরা চেষ্টা করব যাতে কেউই কোনোভাবে ক্ষতিগ্রস্ত না হয়।’
মানবমুক্তির মহান সংগ্রামে জীবনের শেষ দিন পর্যন্ত কমরেড হেনা দাস অবিচল ছিলেন বলে মন্তব্য করেছেন বাংলাদেশের কমিউনিস্ট পার্টির (সিপিবি) সাধারণ সম্পাদক কমরেড রুহিন হোসেন প্রিন্স। তিনি বলেন, ‘বঞ্চিত-নিপীড়িত মানুষের মুক্তির সংগ্রামে কমরেড হেনা দাস ছিলেন অগ্রসৈনিক।’
৮ মিনিট আগেসবার সঙ্গে বন্ধুত্ব, কারও সঙ্গে শত্রুতা নয়—নীতি অনুসরণ করে ভারতসহ প্রতিবেশী সব রাষ্ট্রের সঙ্গে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী সুসম্পর্ক বজায় রাখতে চায় বলে জানিয়েছেন দলটির আমির ডা. শফিকুর রহমান। আজ শুক্রবার (২২ নভেম্বর) ভারতের আনন্দবাজার পত্রিকাকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে তিনি এ কথা বলেন।
৩ ঘণ্টা আগেকঠিন সময়ে দলের প্রতি নেতা–কর্মীদের একাগ্রতা ও ত্যাগ আওয়ামী লীগের সবচেয়ে বড় শক্তি। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে সক্রিয় থাকুন, আমাদের পেজ থেকে প্রকাশিত প্রতিটি বার্তা ছড়িয়ে দিন। সে জন্য সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে সক্রিয় থাকার নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে।
৪ ঘণ্টা আগেসশস্ত্র মুক্তিযুদ্ধে ৯ নম্বর সেক্টরের কমান্ডার, বীর সিপাহসালার মেজর এম এ জলিলকে মুক্তিযুদ্ধে বীরত্বপূর্ণ অবদানের জন্য রাষ্ট্রীয় খেতাব প্রদানের আহ্বান জানিয়েছেন স্বাধীনতার পতাকা উত্তোলক, জেএসডি সভাপতি আ স ম আবদুর রব...
৬ ঘণ্টা আগে